শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫০, শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

বিজয়ের মাসেই বীরের মৃত্যু

রিয়াজ হায়দার চৌধুরী, চট্টগ্রাম
অনলাইন ভার্সন
বিজয়ের মাসেই বীরের মৃত্যু

লক্ষ মানুষকে শোকের ভেলায় ভাসিয়ে না ফেরার দেশে গেলেন বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ, চট্টলবীর এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী (ইন্নালি­লাহে....রাজেউন)। ষাটের ছাত্র আন্দোলন থেকে শুরু করে টানা প্রায় ছয় দশকের রাজনৈতিক বর্ণাঢ্য জীবনের অধিকারী এই চাটগাঁর বাঘের বিদায়টিও যেন বর্ণাঢ্যতায় ভরা।

কী মুক্তিযুদ্ধ সংগঠনে, কী বঙ্গবন্ধু হত্যার পর প্রতিরোধ যুদ্ধ গঠনে, স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে এবং হাল আমলেও উন্নয়ন ইস্যুতে সরব সক্রিয় থাকা মহিউদ্দিন চৌধুরীর মৃত্যুতে শোকাবিভূত চট্টগ্রাম। দলমত নির্বিশেষে অভিভাবক হারানোর শোকের মাতম এল চট্টগ্রামে। চট্টগ্রামের এই হ্যাট্রিক মেয়রের মৃত্যুতে রাজনীতির মাঠের ‘হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা’র বাঁশি হয়তো থেমে গেছে, কিন্তু লক্ষ-কোটি মানুষের মনের শ্রদ্ধা-আবেগ অনুভ‚তি আর বিনম্র প্রার্থনায় যেন বেঁচে আছেন, থাকবেন মহিউদ্দিন।

শুক্রবার ভোররাত সাড়ে তিনটার দিকে যখন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের এই চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি ও সাবেক মেয়রের মৃত্যুর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসে, তখনো হাজার হাজার মানুষ তার শয্যাস্থল মেহেদিবাগের বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রটিকে ঘিরে ছিলেন। জননেতা মহিউদ্দিন চৌধুরীর শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগের খবরটি যখন তার পুত্র ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ঘোষণা দেন, ঠিক তখনই যেন আকাশ থেকে খসে পড়ে নক্ষত্র। মুহূর্তেই হু হু করে আর্তনাদ করে ওঠেন অগুনতি নেতাকর্মী।

এর আগেই সন্ধ্যা থেকেই লাইফ সাপোর্টে ছিলেন এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে দুই দফা হার্ট অ্যাটাক করেন তিনি। সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা শেষে ঢাকায় ক’দিন থেকে চট্টগ্রামে ফেরার তিনদিনের মাথায় ফের অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন এই জননেতা। হাজার হাজার মানুষ প্রত্যাশা করছিলেন তিনি যেন আবার সবার মাঝে ফিরে আসেন। কিন্তু শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগের বার্তাটি জানাতেই হল তার পুত্রকে।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও মহিউদ্দিন চৌধুরীর পুত্র ব্যারিস্টার নওফেল সাংবাদিকদের হাসপাতালে কমপ্লেক্সে বাবার বিদায়ের বার্তাটি জানালেন, ‘ভেনটিলেটর সাপোর্টে ছিলেন বাবা। আর কোন রেসপন্স না পাওয়ায় লাইফ সাপোর্ট বন্ধ করে দিতে হয়েছে। তিনি ইন্তেকাল করেছেন।’

দফায় দফায় ওপেন হার্ট সার্জারি হয়েছিল এই প্রবীণ নেতার। শেষ দিকে কিডনি আর কাজ করছিলো না। ডায়ালাইসিস হচ্ছিল। অবশেষে বৃহস্পতিবার থেকে আর তাও সম্ভব হয়নি। লক্ষ মানুষের শোক-কান্নার রোল, স্মরণকালের সবচে বড় জানাজা শেষে চশমা হিলের নিজ বাসভবনের পাশেই শেষ শয্যায় শায়িত হলেন চাটগাঁর উন্নয়ন ও আঞ্চলিক অধিকারের স্বাপ্নিক পুরুষ চট্টলবীর এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী।

অস্তাচলে চট্টলবীর : বিজয়ের মাসেই বীরের প্রয়াণ :

চট্টলবীর, চট্টলশার্দুল কিংবা চাটগাঁর বাঘ যে নামেই ডাকা হোক না কেন, গণমানুষের মনের গহীনে যার ঠিকানা, তিনি এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের মাসে জন্ম, বিজয়ের মাসেই বিদায় নিলেন তিনি।

ষাটের রাজনীতি থেকে মুক্তিযুদ্ধ, অতঃপর মহিউদ্দিন :

ষাটের ছাত্র রাজনীতিতে সামরিক পাক শোষকের বৈষম্যরীতির বিরুদ্ধে ৬ দফা, ১১ দফা ও এক দফার আন্দোলনের মাঠের কর্মী বঙ্গবন্ধুর স্নহেধন্ মহিউদ্দিন চৌধুরী ১৯৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধের সূচনালগ্নে গ্রেফতার হন। পাকিস্তানি নেভাল বেইসের টর্চার ক্যাম্পে নির্যাতিত হন। পরে পাগলের বেশে কারাগার থেকে বের হয়ে ভারতে ট্রেনিং নিয়ে যুক্ত হন ‘মাউন্টেন্ট ডিভিশনে’। বিএলএফ কমান্ডার শেখ ফজলুল হক মণির নেতৃত্বে সক্রিয় মহিউদ্দিন মুক্তিযুদ্ধের পরে চট্টগ্রাম শহরের রাজনীতিতে ‘ডিসাইডিং ফ্যাক্টর’ হয়ে ওঠেন। ক্রমে ছাত্রনেতা, শ্রমিক নেতা থেকে পরিণত হন জাতীয় নেতায়।

প্রতিরোধ যুদ্ধ, বন্দরটিলা ট্র্যাজেডি ও অন্যান্য:
’৭৫ এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে প্রথমে দেশে ও পরে ভারতে পলাতক অবস্থায় প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সক্রিয় হন। ভারতে পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে প্রতিরোধ সহজতর না হলে কঠিন মানবেতর জীবনে পড়েন তিনি। কারখানার শ্রমিক, টংয়ের চা বিক্রেতাও হতে হয় তাকে। স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে চট্টগ্রামের প্রধানতম নেতা হয়ে ওঠেন মহিউদ্দিন পরবর্তীতে ‘বন্দরটিলা ট্র্যাজেডি’তে গান পাউডারে ক্ষতবিক্ষত মানুষের লাশ নিজের হাতে ধুয়ে ও দাফন করে ব্যাপক আলোচনায় আসেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক স্টিভিডোরিং কোম্পানির ‘এস এস এ পোর্ট’ প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে সফল আন্দোলন করে বিশেষ করে সে সময় মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বিরুদ্ধেও হুঁশিয়ারি দিয়ে দেশে-বিদেশে ব্যাপক আলোচিত হন মহিউদ্দিন চৌধুরী। চট্টগ্রামের পেশাজীবী-নাগরিক-সাংস্কৃতিক আন্দোলনে প্রণোদনা দানকারি মহিউদ্দিন চৌধুরী ‘গণজাগরণ’সহ সর্বশেষ বিএনপি-জামায়াতের পেট্রোলবোমা-নৈরাজ্যের প্রতিবাদে নগরীর ২৩টি পয়েন্টে সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশের উদ্যোগ নিয়েও রাখেন প্রধান নেতৃত্বের ভ‚মিকা। সর্বশেষ অসুস্থতা সত্ত্বেও তিনি কর্মী বাহিনী দিয়ে মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের পাশে মানবিকতায় সচেষ্ট ছিলেন।

চট্টগ্রাম বন্দর-কাস্টমসের দুর্নীতিবাজদের রুখতে কখনো, কখনো নৌপরিবহন সেক্টরে নৈরাজ্যরোধে, কখনো চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনে নিজদল ও বিরোধী মেয়রের বিপক্ষে প্রকাশ্য অবস্থান নিয়েও আলোচনায় আসেন। এছাড়াও কখনো ফিলিস্তিনে মজলুম জনতার অসহায়ত্বেও লালদিঘি মাঠে সমাবেশ করে মুজাহিদ পাঠানোর ঘোষণাও দেন এই চট্টলবীর।

স্বপ্নের ফেরিওয়ালা :

চট্টগ্রামের উন্নয়নের এই স্বপ্নবান পুরুষ চসিককে আত্মনির্ভরশীল ও প্রকৃত সেবামূলক করতে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়, সিএনজি পাম্প থেকে শুরু করে ওষুধ তৈরি ও পানি প্রক্রিয়াজাতকরণ, বৈদ্যুতিক জ্বালানি উৎপাদন, শপিং কমপ্লেক্স, আবাসন প্রতিষ্ঠাসহ বহুমাত্রিক উদ্যোগ নেন। রিকশাচালকদের লাইসেন্স ফি মওকুফ ও নগরবাসীর হোল্ডিং ট্যাক্স বর্ধিত না করেও ব্যাপক প্রশংসা পান সর্বশেষ হারিকেন প্রতীকে বিপুল বিজয়ী মেয়র মহিউদ্দিন চৌধুরী।

সেই গ্র্যান্ড হোটেল আর বিজয়মেলার মহিউদ্দিন :

রাজনীতির প্রাথমিক পাঠে সিটি কলেজ ও গ্র্যান্ড হোটেলকেন্দ্রিক নিজস্ব বলয় তৈরি করেন তিনি। নিজের অনুগত ছাত্র-যুব নেতাকর্মীদের নিয়ন্ত্রণের অসম্ভব ক্ষমতাও ছিল এই বিশাল বিটপী নেতার। ১৩ ছাত্রনেতা আত্মসমর্পণ করিয়ে আলোচিত হন মহিউদ্দিন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রগতিশীল শিক্ষক আন্দোলন, বিভাগীয় স্টেডিয়ামে সাংবাদিকদের উপর পুলিশি হামলার প্রতিবাদে আন্দোলনেও সর্বাত্মক সমর্থন সহযোগিতা দেন এই নাগরিক আন্দোলনের প্রতীভপুরুষ। হয়তো এসব কারণেই তার অনুসারী পেশাজীবী-রাজনীতিবিদগণ ‘ওয়ান ইলেভেনে’র দুর্মর সময়েও জরুরি আইন ভেঙ্গে মহিউদ্দিন চৌধুরীর কারামুক্তি দাবিতে মিছিল করে নিজেরাই কারাবরণ করেন।

এদিকে চট্টগ্রামে মুক্তিযুদ্ধের বিজয়মেলা আয়োজন করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও নবপ্রজন্মের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছড়িয়ে দিতে অনন্য ভূমিকা রাখেন এই বীর মুক্তিযোদ্ধা। তার নেতৃত্ব প্রায় তিন দশক ছুঁতে চলা এই মেলা আজ চাটগাঁর গণ্ডি ছাড়িয়ে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে অনুষ্ঠিত হয়। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক চলচ্চিত্র ‘মুক্তিযুদ্ধ চট্টগ্রাম’ও নির্মাণ করেন এই বীরযোদ্ধা, মুক্তিযুদ্ধের বইমেলারও প্রবক্তা তিনি।

নোমান-মহিউদ্দিন জুটি:

হুমকি-ধমক, হাস্যরস আর দরদভরা চাটগাঁ ভাষার গালিতে স্বকীয় পরিচিতির অধিকারী প্রবীণ এই রাজনীতিবিদ চট্টগ্রামের রাজনীতিতে প্রধান বিপরীত পক্ষ বিএনপির শীর্ষ নেতা সাবেক মন্ত্রী আবদুল­াহ-আল নোমানের সাথেও ‘মামা-ভাগ্নে’র জুটি গড়ে তুলেছিলেন।

সেই ডিসেম্বর-এই ডিসেম্বও :

১৯৪৪ সালের ১ ডিসেম্বর উত্তর চট্টগ্রামের রাউজানের গহিরা গ্রামে জন্ম মহিউদ্দিন চৌধুরীর। বিদায় নিলেন গতকাল ১৫ ডিসেম্বর নগরীর মেহেদিবাগের ম্যাক্স হাসপাতালে। চিরশয্যায় শায়িত হলেন নগরীর চশমা হিলের নিজ বাড়ি লাগোয়া কবরস্থানে।

সাংগঠনিক দক্ষতা, নিজস্ব ক্যারিশমার কারণে পর পর চারবার মেয়র পদে দলীয় প্রধান শেখ হাসিনার মনোনয়ন পান মহিউদ্দিন চৌধুরী। ১৯৯৩ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত মেয়র দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর। প্রধান বন্দর শহর ‘চট্টগ্রাম’ এর হ্যাট্রিক মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হয়ে দায়িত্বপালন করেন তিনি। তার কর্মকালে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) নানা আয়বর্ধক ও সেবা প্রকল্প গ্রহণ করে, যা দেশের যেকোনো সিটি করপোরেশনে নজিরবিহীন।

গহিরা থেকে বিশ্বালোকে :

গহিরার নিভৃত গ্রাম থেকে বন্দর শহর চট্টগ্রাম ছাড়িয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আলোচিত হয়ে সুনাম স্বীকৃতি পান বর্ষীয়ান নেতা এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। নিজ গ্রামে রাজনীতিতে অসফল-অনিচ্ছুক হলেও বন্দর শহরে ষাটের ছাত্র রাজনীতি থেকে কৃষক-শ্রমিক রাজনীতির মাঠ ছাড়িয়ে জাতীয় রাজনীতিতেও আলোচিত মুখে পরিণত হন তিনি।

কাঁদো, চট্টগ্রামবাসী কাঁদো :

বিজয়ের মাস ডিসেম্বরে বিদায় নেওয়া বীর মহিউদ্দিনকে হারিয়ে চাটগাঁবাসীর অভিভাবকশূন্যতা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও ব্যাপক হারে প্রকাশ পেয়েছে। ডুকরে কান্নারত শোকার্ত চট্টগ্রামবাসীর হৃদয়চিত্তে রব ওঠেছে,

‘‘কর্ণফুলীর ঢেউতরঙ্গে প্রতিদিন,
মহিউদ্দিন, মহিউদ্দিন।”

শেষ বিদায় লক্ষ মানুষের জানাজা ও ঘরে ঘরে শোকের মাতমে যেন চাটগাঁয় ধ্বনিত-প্রতিধ্বনিত হচ্ছে, সেই পুরনো স্লো­াগান ‘বীর মহিউদ্দিন চট্টলার/রুখে মহিউদ্দিন সাধ্য কার!’

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
ঢাকার তাপমাত্রা বাড়তে পারে
ঢাকার তাপমাত্রা বাড়তে পারে
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ফতুল্লায় ঈদের দিন যুবককে গুলি করে হত্যার ঘটনার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ফতুল্লায় ঈদের দিন যুবককে গুলি করে হত্যার ঘটনার প্রধান আসামি গ্রেফতার
মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুন, মূল হোতাসহ গ্রেফতার ২
মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুন, মূল হোতাসহ গ্রেফতার ২
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৭৯৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৭৯৭ মামলা
মুক্তিযোদ্ধা সংসদের জায়গায় এমপি বাহারের অফিস; জায়গা ফেরত চান মুক্তিযোদ্ধারা
মুক্তিযোদ্ধা সংসদের জায়গায় এমপি বাহারের অফিস; জায়গা ফেরত চান মুক্তিযোদ্ধারা
মে মাসে ডিএনসিসির প্রতিটি ওয়ার্ডে ফুটবল টুর্নামেন্ট : ডিএনসিসি প্রশাসক
মে মাসে ডিএনসিসির প্রতিটি ওয়ার্ডে ফুটবল টুর্নামেন্ট : ডিএনসিসি প্রশাসক
‘গাজাবাসীকে নিজ ভূমি থেকে বিতাড়নের চেষ্টা বেআইনি’
‘গাজাবাসীকে নিজ ভূমি থেকে বিতাড়নের চেষ্টা বেআইনি’
দুই দফা না মানলে কর্মবিরতির হুশিয়ারী বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের
দুই দফা না মানলে কর্মবিরতির হুশিয়ারী বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের
সর্বশেষ খবর
১ রানের ব্যবধানে ২ উইকেট হারিয়ে বিপদে বাংলাদেশ
১ রানের ব্যবধানে ২ উইকেট হারিয়ে বিপদে বাংলাদেশ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন শুল্কে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ১০০০ পোশাক কারখানা, মালিকদের শঙ্কা
মার্কিন শুল্কে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ১০০০ পোশাক কারখানা, মালিকদের শঙ্কা

৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গাছের চারা বিনিময়ে ছাদ বাগানিদের নববর্ষ উদযাপন
গাছের চারা বিনিময়ে ছাদ বাগানিদের নববর্ষ উদযাপন

৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চাঁদপুরে পুড়ল ১১ দোকান
চাঁদপুরে পুড়ল ১১ দোকান

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক
কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

২১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

৩৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে