শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২৩, শনিবার, ০৮ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ১৫:৩৯, শনিবার, ০৮ মার্চ, ২০২৫

পুতিনের হানিট্র্যাপ, ইউরোপজুড়ে হইচই

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পুতিনের হানিট্র্যাপ, ইউরোপজুড়ে হইচই

হানিট্র্যাপ বা ‘ভালোবাসার ফাঁদ’। সহজ কথায়, যৌনতা ও শারীরিক সম্পর্কের প্রলোভন দেখিয়ে কাজ সমাধা করে নেওয়ার নামই হানিট্র্যাপ। গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি— রাজনৈতিক নেতা, ব্যবসায়ী বা গোয়েন্দাদের কাছ থেকে তথ্য হাতিয়ে নিতে এই হানিট্র্যাপ ব্যবহার করা হয়।

এবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বিরুদ্ধে এই কৌশল ব্যবহারের বিষয়টি প্রকাশ্যে এল।

সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন হানিট্র্যাপের ফাঁদ ফেলেছিলেন জার্মানিতে। এর মাধ্যমে সুন্দরী নারীদের দিয়ে পুরুষদের প্রলুব্ধ করা হতো। এরপর তাদেরকে অপহরণ করা হতো। এমনকি হত্যা পর্যন্ত করা হতো। গত তিন বছর ধরে জার্মানিতে যুক্তরাষ্ট্রের একটি বিমানঘাটিতে গুপ্তচরবৃত্তি করছিল রুশ বাহিনীর এজেন্টরা। সেখান থেকে পাওয়া তথ্য তারা পাচার করেছে রাশিয়ায়। এখন ধারণা করা হচ্ছে, ব্রিটেনে রাশিয়ার আরও গুপ্তচর লুকিয়ে আছে। সন্ত্রাসবিরোধী একজন প্রধান কর্মকর্তা সতর্ক করেছেন এ বিষয়ে। কারণ, ক্রেমলিনের জন্য গুপ্তচরবৃত্তি করছিলেন ছয় বুলগেরিয়ান। তাদেরকে সরাসরি নির্দেশনা দেওয়া হতো মস্কো থেকে। গুপ্তচরের এই চক্রটি গ্রেট ইয়ারমাউথ গেস্টহাউসে অবস্থান করতো। সেখান থেকে স্পর্শকাতর নজরদারির প্রযুক্তি ব্যবহার করতেন তারা। 

স্কটল্যান্ড ইয়ার্ডের কমান্ডার ডমিনিক মারফি বলেন, কোনও রাষ্ট্রের মদতে হুমকি মোকাবিলার জন্য ব্রিটেনের ৫ম সন্ত্রাসবিরোধী পুলিশিং ইউনিট কাজ করছে। রাশিয়ান গোয়েন্দারা যে প্রক্সি এজেন্ট ব্যবজহার করে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে এটা হলো তার মাত্র একটি উদাহরণ। এসব এজেন্টরা ছদ্মবেশে তাদের কর্মকাণ্ড চালাচিছল এবং করছিল স্যাবোটাজ।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, স্কটল্যান্ড ইয়ার্ডের সন্ত্রাস বিরোধী কমান্ডের প্রধান ডমিনিক মারফি বলেন- রাশিয়া যে ব্রিটেনে এভাবে গুপ্তচরবৃত্তি করছে এটি তার একটি ঘটনা। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে বেশ কিছু বিঘ্ন সৃষ্টি করা হয়েছে। সেটা আমরা দেখেছি। 

তিন মাসের বিচার কার্যক্রমে বিউটিশিয়ান ভান্যয়া গাবেরোভা (৩০), ডেমোরেটর তিহোমির ইভানচেভ (৩৯) এবং ল্যাব টেকনিশিয়ান ক্যাট্রিন ইভানোভাকে (৩৩) রাশিয়ার পক্ষে গুপ্তচরবৃত্থির মাধ্যমে ষড়যন্ত্র করার জন্য দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। তাদেরকে যারা আশ্রয়-প্রশ্রয় দেন তার মধ্যে অরলিন রুসেভ (৪৬), বিসের ডঝামবাজোভ (৪৩) এবং ইভান স্টোয়ানভকে (৩২) এরই মধ্যে অফিসিয়াল সিক্রেট অ্যাক্টের অধীনে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে যখন শাস্তি ঘোষণা করা হবে, তখন এসব এজেন্ট দীর্ঘমেয়াদি জেল পেতে পারে।

কিন্তু তারা লন্ডন, ভিয়েনা, ভ্যালেন্সিয়া, মন্টেনিগ্রো এবং স্টাটগার্টসহ বিভিন্ন এলাকায় তাদের অর্থনৈতিক জাল বিস্তার করেছে। তার মধ্যে দু’জন যুবতীকে ধারাবাহিকভাবে ব্যবহার করা হতো হানিট্র্যাপ হিসেবে। 

আর্থিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য পলাতক ব্যবসায়ী জ্যান মারসালেক, যিনি মস্কোভিত্তিক এদের হোতা, তিনি কমপক্ষে দুই লাখ পাউন্ড পাঠিয়েছেন। টেলিগ্রামে রুসেভের সঙ্গে পরিকল্পনা নিয়ে কমপক্ষে ৮০ হাজার ম্যাসেজ বিনিময় হয়েছে। রুসেভ যে গেস্টহাউসে থাকতেন সেখানে যেন আলাদিনের এক গুহার সন্ধান মিলেছে। সেখানে পাওয়া গেছে স্পর্শকাতর প্রযুক্তি। এর মধ্যে আছে পাথরের ভেতরে লুকানো ক্যামেরা। মোবাইল ফোনে আড়িপাতার জন্য এক লাখ ২০ হাজার পাউন্ডের একটি ডিভাইস। ১১টি ড্রোন, ২২১টি মোবাইল ফোন এবং ৭৫টি ভুয়া পাসপোর্ট। পাওয়া গেছে কোকাকোলার একটি বোতল। এর ভেতরও লুকানো অবস্থায় রাখা আছে ক্যামেরা।

কমান্ডার মারফি বলেছেন, সন্ত্রাসবিরোধী কর্মকাণ্ডে গত দুই বছরে এত বড় গ্রুপের সন্ধান এই প্রথম পেলেন তিনি। তার কথায়, এসব গোয়েন্দা সরাসরি রাশিয়ার পক্ষে কাজ করছিল। বিষয়টি শুনলে মনে হবে আপনি কোনও উপন্যাস পড়ছেন।

ওই গ্রুপে থাকা দু’জন যুবতীকে বলা হয় শ্যামাঙ্গীনি যমজ। সাংবাদিক ক্রিস্টো গ্রোজেভসক নির্দিষ্ট টার্গেটকে শিকার করতে তাদেরকে বলা হতো হানিট্র্যাপ পাততে। 

উল্লেখ্য, সালিসবারিতে স্নায়ুগ্যাস হামলার নেপথ্যে কে তা উদঘাটন করেছিলেন সাংবাদিক ক্রিস্টো গ্রোজেভ। এ জন্য তিনি ক্রেমলিনের টার্গেটে পরিণত হন। তাকে শিকার করতে হানিট্র্যাপ পাতেন গাবারোভা। এর মধ্য দিয়ে ওই সাংবাদিককে যৌনতায় আকৃষ্ট করার চেষ্টা করেন। এ জন্য তিনি গ্রোজেভকে ফেসবুকে একটি ম্যাসেজ দেন এবং গ্রোজেভ তা গ্রহণ করেন। এরপর মারসালেককে বার্তা পাঠান রুসেভ। তাতে তিনি লেখেন, প্রাপ্তবয়স্কদের একটি ওয়েবসাইটের জন্য আমরা অবশ্যই কিছু একটা ভাল রেকর্ড করতে পারব। মেয়েটি বাস্তবেই খুব হট। সে যেখানে-সেখানে আসা-যাওয়া করে। স্পাইমাস্টার এ সময় গ্রোজেভকে অপহরণের ষড়যন্ত্র আঁটেন। তাকে অপহরণ করে নিয়ে যেতে চান রাশিয়া। কিন্তু তার সেই পরিকল্পনা বস্তাবায়ন হয়নি।

এই গুপ্তচর চক্র ব্রিটেনভিত্তিক রাশিয়ার একজন ভিন্নমতাবলম্বীকে টার্গেট করে। তারা তাকে ড্রোন থেকে বিষ মিশানো তীর ছুড়ে হত্যা করার বিষয়ে আলোচনা করে। কাজাখস্তানের সাবেক একজন রাজনীতিক এবং রাশিয়ার একজন আইনজীবীকে তারা জীবিত অথবা মৃত অবস্থায় মস্কো নেওয়ার পরিকল্পনা করে। এর জন্য খরচ ধরা হয় ৩০ হাজার পাউন্ড। এসব এজেন্ট ওই সময় উচ্চ প্রযুক্তির সরঞ্জাম ব্যবহার করে। স্টাটগার্টে যুক্তরাষ্ট্রের বিমানঘাঁটি প্যাট ব্যারাকে প্রশিক্ষণে ছিলেন ইউক্রেনের কর্মকর্তারা। তাদেরকে শনাক্ত করতে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। এই অপারেশন চালাতে তারা মাসে ৩৪ হাজার পাউন্ড দিতে রাজি হয়। 

২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে অভিযান চালিয়ে যখন এসব গুপ্তচরকে গ্রেফতার করে ব্রিটিশ পুলিশ, তখন এই অর্থ হয়তো বন্ধ করে দেওয়া হয়। অভিযানে পুলিশ ডঝামবাজোভের ঘরে ঢুকে পড়ে। এসময় বিছানায় গাবারোভার সঙ্গে ডঝামবাজোভকে নগ্ন অবস্থায় দেখতে পায় তারা। এক পর্যায়ে ডঝামবাজোভের দীর্ঘ সময়ের গার্লফ্রেন্ড ইভানোভা পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেন। তিনি অবশ্য ডঝামবাজোভের সঙ্গে গাবারোভার ওই সম্পর্ক সম্পর্কে জানতেন।

উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে সালিসবারিতে পয়জন হামলার পর ২৩ জন রাশিয়ান কূটনীতিককে বহিষ্কার করে ব্রিটেন। তার মধ্যে ছিলেন গোয়েন্দা কর্মকর্তাও। তখন থেকে জাতীয় নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে রাশিয়ার ১০০ কূটনীতিকের ভিসা আবেদন বাতিল করে দেয় ব্রিটেন। 

ওদিকে রাশিয়ার গোয়েন্দা বিয়ক এজেন্সিগুলো তাদের ছদ্মবেশে ষড়যন্ত্র কার্যকর করতে ভিন্ন পদ্ধতি গ্রহণ করে। এক্ষেত্রে তারা প্রক্সি গ্রুপ সেট করে। এ কথা বলেছেন সন্ত্রাসবিরোধী লেজিসলেশনের নিরপেক্ষ রিভিউয়ার জোনাথন হল কেসি। তিনি বলেন, বিশ্বকে হুমকি দেওয়ার জন্য সবচেয়ে ভাল ব্যবস্থা হলো ক্রিমিনাল প্রক্সিদের ব্যবহার। তার ভাষায়, অরলিন রুসেভের ঘটনা আমাদেরকে দেখিয়ে দেয় যে, এতে রাশিয়ার খুবই স্পর্শকাতর ‘অ্যাক্টর’রা জড়িত। তারা এসব মানুষের পেছনে নিশ্চয়ই প্রচুর অর্থ বিনিয়োগ করেছে। এটা বোঝা যায় তাদের বাসায় পাওয়া জিনিসপত্র দেখে। তাদের এসব কর্মকাণ্ড এমন সময়ে ধরা পড়েছে যখন ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে একদিক দিয়ে অগ্রসর হচ্ছিল রাশিয়া। এ সময়ে তারা ব্রিটেন ও পশ্চিমা মিত্রদের ভেতরে আগ্রাসী গোয়েন্দা তৎপরতা শুরু করে। সূত্র: বিবিসি, সিবিএস নিউজ, ডেইলি মেইল

বিডি প্রতিদিন/একেএ
 

এই বিভাগের আরও খবর
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা
ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
সর্বশেষ খবর
গাছের চারা বিনিময়ে ছাদ বাগানিদের নববর্ষ উদযাপন
গাছের চারা বিনিময়ে ছাদ বাগানিদের নববর্ষ উদযাপন

এই মাত্র | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চাঁদপুরে পুড়ল ১১ দোকান
চাঁদপুরে পুড়ল ১১ দোকান

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক
কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

১২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

২৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ