শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৫৪, বুধবার, ০২ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০১:১১, বুধবার, ০২ এপ্রিল, ২০২৫

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

বাংলাদেশের অর্থনীতি বর্তমানে নানা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। আসন্ন বাজেট, অর্থনৈতিক সংকট ও সম্ভাবনা, দেশের উন্নয়ন পরিকল্পনা। এসব বিষয়ে দেশের বেসরকারি স্যাটেলাইট টেলিভিশন নিউজ টোয়েন্টি ফোরের সঙ্গে একান্তে কথা বলেছেন দেশের খ্যাতনামা অর্থনীতিবিদ, সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (CPD) সম্মানীয় ফেলো অধ্যাপক ড. মুস্তাফিজুর রহমান। যেখানে তিনি তুলে ধরেছেন শৈশবের স্মৃতি, কর্মজীবনের অভিজ্ঞতা এবং দেশের অর্থনীতির সমস্যা ও সম্ভাব্য সমাধান।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের পাঠকদের জন্য সাক্ষাৎকারটি তুলে ধরা হলো।

প্রশ্ন: আপনাকে আমাদের বিশেষ আয়োজনে পেয়ে আমরা সত্যিই খুবই আনন্দিত। আপনার কাছ থেকে জানতে চাই ঈদের আয়োজনটা আপনি কীভাবে উদযাপন করেন? সময়টা কীভাবে কাটান? পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজন অনেক কিছু আপনাদের আছে। আপনার কাছে জানতে চাই, আপনার এই ঈদটা কীভাবে কাটে?

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: সারা বছরই তো ব্যস্ততার মধ্যে থাকতে হয়। ঈদের সময় বেশ কয়েক দিনের একসাথে ছুটি পাওয়া যায়। তখন আত্মীয়-স্বজনের সাথে দেখা সাক্ষাতের সুযোগ হয়। সারা বছরের রমজানের পরে তখন তাদের সাথে কিছুটা সময় কাটানো যায়। তখন পরিবারের সাথে তো অবশ্যই কিছুটা সময় তখন ব্যয় করতে পারি।

আমার তিন বোন আছেন। ঢাকা শহরে আমার আব্বা আছেন, তার বয়স ৯৬ বছর। আমার দুই বোন চিটাগাংয়ে থাকে। কিন্তু অন্তত ঢাকায় যারা থাকেন, আমার আব্বা এবং আমার বোনদের সাথেও কিছুটা সময় আমি দিতে পারি। সবচেয়ে বড় কথা যেটা, এ সময় সবার সাথে আনন্দ ভাগ করার সময়। তো সেটাও চেষ্টা করি, যাতে করে শুধু নিজেদের আনন্দ না, আমাদের আশেপাশেও যারা আছেন তাদের সাথেও যাতে আনন্দটা ভাগ করতে পারি।

প্রশ্ন: স্যার, এখনকার ঈদ এবং আপনার ছোটবেলার ঈদের মাঝে আসলে পার্থক্যট কোথায়?

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: যখন আমি ছোট ছিলাম, বিশেষত আমার জীবনের প্রথম কয়েকটি বছর কেটেছে ফেনীতে সোনাপুর গ্রাম আমাদের নানা বাড়িতে। মাঝে মাঝে দাদার বাড়ি ছাগলনাইয়া পশ্চিমপুর গ্রামে যেতাম । কিন্তু নানার বাড়িতে বড় হয়ে ওঠা আমার। তখন তো নানা-নানু, আমার মামারা ছিল। তাদের সাথে এবং গ্রামের পরিবেশে সবার সাথে মিলে ঈদের সময়ে এক বাড়ি থেকে আরেক বাড়িতে যাওয়া, সেমাই খাওয়া, আনন্দ করা। আমার ছোটবেলার বন্ধু-বান্ধব যারা ওই সময় যাদের সাথে আমি ক্লাস ওয়ান, টু, থ্রি, ফোর-এ পড়েছি, তাদের সাথে আনন্দ করা, হই-হুল্লোড় করা, এটা ছিল বিশেষ আনন্দের একটা সময়।

প্রশ্ন: স্যার, আপনাকে আমরা সবসময় দেশের অর্থনীতি, গবেষণা এবং সার্বিক অর্থনীতি নিয়ে কথা বলতে শুনি। আমরা আজকের এই অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে আপনার ছোটবেলা, বাল্যকালের গল্পগুলো জানতে চাই। আপনার স্কুল কীভাবে শুরু হয়েছে, কত সালে, কোথা থেকে, কীভাবে আপনি পড়াশোনা শুরু করেছেন, সেই বিষয়ে জানতে চাই।

মুস্তাফিজুর রহমান: ছোটবেলায় আমি আমার নানার বাড়িতে প্রাথমিক যে স্কুল ছিল, সেখানে আমি পড়াশোনা করি ক্লাস ফোর পর্যন্ত। তখনকার দিনে যেটা ন্যাশনাল ব্যাংক অফ পাকিস্তান, সেখানে আমার বাবা ব্যাংকের কর্মচারী ছিলেন এবং পরবর্তীতে তার কর্মস্থান হয় চাঁদপুরের মতলবে। তখন আমি ক্লাস ফাইভে পড়াশোনা করি। আমি যখন হাই স্কুলে পড়ি, তখন সেখানে খুব নামকরা একটি স্কুল ছিল। সেখানে আমি ক্লাস ফাইভ, সিক্স পড়লাম এবং সেখান থেকে আমি পরীক্ষা দিয়ে মির্জাপুর ক্যাডেট স্কুলে ক্লাস সেভেনে আমি ভর্তি হই। মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজে আমি মেট্রিক পরীক্ষা দেই। ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষায় মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ থেকে দিয়েছি। সেখানে ইন্টারমিডিয়েটে আমি আর্টস থেকে ঢাকা বোর্ডে ফার্স্ট হয়েছিলাম। তারপর আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইকোনোমিক্সে ভর্তি হই। ইকোনোমিক্সে কিছুদিন ক্লাস করার পরে রাশিয়াতে সরকারি বৃত্তি নিয়ে যাই। সেখানে প্রথমে আমি আন্ডারগ্রেড করলাম। রাশিয়া যুদ্ধের কারণে পরিচিত খারকিভ শহরে আন্ডারগ্রেড করলাম ল্যাঙ্গুয়েজ কোর্স করার পরে এবং তারপরে আমি মস্কো রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সেখানে আমি অর্থনীতিতে পিএইচডি করলাম। পিএইচডি করার পরে আমি দেশে চলে আসি।

প্রশ্ন: তো স্যার, আপনার এই লম্বা পড়াশোনা শেষ করে আপনি যখন দেশে ফিরলেন, দেশের ভিতরে আপনি কর্মজীবনে প্রবেশ করলেন। কীভাবে অর্থাৎ কোথা থেকে সেটা শুরু হলো?

ড. মোস্তাফিজুর রহমান: দেশে এসে আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এপ্লাই করলাম শিক্ষকতার জন্য। মাঝখানে আমি বিআই বিএমে কয়েক মাস কাজ করেছি। তারপর যখন ইন্টারভিউ হলো, তখন আমি বিজনেস স্টাডিজ ফ্যাকাল্টিতে একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেম ডিপার্টমেন্টে, সেখানে অর্থনীতিতে শিক্ষকতার নির্বাচিত হলাম। অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর হিসেবে আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার শিক্ষকতার জীবন শুরু করি। তারপর তো ২৫ বছর আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা করেছি। একই সাথে যখন ১৯৯৩ সালে সেন্টার ফোর পলিসি ডায়লগ ড. রহমান সোবহান প্রতিষ্ঠিত করলেন, তার সাথে আমি অন্তরঙ্গভাবে সেখানে কাজ করেছি।

প্রশ্ন: এই শিক্ষকতার মতো একটি মহান পেশা ছেড়ে আপনি গবেষণায় চলে আসলেন এবং এই সংস্থায় কাজ করার পিছনের গল্পটা যদি আপনি বলতেন। কেন আসলেন আপনি এখানে?

প্রশ্ন: আমি যেটা বুঝেছিলাম, শিক্ষকতাটা আমার খুবই ভালো লাগতো। আমার সবসময় মনে হতো যে আমার একটা ন্যাচারাল প্রবণতাই হলো শিক্ষকতার দিকে। তো ২৫ বছর আমি পড়ালাম। কিন্তু তারপরে আমার একটা কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হলো। ১৯৯৩ সালে যখন ড. রহমান স্যার সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ প্রতিষ্ঠা করলেন, তখন আমি একটা বড় অংশ আমার শিক্ষকতার বাইরে তার সাথে থাকতাম, গবেষণা করতাম। সিপিডি গড়ে তোলার ব্যাপারে ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, আমি স্যারের সাথে তখন সবসময় ছিলাম এবং পরবর্তীতে যখন ড. দেবপ্রিয় দেশের বাইরে চলে গেলেন, তিনি ছিলেন স্যারের পরে প্রথম নির্বাহী। তখন আমার উপরে একটা দায়িত্ব চলে আসলো কিছুটা বলা যায়। আমি চার বছরের জন্য এক্সট্রা অর্ডিনারি লিভ উইদাউট পে নিলাম, যেটা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে আছে। কিন্তু তারপর প্রশ্ন আসলো যে, এখন কী করা হয়? বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে যাওয়া, অথবা ছুটির পরে সিপিডিতে এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর হিসেবে এটা কন্টিনিউ করা। তখন সিপিডি গড়ে উঠছে, একটা গুরুত্বপূর্ণ সময়। তখন আমি এই সিদ্ধান্তটা নিলাম যে, সিপিডিতে আমি থেকে যাব।

প্রশ্ন: স্যার, আপনি তো পড়াশোনা শেষ করলেন, তারপর কর্মজীবনে প্রবেশ করলেন। তো আপনার দাম্পত্য জীবন সম্পর্কে যদি আপনি কিছু বলতেন। কবে বিয়ে করলেন, তারপর আপনার পরিবারে কে কে আছে?

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: ১৯৮৯ সালে আমাদের বিয়ে হয়। আমার এক পরিচিত বড় ভাই, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, তার ঘটকালীর মাধ্যমে আসলে আমাদের বিয়েটা সম্পন্ন হয়। আমার স্ত্রী পূর্বপরিচিত ছিল না। তারপরে স্ত্রী তখন একটা ইংরেজি মিডিয়াম স্কুলে পড়ানো শুরু করলেন। সে সময়টায় আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছিলাম। আমাদের দুটি সন্তান। আমার এক ছেলে বাংলাদেশে পড়াশোনা করে অর্থাৎ আন্ডার গ্রেড করে বাইরে এসে মাস্টার্স করেছে। তারপর আবার দেশে ফেরত এসেছে। আমাদের সাথেই থাকে। বিভিন্ন জায়গায় কাজ করেছে। আইএফসিতে ছিল, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক, তারপর ইউএনডিপিতে, তারপর সম্প্রতিকালে ব্র্যাকে কাজ করছে। আমার মেয়েও মাস্টার্স বাইরে করেছে, এখন ও কানাডাতে পিএইচডি করছে মাইগ্রেন্ট ওয়ার্কারদের উপরে। আর আমার স্ত্রীও একটা সময় বাচ্চাদের দেখাশোনা করার জন্য স্কুলের চাকরিটা ছেড়ে দিতে হয়েছে।

প্রশ্ন: স্যার, আপনি তো সিপিডি, শিক্ষকতা, তারপর এর পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অনেক সংস্থার সাথেও আপনি কাজ করেছেন। সেই অভিজ্ঞতা যদি একটু বলতেন এবং কোথায় কোথায় কাজ করেছেন?

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: আমি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজ করেছি, সেখানে কুইন এলিজাবেথ হাউসে ছিলাম। তারপর আমি যুক্তরাষ্ট্রের ইএল বিশ্ববিদ্যালয়ে, সেখানে আমি সিনিয়র ফেলো হিসেবে ছিলাম। তারপর যুক্তরাজ্যে একটি ইউনিভার্সিটিতে আমি পোস্ট ডক ফেলো হিসাবে ছিলাম। তারপর সিঙ্গাপুর, দিল্লি, ইসলামাবাদ বিভিন্ন দেশে আমি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ফেলো হিসেবে কাজ করেছি।

প্রশ্ন: স্যার, আমরা একটু অর্থনীতি বিষয়ে জানতে চাই। আমাদের সামনে অর্থনীতির অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। গত দিনগুলোতে এই অর্থনীতির কোথায় কোথায় চ্যালেঞ্জ ছিল, যদি একটু বলতেন আমাদের দর্শকদের উদ্দেশ্যে।

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: দেখুন, মুদ্রাস্ফীতির একটি চাপ শুধুমাত্র প্রান্তিক মানুষের জন্য না, যারা নিম্নবিত্ত আছেন, যারা নিম্ন মধ্যবিত্ত আছেন, তারাও এই চাপের মধ্যে আছেন। আমাদের কর্মসংস্থান, বিনিয়োগ, এ বিষয়গুলো কিন্তু একটা অনিশ্চয়তার মধ্যে আছে। আবার অন্য দিক থেকে বৈদেশিক যে খাতটা রয়েছে, সেটা একটা ভালো অবস্থানে রয়েছে। আমাদের এক্সচেঞ্জ রেটটা স্টেবল অবস্থায় আছে। এছাড়াও রিজার্ভটা যেই অবনমন হচ্ছিল, সেটা রোধ করা গেছে। আমদানি আর একটু উদার করা সম্ভব হচ্ছে, যেটা এর আগে নিয়ন্ত্রিত করতে হয়েছিল। ব্যাংকিং সেক্টরকে কিছুটা পুনর্গঠন, সংস্কার করা, এগুলো আসলে সোজা না। এবং এগুলো আসলে এই সরকারও পারবেন বলে মনে হয় না। এজন্য সংস্কার কর্মসূচি গুলোকে শুরু করা এবং সেজন্য রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ যাতে এ বিষয়ে অঙ্গীকার করেন, এছাড়া তাদের ইশতিহারে যাতে তার প্রতিফলন দেখা যায় এবং তারা এটা করবেন সেটা যাতে তারা জনগণের কাছে জানান এবং জনগণ যাতে সেটা মনিটর করতে পারে একবার ইলেকশন হয়ে যাওয়ার পরে। এটা কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

প্রশ্ন: স্যার, আপনারা তো শ্বেতপত্র করলেন, সেখানে আপনি সদস্য ছিলেন। ড. দেবপ্রিয় স্যার সদস্য ছিলেন। আপনারা যে শ্বেতপত্র করলেন, তার মূল্যায়নটা বর্তমান সরকার কীভাবে করেছে বা করছে? আরেকটা বিষয় হচ্ছে স্যার, আপনাদের যেই প্রস্তাবগুলো ছিল, সেগুলো নিয়ে কোনো দৃশ্যমান কাজ করছে কিনা?

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: আমাদের ম্যান্ডেট ছিল, স্টেট অফ ইকোনোমি অর্থাৎ বর্তমানে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা কী অবস্থায় আছে, সেটা বের করা। কোন জায়গাগুলোতে সমস্যা আছে, সেটা মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে হোক, টাকা পাচারের ক্ষেত্রে হোক, শিক্ষা কিংবা স্বাস্থ্য খাতে হোক, ব্যাংকিং সেক্টরে হোক। আমরা ইকোনোমিক কী অবস্থায় আছি, তার একটা স্পষ্ট ধারণা নেওয়ার চেষ্টা করেছি। তথ্য উপাত্তের অনেক বড় একটা ঘাটতি ছিল, ফুলিয়ে ফাপিয়ে দেখানোর একটা প্রবণতা ছিল, সেটাকে আমরা চেষ্টা করেছি যে প্রকৃত অবস্থাটা কী, সেটা তুলে ধরার জন্য। আমরা যেটা আশা করেছিলাম, সেই আশানুরূপভাবে হয়নি। যদিও এখন প্রত্যেক মন্ত্রণালয়কে বলা হচ্ছে যে, একটা হলেও সংস্কার যাতে তারা বাস্তবায়ন করেন। কিন্তু সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা কিন্তু আরো অনেক ব্যাপক। কিন্তু এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কিন্তু একটা সাময়িক সময়ের জন্য এসেছেন। তারা যে সবটা করতে পারবেন, তা না। কিন্তু একটা ভালো শুরু তারা করে দিতে পারেন এবং রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে তারা যে অঙ্গীকারগুলো নিতে চাচ্ছেন, আমার মনে হয় যে এটাও ভালো। আমরা দেখব যে, তারা অঙ্গীকার পরবর্তীতে বাস্তবায়ন কতটুকু করেন কিংবা করতে পারেন কিনা।

প্রশ্ন: অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার। স্যার, সামনে বাজেট আসছে, অনেকের মনেই কৌতুহল যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এই যে বাজেটটা, এই বাজেট আসলে কী রকম রাখবে? এই সরকার সেই বাজেটের আকার কেমন রাখবে? কেমন বাজেট হওয়া উচিত?

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: বাংলাদেশের মতো একটা উন্নয়নশীল দেশে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, আমাদের সামাজিক সুরক্ষা থেকে শুরু করে অবকাঠামোর অনেক চাহিদা দরকার। সুতরাং আমি সাইজটা নিয়ে অতটা তর্ক-বিতর্ক করতে চাই না এবং তর্ক বিতর্ক করার সুযোগও নেই। আমি মনে করি বড় আকারের বাজেট আমাদের রাখতে হবে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড পরিচালনা করার জন্য এবং নিজস্ব যেই রাজস্ব ব্যয় আছে সেটার জন্য। সমস্যা হচ্ছে, আমাদের এর মাঝে বড় একটা অংশ করতে হচ্ছে ঋণ নিয়ে। আমার নিজস্ব সম্পদ আহরণ তো করতে পারছি না। নিজস্ব সম্পদ আহরণ কীভাবে বেশি করা যায় সেটার জন্য তো বিনিয়োগ লাগবে। আমি যদি মডার্নাইজেশন করতে চাই এনবিআরের, রাজস্ব আদায় বাড়াতে চাই, তো সেটার জন্য তোমার সেখানেও বিনিয়োগ করতে হবে। সেখানেও টাকার দরকার আছে। আমার বার্ষিক উন্নয়ন বাজেটের পুরোটাই হলো অভ্যন্তরীণ ঋণ আর বৈদেশিক ঋণ। এভাবে তো সাসটেইন করা যাবে না। সুতরাং সেদিক থেকে আমি বলব যে, এখন যে বাজেট হবে, সেখানে আমার মূল ফোকাস দিতে হবে কীভাবে আমি রাজস্ব আদায় বাড়াতে পারি প্রত্যক্ষ করের মাধ্যমে, কর যে ফাঁকি আছে সেটাকে রোধ করার মাধ্যমে, অপ্রত্যক্ষ কর সাধারণ মানুষের উপর চাপিয়ে দিয়ে না। এবারের বাজেটের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত: ১. কীভাবে আমরা প্রত্যক্ষ কর বাড়াতে পারি? ২. সামাজিক সুরক্ষা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, এগুলোতে বেশি বাজেট রাখতে পারি। ৩. অবকাঠামো যেটা আছে, এটার যেগুলো শেষ করতে হবে সেগুলো তো অবশ্যই আমাদের শেষ করতে হবে, নতুন অবকাঠামো নেওয়ার ক্ষেত্রে খুবই আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।

প্রশ্ন: অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার।

ড. মুস্তাফিজুর রহমান: আপনাদেরকেও ধন্যবাদ 

বিডি প্রতিদিন/আশিক

এই বিভাগের আরও খবর
মার্কিন শুল্কে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ১০০০ পোশাক কারখানা, মালিকদের শঙ্কা
মার্কিন শুল্কে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ১০০০ পোশাক কারখানা, মালিকদের শঙ্কা
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
গ্যাসের দাম বৃদ্ধিতে সংকট বাড়বে: নারায়ণগঞ্জ চেম্বার সভাপতি
গ্যাসের দাম বৃদ্ধিতে সংকট বাড়বে: নারায়ণগঞ্জ চেম্বার সভাপতি
সঠিক মনিটরিং না থাকায় চাঁপাইনবাবগঞ্জে বেড়েছে পিয়াজের দাম
সঠিক মনিটরিং না থাকায় চাঁপাইনবাবগঞ্জে বেড়েছে পিয়াজের দাম
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
ভারত থেকে আরও ৫০ হাজার টন চাল কিনবে সরকার
ভারত থেকে আরও ৫০ হাজার টন চাল কিনবে সরকার
পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে কমলো লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে কমলো লেনদেন
টাকা পাচার বন্ধে ব্যাংক রেজুলেশন অধ্যাদেশ পাস
টাকা পাচার বন্ধে ব্যাংক রেজুলেশন অধ্যাদেশ পাস
যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক: আলোচনা ও মুক্ত বাণিজ্যে জোর দেওয়ার পরামর্শ সিপিডির
যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক: আলোচনা ও মুক্ত বাণিজ্যে জোর দেওয়ার পরামর্শ সিপিডির
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
যে ১০ কারণে স্বর্ণে বিনিয়োগ সবচেয়ে ভালো
যে ১০ কারণে স্বর্ণে বিনিয়োগ সবচেয়ে ভালো
কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা
কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা
সর্বশেষ খবর
১ রানের ব্যবধানে ২ উইকেট হারিয়ে বিপদে বাংলাদেশ
১ রানের ব্যবধানে ২ উইকেট হারিয়ে বিপদে বাংলাদেশ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন শুল্কে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ১০০০ পোশাক কারখানা, মালিকদের শঙ্কা
মার্কিন শুল্কে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ১০০০ পোশাক কারখানা, মালিকদের শঙ্কা

৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গাছের চারা বিনিময়ে ছাদ বাগানিদের নববর্ষ উদযাপন
গাছের চারা বিনিময়ে ছাদ বাগানিদের নববর্ষ উদযাপন

৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চাঁদপুরে পুড়ল ১১ দোকান
চাঁদপুরে পুড়ল ১১ দোকান

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক
কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

২১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

৩৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে