শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০০, বুধবার, ০৫ জানুয়ারি, ২০২২

ভবিষ্যতের সমরাস্ত্র ও লড়াইয়ে চীন ও রাশিয়া কোন দিকে এগিয়ে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভবিষ্যতের সমরাস্ত্র ও লড়াইয়ে চীন ও রাশিয়া কোন দিকে এগিয়ে?

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ২০২১ সালে প্রতিরক্ষা এবং নিরাপত্তা নীতিতে মৌলিক বেশ কিছু পরিবর্তন লক্ষ্য করা গেছে।

যেমন, ব্রিটেন প্রতিরক্ষা খাতে ডিজিটাল প্রযুক্তি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এবং সাইবার প্রযুক্তিতে বাজেট বাড়িয়েছে। পাশাপাশি সনাতনী যুদ্ধাস্ত্র ও সৈন্য সংখ্যার পেছনে ব্যয়বরাদ্দ কমিয়েছে।

একই সময়ে, রাশিয়া ইউক্রেন সীমান্তে সৈন্য সমাবেশ বাড়িয়েছে। মস্কো বেশ কড়া ভাষায় দাবি করেছে নেটো যেন রাশিয়ার ঘরের পাশে তাদের সদস্য দেশগুলোতে সামরিক তৎপরতা বন্ধ করে। চীন আরও উচ্চ কণ্ঠে হুঁশিয়ার করে দিয়েছে যে প্রয়োজন হলে লড়াই করে তারা তাইওয়ান পুনর্দখল করবে।

একইসঙ্গে ২০২১য়ে বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় আঞ্চলিক পর্যায়ে যুদ্ধ বেঁধেছে। ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চলছে। ইউক্রেনের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংঘাতে ২০১৪ সাল থেকে প্রাণ হারিয়েছে ১৪ হাজারের বেশি মানুষ। সিরিয়ায় বিদ্রোহ কিছুটা ছাই চাপা আগুনের মত স্তিমিত রয়েছে এবং আফ্রিকার বিভিন্ন অংশে ইসলামিক স্টেট গোষ্ঠীর উত্থান হয়েছে চোখে পড়ার মত।

এই পটভূমিতে আগামী দিনগুলোতে বড় বড় শক্তির যুদ্ধের কৌশল কী হতে যাচ্ছে? আগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় কী ধরনের সমরাস্ত্র নিয়ে তৈরি হচ্ছে পশ্চিমা শক্তিগুলো?

'আগামীর যুদ্ধ কৌশল' শুরু হয়ে গেছে?

"ভবিষ্যত সমর কৌশল"এর একটা রূপরেখা আমরা ইতোমধ্যেই দেখেছি বলা চলে।

একদিকে পশ্চিমা দেশগুলো আর অন্যদিকে বলা যায়, চীন ও রাশিয়ার মধ্যে, বড় ধরনের সংঘাতে কী ধরনের প্রযুক্তি, কী ধরনের কৌশল ব্যবহার হবে, তা ইতোমধ্যেই তৈরি হয়েছে, তার মহড়া হয়ে গেছে এমনকি তা মোতায়েনও করা হয়েছে।

রাশিয়া ১৬ই নভেম্বর মহাকাশে একটি ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালায়, যাতে তাদের নিজেদেরই একটি ক্ষেপণাস্ত্র তারা ধ্বংস করে। গ্রীষ্মে চীন তাদের উন্নত হাইপারসোনিক ক্ষেপণাস্ত্রর পরীক্ষা চালায়। হাইপারসোনিক ক্ষেপণাস্ত্র শব্দের চেয়ে অনেক গুণ দ্রুত গতিতে ছুটতে সক্ষম।

এর বাইরে, সাইবার দুনিয়ায় ক্ষতিসাধনকারী হামলা চালানো, তা সে কোন ব্যবস্থাকে অচল করে দেবার উদ্দেশ্যে হোক বা কোন কিছু হাতিয়ে নেবার লক্ষ্যেই হোক, একটা দৈনিন্দন ঘটনায় দাঁড়িয়েছে। যে ধরনের হামলা পরিচিত "সাব-থ্রেশহোল্ড ওয়ারফেয়ার" হিসাবে যেখানে সামনাসামনি বা প্রত্যক্ষ যুদ্ধ হচ্ছে না, কিন্তু যেটা পরোক্ষ একটা যুদ্ধ।

রাশিয়া ও চীন পশ্চিমের জন্য 'চরম ঝুঁকি'

মিশেল ফ্লুওরনয় প্রেসিডেন্ট ক্লিন্টন এবং প্রেসিডেন্ট ওবামা ক্ষমতায় থাকাকালীন আমেরিকান কৌশল নির্ধারণে পেন্টাগনের নীতি বিষয়ক প্রধানের পদে কাজ করেছেন। তিনি বলছেন গত দুই দশক ধরে পশ্চিমা দেশগুলোর নজর ছিল শুধু মধ্য প্রাচ্যে- মধ্য প্রাচ্য নিয়ে তারা এতটাই ব্যস্ত থেকেছে যেসময় তাদের প্রতিপক্ষ দেশগুলো সামরিক দিক দিয়ে অনেক এগিয়ে গেছে।

"কৌশলগত দিক দিয়ে আসলেই আমরা একটা দুর্বল জায়গায় রয়েছি। আমরা - অর্থাৎ আমেরিকা, ব্রিটেন এবং আমাদের মিত্র দেশগুলো - আমরা বিশ বছর ধরে শুধু নজর দিয়েছি সন্ত্রাস ঠেকাতে আর বিদ্রোহ সামলাতে, ইরাকে আর আফগানিস্তানে যুদ্ধ করে সময় কাটিয়েছি। এখন চোখ খুলে আমরা দেখছি আমরা একটা খুবই গুরুতর, বিশাল একটা শক্তিমত্তার প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হয়েছি," তিনি বলছেন।

তিনি অবশ্যই এখানে রাশিয়া আর চীনের প্রতি ইঙ্গিত করছেন। ব্রিটিশ সরকারের একটি প্রতিরক্ষা পর্যালোচনায় এই দুই দেশকে "চরম ঝুঁকি" এবং দীর্ঘমেয়াদের জন্য তাদের পশ্চিমের "কৌশলগত প্রতিদ্বন্দ্বী" বলে বর্ণনা করা হয়েছে।

"আমরা যখন ব্যাপক পরিসরে মধ্য প্রাচ্যকে নিয়ে পড়েছিলাম, তখন এই দেশগুলো পশ্চিমা কায়দায় যুদ্ধ লড়ার স্কুলে পাঠ নিয়েছে। এবং তারা বিভিন্ন ধরনের নতুন প্রযুক্তিতে বাপক মাত্রায় বিনিয়োগ শুরু করেছে," বলেছেন মিশেল ফ্লুওরনয়।

সম্মুখ-সমরের চরিত্র কী হবে?

তবে এর বেশির ভাগটাই বিনিয়োগ করা হয়েছে সাইবার হামল চালানোর প্রযুক্তি ও কর্মকাণ্ডে, যেমন পশ্চিমা সমাজের মূল্যবোধকে আঘাত করতে, তাদের কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটাতে, নির্বাচনে প্রভাব খাটাতে, এবং স্পর্শকাতর তথ্যউপাত্ত চুরি করতে চালানো বিভিন্ন হামলায়। এগুলো সম্মুখ-সমরের পর্যায় থেকে অনেক দূরে এবং এধরনের হামলার বেশিরভাগই অস্বীকার করা সম্ভব।

কিন্তু ধরা যাক, ইউক্রেন নিয়ে পশ্চিমা বিশ্ব এবং রাশিয়ার মধ্যে বর্তমান উত্তেজনা বা তাইওয়ান নিয়ে আমেরিকা ও চীনের মধ্যে যে উত্তেজনা, তা নিয়ে যুদ্ধ বাঁধল। তখন কী হবে? সেই যুদ্ধ বাঁধলে তার ধরণ কী হবে?

"আমার মনে হয় সেটা তখন খুব দ্রুত বদলে যাওয়া একটা আবহ তৈরি করবে, আর সেটা ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল হয়ে পড়বে তথ্য প্রবাহের ডোমেইনগুলোর ওপর," বলছেন ইন্টারন্যাশানাল ইন্সটিটিউট ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিস (আইআইএসএস)-এর একজন সিনিয়র গবেষক মেইয়া নুওয়্ন্সে। তিনি এই মন্তব্য করেছেন সামরিক কৌশলে তথ্য ব্যবহারের ক্ষেত্রে চীনের এগিয়ে থাকার প্রতি ইঙ্গিত করে।

"চীনের পিপলস লিবারেশন আর্মি, স্ট্র্যাটেজিক ফোর্স নামে একটি সংস্থা গড়ে তুলেছে, যাদের কাজ সাইবার জগত, ইলেকট্রনিক যুদ্ধ এবং ইন্টারনেটের সক্ষমতা নিয়ে।"

কিন্তু বাস্তবে এর অর্থ কী দাঁড়াবে? এধরনের লড়াই বাঁধলে প্রথমেই যেটা হবে, সেটা হল দু পক্ষেই বিশালভাবে সাইবার হামলা শুরু হয়ে যাবে। দু পক্ষই একে অন্যের যোগাযোগ ব্যবস্থা যেমন স্যাটেলইট ব্যবস্থাকে "অকেজো" করে দেবার চেষ্টা করবে, অথবা সমুদ্রের তলা দিয়ে যে কেবল্ ব্যবস্থার মাধ্যমে তথ্য প্রবাহিত হয়, সেগুলো কেটে দেবার চেষ্টা করবে।

আইআইএসএস-এ ভবিষ্যত যুদ্ধাস্ত্র নিয়ে বিশেষজ্ঞ ফ্রানয-স্টেফান গ্যাডিকে আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম - আপনার আমার মত সাধারণ মানুষের ওপর এর কী প্রভাব পড়তে পারে? অর্থাৎ আমাদের জন্য এধরনের লড়াইয়ের অর্থ কী হবে? আমাদের ফোন কী হঠাৎ করে অকেজো হয়ে যাবে? পেট্রল স্টেশনে কী হঠাৎ করে তেল ফুরিয়ে যাবে? খাদ্য সরবরাহ ব্যবস্থা কী আকস্মিকভাবে অচল হয়ে পড়বে?

"হ্যাঁ- এগুলো ঘটা খুবই সম্ভব," তার উত্তর: "কারণ পরাশক্তিগুলো সাইবার স্পেসের ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে লড়াই চালানোর সম্ভাবনায় বিশাল পরিমাণ বিনিয়োগ করছে। শুধু তাই নয়, ইলেকট্রনিক সমরাস্ত্রের পেছনেও প্রচুর বিনিয়োগ হচ্ছে- যেমন উপগ্রহ ব্যবস্থা 'জ্যাম' করে দেয়া এবং যোগাযোগ সক্ষমতা অচল করে দেয়া। ফলে আগামী দিনের সংঘাতে লড়াইয়ের টার্গেট শুধু সামরিক বাহিনী হবে না, মূল লক্ষ্য হবে সার্বিকভাবে গোটা সমাজ।"

সবচেয়ে বড় সামরিক ঝুঁকি কী?

সবচেয়ে বড় সামরিক ঝুঁকির জায়গা হল অপরিকল্পিতভাবে ব্যাপক হামলা। উপগ্রহ ব্যবস্থা অচল হওয়ায় যখন যোগাযোগ বিপর্যস্ত, তখন মাটির নিচে বাঙ্কারে বসে যুদ্ধ পরিকল্পনা করছেন যারা, তারা তো জানতেই পারছেন না কী ঘটছে। তখন লড়াইয়ের পরবর্তী পদক্ষেপ কী হবে সে সিদ্ধান্ত নেয়া তাদের জন্য খুবই কঠিন হয়ে দাঁড়াবে।

মেইয়া নুওয়্ন্সে বলছেন এধরনের পরিস্থিতিতে তাদের সামনে থাকবে দুটো রাস্তা - হয় "ন্যূনতম" নাহয় "সর্বোচ্চ" মাত্রার আঘাত হানা -যেটা হবে অন্ধকারে ঢিল ছোঁড়া। আর এর যে কোন একটারই মধ্যে দিয়ে যুদ্ধের পরিস্থিতিকে আরও উস্কে দেবার ঝুঁকি বাড়বে।

আগামীর যুদ্ধ কৌশলে আরেকটি বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে- সেটা হল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা- এআই। এই প্রযুক্তি সমর অধিনায়কদের অত্যন্ত দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবে। তারা অনেক দ্রুত তথ্য যাচাই করে তাড়াতাড়ি পদক্ষেপ নিতে পারবেন।

এই প্রযুক্তিতে মানের দিক দিয়ে সম্ভাব্য শত্রুপক্ষের চেয়ে আমেরিকা এগিয়ে আছে বলে মনে করেন মিশেল ফ্লুওরনয়। তার বিশ্বাস চীন তার পিপলস লিবারেশন আর্মির বিশালতার নিরীখে যেখানে অনেক এগিয়ে আছে, সেখানে তাকে টেক্কা দিতে আমেরিকাকে সাহায্য করবে এআই।

তিনি বলেন, মানুষ এবং যন্ত্র দুয়ের বুদ্ধিমত্তা একযোগে কাজে লাগালে শত্রুশক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করার পরিকল্পনায় এগিয়ে থাকার সুযোগ পাওয়া যাবে।

রাশিয়া ও চীন কোথায় পশ্চিমকে টেক্কা দিচ্ছে

একটি ক্ষেত্রে পশ্চিমের দেশগুলো বিপজ্জনকভাবে রাশিয়া ও চীনের পেছনে পড়ে রয়েছে। সেটা হল হাইপারসোনিক ক্ষেপণাস্ত্র শক্তির ক্ষেত্রে ।

হাইপারসোনিক মিসাইল হল - উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ক্ষেপণাস্ত্র যা শব্দের চেয়ে পাঁচ থেকে ২৭ গুণ দ্রুত গতিতে যে কোন জায়গায় উড়তে পারে এবং এই ক্ষেপণাস্ত্রের মুখে অপারমাণবিক অথবা পারমাণবিক দুধরনের অস্ত্রই বসানো সম্ভব।

রাশিয়া যারকন হাইপারসোনিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণে সাফল্যের কথা ঘোষণা করে বলেছিল যে এই ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের যে কোন দেশের যে কোন রকম প্রতিরক্ষাকে পরাস্ত করতে সক্ষম।

চীন ২০১৯ সালে তাদের ডং ফেং ১৭ ক্ষেপণাস্ত্রের কথা প্রকাশ করে। এটিতে হাইপারসোনিক গ্লাইড প্রযুক্তি ব্যবহারের উপযোগী একটি যান আছে, যা বায়ুমণ্ডলের মধ্যে দিয়ে যে কোন নিশানায় ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়তে সক্ষম। এই ক্ষেপণাস্ত্রর গতিপর্থ নির্ণয় করা দুরূহ, ফলে তা ধরাও কঠিন।

অন্যদিকে, আমেরিকার উদ্ভাবিত একটি পদ্ধতির সাম্প্রতিক পরীক্ষা সফল হয়নি। চীনের অস্ত্রসম্ভারে নতুন এই অস্ত্র সংযোজিত হওয়ার আমেরিকার দুশ্চিন্তা বেড়েছে এবং চীন তাইওয়ান দখলের জন্য যুদ্ধের সিদ্ধান্ত নিলে আমেরিকা তাইওয়ানের পক্ষে লড়বে কিনা সে নিয়ে আমেরিকাকে এখন দুবার ভাবতে হবে।

পরিস্থিতি পশ্চিমের জন্য কি শুধুই হতাশাব্যাঞ্জক?

কিন্তু এত উন্নত মানের প্রযুক্তি হাতে থাকার পরেও রাশিয়া ২০২২ সালে এসে ইউক্রেন সীমান্তে যে সৈন্য সমাবেশ করেছে সেখানে মূলত সনাতনপন্থী যুদ্ধের সরঞ্জামই চোখে পড়ছে অর্থাৎ ট্যাঙ্ক, সাঁজোয়া যান এবং সৈন্য, যদিও অবশ্যই তারা সাইবার ও ইলেকট্রনিক হামলার পুরোদস্তুর ক্ষমতা রাখে।

ব্রিটেন সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুরনো প্রথার যুদ্ধ সরঞ্জামের পেছনে ব্যয়বরাদ্দ হ্রাস করে তা নতুন প্রযুক্তিতে বিনিয়োগের। ফ্রানয-স্টেফান গ্যাডি বলছেন এর থেকে লাভের ফসল অবশ্যই পাওয়া যাবে- তবে তা বিশ বছর পরে। কিন্তু তার আগে ব্রিটেনের জন্য শক্তিমত্তার প্রতিযোগিতায় যে ফারাক তৈরি হবে তা উদ্বেগের বৈকি।

"আমার ধারণা আগামী পাঁচ থেকে দশ বছর পশ্চিমের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক চ্যালেঞ্জের সময়। কারণ এ সময়েই ব্যয় হ্রাসের প্রক্রিয়ার প্রভাবগুলো পড়বে। একদিকে ছাঁটকাটের কারণে অনেক কিছুর অভাব, অন্যদিকে প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ সবে শুরু হওয়ায় সক্ষমতাও পুরোদস্তুর তৈরি না হওয়া -প্রতিরক্ষা কার্যকারিতায় বড় ধরনের প্রভাব ফেলবে," তিনি বলছেন।

আর পশ্চিমা দেশগুলোর নিরাপত্তার প্রতি সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ চ্যালেঞ্জগুলো আসবে আগামী পাঁচ থেকে দশ বছরের মধ্যেই। তাহলে পরিস্থিতি কি পশ্চিমের জন্য শুধুই হতাশাব্যাঞ্জক?

মিশেল ফ্লুওরনয় তা মনে করেন না। আমেরিকার প্রতিরক্ষা নীতির কেন্দ্রে তিনি অনেক বছর ধরে কাজ করেছেন। তিনি মনে করেন পশ্চিমকে এই সঙ্কট থেকে উত্তরণের জন্য দুটি দিকে নজর দিতে হবে - মিত্রদের সাথে ঘনিষ্ঠ পর্যায়ে পরামর্শ এবং সমন্বয় আর সঠিক ক্ষেত্রে বিনিয়োগ।

"আমরা যদি একযোগে আলোচনা করি এবং সঠিক প্রযুক্তিতে প্রকৃতভাবে বিনিয়োগ করি, সঠিক পদ্ধতি নিয়ে কাজ করি এবং দ্রুত ও ব্যাপক পর্যায়ে তা গড়ে তোলার কাজে নামি, তাহলে মহাশক্তির মধ্যে লড়াই ঠেকাতে আমরা সমর্থ হব," তিনি বলছেন। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা
ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
সর্বশেষ খবর
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?

এই মাত্র | শোবিজ

কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক
কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

১৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৫৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে