শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫১, রবিবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। তিনি ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে খুলনা-৫ আসন থেকে জামায়াতের মনোনয়নে এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন। ছাত্রজীবন থেকেই তিনি রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। সমসাময়িক বিষয়ে কথা বলেছেন তিনি। 

প্রশ্ন : ঐকমত্য কমিশনে সব রাজনৈতিক দল মতামত জমা দিয়েছে। আপনার দৃষ্টিতে এটি কি সংকট সমাধানের পথ উন্মুক্ত করবে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : রাজনৈতিক দলগুলোর সবাই সংস্কারের বিষয়ে একমত। সংস্কার হওয়া জরুরি। যেসব ইস্যুতে প্রশ্ন তৈরি করে পাঠানো হয়েছে, তার মধ্যে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে—সংবিধান, জনপ্রশাসন ও নির্বাচনী প্রক্রিয়া।

এসব বিষয়ে বড় রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বেশ পার্থক্য রয়েছে, যার সমঝোতা কঠিন হবে। এ বিষয়ে আমি ঐকমত্য কমিশনের সদস্যদের কাছেও জানতে চেয়েছিলাম, সব দলের ভিন্নমতগুলো কিভাবে এক করবেন? তাঁরা বলেছেন, বড় দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্যের চেষ্টা করবেন। তবে কোনো দল যদি তার অবস্থানে অনড় থাকে এবং সমঝোতায় না আসে, তাহলে সংকট আরো ঘনীভূত হবে। যদি ঐকমত্য না হয়, তাহলে কি সংস্কার ছাড়াই নির্বাচন হবে? সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হলে সেটি কি সবাই মেনে নেবে? কেউ মানবে, কেউ মানবে না।
ফলে অনেক প্রশ্ন সামনে চলে আসবে। আমরা ঐকমত্য কমিশনকে পরামর্শ দিয়েছি, যেসব বিষয়ে একমত হতে চান, তা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে পৃথকভাবে আলোচনা করুন।

প্রশ্ন : জামায়াত আনুপাতিক নির্বাচন পদ্ধতির পক্ষে মত দিয়েছে। যদি এটি বাস্তবায়িত না হয়, তাহলে আপনাদের রাজনৈতিক কৌশল কী হবে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : আমরা আরো কিছু দাবি উত্থাপন করেছি।

যদি দেখা যায় বড় দলগুলো আমাদের প্রস্তাবে রাজি নয় বা এটি বাস্তবায়িত হচ্ছে না, তাহলে আমাদের কোনো দুঃখ নেই। আমরা আমাদের ধারণা তুলে ধরেছি, এখন না হলে পরে বাস্তবায়িত হতে পারে। তবে আমরা এমন নই যে এটি না হলে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করব না। আনুপাতিক নির্বাচন হলে ভোটের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত হবে, কালো টাকা ও পেশিশক্তির প্রভাব কমবে এবং একটি দক্ষ ও যোগ্য সংসদ গঠিত হবে। কারণ তখন ব্যক্তি প্রার্থী থাকবে না; বরং দল তার যোগ্য প্রতিনিধিদের সংসদে পাঠাবে।

অনেক দলও এটি চায়, তবে বিএনপি এতে রাজি নয়। বড় দলগুলো না চাইলে সরকার এটি বাস্তবায়ন করবে কি না, তা আমরা জানি না। তবে আমরা এই বিষয়ে আলোচনা চালিয়ে যাব। জামায়াতে ইসলামী প্রথম তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রস্তাব দিয়েছিল, যা শুরুতে অনেকে মানেনি। পরে সবাই মেনে নিয়েছে।

প্রশ্ন : যদি কিছু সংস্কার করে নির্বাচন করা হয়, তবে আপনাদের দৃষ্টিভঙ্গি কী হবে? যে ধরনের নির্বাচন কাঠামো চান, তা বাস্তবায়নে কত সময় প্রয়োজন?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : যদি সরকার নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার করে ডিসেম্বরেই নির্বাচন দেয়, তাহলে আমাদের আপত্তি নেই। তবে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হলে আমাদের আপত্তি থাকবে এবং সেই নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না।

প্রশ্ন : ঈদের পর বর্তমানে আপনাদের রাজনৈতিক কর্মসূচি কী হবে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : আমাদের অনেক নেতা ইতিকাফে ছিলেন, কেউ কেউ দেশের বাইরে ছিলেন। এখন আমরা সবার সঙ্গে বসে কর্মসূচি ঠিক করব।

প্রশ্ন : ইসলামী দলগুলোর ঐক্যপ্রক্রিয়ার বর্তমান অগ্রগতি কী পর্যায়ে রয়েছে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : আমরা ঐক্য নিয়ে আশাবাদী। ইসলামী দলগুলো ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়ে নীতিগতভাবে একমত হয়েছে। ঈদের পর এখন আমরা আবার বসে ঐক্যের কাঠামো চূড়ান্ত করব।

প্রশ্ন : বিএনপি বা নতুন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐক্য গঠনের কোনো সম্ভাবনা রয়েছে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : কিছুই উড়িয়ে দেওয়া যায় না। কিছু বিষয়ে আমাদের মধ্যে দূরত্ব আছে। তবে যদি রাজনৈতিক পরিস্থিতি এমন হয় যে সবাই মিলে আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদ প্রতিরোধ করতে চায় এবং একটি সমঝোতামূলক নির্বাচন করতে চায়, তাহলে ভবিষ্যতে কী হবে, তা বলা কঠিন। যারা রাজপথে থেকে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছে, তারা যদি কোনো ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্যে অংশ নিতে চায়, তাহলে আমরা প্রস্তুত।

প্রশ্ন : বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জাতীয় সরকারের কথা বলেছেন। এটি কতটা বাস্তবসম্মত বলে মনে করেন?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : তিনি জাতীয় সরকারের কথা বলেছেন, তবে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেননি। কাদের নিয়ে তিনি সরকার গঠন করবেন—তাঁর দল, তাঁর জোট, নাকি বৃহত্তর ফ্যাসিবাদবিরোধী জোট? এটি পরিষ্কার হলে বোঝা যাবে তাঁর পরিকল্পনা কী।

প্রশ্ন : বিএনপির সঙ্গে আপনাদের মূল রাজনৈতিক মতপার্থক্য কী?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : বিএনপির সঙ্গে আমাদের কোনো শত্রুতা নেই। দল পৃথক হওয়া মানেই মতাদর্শ পৃথক। নির্বাচন ও সংস্কারের বিষয়ে আমাদের মধ্যে মতপার্থক্য রয়েছে, তবে জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে ঐকমত্য থাকা উচিত।

প্রশ্ন : যদি জামায়াতে ইসলামী রাষ্ট্রক্ষমতায় আসে, তাহলে কি কোরআনের আইন বাস্তবায়ন করবে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : সমাজ ও মানব কল্যাণে কোরআনের বিধানের কিছু মৌলিক নীতি আছে। সেই নীতির ভিত্তিতে সমকালীন চাহিদা ও সমস্যার সমাধান হয়। এ ক্ষেত্রে ইসলামের অনেক বক্তব্য আছে। ইসলামের অনেক কল্যাণকর নীতিমালা আছে। সেই আলোকে রাষ্ট্র পরিচালনা করা হবে, যা ইসলামের মৌলিক বিধি-বিধানের পরিপন্থী হবে না। মানবকল্যাণে যেকোনো আইন-কানুন ইসলামের বিধি-বিধানের পরিপন্থী না হলে, তা ইসলামী রাষ্ট্রের জন্য গ্রহণযোগ্য।

প্রশ্ন : আওয়ামী লীগের বিষয়ে জামায়াতের রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি কী? দলটি কি আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার পক্ষে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : আওয়ামী লীগ মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে, হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করেছে। এদের অবশ্যই বিচার হওয়া উচিত। তবে রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবি আমরা করিনি। সরকার চাইলে এটি বিবেচনা করতে পারে।

প্রশ্ন : ভোটাধিকার পাওয়ার ন্যূনতম বয়স কমিয়ে ১৬ বছর করার প্রস্তাব দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি। আপনার মতামত কী?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : বর্তমান আইন অনুযায়ী ভোটারের সর্বনিম্ন বয়স ১৮ বছর রয়েছে। এটি যথাযথ এবং পরিবর্তনের প্রয়োজন নেই।

প্রশ্ন : ১৯৭১ সালের প্রসঙ্গ তুলে জামায়াতকে রাজনৈতিকভাবে চাপে রাখা হচ্ছে বলে মনে করেন?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : ১৯৭১ সালের প্রসঙ্গকে জামায়াতকে ঘায়েল করার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। বিভিন্ন ইস্যুতে এটি হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হলেও তাতে কোনো ফল হবে না। আদর্শ ও যুক্তির অভাব হলে অপকৌশল গ্রহণ করা হয়। এটা তারই অংশ।

প্রশ্ন : জামায়াতে ইসলামীর পররাষ্ট্রনীতির মূল ভিত্তি কী হবে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : সবার সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখা হবে, তবে তা সমতার ভিত্তিতে। ব্যবসা-বাণিজ্য, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও অর্থনৈতিক স্বার্থ বিবেচনায় রেখেই পররাষ্ট্রনীতি নির্ধারিত হবে।

সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ 

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ শীর্ষে ঢাকা
দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ শীর্ষে ঢাকা
ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব
ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলকে বিএনপির শুভেচ্ছা
বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলকে বিএনপির শুভেচ্ছা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
সর্বশেষ খবর
গাছের চারা বিনিময়ে ছাদ বাগানিদের নববর্ষ উদযাপন
গাছের চারা বিনিময়ে ছাদ বাগানিদের নববর্ষ উদযাপন

এই মাত্র | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চাঁদপুরে পুড়ল ১১ দোকান
চাঁদপুরে পুড়ল ১১ দোকান

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক
কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

১২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

২৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ