শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার

অধ্যাপক ড. খো. লুৎফুল এলাহী
প্রিন্ট ভার্সন
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার

আন্দোলনে যারা নিহত হয়েছে তাদের পরিবারের পাশে দাঁড়ানোসহ আহতদের সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করা, যা রাষ্ট্রের প্রাথমিক দায়িত্ব বলে মনে করি...

 

একটি সমাজ বা রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাধীনে বিভিন্ন ক্ষেত্রে শোষণ ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিনের ধূমায়িত অসন্তোষের বহির্প্রকাশ ঘটে বিপ্লবের মধ্য দিয়ে। জুলাই-২০২৪ এর বাংলাদেশে সংঘটিত ছাত্র-জনতার গণআন্দোলন তা থেকে বিচ্ছিন্ন কিছু ছিল না। সরকারি চাকরিতে কোটা বাতিলের দাবিতে যে আন্দোলন গড়ে ওঠে তা ধীরে ধীরে দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছড়িয়ে পড়ে। বিগত সরকারের আমলে নির্বাচনের নামে প্রহসন, দুর্নীতি, বিদেশে টাকা পাচার, এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সরকারি ছাত্র সংগঠন ও প্রশাসনের ছত্রছায়ায় তাদের তল্পিবাহকদের টেন্ডারবাজি, নিয়োগবাণিজ্যসহ উপাচার্য, উপউপাচার্য ও ট্রেজারার নিয়োগেও হয়েছে আর্থিক লেনদেন। এসব কিছু ছাত্র, শিক্ষক ও সাধারণ জনগণের সরকারবিরোধী মনোভাব ও বিক্ষুব্ধ হওয়ার ক্ষেত্র তৈরি করেছিল। আর কোটা আন্দোলনকারী ও বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীদের গড়ে তোলা আন্দোলনকে বিপ্লবের পথে ধাবিত করেছিল, যেখানে উল্লিখিত বিক্ষুব্ধ শ্রেণির প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সমর্থন ও সহযোগিতায় একটা সফল বিপ্লব সংঘটিত হয়।

বিশেষ করে ১৫ জুলাই, ২০২৪ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদী মিছিল বের করলে তাদের ওপর ছাত্রলীগ ও বহিরাগত সন্ত্রাসীদের হামলায় ফুঁসে উঠে ছাত্রছাত্রীরা।

এ ঘটনায় অনেক ছাত্রীকে সন্ধ্যায় বিভিন্ন স্থানে আটকে রাখার সংবাদে আমি নিজে ওইদিন মাগরিবের নামাজের পরে প্রফেসর মাফরুহী সাত্তার, প্রফেসর জামাল উদদীন রুনুসহ আটকেপড়া ছাত্রীসহ কিছু আহত ছাত্রকে উদ্ধার করে চিকিৎসা কেন্দ্রে পাঠাই। এ সময় সরকার ও রাজনীতি বিভাগের ফাইজা, ইতিহাস বিভাগের আয়শা সিদ্দিকা বৃষ্টিসহ বেশকিছু ছাত্রী সন্ত্রাসী বাহিনী কর্তৃক অবরুদ্ধ হলেও তাদের সংঘবদ্ধ প্রতিরোধে তারা পালিয়ে যায়। একই সঙ্গে শেখ মুজিবুর রহমান হলের সামনে থেকে শিক্ষার্থীদের নিরাপদ দূরত্বে সরিয়ে দিই, যাতে আরও অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা না ঘটে। ইতোমধ্যে শিক্ষক সমিতির ওই সময়ের সহসভাপতি প্রফেসর সোহেল আহমেদ (বর্তমান উপউপাচার্য, শিক্ষা) আমাদের সঙ্গে যুক্ত হন। রাত ৯টার দিকে শিক্ষার্থীরা শহীদ মিনারে জড়ো হয়ে হামলার প্রতিবাদে মিছিল সহকারে উপাচার্যের বাসভবনের দিকে অগ্রসর হতে থাকলে আমরা শিক্ষকরা নতুন কলা ভবনের সামনে থেকে যার যার বাসায় চলে যাই।

তবে আমি বিভাগীয় অফিস রুমে আমার গবেষণার কিছু কাজ করি। রাত ১০টার দিকে আমার সহকর্মী ও স্নেহাস্পদ প্রফেসর মোহাম্মদ গোলাম রব্বানী আমাকে ফোন করে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে হামলার বিচারের দাবিতে অবস্থানরত শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়ান। রাত ১১.৪৫টায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সম্পাদক নোমান বিন হারুন আমাকে ফোন করে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা হতে যাচ্ছে এ অবস্থায় আমার সাহায্য কামনা করলে আমি তার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনে উপাচার্যের বাসভবনের ভিতরে আশ্রয় গ্রহণের পরামর্শ দিয়ে আমাদের শিক্ষক ঐক্য পরিষদসহ শিক্ষকদের আরেকটি গ্রুপে উপাচার্যের বাসভবনে সন্ত্রাসী বাহিনী কর্তৃক শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার আশংকা করে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে আসার জন্য মেসেজ দিয়ে আমি রিকশাযোগে উপাচার্যের বাসভবনের দিকে অগ্রসর হই।

আন্দোলনে যারা নিহত হয়েছে তাদের পরিবারের পাশে দাঁড়ানোসহ আহতদের সুচিকিৎসাকিন্তু চৌরঙ্গীতে গিয়ে আটকে যাই। সামনে প্রায় ২৫০ থেকে ৩০০ জনের মতো সন্ত্রাসী, যাদের বেশির ভাগের মাথায় হেলমেট পরা, হাতে ধারালো রামদা, চাপাতি ও আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে উপাচার্যের বাসভবনের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। আমি রিকশা থেকে নেমে তাদের পেছনে পেছনে হাঁটতে শুরু করতেই সামনে থেকে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা শুরু করলে তারা উপাচার্যের বাসভবনের ভিতরে আশ্রয় নেয়। উপাচার্যের বাসভবনের দুই গেট ভেঙে সন্ত্রাসীরা ভিতরে ঢোকার চেষ্টা করে ও পেট্রলবোমা, ইট, কাচের বোতল ছুড়তে থাকে। এতে ভিতরে আশ্রয় গ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের অনেকেই আহত হয়। শিক্ষার্থীরা বাঁচার জন্য তৎকালীন উপাচার্য প্রফেসর নূরুল আলমের বাসার বৈঠকখানার দরজা খুলে দেওয়ার অনুনয় বিনয় করলেও তিনি তখন ভিতরে ২৫/৩০ জন শিক্ষক পরিবেষ্টিত অবস্থায় থেকেও দরজা না খুলে অবরুদ্ধ শিক্ষার্থীদের মৃত্যুর মুখোমুখি ফেলে দিয়েছিলেন। আমি আবারও আক্রমণের কথা জানিয়ে মেসেজ দিয়ে শিক্ষকদের উপাচার্যের বাসভবনের সামনে আসার আহ্বান জানাই এবং অনেককে ফোন করে প্রফেসর ড. মো. কামরুল আহসান (বর্তমান উপাচার্য), প্রফেসর মাফরুহী সাত্তার, প্রফেসর মো. নজরুল ইসলামসহ আমরা পাঁচজন শিক্ষক উপাচার্যের বাসভবনে গিয়ে অবরুদ্ধ শিক্ষার্থীদের নিরাপদে পৌঁছে দেওয়ার দাবি জানাই।

উপাচার্যের বাসভবনে প্রফেসর গোলাম রব্বানী, আত্মরক্ষার জন্য লাঠি হাতে ইতিহাসের শিক্ষার্থী আয়শা সিদ্দিকা বৃষ্টি, মালিহাসহ অনেকেই আমাদের আগমনে কিছুটা দুশ্চিন্তামুক্ত হলেও অল্প সময়ের মধ্যে প্রশাসনের ইন্ধনে গেট থেকে পুলিশ সরিয়ে দিয়ে সন্ত্রাসীদের বাসার ভিতরে প্রবেশ করে আক্রমণের সুযোগ করে দেয়। রাত ১টার দিকে সন্ত্রাসীদের একাংশ উপাচার্যের বাসভবনে অবরুদ্ধ শিক্ষার্থীসহ আমাদের শিক্ষকদের ওপর ৭/৮ হাত দূরত্ব থেকে প্রায় ২০/২৫ মিনিট ধরে পেট্রলবোমা, কাচের বোতল, ইট দিয়ে আঘাত করতে থাকলে আমরা শিক্ষার্থীদের সামনে থেকে তাদের রক্ষার চেষ্টা করি এবং হাতে ধারালো অস্ত্রধারীরা যাতে সরাসরি কোপাতে না পারে তার চেষ্টা করি, যার ভিডিও সবাই দেখেছেন। এ সময় ৪০/৫০ জন শিক্ষার্থী ভীষণভাবে আহত হয়। ওই ভিডিও দেখে বিভিন্ন হল থেকে কয়েক হাজার শিক্ষার্থী এসে জড়ো হয়ে আমাদের রক্ষা করলেও পুলিশ ও প্রশাসন নিশ্চুপ থেকে আমাদের সবাইকে মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছিল।

আহত শিক্ষার্থীদের অনেকেই বের হয়ে গেলেও উপাচার্যের বাসভবনের সামনে আবারও সংঘর্ষ শুরু হলে আমরা অবরুদ্ধ শিক্ষার্থীদের নিয়ে বাসা থেকে বের হওয়ার জন্য অগ্রসর হলে পুলিশ উপাচার্যের বাসভবনের ভিতরে এলোপাতাড়ি গুলি ও টিয়ার শেল ছুড়তে থাকে। এসময় পরিচয় জানার পরও পুলিশের শটগানের গুলির আঘাতে আমি ভীষণভাবে আহত হই ও আমার ডান চোখসহ শরীরে ৭০টির মতো স্পিøন্টার বিদ্ধ হয়।  ওই সময়ই আমার ডান চোখের রেটিনা ভেদ করায় আমার ডান চোখ দৃষ্টিহীন হয়ে পড়ে। আমি রক্তাক্ত অবস্থায় কোনোভাবে বের হয়ে পুলিশকে আর গুলি চালাতে নিষেধ করে সিকিউরিটি অফিসার সজলের সহায়তায় হেঁটে প্রান্তিকে যাই। সেখান থেকে আমাকে দুজন ছাত্র মোটরসাইকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা কেন্দ্রে পৌঁছে দিলে শিক্ষার্থীদের সহায়তারত প্রফেসর এজাহার ও সহযোগী অধ্যাপক পলাশ সাহা আমাকে অ্যাম্বুলেন্সে এনাম মেডিকেল কলেজে আসতে সহায়তা করে। আমি এনাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল থেকে পরের দিন জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে ১০ দিন চিকিৎসা শেষে থাইল্যান্ডে অপারেশন করালেও এখনো পূর্ণ দৃষ্টিশক্তি ফিরে পাইনি। এ মাসেই থাইল্যান্ডে আবারও অপারেশনের ডেট রয়েছে। জানি না ফিরে পাব কি না হারানো দৃষ্টিশক্তি।

উল্লেখ্য, ১৫ জুলাই শেষ রাত ও ১৬ জুলাই প্রথম প্রহর থেকেই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ছাত্রলীগ বিতাড়িত হওয়ার মধ্য দিয়ে জাহাঙ্গীরনগরের পথ ধরে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হয়। মূলত জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিজয় ছিল ৫ আগস্ট সফল বিপ্লবের মাইলফলক।

আর বিপ্লব-পরবর্তী রাষ্ট্রের যে সংস্কার প্রয়োজন তা হলো প্রথমত সবার আত্মশুদ্ধি। আন্দোলনে যারা নিহত হয়েছে তাদের পরিবারের পাশে দাঁড়ানোসহ আহতদের সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করা, যা রাষ্ট্রের প্রাথমিক দায়িত্ব বলে মনে করি।

এর পরই যেটা বড় প্রয়োজন ছিল, দেরি হলেও এখনো সময় ফুরিয়ে যায়নি, তা হলো দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ। প্রশাসন, বিচার ও পুলিশ বাহিনীর সংস্কার। একই সঙ্গে বিপ্লবে ছাত্র-জনতার হত্যাকারী ও মদতদাতাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ। এরপর একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর। আর এভাবেই একটি জবাবদিহিমূলক প্রশাসন ও সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে জুলাই বিপ্লবের যথার্থতা প্রতিপন্ন হোক। একই সঙ্গে এক নতুন দিগন্তের পথে অগ্রসর হোক বাংলাদেশ- সেই কামনায় সব শহীদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ও আহতদের সুস্থতা কামনাসহ নতুন সূর্যোদয়ের প্রত্যাশা নিরন্তর।

লেখক : অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
আশা-নিরাশার দোলা
আশা-নিরাশার দোলা
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
সর্বশেষ খবর
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?

এই মাত্র | শোবিজ

কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক
কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

১৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৫৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে