এবছর স্থানীয় বাজারে ২ লাখ ফ্রিজ বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে মার্সেল। যা গত বছরের চেয়ে প্রায় ৪২ শতাংশ বেশি। গত বছর মার্সেল ফ্রিজে ৪৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছিল বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধাররা।
মার্সেল ফ্রিজ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ২০১৫ সালের প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি-এপ্রিল) তুলনায় চলতি বছরের একই সময়ে প্রায় ৪৭ শতাংশ বেশি ফ্রিজ বিক্রি হয়েছে। আর চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের তুলনায় মার্চে বিক্রি বেড়েছে প্রায় ১৭০ শতাংশ। মূলত, গরমকে কেন্দ্র করেই মার্চ মাসে ফ্রিজ বিক্রিতে এতো প্রবৃদ্ধি। আগামী মাসগুলোতে বিক্রির পরিমান আরো বাড়বে বলে তারা আশাবাদি। এছাড়া স্থানীয় বাজারে দুই লাখ ফ্রিজ বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা পূরণে বাজারে ৩০ টি মডেলের ফ্রস্ট ও নন-ফ্রস্ট ফ্রিজ রয়েছে তাদের।
মার্সেল বিপণন বিভাগের লজিস্টিক্স মনিটরিং প্রধান উজ্জ্বল কুমার বড়ুয়া জানান, গরমকালে বাংলাদেশে রেফ্রিজারেটর বা ফ্রিজের চাহিদা ব্যাপক বেড়ে যায়। এবছর মার্সেল ফ্রিজের চাহিদা তুলনামূলক বেশি। তিনি বলেন, সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে তৈরি মার্সেল দামেও সাশ্রয়ী। এছাড়া সম্পূর্ণ পরিবেশবান্ধব আর৬০০এ রেফ্রিজারেন্ট গ্যাসযুক্ত বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ইন্টেলিজেন্ট ইনভার্টার প্রযুক্তির নন ফ্রস্ট ফ্রিজ গ্রাহক চাহিদা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখছে বলে মনে করেন তিনি।
বিডি-প্রতিদিন/পাভেল/এস আহমেদ