শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৭, বুধবার, ২৪ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

হুদা ভাইও চলে গেলেন

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
হুদা ভাইও চলে গেলেন

আমি হুদা ভাইয়ের সহকর্মী হওয়ার আগে দীর্ঘদিন তার প্রতিবেশি ছিলাম। কিন্তু হৃদ্যতা চার দশকের। সব সম্পর্কের অবসান ঘটল গত ২১ মার্চ রবিবার। তিনি ইন্তকাল করেছেন। আচরিত অভ্যাসবশত কারও মৃত্যু সংবাদ পেলে “ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন” উচ্চারণ করি। এর বাংলা অর্থও বুঝি -- ‘আমরা তো আল্লাহরই এবং নিশ্চয়ই তারই দিকে প্রত্যাবর্তনকারী’। নিজেকে আশ্বস্ত করি “কুল্লু নাফসিন জায়েকাতুল মওত” - ‘পৃথিবীর সকল জীবকে মৃত্যুর স্বাদ নিতে হবে’। তা সত্ত্বেও কারও কারও মৃত্যুতে বুকের ভেতরটা চিন চিন করে। অনেকের মৃত্যুতে নীরবে অশ্রু বিসর্জন করি। আমার মায়ের মৃত্যুতে ডুকরে কেঁদেছি। নূরুল হুদা ভাইয়ের মৃত্যু আমাকে কষ্ট দিয়েছে। তার সাথে জড়িত স্মৃতিগুলো মনে পড়েছে।

আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থাকাকালে যখন টুকটাক রিপোর্টিং করতাম, তখন তিনি বাংলাদেশ অবজারভারের স্টাফ রিপোর্টার। মাঝে মাঝে বিভিন্ন এসাইনমেন্ট কভার করতে গিয়ে তার সঙ্গে সাক্ষাৎ হতো। বিভিন্ন দৈনিকের রিপোর্টারদের মধ্যে বয়সে আমার চেয়ে সামান্য সিনিয়র হলেই সমীহ করতাম। বিশেষ করে ছাত্রত্ব শেষ না হওয়ার কারণে নিজেকে এমনিতেই জুনিয়র জুনিয়র লাগত। পুরনো রিপোর্টাররা বলতে গেলে ফিরেও তাকাতেন না। গায়ে পড়ে কথা বলার অভ্যাস নেই আমার, অতএব চুপচাপ বসে এসাইনমেন্ট কভার করে সিঙ্গারা-চা খেয়ে আগেভাগে অনুষ্ঠানস্থল ত্যাগ করতাম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আমরা যারা এক সঙ্গে বিভিন্ন সংবাদপত্রে রিপোর্টিং শুরু করেছিলাম -- আলমগীর হোসেন, হাসান হাফিজ, মনজুরুল আলম (মরহুম), শাহানা বেগম (কানাডা প্রবাসী), লিয়াকত আলী (খাদ্য বিভাগ থেকে অবসরপ্রাপ্ত), হায়দার ভাই (অষ্ট্রেলিয়া প্রবাসী) - তাদের কাউকে অনুষ্ঠানে পেলে স্বচ্ছন্দ বোধ করতাম। অন্য রিপোর্টারদের চেয়ে নূরুল হুদা ভাই এর ব্যতিক্রম ছিলেন। তিনি রিপোর্টার সারিতে নতুন কাউকে দেখলে এগিয়ে এসে হাত বাড়িয়ে দিতেন। পরিচয় জানতে চাইতেন। হেসে কথা বলতেন, চার দশক আগের প্রথম দেখা তাঁর অমলিন হাসি কখনো মুছে যেতে দেখিনি।

সত্তরের দশকের শেষ দিকেও ঢাকায় হাতে গণা মাত্র কয়েকটি দৈনিক। যারা অনুষ্ঠান আয়োজন করেন তারা বলতে গেলে সব রিপোর্টারকে নামে জানেন, যথেষ্ট মর্যাদা দেন। ধীরে ঢাকার প্রায় সব দৈনিকের রিপোর্টারের সঙ্গে চেনাজানা হয়ে হয়ে যায়। কিন্তু যারা আন্তরিক হন তাদের মধ্যে হুদা ভাই অন্যতম। কোনো কিছু বুঝতে না পারলে বুঝিয়ে দেন। আমিও নৈকট্য অনুভব করি, যা বরাবর বজায় ছিল। দিনে দিনে আমার বয়স বেড়েছে। দু’তিনটি দৈনিকে বার্তা সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে ফেলেছি। মাঠে ময়দানে রিপোর্টিং এর কাজ আর ছিল না। হুদা ভাই মাঝেমধ্যে ফোনে খোঁজ নিতে ভুলতেন না। মীরপুরে সাংবাদিক আবাসিক এলাকায় এক খন্ড জমি বরাদ্দ পেয়েছিলাম। পঁচানব্বই সালের কোনো এক সময় হুদা ভাই বলেন যে উনি মীরপুরে বাড়ি নির্মাণ কাজে হাত দিয়েছেন। একদিন দেখতে যাই। সাংবাদিক হাউজিংয়ে ১৭৯টি প্লটের মধ্যে শুধু তার বাড়িই পরিকল্পিতভাবে নির্মিত হচ্ছিল। এর বাইরে দু’জন চালা ঘর তৈরি করে বসবাস শুরু করেছিলেন। আমি উৎসাহ বোধ করি। কোথায় কার কাছে নকশা তৈরি করাতে হবে, কিভাবে রাজউক থেকে প্ল্যান পাস করাতে হবে, হুদা ভাইয়ের পরামর্শ নিয়ে কাজ শুরু করি। তাঁর তিনতলা ভবনের কাজ যখন শেষ হওয়ার পথে তখন আমার বাড়ির নির্মাণ কাজ শুরু হয়। তিনি যখন সপরিবারে নতুন বাড়িতে বসবাস শুরু করেন তখন তখন আমার বাড়ি মাথা উঁচু করেছে। অনেক সময় তিনি এসে মিস্ত্রিদের পরামর্শ দেন। তার ঠিক করে দেওয়া ইলেকট্রিক ঠিকাদার লাঙ্গলকোটের রুহুল আমিন বিদ্যুতের কাজ করে। বিদ্যুৎ সংযোগের অনুমতি পাওয়ার আগে তার বাড়ি থেকেই আমার বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ দিতেও তিনি কার্পণ্য দেখাননি। আমি কৃতজ্ঞতা অনুভব করি।

উনিশ’শ পচানব্বই এর শেষদিকে আমি প্রায় অসমাপ্ত বাড়িতে বসবাস শুরু করি। ইতোমধ্যে হুদা ভাই বাংলাদেশ অবজারভার ছেড়ে বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থায় (বাসস) যোগ দিয়েছিলেন। হুদা ভাইয়ের প্রতিবেশি হওয়ার কারণে অনেক সময় একসাথে রিকশায় মেইন রোড পর্যন্ত এসে বাসে উঠি। আমি ফার্মগেটে নেমে যাই তেজগাঁও শিল্প এলাকায় বাংলাবাজার পত্রিকা অফিসে যাই, হুদা ভাই পল্টনে বাসস তাঁর অফিসে যান।। ১৯৯৯ সালের মাঝামাঝি সময়ে বাংলাবাজার পত্রিকা ছেড়ে দৈনিক বাংলার বাণীর বার্তা সম্পাদক হিসেবে যোগ দেই। ওই বছরের অক্টোবর মাসের প্রথম দিকে দিল্লিতে এক সফরে যেতে হয়। আমি ছাড়াও ছিলেন বাসস থেকে হুদা ভাই, ইত্তেফাকের গিয়াসউদ্দিন আহমেদ Geasuddin Ahmedও ডেইলি স্টারের আবদুল জলিল ভূঁইয়া। ওই সময় দিল্লিতে বাসস এর প্রতিনিধি ছিলেন ইহসানুল করিম হেলাল ভাই (বর্তমানে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব) এবং বাংলাদেশ হাইকমিশনে প্রেস মিনিষ্টার হিসেবে ছিলেন বাংলাদেশ অবজারভারের বিশেষ সংবাদদাতা আতিকুল ইসলাম ভাই। তাদেরকে জানিয়ে দেয়া হয়েছিল আমরা আসছি। হেলাল ভাই জলিল ভূঁইয়াকে ফরমায়েশ দিযেছিলেন আমরা যাতে দিল্লির সাংবাদিকদের আপ্যায়ন করার জন্য ঢাকা এয়ারপোর্টের ডিউটি ফ্রি শপ থেকে ব্ল্যাক লেভেল হুইস্কি নিয়ে যাই। কারণ দিল্লিতে বিদেশি পানীয়ের ওপর ৬০০ শতাংশ শুল্ক। সাধারণের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে। আমরা আমাদের পাসপোর্টের বিপরীতে এক বোতল করে ব্ল্যাক লেবেল হুইস্কি কিনে নেই। সম্ভবত তখন এক বোতল ব্ল্যাক লেবেলের দাম ২৫ ডলার ছিল। আমি কখনো মদ্য পান করি না। এ ব্যাপারে আমি মহাকট্টর। আমার পানাসক্ত অনেক বন্ধুবান্ধব আছেন। তাদের শত পীড়াপীড়িতেও কখনো চেখে দেখিনি। আমি ধুমপানও করি না। কিন্তু যারা পান করে তাদের অভ্যাসে বাদও সাধিনি। কেউ যদি এ ধরনের উপহার পেয়ে আনন্দ লাভ করে আমি তাকে সে আনন্দ দান থেকে বঞ্চিত করারও পক্ষপাতী নই। 

দিল্লি ইন্দিরা গান্ধী ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে হাইকমিশনের গাড়ি পাঠিয়ে দিয়েছিলেন আতিকুল ইসলাম ভাই। তিনি দিল্লির বাঙালি প্রধান এলাকা সি আর পার্ক এলাকায় আমাদের জন্য রেষ্টহাউজও ঠিক করে রেখেছিলেন। বেশ রাত হয়ে গিয়েছিল। ড্রাইভার সকালে এসে আমাদের হাইকমিশনে নিয়ে যাবেন। জলিল ভূঁইয়া ও আমি এক রুমে, হুদা ভাই ও গিয়াস ভাই অন্য রুমে। দিল্লি আমার পরিচিত নগরী। ১৯৯২-৯৩ সালে ভারতীয় পার্লামেন্টের ইন্সটিটিউট অফ কন্সটিটিউশনাল এন্ড পার্লামেন্টারি স্টাডিজে (আইসিপিএস) এক ফেলোশিপ প্রোগ্রামে কাটিয়েছি। নূরুল হুদা ভাইয়েরও পরিচিত নগরী। তিনি ১৯৯৪-৯৬ পর্যন্ত বাসস এর প্রতিনিধি হিসেবে দিল্লিতে ছিলেন। সকালে ড্রাইভার এসে আমাদের হাইকমিশনে নিয়ে যায়। আতিক ভাইয়ের সঙ্গে অনেকদিন পর দেখা হলো। তিনি হাইকমিশনার মোস্তফা ফারুক মোহাম্মদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন। মিলিটারি অ্যাটাচিসহ অন্যান্য কর্মকর্তাদের সঙ্গেও পরিচয় হয়। 
ভারতে তখন ত্রয়োদশ লোকসভা নির্বাচন চলছিল। লোকসভা নির্বাচন প্রতি পাঁচ বছর পর অনুষ্ঠিত হলেও এটি ছিল তিন বছরের মধ্যে তৃতীয় লোকসভা নির্বাচন। ১৯৯৬ সালে একাদশ লোকসভা নির্বাচনের পর গঠিত সরকার সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়ে ফেললে সরকারের পতন ঘটে। ১৯৯৮ সালে দ্বাদশ লোকসভা নির্বাচনে অটল বিহারি বাজপেয়ীর নেতৃত্বে গঠিত সরকারের পতন ঘটে তামিল নাড়ুর জয়াললিতা দল সরকারের ওপর থেকে সমর্থন প্রত্যাহার করলে। অতএব ১৯৯৯ সালে ত্রয়োদশ লোকসভা নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রয়োজন পড়ে। সমগ্র ভারতে লোকসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় এক মাস জুড়ে এক সপ্তাহ পর পর পাঁচ দিনে। বিজেপির নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক এলায়েন্স এনডিএ লোকসভার ৫৪৫ আসনের মধ্যে ২৯৯ আসনে জয়ী হয়। রাজধানী হিসেবে দিল্লি ইউনিয়ন টেরিটরির মর্যাদা ভোগ করে। দিল্লির সাতটি নির্বাচনী এলাকার প্রতিটিতে বিজেপির প্রার্থীরা জয় লাভ করে। কাছাকাছি সময়ে দিল্লি মিউনিসিপাল কর্পোরেশনের নির্বাচনও অনুষ্ঠিত হয়েছিল এবং বিজেপির মেয়র এবং সংখ্যাগরিষ্ঠ সংখ্যক কমিশনার নির্বাচিত হয়েছিলেন। এখন দিল্লি নগরী উত্তর, দক্ষিণ ও পূর্ব মিউনিসিপাল কর্পোরেশন নামে তিনটি পৃথক কর্পোরেশন হলেও দিল্লি একটি কাঠামোর অংশ ছিল। আমাদের ভ্রমন কর্মসূচিতে মিউনিসিপাল কর্পোরেশন পরিদর্শন ছিল। আমরা সেখানে গিয়ে উৎসবমুখর পরিবেশ দেখতে পাই। নগরীর বিজেপি নেতারা সেখানে উপস্থিত ছিলেন। তারা আমাদের অভ্যর্থনা জানান। কনফারেন্স রুমে নিয়ে আমাদের মিষ্টিমুখ করান। আমরা তাদের বিজয়ে অভিনন্দন জানাই। আমাদের পক্ষ থেকে হুদা ভাই বক্তব্য দেন। 

দুপুরে হেলাল ভাই দিল্লি প্রেসক্লাবে আমাদের ছাড়াও বেশ ক’জন ভারতীয় সিনিয়র সাংবাদিককে মধ্যাহ্নভোজে আমন্ত্রণ করেছিলেন। প্রেসক্লাবের সামনে বিশাল এক বোর্ডে নির্বাচনের রাজ্য ও দলওয়ারী ফলাফল দেখতে শোভা পাচ্ছিল এবং মানুষের ভিড়ে রাস্তায় যান চলাচল বন্ধ। প্রেসক্লাবের ভেতরেও সাংবাদিকদের প্রচুর ভিড়। আশপাশের দেশগুলো ছাড়াও ইউরোপীয় দেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের অনেক সাংবাদিক নির্বাচন কভার করতে এসেছেন। আমাদের সঙ্গে যোগ দিলেন ভোরের কাগজের শ্যামল দত্ত ও প্রথম আলোর সানাউল্লাহ লাবলু। শ্যামল দত্ত সম্ভবত তিনি কানাডা থেকে দিল্লিতে এসেছেন। 

মধ্যাহ্ন ভোজ শেষে হেলাল ভাই আমাদের ইন্ডিয়া গেট, কুতুব মিনার ও দিল্লি হাটে ঘুরিয়ে রেষ্ট হাউজে পৌঁছে দিলেন। রাতে আতিক ভাইয়ের বাসায় দাওয়াত। তিনিও কয়েকজন বিশিষ্ট ভারতীয় সাংবাদিককে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। হুদা ভাই ও গিয়াস ভাই পরিকল্পনা করেছেন আজমীর যাবেন খাজা মঈনুদ্দীন চিশতির মাজারে যাবেন। ভোরে ওঠেই তারা চলে গেলেন। আমি ও জলিল ভূঁইয়া আজমীর না গিয়ে দিল্লিতেই রয়ে গেলাম এবং এখানে ওখানে ঘুরে কাটালাম। রাতেই ফিরে এসেছেন তারা। আমাদের জন্য আজমীর শরীফ থেকে পবিত্র সূতা ও তবারক এনেছেন। হুদা ভাইয়ের বেশ কিছু পরিচিত লোক ছিল দিল্লিতে। সকালে এক আবুল ফজল এনক্লেভে এক মুসলিম শিল্পপতির বাসায় নাশতার দাওয়াত। আবুল ফজল এনক্লেভ যমুনা তীবরর্তী একটি সুন্দর আবাসিক এলাকা। শিল্পপতির নাম মনে নেই। টেক্সটাইল মিলের মালিক। ভদ্রলোক ও তাঁর স্ত্রী হুদা ভাইকে পেয়ে আবেগাপ্লুত। খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে হুদা ভাইয়ের স্ত্রী ও তাঁর তিন মেয়ের কথা জানতে চাইলেন। হুদা ভাই সপরিবারে দিল্লিতে ছিলেন এবং পরিবারটির সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ট হয়ে ওঠেছিলেন। রাজকীয় নাশতার আয়োজন করেছেন ভদ্রলোক। বিদায় নেওয়ার সময় আমাদের চার জনের জন্য চারটি থান কাপড়ের রোল আনলেন। প্রতিটিতে চল্লিশ গজ করে কাপড়। শেষ পর্যন্ত আমরা একটি রোল নিতে রাজি হলাম। সি আর পার্কে এসে দর্জির দোকানে নিয়ে কেটে ভাগ করে নিলাম। রাতে হেলাল ভাইয়ের বাসায় দাওয়াত ছিল। পরদিন সেন্ট্রাল মার্কেটে কিছু কেনাকাটা করে বিকেলের ফ্লাইটে ঢাকায় চলে আসি।   

কিন্তু ২০০১ সালের এপ্রিলে বাংলার বাণী বন্ধ হয়ে যায়। হুদা ভাই বাসায় এসে সহানুভূতি জানান। আমি আমার মাসিক ম্যাগাজিন ঢাকা ডাইজেষ্টে সময় ব্যয় করি। বেকারত্ব যত সাময়িক হোক না কেন, আর্থিক কষ্ট যদি নাও হয়, আইডেনটিটি ক্রাইসিস বড় হয়ে ওঠে। সেজন্য মানসিক যাতনা অবশ্যই হচ্ছিল। হুদা ভাই প্রায়ই আসতেন সাহচর্য দিতে। অনেক কথা হতো তাঁর সঙ্গে। ইতোমধ্যে তাঁর বড় মেয়ের বিয়ে হয়েছিল লাঙ্গলকোটের এক ইঞ্জিনিয়ার ছেলের সঙ্গে। অমায়িক ছেলে। তার শ্বশুরের বন্ধু বলে মাথা তুলে কথা বলে না। বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম Naem Nizam তখন এটিএন বাংলার চিফ নিউজ এডিটর। আমরা বাংলাবাজার পত্রিকায় কিছুদিন সহকর্মী ছিলাম। বাংলার বাণীর খবর জানার পর তিনি আমাকে এটিএন বাংলায় যোগ দিতে বলেন। চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমান ও  উপদেষ্টা সাইফুল বারীর সঙ্গে আলোচনা চূড়ান্ত করে ফেলেন। আমি যোগ দিতে সময় নিচ্ছিলাম। কারণ এ সময়ে বাসস এ আমার নিয়োগ নিয়ে কথা হচ্ছিল। সাইফুর বারী সাহেব ফোন করে জানতে চান আমি কবে থেকে এটিএন বাংলায় যোগ দিচ্ছি। আমি তাকে জানাই যে আমি এসে কথা বলছি। তার সাথে দেখা করে বাসস এ নিয়োগের সম্ভাবনার কথা বলি। তিনি বলেন যে বাসস এ নিয়োগ হলে এটিএন বাংলায় আসার প্রয়োজন নেই। না হলে যাতে অবশ্যই তার সঙ্গে যোগাযোগ করি। 

একটু বিলম্ব হলেও বাসস এ নিয়োগ লাভ করি। আমি যেহেতু আগে ইংরেজি সাংবাদিকতা করিনি, সেজন্য ধরেই নিয়েছিলাম আমাকে বাংলা সেকশনে দেয়া হবে। নিয়োগপত্রে ইংরেজি সেকশনে যোগ দেয়ার কথা থাকায় দ্বিধার মধ্যে পড়ে যাই। উদ্ধার করতে আসেন হুদা ভাই ও সৈয়দ আবুল মাকসুদের মতো সজ্জনরা। আমাকে সাহস দেন। আমি উৎসাহিত হই। হুদা ভাইয়ের সহকর্মী হতে পারার আনন্দও ছিল। বাসস এ আমরা এক সঙ্গে প্রায় পাঁচ বছর কাজ করি। হুদা ভাইয়ের বয়স ষাট পূর্ণ হলে তাঁকে অবসরে যেতে হয়। আমি মীরপুর থেকে বনানী চলে এসেছিলাম। কিন্তু মীরপুর নিয়মিতই যেতে হতো বাড়ির দেখাশোনা জন্য। হুদা ভাইয়ের সঙ্গে দেখা করতাম তার বাসায় অথবা হাউজিং সোসাইটির অফিসে। অত্যন্ত সক্রিয় ছিলেন তিনি। সোসাইটির সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর গত বছর তার সঙ্গে সর্বশেষ কথা হয়েছে টেলিফোনে। অসুস্থতার কথা একবারও বলেননি। স্বভাবসুলভ হেসে কথা বলেছেন। আমার কথা জানতে চেয়েছেন। দীর্ঘদিন দেখা হয়নি বলে আফসোস করেছেন। আমিও তার সাহচর্য থেকে বঞ্চিত হওয়ার কথা বলেছি। এত শিগগির চলে যাবেন ভাবতেও পারিনি। মৃত্যু পরিকল্পনা করে আসে না। যাকে যেতে হবে তিনিও জানেন না। কাছের লোকজনও জানে না। প্রতি মুহূর্তে মৃত্যুর আশঙ্কার সাথে জীবনের আশাও থাকে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত মৃত্যুই অনিবার্য। হুদা ভাইয়ের পরকালীন শান্তি কামনা করি।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

১৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির
রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা
ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেইডেনহাইমকে উড়িয়ে দিলো বায়ার্ন
হেইডেনহাইমকে উড়িয়ে দিলো বায়ার্ন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ