শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

জুলাই বিপ্লব

আশা-নিরাশার দোলা

ফরিদ খান
প্রিন্ট ভার্সন
আশা-নিরাশার দোলা

রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা এবং রাজনীতিবিদদের হাত ছাড়াই আমাদের তরুণ শিক্ষার্থীরা দেশব্যাপী এক বিস্ময়কর প্রতিবাদ গড়ে তোলেন। দেশব্যাপী বৈষম্যবিরোধী আওয়াজ তোলেন এবং এটিকে সর্বস্তরে ছড়িয়ে দিতে পেরেছেন। এটিকে জেন জি বিপ্লব বলা হয়েছে...

 

২০২৪ সালে হাই কোর্ট সরকারি চাকরিতে কোটা বিলুপ্ত সংক্রান্ত ২০১৮ সালে জারিকৃত সরকারি আদেশ বাতিল করে কোটা পদ্ধতি পুনরায় বহাল করে। শিক্ষার্থীরা কোটা বাতিলের জন্য নির্বাহী আদেশের দাবি করেন এবং তাদের দাবি আদায়ের লক্ষ্যে তারা রাস্তায় নামেন। শিক্ষার্থীদের মতে কোটা বৈষম্যমূলক, মেধাভিত্তিক নিয়োগের জন্য ক্ষতিকর এবং সংবিধান পরিপন্থি। আদালতের এই রায়ের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোটা বাতিলের দাবিতে আন্দোলন শুরু করে। তারা সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম বিশেষ করে ফেসবুক ব্যবহার করে তাদের এ প্রতিবাদ সারা দেশে শিক্ষার্থীদের মাঝে ছড়িয়ে দেয়। কোনো ধরনের রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা এবং রাজনীতিবিদদের হাত ছাড়াই আমাদের তরুণ শিক্ষার্থীরা দেশব্যাপী এক বিস্ময়কর প্রতিবাদ গড়ে তোলেন। দেশব্যাপী বৈষম্যবিরোধী আওয়াজ তোলেন এবং এটিকে সর্বস্তরে ছড়িয়ে দিতে পেরেছে। এটিকে জেন জি বিপ্লব বলা হয়েছে কারণ অংশগ্রহণকারীরা মূলত বয়সে তরুণ, সম্ভবত প্রথমবারের মতো ভোটার তবে নিশ্চিতভাবে ভোটাধিকার বঞ্চিত।

পরে এই ছাত্রবিক্ষোভ শহর থেকে গ্রামে, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু স্কুল পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে। কোটার বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের রাস্তায় নেমে আন্দোলন এটিই প্রথম নয়। ২০১৮ সালেও তারা এই প্রতিবাদ করেছিল। সাহসী তরুণরা কোটার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম এবং অন্যান্য শহরের রাস্তায় নেমেছিল। তবে এবারের জুলাই আন্দোলনের গতি, প্রকৃতি এবং তীব্রতা একেবারেই ভিন্ন। একটি ছাত্র আন্দোলন দ্রুত একটি গণ আন্দোলনে রূপ নেয়। জুলাইয়ে যারা প্রতিবাদ করেছিল তাদের বেশির ভাগই ছিল ছাত্র। পরবর্তীতে তাদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। তাদের কাছে সরকারি চাকরিতে কোটা প্রথা বাতিলের সিদ্ধান্তের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ছিল সরকারের দমনপীড়ন, দুর্নীতি, দুঃশাসন, জীবনযাত্রার অত্যধিক ব্যয় বৃদ্ধি, অনিয়ন্ত্রিত বাজারের কারণে সৃষ্ট ক্ষোভ ও অসন্তোষ প্রভৃতি।

সরকারের দীর্ঘ দুঃশাসনের বিরুদ্ধে যখন জনগণ রাজপথে নামার সাহস হারিয়ে ফেলেছিল, সেসময় শিক্ষার্থীদের এই প্রতিবাদ সাধারণ জনগণের মাঝেও ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল। প্রতিবাদ সামাজিক মাধ্যমের লাইন অতিক্রম করে সত্যিকারের রাস্তায় প্রতিবাদ করার ক্ষমতা ও সাহস- এই আন্দোলনের একটি বড় সফলতা, যা সাধারণ জনতাকে রাস্তার আন্দোলনে ফিরে আসার সাহস জুগিয়েছে। পুলিশি নির্যাতন, জেল-জুলুম, গুম-খুন, মামলা-হামলার সত্যিকারের ঝুঁকির মধ্যেও শিক্ষার্থীদের অদম্য সাহস সাধারণ মানুষকে বিপুল শক্তি জুগিয়েছে। যেখানে সরকারবিরোধী অবস্থানের কারণে বিগত বছরগুলোতে জীবিকা এবং জীবন হারানোর অনাকাক্সিক্ষত সম্ভাবনা প্রমাণিত।

বিক্ষোভকারীরা এই সময়, কোনো টিয়ারগ্যাস বা গ্রেপ্তারের ভয় পাননি। আন্দোলনকারী যুবকদের প্রায়ই আটক করা হয় এবং তাদের মাঝে সমন্বয় রোধ করতে সোশ্যাল মিডিয়া, ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া হয়। কিন্তু কোনো কিছুই তাদের দমাতে পারেনি। আন্দোলন এক সময় কোটা সংস্কার থেকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে রূপ নেয়। কিন্তু সরকার সহিংসতা দিয়ে ছাত্রদের দমন করার চেষ্টা করলে সর্বস্তরের মানুষ শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়ায় এবং আন্দোলনে যোগ দেয়। আন্দোলন দমাতে সরকারদলীয় সন্ত্রাসী, পুলিশ প্রশাসনকে কাজে লাগালে ব্যাপক সহিংসতা আন্দোলনের তীব্রতা আরও বাড়িয়ে দেয়, যা একসময় সরকার পতনের আন্দোলনে রূপ নেয়। আন্দোলন চলাকালে রাজশাহী, গাইবান্ধা, রংপুর এবং লালমনিরহাটের রাজপথে একাধিক অছাত্র আন্দোলনকারীর সঙ্গে কথা বলে জেনেছিলাম তাঁরা বৈষম্যহীন, দুর্নীতি ও সন্ত্রাসমুক্ত বসবাস উপযোগী একটি ভালো দেশ চান, যা তৎকালীন শেখ হাসিনা সরকারের পতন ছাড়া সম্ভব নয়। ফলে শেখ হাসিনার পদত্যাগের দাবিতে তারা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে রাস্তায় নামতে বাধ্য হয় এবং শেষ পর্যন্ত হাসিনা সরকারের পলায়নের মাধ্যমে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের বিজয় সুনিশ্চিত হয়। বিজয়-পরবর্তী দেশব্যাপী ব্যাপক অরাজকতা, সহিংসতা, হানাহানি, ভাঙচুর এবং অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। মানুষ চরম নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে পতিত হয়। অস্থিতিশীল ও অরাজক পরিস্থিতিতে স্থিতিশীলতা এবং শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার জন্য সেনাবাহিনী ভূমিকা রাখে। দেশের মানুষ উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সেনাবাহিনীর ভূমিকাকে স্বাগত জানায়। ডক্টর ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা এবং আন্দোলনের দুই ছাত্র সমন্বয়কারীসহ দেশে একটি অন্তর্র্বর্তী সরকার গঠিত হয়।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রেক্ষাপট থেকে এ বিপ্লবের জন্ম হলেও এ বিপ্লব জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে প্রান্তিক এবং নিপীড়িত জনগণের মুক্তির ব্যাপক আশা জাগিয়েছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সরকারি চাকরিসহ সমাজের পরতে পরতে যে বৈষম্য বিরাজ করছে তা দূর হওয়ার একটি সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। স্বৈরাচারী শাসনব্যবস্থার মতো প্রতারণামূলক     এবং অবাস্তব প্রতিশ্রুতি দিয়ে এ বিপ্লব আসেনি। বিপ্লবের নেতৃত্বদানকারীরা সব ধরনের পক্ষপাত ও স্বার্থপরতার ঊর্ধ্বে থেকে, নিজেদের কোনোভাবে কলুষিত না করে, ক্ষমতা ও পেশিশক্তির ওপর ভর না করে, নির্মম ও আক্রমণাত্মক না হয়ে দেশকে এবং নিজেদের ঐক্যকে সবার ঊর্ধ্বে রেখে সামনে এগিয়ে যাবে সেটিই প্রত্যাশিত।

জুলাই বিপ্লবের আন্দোলনকারীরা রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে নিরপেক্ষ বলে মনে করা হয় এবং এই আন্দোলন একেবারে সাধারণ ছাত্র-জনতার আন্দোলন হিসেবেই ব্যাপক সাড়া পায়। তাদের দেশপ্রেম এবং জনগণের প্রতি ভালোবাসাই ছিল একমাত্র শক্তি। ফলে দেশের মানুষ বিশ্বাস, আশা এবং ভালোবাসা নিয়ে তাদের পাশে দাঁড়ায়, যা খুব দরকার ছিল। কেননা রাজনৈতিক শক্তিগুলো জনগণের নাম ভাঙিয়ে সবকিছু জায়েজ করতে চাইলেও জনগণের সমর্থন ও ভালোবাসা তাদের সঙ্গে ছিল না। ফলে রাজপথের আন্দোলনে সাধারণ জনগণ সম্পৃক্ত হওয়ার আগ্রহ দেখায়নি। জুলাই বিপ্লবের সবচেয়ে বড় অর্জন ছিল সাধারণ মানুষের ভালোবাসা ও আস্থা অর্জন। তবে এ ভালোবাসা ও আস্থায় চির ধরতে থাকে যখন আন্দোলনকারীরা এর মালিকানা প্রতিষ্ঠা করতে অন্য সহযোদ্ধাদের জায়গা সংকুচিত করে, নিজেদের রাজনৈতিক পরিচয় প্রকাশ করে, নিজেদের প্রতিশ্রুতি থেকে সরে এসে নিজেরাও ক্যাম্পাস রাজনীতির ব্যাপারে আগ্রহী হয়ে ওঠে। আর রাজনীতিবিদদের প্রতি দেশের মানুষের আস্থা এবং ভালোবাসার ঘাটতি প্রকট। অনেকে মনে করেন বর্তমান পরিস্থিতির জন্য দায়ী আমাদের রাজনীতিবিদরা।

দেশের তরুণ ছাত্র ও যুবসমাজ যাদের হাত ধরেই বিপ্লব এসেছে তাঁরা এখনো প্রাসঙ্গিক, কিন্তু তাদের ভূমিকা ক্রমেই দুর্বল এবং পরিবর্তিত হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী শিক্ষার্থীদের ভূমিকা নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে নেতিবাচক ধারণা তৈরি হচ্ছে। পুলিশের বর্বরতা সত্ত্বেও যে যুবকরা তাদের বিক্ষোভ অব্যাহত রেখেছিল, গুলির মুখেও যারা পিছপা হয়নি, জীবনবাজি রেখে যারা শেখ হাসিনার সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করে বিজয় ছিনিয়ে এনেছে সেসব মহানায়কের ভূমিকা নিয়ে সংশয় বেড়েছে। যারা সত্যিকার অর্থে জীবনবাজি রেখে রাস্তায় নেমেছিল তারা এখন অনেকেই নিজেদের গুটিয়ে নিচ্ছে কিংবা নব্য অতিবিপ্লবীদের প্রতাপে ছিটকে পড়ছে মূল দৃশ্যপট থেকে।

অনেকের মাঝে এখন সংশয় বিপ্লব কি তাহলে বেহাত হতে যাচ্ছে কিংবা বিফলে যাচ্ছে? বিপ্লব যদি হয় ক্ষমতায় থাকা মানুষগুলোর পালাবদল তাহলে বিপ্লবের ফলাফল দাঁড়াবে যেই লাউ সেই কদু। বিপ্লব যদি হয় রাষ্ট্রক্ষমতা এক ষাঁড়ের মাথা থেকে অন্য ষাঁড়ের মাথায় স্থানান্তর তাহলে বিপ্লব বৃথা- কিছুই অর্জন হবে না।

জাতির সামনে এখন পর্যন্ত এই জুলাই বিপ্লব ধারণ করে নিজেদের মধ্যে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার কোনো উপাদান দেখা যাচ্ছে না, যা মুক্তিযুদ্ধ বা ৯০-এর গণ অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশে লক্ষণীয় ছিল। জুলাই বিপ্লব-পরবর্তী যারা নেতৃত্ব দিতে আগ্রহী, তাদের মধ্যে জাতির বিভাজন সৃষ্টি করে নিজেদের স্বার্থ আদায়ের প্রচেষ্টার একটি সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে যে যার মতো বয়ান সৃষ্টি করে বিপ্লবের মালিকানা ছিনতাই করার একটি প্রতিযোগিতা প্রতিদ্বন্দ্বী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে  শুরু হয়েছে।

রাজনীতিবিদরা সর্বদা এ ধরনের বিপ্লবে ঝাঁপিয়ে পড়বেন, সেগুলো থেকে ফসল ঘরে তোলা হোক বা কেবল পাল থেকে হাওয়া নেওয়ার চেষ্টা করবেন সেটিই স্বাভাবিক। ফলে এ বিপ্লব রাজনৈতিক শ্রেণির দ্বারা ছিনতাই হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। তারা ঝাঁপিয়ে পড়তে চাইবে এবং নেতৃত্ব দেবে। এ উপমহাদেশে এটিই সাধারণ ব্যাপার।

দুঃখজনকভাবে আজ দেশব্যাপী মানুষের মাঝে ক্ষোভ, তিক্ততা, অরাজকতা, অসন্তোষ ও বিদ্বেষ তীব্র হচ্ছে। এর বহিঃপ্রকাশ হিসেবে ঘটছে অসহিষ্ণুতা, সহিংসতা, অনাচার, দুর্নীতি, নৈতিক অবক্ষয়, আস্থার অভাব। দিনে দিনে আমাদের সুবিবেচনা হ্রাস পাচ্ছে, জায়গা করে নিচ্ছে নির্বুদ্ধিতা। আমরা যেন এক ব্যাপক এবং বুদ্ধিহীন ক্ষমতা আর গোষ্ঠীস্বার্থে যুদ্ধে নেমেছি, যার চূড়ান্ত ফল পরাজয়, বিপন্ন স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব। সবার আগে দেশ। দেশকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য এবং বাসযোগ্য করে গড়ে তোলার জন্য শান্তি বজায় রাখা এবং ঐক্যবদ্ধ থাকা অতি প্রয়োজন। মনে রাখা প্রয়োজন আমাদের দুর্দশা আর অন্ধকার থেকে মুক্তির জন্য একটি বিপ্লবের প্রয়োজন ছিল। কিন্তু কেউ অবশ্যই বলতে পারে যে, বিপ্লবই আমাদের সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য একমাত্র প্যানাসিয়া নয়। কারণ আমরা বিপ্লবের ভয়াবহতাও দেখেছি।

চে গুয়েভারা মন্তব্য করেছিলেন, একজন বিপ্লবী প্রেমের মহান অনুভূতি দ্বারা পরিচালিত হন। আর ছদ্ম বিপ্লবীরা পরিচালিত হয় ঘৃণা, লোভ এবং জাগতিক বস্তুবাদ দ্বারা। আজ আসল বিপ্লবী আর ছদ্ম বিপ্লবীর মধ্যে সীমারেখা টানা খুবই দুরূহ। যারা এতদিন ফ্যাসিবাদের আঁচলের নিচে লুকিয়ে ছিল, ফ্যাসিবাদের সঙ্গে ছদ্মবেশে মাঠে ছিল- এখন তারাই অতি বিপ্লবী সেজে ফ্যাসিবাদবিরোধী বক্তৃতায় মঞ্চ কাঁপাচ্ছে, পাড়ায় পাড়ায়, প্রতিষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানে ফ্যাসিবাদের দোসর খুঁজে বেড়াচ্ছে। আর এখানেই সবচেয়ে বড় শঙ্কা, বড় ভয়। যে দাবির ওপর দাঁড়িয়ে এত আত্মত্যাগ, এত প্রাণের বিসর্জনে এই অমূল্য বিজয় সেই দাবি থেকে ক্রমেই যেন বিচ্যুত হতে দেখছি। আত্মপ্রবঞ্চনা দেখছি। শিক্ষাঙ্গনে দলীয় ছাত্ররাজনীতি আরও প্রকট আকার ধারণ করছে, সবকিছুতে বিশেষ একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা বিশেষ এলাকার আধিপত্য হয়তো একটি বিফল বিপ্লবের সংকেত দিচ্ছে- কথায় আছে উঠতি মুলো পত্তনেই চেনা যায়। আমাদের খালি বিপ্লবের প্রয়োজন নেই, প্রয়োজন পুনরুজ্জীবন। বিজয় অটুট রাখতে প্রয়োজনে পুনরায় সংগঠিত হতে হবে। সব সংশয় পরাজিত করে আমাদের বিজয় অটুট রাখতে হবে। নতুন করে বিষণ্ন বিকেল নয়, নতুন কোনো আঁধার নয়, চাই নতুন প্রভাত, নতুন সূর্য। কোনোভাবেই এ বিপ্লব বেহাত হতে দেওয়া যাবে না, দেশ ও জাতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

লেখক : অধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
সর্বশেষ খবর
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?

এই মাত্র | শোবিজ

কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক
কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

১৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৫৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে