শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৯, মঙ্গলবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

প্রবাসে বউ-শাশুড়ি সমাচার

রিমি রুম্মান, কুইন্স (নিউইয়র্ক) থেকে
অনলাইন ভার্সন
প্রবাসে বউ-শাশুড়ি সমাচার

তখন নিউইয়র্ক শহরে গ্রীষ্মের শেষে কেবল হালকা শীত পড়েছিল। সন্ধ্যা ঘনাবার কিছু পরের সময়। মোটামুটি রকমের ব্যস্ত এক আফগান রেস্তোরাঁয় দু'জন বসার মত টেবিলের একপাশের চেয়ারে গিয়ে বসি। সেই মুহূর্তে আমি একা একজন কাস্টমার। রেস্তোরাঁর দোতলার বিশাল অংশটুকুতে কাঁচের দেয়ালের পাশে আমি সবে খাওয়া শুরু করেছি। কিছু আগে পাশের টেবিলে এসে বসেছে বয়স্ক বাবা-মা সহ আরেকটি পরিবার। যুবক, যুবতী এবং তিনটি অল্প বয়সী ছেলেমেয়ে সাথে। তখনো কেউ আসেনি তাদের খাবারের অর্ডার নিতে। পরিবারটি নিজেদের মাঝে আলোচনা করছিল খাবারের মেনু বিষয়ে। শিশুরা সানন্দে মেনু দেখছে। পছন্দের খাবারে খুঁজছে। শিশুদের একজন যুবতির গলা জড়িয়ে হ্যাপি বার্থ ডে গান গেয়ে উঠে। কথাবার্তা থেকে বোঝা গেল, পুত্র-পুত্রবধূ এবং নাতি-নাতনিসহ দাদা-দাদী তারা। পুত্রবধূর জন্মদিনকে উপলক্ষ করে পরিবারটি ডিনারে এসেছে। খাবার অর্ডার করা নিয়ে সময় নিচ্ছিল পুত্র এবং পুত্রবধূ। শাশুড়ি বিরক্তি প্রকাশ করে বলেই ফেলেন, এই বয়সে বাচ্চাদের মত জন্মদিন পালন করার আদিখ্যেতা অসহ্য! ব্যস, পরিবেশ গুমোট হয়ে উঠল। যুবতী খাবার অর্ডার করতে অস্বীকৃতি জানালো। বাড়ি ফিরে যেতে চাইলো। চলল নিজেদের মাঝে ফিসফাস কথাবার্তা। ছেলে মাকে থামাবে, নাকি বউয়ের মান ভাঙাবে এই বিশেষ দিনে! ঝলমলে উজ্জ্বল সময়টুকু বিষাদময় হয়ে উঠল। জটিলতার আবহে থমকে গেল বিশেষ দিনের আনন্দময় সময়। ততক্ষণে আমি খাবার শেষে বিল পরিশোধ করে বেরিয়ে আসি।

আমি যখন প্রবাস জীবনের শুরুর দিকে একটি ফুড কর্পোরেশনে চাকরি করতাম, সেই সময়কার এক সহকর্মীকে খুব মনে পড়ছিল সেদিন। কাজ শেষে আমরা যখন একটু গল্পে মশগুল হতাম, নিজেদের মাঝে নানান বিষয়ে হাসি ঠাট্টায় মেতে উঠতাম, তখন তাকে দেখতাম রুদ্ধশ্বাসে ট্রেন স্টেশনের দিকে ছুটত। তার বাড়ি ফেরার বড় বেশি তাড়া। এতো তাড়া কিসের, জানতে চাইলে বলতেন, যেসব নারী বিদেশ বিভূঁইয়ে শ্বশুর- শাশুড়ি নিয়ে একত্রে বসবাস করেন, তারা বড় বেশি দুর্ভাগা। কেন ? বাসায় মুরুব্বীস্থানীয় কেউ থাকলে যে কোন পরিবারের জন্য তা বাড়তি পাওয়া হবার কথা। বটবৃক্ষসম কেউ ছায়া দিয়ে আগলে রাখছেন গোটা পরিবারকে, এমনটি হবার কথা। কিন্তু আমার সহকর্মী বলেছেন ভিন্নকথা। শাশুড়ি থাকায় বরং ব্যাপক যন্ত্রণায় আছেন তিনি। ট্রেন ঠিকমত ধরতে না পারলে, বাড়িতে ফিরতে দেরি হলেই শাশুড়ি বিরামহীন প্রশ্ন করে যান। দেরি হইল ক্যান, কাজ শেষে কই টো টো করতে যাও, ইত্যাদি। যদিও আমার সহকর্মীর স্বামী বিষয়টি নিয়ে বিন্দুমাত্র শংকিত কিংবা চিন্তিত নন। তাদের নিজেদের মাঝে বিশ্বাস এবং বোঝাপড়া যথেষ্ট মজবুত।

আরেক পরিচিতজনের কথা বলি। প্রথমবার মা হবার সময়ে শাশুড়িকে এদেশে এনেছিলেন। গ্রীষ্মের বিকেলগুলোতে পার্কে দেখা হতো যখন, বেশ স্বতঃস্ফূর্ত উচ্চারণে বলতেন, শাশুড়ি এলে ভালোই হবে। বাড়িতে একজন মুরুব্বী থাকলে অনেকদিকেই চিন্তামুক্ত থাকা যায়। সন্তান জন্মদানের পর মাস ছয়েক আর দেখা নেই আমাদের। আচমকা একদিন ডাক্তারের ক্লিনিকে দেখা। আমরা আমাদের সন্তানদের নিয়ে ওয়েটিং এরিয়ায় অপেক্ষায়। কেমন আছেন, জিজ্ঞেস করি। ভেবেছিলাম দ্বিগুণ উৎফুল্ল হয়ে শাশুড়ির সাথে ভাল সময় কাটানোর গল্প করবেন। কিন্তু না, মুখে আঁধার কালো মেঘ জমিয়ে জানালেন, মানসিক চাপের মাঝে সময় অতিবাহিত করছেন, এবং শাশুড়ি কবে দেশে ফিরে যাবেন সেই দিন গুনছেন। কেন? ছোট্ট শিশুটিকে ঘন ঘন ব্রেস্ট ফিডিং করাচ্ছে না কেন, আলগা দুধ খাওয়াচ্ছে কেন, গায়ে তেল মালিশ না করে বেবি লোশান মাখাচ্ছে কেন, এমন অভিযোগ-অনুযোগে অতিষ্ঠ করে পার করেছেন প্রথম কয়েক মাস। তারপর শুরু হল অন্য অভিযোগ। ব্লেন্ড করা খাবার খাওয়াচ্ছে কেন, হাতে মেখে খাওয়ায় না কেন, ডায়পার পরায় কেন, এটা বাচ্চাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর, নেংটি পারাইতে হবে ... ইত্যাদি। বাচ্চার মা জানালেন, এখানকার হাসপাতালগুলোতে শিশুদের লালন-পালন, কোন বয়সে কি খাওয়াতে হবে, কীভাবে পরিচর্যা করতে হবে, এমন সব বিষয়ে মায়েদের শিক্ষা দেয়া হয়, নির্দেশনা দেয়া হয়। ডাক্তারের কথা শুনবো নাকি শাশুড়ির কথা? তিনি বলেন, বিদেশে একজন মা তার সন্তানকে নিজের মত করে পরিচর্যা করতেও বাধাগ্রস্ত হন শাশুড়ি দ্বারা।

এবার আসি আমার ছেলের স্কুলের অন্য এক বাঙালি মায়ের কথায়। গ্রামের স্কুল শিক্ষক শাশুড়ি চাকরিতে ইস্তেফা দিয়ে এদেশে এসেছেন একমাত্র ছেলের কাছে থাকবেন সে পরিকল্পনায়। কিন্তু দুইমাস বাদেই ফিরে যান দেশে। আমরা ধরে নিয়েছিলাম, বউ সহানুভূতিপরায়ণ হলে নিশ্চয়ই শাশুড়ি এদেশ ছেড়ে যেতেন না। যিনি মা তারও তো সন্তানের সাথে থাকার অধিকার আছে। নিজে মা না হলে একজন মা কতটা ত্যাগ স্বীকার করে সন্তান লালন পালন করেন, তা জানা হতো না পুরোপুরিভাবে। একদিন নিজেই কথা প্রসঙ্গে জানতে চাইলেন, আপনাদের স্বামী-স্ত্রীর কথা কাটাকাটির সময়ে কি আপনার শাশুড়ি হস্তক্ষেপ করেন? আমি খুব স্পষ্টই বলি, 'নাহ্‌'। অতঃপর তিনি দীর্ঘশ্বাস নিয়ে বললেন, সংসারে নানান বিষয়ে স্বামী-স্ত্রীর মতবিরোধ দেখা দিতেই পারে। কমবেশি সব পরিবারেই এটি হয়ে থাকে। আমাদেরও হয়। ক্ষণিক বাদে সব ভুলে আবার স্বাভাবিক হয়ে উঠি। কিন্তু বিরক্তির বিষয় হল, কথা কাটাকাটির সময়ে শাশুড়ি অনবরত দরজা নক করতে থাকেন। আমাদের মাঝে উনার হস্তক্ষেপ করতেই হবে। স্বামী বারংবার তার মাকে বোঝাতে চেষ্টা করেন, আমাদের মাঝে তুমি কথা বলতে এসো না, মা। আমরা নিজেদের সমস্যা নিজেরা মিটিয়ে নিবো। কিন্তু কে শোনে কার কথা! তিনি ছেলের পক্ষ নিয়ে বউকে উত্তপ্ত কথা শোনান। এতে পরিস্থিতি আরো জটিল হয়ে উঠে। কিন্তু পরবর্তীতে স্বামী-স্ত্রী স্বাভাবিক হয়ে উঠে। নিজেদের মাঝে হাসি ঠাট্টার সময় কাটায়, শপিং এ যায়। কিন্তু শাশুড়ি ভেতরে ক্ষোভ পুষে রাখে। সহজে ভুলে যেতে পারেন না। বউ শাশুড়ি কথা বন্ধ থাকে দিনের পর দিন। তার আর বিদেশ ভালো লাগে না। স্বেচ্ছায় ফিরে যান দেশে।

এবার আসি আরেকটি ঘটনায়। আমার বন্ধুর মুখ থেকে শোনা তার এক আত্মীয়ের গল্প এটি। পরিবারটি মিশিগান থাকে। এক ছেলে আর এক মেয়ে নিয়ে সংসার তাদের। উচ্চ শিক্ষিত স্বামী। নয়টা পাঁচটা অফিস করেন। উইকএন্ডে সপরিবারে ঘুরতে যান দূরে কোথাও। রুটিন জীবন। সুখের জীবন। একদিন বাচ্চাদের দাদী এলো দেশ থেকে মিশিগানে বেড়াতে। তিনি লক্ষ্য করলেন, পুত্রবধূ রোজ বাচ্চাদের স্কুলে পাঠিয়ে, ঘরকন্নার কাজ সেরে ভিডিও কলে দেশে মা-বাবা, ভাই-বোনের সাথে কথা বলেন। ব্যস, ছেলে অফিস শেষে বাড়ি ফিরলে জানান পুত্রবধূর দীর্ঘ সময় ফোনে কথা বলার বিষয়টি। এরপর থেকে কখনো রান্নায় লবণ কম হলে স্বামীর তির্যক মন্তব্য, 'সারাদিন ফোনে এত কথা বললে রান্নায় মনোযোগ থাকবে ক্যামনে, সংসারে মনোযোগ নাই, এত কীসের কথা ... ইত্যাদি। এমন করে প্রায়ই বিবাদ লেগে থাকে পরিবারটিতে। শান্ত পরিবারটি অশান্ত হয়ে উঠে। ছুটির দিনগুলোতে স্বামী-স্ত্রীর মুখ দেখাদেখি বন্ধ, ঘুরতে, বেড়াতে যাওয়া বন্ধ। একদিন বিবাদ চরমে গেলে তাদের মাঝে জীবনে প্রথমবারের মত হাতাহাতি হয়। পুত্রবধূর শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায়। হাসপাতালে চিকিৎসা চলে। সোশ্যাল ওয়ার্কারদের উপর্যুপরি জিজ্ঞাসায় মেয়েটি কেঁদে ফেলে এবং স্বীকার করে পারিবারিক অশান্তির কথা। এরপর স্বামীকে ডেকে পাঠানো হয়। সময় বেঁধে দেয়া হয় মাকে দেশে ফেরত পাঠানোর। বেঁধে দেয়া সময়ের মাঝে মাকে দেশে পাঠানোর পরও সমস্যা পুরোপুরি মেটেনি। স্বামী ভদ্রলোককে নিয়মিত বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টে হাজিরা দিতে হয়। পরিবারের সাথে, স্ত্রীর সাথে আচরণের বিষয়ে ক্লাস করতে হয়, শিক্ষা নিতে হয়।

এবার খুব কাছের এক পরিচিতের কথা বলি। ধরা যাক মেয়েটির নাম রেহানা। কনকনে শীতের সন্ধ্যা। নিউইয়র্কে শীতকালে পাঁচটা বাজতেই সন্ধ্যা ঘনায়। কিন্তু তাই বলে কিছুই তো আর থেমে থাকে না ! কর্মস্থলে যাওয়া-আসা, উইকএন্ডে পার্টিতে যাওয়া, কিংবা অন্য যে কোন প্রয়োজনে। সেদিন ছিল শনিবার। দুপুর থেকেই শাশুড়ির ডাক্তার, মেডিকেইড কার্ড, হেলথ ইনস্যুরেন্স কার্ড সংক্রান্ত বিষয়ে ব্যস্ত সময় কাটে রেহানার। এদিকে সন্ধ্যায় বান্ধবীর বাচ্চার জন্মদিনের দাওয়াত। বাড়ি ফিরে তৈরি হয়ে শাশুড়িকে বলেন, 'আম্মা, যাচ্ছি, দুই ঘণ্টার মাঝেই ফিরে আসবো। বেশিক্ষণ থাকবো না। 'শাশুড়ি চোখ কপালে তুলে রাজ্যের বিস্ময় নিয়ে বলেন, 'দু-ই ঘণ্টা ! এই শীতের মইধ্যে বাইরে যাওনের দরকার কি ? ' রেহানা ভাবে, সারাদিন ঠাণ্ডার মাঝে এত কাজ করতে হয়েছে বাহিরে, কই তখন তো বলেনি, এই শীতের মইধ্যে বাইরে যাওনের দরকার নাই! মেয়েদের নিজের সামান্য আনন্দ, বিনোদনের যায়গাটুকুতেও বাধা! প্রতিনিয়ত এমন বাধা বিপত্তির কারণে রেহানা আর কখনোই তার শাশুড়িকে বলে বের হয় না। কোথায় যাচ্ছে, কেন যাচ্ছে, কখন ফিরবে কিছুই বলে না। তার ভাষায়, সম্মান ধরে রাখতে হয়, আদায় করে নিতে হয়। যেখানে রেহানার স্বামীর সাথে প্রতিক্ষণ কথা হচ্ছে, কোথায় কখন যাচ্ছে, আসছে প্রযুক্তির কল্যাণে স্বামী-স্ত্রী একে অপরকে জানান দিচ্ছে, নিজেদের মাঝে ভুল বুঝাবুঝির অবকাশ নেই, একের সাথে অপরের বোঝাপড়া ভাল, সেখানে কেনই বা অন্যজনের হস্তক্ষেপ মেনে নিবে?

আরেকজন মায়ের কথা বলি। ছোট ছোট তিনটি সন্তানকে নিয়ে কখনো স্কুলে, মসজিদে, কখনোবা লাইব্রেরিতে ছুটছেন দিনভর। স্বামীর একার উপার্জন, স্বামী যেন নিশ্চিন্তে কাজে বেশি মনোযোগ দিতে পারেন তাই একাই সংসারের বাজার থেকে শুরু করে বাচ্চাদের ডাক্তার, স্কুল মিটিং সব সামলান। বউমার এমন জীবনযাপনে বিরক্ত শাশুড়ি। বলেন, 'হুদা কামে সারাদিন বাইরে বাইরে টো টো কইরা বেড়াও! 'এমন জীবন দেখতে নারাজ তিনি। নিজের মেয়েরা বাহিরে চাকরি করছেন, বিদেশে নাতনি, নাত বউরা চাকুরি করছেন কিন্তু পুত্রবধূ চাকুরি করতে চাইলে বলেন, 'তোমার কাছে সংসার বড় নাকি চাকরি বড়'। পুত্রবধূ যখন বিষয়টি বুঝিয়ে বলেন, 'আপনার মেয়েরা, নাতনিরা, নাত বউরা সংসার সামলে সুন্দরভাবে চাকরিও তো করছে'। তখন শাশুড়ির বলেন, পুত্রবধূ সঙ্গদোষে বেয়াদবি শিখেছে। সেই মা দীর্ঘশ্বাসের সাথে আমায় বলেন, 'শাশুড়ি কখনোই মা হয় না, কখনোই না'। তিনি আরো বলেন, আপনি যখন সঠিক কথাটি চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিবেন, তখন অবশ্যই আপনি চরম বেয়াদব। আপনি যদি নিজের ব্যক্তি স্বাধীনতা বিসর্জন দিয়ে সংসার করতে না পারেন, তবে অবশ্যই আপনি বেয়াদব।

বিদেশ বিভূঁইয়ে আমার চারপাশে একটু খেয়াল করলেই দেখতে পাই, বেশিরভাগ নারীই তাদের মাকে এদেশে নিয়ে আসেন। এতে ছোট ছোট সন্তানদের নিয়ে হিমসিম খাওয়া যান্ত্রিক এই জীবন অনেকটাই স্বস্তিদায়ক হয়। এর আরেকটি মূল কারণ হচ্ছে, মায়েদের বুঝিয়ে বলা যায়। মায়েরা মেয়েদের সমস্যাগুলোকে যেমন করে দেখে, শাশুড়িরা পুত্রবধূদের সেইভাবে সহনীয়, সহজভাবে দেখতে নারাজ। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না, প্রত্যেকেরই নিজস্ব স্বাধীন একটি জীবন আছে। শাসনের নামে সে জীবনে কেউ অযাচিত হস্তক্ষেপ করুক, কেউই তা চায় না। উপরে বর্ণিত চিত্রটি আমাদের চারপাশের খুব চেনা চিত্র। বর্ণিত ঘটনার শিকার প্রতিটি নারী দীর্ঘশ্বাসের সাথে যে লাইনটি আওড়িয়েছেন, তা হচ্ছে, 'শাশুড়ি কখনোই মা হতে পারে না'। তবুও আমি বলি, হয়। শাশুড়িও মা হয় যদি পুত্র-পুত্রবধূর বিরোধের মাঝে হস্তক্ষেপ না করেন, পুত্রবধূ সারাদিন কি করছেন না করছেন সেইসব বলে পুত্রের কান ভারী না করেন। সে যে সংসার, সন্তানের জন্য দিনমান পরিশ্রম করছে সেজন্য কিছু না করতে পারলেও অন্তত ' হুদা কামে বাইরে টো টো করে' টাইপের কথা বলে তার মন বিষিয়ে না তুলে। আবার পুত্রবধূরাও শাশুড়ির দোষত্রুটি স্বামীর সাথে শেয়ার না করাটাই উত্তম। তোমার মা এটা বলেছে, ওটা বলেছে এমনটি বলাটা বোকামি। কেননা, এতে হিতে বিপরীত হবার সম্ভাবনা শতভাগ। এতে স্ত্রীর প্রতি স্বামীর মন বিষিয়ে উঠাটাই স্বাভাবিক। মনে রাখবেন, যে কোন সন্তানের কাছে মা, মা-ই। কোন মানুষই দোষত্রুটির ঊর্ধ্বে নয়। প্রতিটি সন্তান জানে তার মায়ের দোষত্রুটি। কিন্তু স্ত্রীর মুখে যে স্বামীটি তার নিজের মায়ের দোষত্রুটির কথা নালিশ আকারে শুনল, দিনশেষে তার করণীয় কি? সন্তান কি মায়ের বিচার করতে পারে? নাকি করাটা শোভন? তাই যতটুকু মানিয়ে নিয়ে পরিবেশ সহনীয় রাখা যায়, সে চেষ্টা করাই উত্তম। ভুলত্রুটিগুলো কাউকে না বলে বরং এড়িয়ে যাওয়াই উত্তম।

ফিরে যাই সেই শুরুর কথায়, রেস্তোরাঁর ঘটনায়। একজন শাশুড়ির কাছে পুত্রবধূর জন্মদিন পালন, বাহিরে ডিনার করা আদিখ্যেতা হতে পারে। কিন্তু পুত্র, নাতি, নাতনিদের কাছে বিশেষ আনন্দে উদযাপনের দিন সেটি। শাশুড়ির হয়তো বয়স হয়েছে। অনেক কিছুই তার ভাল না লাগাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু যুবতি পুত্রবধূ, যুবক পুত্র, নাতি, নাতনি এদের তো এখনই আনন্দ করার সময়। তাদের আনন্দ উল্লাস করতে দিন। জীবনটাকে উদযাপন করতে দিন, যেমনটি তাদের বয়সে আপনিও করেছিলেন। পিছনে তাকিয়ে দেখুন তো, একদিন আপনিও কি করেননি ?

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

এই মাত্র | নগর জীবন

এক সপ্তাহ ধরে লোডশেডিংয়ে নাকাল চট্টগ্রামবাসী
এক সপ্তাহ ধরে লোডশেডিংয়ে নাকাল চট্টগ্রামবাসী

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৩৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির
রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা
ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেইডেনহাইমকে উড়িয়ে দিলো বায়ার্ন
হেইডেনহাইমকে উড়িয়ে দিলো বায়ার্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার তাপমাত্রা বাড়তে পারে
ঢাকার তাপমাত্রা বাড়তে পারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ শীর্ষে ঢাকা
দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ শীর্ষে ঢাকা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেমসের ‘চ্যাপ্টার টু’ কনসার্ট ডালাসে
জেমসের ‘চ্যাপ্টার টু’ কনসার্ট ডালাসে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে