শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০১৫

দেশের বিরুদ্ধে এ কোন রাজনীতি

মোহাম্মদ এ আরাফাত
অনলাইন ভার্সন
দেশের বিরুদ্ধে এ কোন রাজনীতি

এবারই প্রথম নয়, বিএনপি-জামায়াত প্রত্যেকে আলাদা এবং যৌথভাবেও কিছু নেতিবাচক ভূমিকা পালন করছে। যা প্রথমত আমাদের জাতীয় স্বার্থের জন্য ক্ষতিকর, দ্বিতীয়ত আন্তর্জাতিকভাবে দেশের ভাবমূর্তিকে হেয় করে এবং তৃতীয়ত প্রতারণামূলক।

আমাদের ভুলে গেলে চলবে না যে, ওয়াশিংটন ডিসি, লন্ডনসহ বিভিন্ন শহর এবং অন্যান্য দেশে বিএনপি-জামায়াত বাংলাদেশবিরোধী নেতিবাচক প্রপাগান্ডা চালানো, বাংলাদেশের মানুষের স্বার্থবিরোধী কাজের জন্য লবিস্ট ভাড়া এবং পাবলিক রিলেশন এজেন্সি নিয়োগ করেছিল। এখনো তাদের সেসব কার্যক্রমের অনেক কিছুই অব্যাহত। প্রামাণ্য নথিতে রয়েছে কীভাবে যু্দ্ধাপরাধের বিচার শুরু হওয়ার পর ক্যাসিডি এবং অন্যান্য লবিস্ট সংস্থাকে বিএনপি-জামায়াতের পক্ষে মীর কাসেম আলী ভাড়া করেছিলেন।

এই লবিস্ট সংস্থাগুলো বাংলাদেশ সম্পর্কে নেতিবাচক চিত্র প্রদর্শনে ভূমিকা রাখছে এখনো। তারা আমাদের সাধারণ মানুষের স্বার্থবিরোধী প্রচার থেকে শুরু করে তৈরি পোশাক বিদেশে প্রবেশাধিকারে প্রতিবন্ধকতা তৈরি এবং বড় বড় প্রকল্পের জন্য বহুজাতিক সংস্থাগুলোর ঋণদানে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে আসছে।

এখানে আমি আওয়ামী লীগ ও বিএনপি-জামায়াতের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য উল্লেখ করতে চাই। যখন আওয়ামী লীগ ১৯৯৬-২০০১ ক্ষমতায় ছিল, আমাদের সরকারও ওয়াশিংটন ডিসিতে লবিস্ট নিয়োগ করেছিল। কিন্তু আপনারা জানেন, তা কেন? তারা লবিস্ট ভাড়া করেছিল বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ জোন অথরিটি (বেপজা) এবং বাংলাদেশ তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন (বিজিএমইএ)-এর জন্য, যেন বাংলাদেশের পণ্য শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার পায় এবং শ্রমিকদের স্বার্থ রক্ষা হয়। বাস্তবতা এই, বিএনপি-জামায়াতের প্রশাসনের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরী এবং সাবেক মুখ্য সচিব ড. সামাদের বিরুদ্ধে আমাদের দেশের স্বার্থে লবিস্ট সংস্থা নিয়োগের কারণে মামলা করেছিল। হাস্যকর বিষয় হলো, বিএনপি-জামায়াতও লবিস্ট সংস্থা ভাড়া করে কিন্তু সেটা দেশের পক্ষে দাঁড়ানোর জন্য নয়, জাতীয় স্বার্থের বিরুদ্ধে, দেশের স্বার্থ ধ্বংসের লক্ষ্যে।

আমি তাদের নেতিবাচক কর্মকাণ্ডের একটি উদাহরণ দিচ্ছি। বিএনপি চেয়ারপারসন (এবং তৎকালীন বিরোধী দলের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া) ২০১৩ সালের ৩০ জানুয়ারি, ওয়াশিংটন ডিসিতে তার নিজের নামে ওয়াশিংটন টাইমস নামের একটি পত্রিকায় নিবন্ধ প্রকাশ করেন। এই নিবন্ধটিতে, বিএনপি চেয়ারপারসন প্রকাশ্যে এবং স্পষ্টভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে বাংলাদেশে হস্তক্ষেপ করতে আহ্বান জানিয়েছিলেন এই বলে যে, কেন যুক্তরাষ্ট্র 'নিষ্ক্রিয় দাঁড়িয়ে' আছে। এই নিবন্ধে বেগম জিয়া, পদ্মা সেতু প্রকল্প থেকে বিশ্বব্যাংক তাদের তহবিল প্রত্যাহার করে নেওয়ায় তার সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন (এই প্রকল্প আমাদের জিডিপির প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এবং আমাদের দরিদ্র মানুষের বহুল আকাঙ্ক্ষার একটি প্রকল্প), যুদ্ধাপরাধীদের ও তাদের সমর্থকদের প্রকাশ্য সমর্থন জানিয়েছেন, সমর্থন জানিয়েছেন বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের জিএসপি সুবিধা প্রত্যাহার করে নিতে। শুধু তাই নয়, তিনি একই সঙ্গে পরামর্শ ও জোর দিয়ে বাংলাদেশ সরকার, এই খাতে নেতৃস্থানীয় যারা তাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করার জন্য বলেছেন।

এমনকি এ ক্ষেত্রে বিএনপি মিথ্যা বলেছিল যে, বেগম জিয়া নিবন্ধটি লিখেননি কিন্তু বাস্তবতা হলো ওয়াশিংটন টাইমস গণমাধ্যমে বিবৃতি দিয়ে নিশ্চিত করেছে এটা অবশ্যই বিএনপি চেয়ারপারসনেরই লেখা। আমি বলতে চাই, এটা সম্ভবত পৃথিবীতে একমাত্র ঘটনা যে, একটি দেশের রাজনৈতিক দলের নেতা প্রকাশ্যে সেই দেশের জিএসপি সুবিধা বাতিল এবং নিজ দেশ ও জাতির বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথা বলতে পারেন। এটা আমাদের গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করার বিষয় যে, কোনো ব্যক্তি বা দলের (বিশেষ করে সেই দল যারা দুর্নীতিবাজ নেতা ও যু্দ্ধাপরাধীদের রক্ষা করে) স্বার্থ আমাদের দেশ, জাতি এবং অবশ্যই দেশের দরিদ্র মানুষের চেয়ে বড় নয়। কারা জিএসপি ব্যবহারের সুবিধা পেত? তৈরি পোশাক খাত আমাদের সবচেয়ে বড় কর্মসংস্থানকারী, যারা রপ্তানি আয় এবং প্রবৃদ্ধি অর্জনের মাধমে দরিদ্র জনগণকে সহায়তা করে। কীভাবে একটি রাজনৈতিক দল প্রকাশ্যে আমাদের জনগণের স্বার্থের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করতে পারে? ভাবলে অবাক হতে হয়!

সবচেয়ে হাস্যকর বিষয়, বিএনপি-জামায়াত পুনরায় আওয়ামী লীগকে ভারতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের কারণে দোষারোপ করছে। অথচ সত্য এটাই যে, আওয়ামী লীগ ভারতসহ সব দেশের সঙ্গে তার আন্তর্জাতিক সুসম্পর্ক বজায় রাখে বাংলাদেশের মানুষের স্বার্থে। অন্যদিকে বিএনপি-জামায়াত দেশের মানুষের স্বার্থবিরোধী কাজে তাদের সব প্রচারণা এবং পরামর্শকদের ব্যবহার করে।

যেখানে আওয়ামী লীগ আমাদের প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে জাতির গর্ব এবং সম্মানের সঙ্গে মাথা উঁচু করে চলাকে বিশ্বাস করে, সেখানে বিএনপি-জামায়াত ঠিক তার উল্টা। আওয়ামী লীগ নয়, বরং আবারও বিএনপি-জামায়াত ভারতসহ অন্যান্য দেশকে বাংলাদেশে হস্তক্ষেপ করতে বলেছে। জানুয়ারির ৭ তারিখে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান ইন্ডিয়া টাইমসে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ভারতকে বাংলাদেশে হস্তক্ষেপ করতে বলেছেন। কি লজ্জা! অথচ এই দল এবং দলের নেতারা জাতীয় সার্বভৌমত্ব সমুন্নত রাখার দাবি করে! একই সময়ে, বিএনপি আন্তর্জাতিক বিশ্বে খুবই দায়িত্বজ্ঞানহীন ভূমিকা রেখেছে, যা পুরো দেশকে অপদস্থ করেছে। আমরা সবাই জানি, ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি দীর্ঘদিন থেকে বাংলাদেশের বন্ধু। যখন তিনি বাংলাদেশ সফরে এলেন তখন জামায়াত ৪ মার্চ-২০১৩ যু্দ্ধাপরাধের বিচারের বিরুদ্ধে হরতাল ডাকল। বিএনপি স্পষ্ট ওই যুদ্ধাপরাধীদের হরতালে সমর্থন দিল, যা বোঝা যায় হঠাৎ ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির সঙ্গে খালেদা জিয়ার নির্ধারিত বৈঠকটি বাতিল করার জন্য যেখানে হরতাল ডেকেছে তাদেরই জোটের শরিক দল। এতে প্রতীয়মান হয়, বিএনপি জামায়াত দ্বারা পরিচালিত। একই ঘটনা তারা ঘটিয়েছে মে-২০১৩ যখন মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারি ওয়েন্ডি শেরম্যান বাংলাদেশ সফরে আসেন। তার সফরের সময় বিএনপি হরতাল ডাকল এবং কার্যত ওয়েন্ডি শেরম্যান বিএনপি চেয়ারপারসনের সঙ্গে তার বৈঠকটি বাতিল করার মাধ্যমে তাদের একটি স্পষ্ট বার্তা দিল।

এই দুই ঘটনা থেকে আমরা কী উপসংহারে পেঁৗছতে পারি? বিএনপি-জামায়াত তখন হরতাল ডাকে যখন বিদেশি কেউ বাংলাদেশ সফরে আসেন। যখন বাংলাদেশ সম্পর্কে একটি ইতিবাচক চিত্র তুলে ধরা প্রয়োজন, তারা হরতাল ডাকে এবং আমাদের অতিথিদের তোপের মুখে ফেলে জাতিকে বিব্রতকর পরিস্থিতির মাঝে ফেলে। যাই হোক, যে কোনো নেতিবাচক কর্মকাণ্ড যেমন বাংলাদেশ বিষয়ে মিথ্যা নিবন্ধ প্রকাশ, বাংলাদেশবিরোধী লবিস্ট নিয়োগ- এসব কাজে তারা সব সময়ই অতি উৎসাহী।

আমরা মনে করি বৈদেশিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণ আমাদের জাতির জন্য মর্যাদাহানিকর এবং বাংলাদেশের জন্য ক্ষতিকর, সম্ভবত সময় এসেছে আমাদের বিষয়টি নিয়ে ভাবার যে, 'জাতীয়তাবাদী' নামে থাকলেই তাদের দেশপ্রেমিক বা জাতীয়তাবাদ করে না। বিএনপি আমাদের দেশের মানুষের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে, স্বার্থবিরোধী কাজ করছে এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, আমাদের দেশকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ছোট করছে।

অতি সম্প্রতি তিনটি ঘটনা ঘটেছে। আমি নিশ্চিত যে, আপনারা সবাই দেখেছেন বিএনপির এক কর্মী যুক্তরাষ্ট্রে এফবিআই কর্মকর্তাকে ঘুষ দিতে চেয়েছে। এটা প্রকাশ্যে এসেছে এবং ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিস বিবৃতি প্রদান করেছে এবং তদন্ত শেষে বিচারকার্য শুরু হয়েছে। অভিযুক্ত তার অপরাধের স্বীকারোক্তিও দিয়েছে। এ বিষয়ে বিএনপি দুটি কাজ করতে চেয়েছে : ১. আওয়ামী লীগের একজন রাজনৈতিক নেতার ওপর মনগড়া তথ্যের সন্ধান করেছে এবং ২. যে বিষয়টি আমাদের ভুললে চলবে না, এটা স্পষ্টভাবে ডিওজে বিবৃতিতে উল্লেখ আছে যে, রিজভী আহমেদ সিজার যার বাবা যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির জাসাস নেতা সে, এটি ছাড়াও 'ভিন্ন একজন রাজনীতিকের বিরুদ্ধে থাকা অপরাধের অভিযোগগুলো খারিজ করাতে চেয়েছিল', তিনি আর কেউ নন, সেই রাজনীতিক তারেক রহমান।

একই ঘটনা বিএনপি আবারও ঘটায় যখন মার্কিন কংগ্রেসম্যানদের ভুয়া সইয়ে জাল বিবৃতি প্রকাশ করে। আমরা দেখেছি যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসম্যানরা এই প্রতারণাপূর্ণ কাজের নিন্দা জানিয়েছেন। দুঃখজনকভাবে এ খবরটি জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শিরোনাম হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে বিএনপির বিশেষ দূত সাদী এই জালিয়াতিতে জড়িত এবং যার ফলে আমরা আন্তর্জাতিকভাবে 'স্বাক্ষর জালিয়াত' হিসেবে পরিচিত হচ্ছি। একইভাবে তারা দাবি করেছিল বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ তাদের ফোন করেছিল কিন্তু পরে অমিত শাহর পক্ষ থেকে সংবাদ মাধ্যমে জানানো হয় যে, দাবিটি মিথ্যা। আসলে বিএনপি অব্যাহতভাবে আমাদের দেশের মর্যাদাহানি হয় এমনভাবে মিথ্যাচার করেই চলেছে। এটা আমাদের সার্বভৌমত্বের জন্য চূড়ান্ত অসম্মানজনক।

বিএনপির এই একই সংস্কৃতি আমরা দেখেছি যখন তারা দেশে এবং বিদেশে আমাদের আন্তর্জাতিক মহলের বন্ধুদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নিয়ে আসতে চায়। তারা প্রতিনিয়ত হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মিটিং আয়োজন করে যেখানে তারা চেষ্টা করে বাংলাদেশ সম্পর্কে নেতিবাচক প্রপাগান্ডা ছড়াতে। আমার কোনো সমস্যা নেই যদি বিএনপি কূটনীতিকদের সঙ্গে বসে, যদি তারা কূটনীতিকদের সঙ্গে ইতিবাচক সম্পর্ক রাখে এবং আমাদের দেশের স্বার্থ সমুন্নত রাখার চেষ্টা করে, কিন্তু বাস্তবতা হলো বিএনপি করে ঠিক তার উল্টাটি। আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতে আমরা কি দেখি কংগ্রেস এখন বিজেপি এবং ভারতকে কটাক্ষ করছে শুধু তারা ক্ষমতায় নেই সে জন্য? আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে তাদের সংশ্লিষ্টতা, ঐকমত্যের ওপর ভিত্তি করে তারা তাদের জাতীয় স্বার্থ সমুন্নত রাখার চেষ্টা করে, যেখানে বিএনপি সম্পূর্ণ বিপরীত। এতে দেখা যায়, আমাদের সার্বভৌমত্বের প্রতি বিএনপি সম্মান দেখায় না এবং তা ওদের হাতে নিরাপদও নয়।

বিএনপি এবং জামায়াত অব্যাহতভাবে বাংলাদেশ সম্পর্কে মিথ্যাচার করে চলেছে। উদাহরণ দিয়ে বলা যায়, তারা হেফাজতের র্যালিতে 'আলেমদের গণহত্যা'র দাবি করে যেখানে হেফাজত নিজেও আগের দাবি থেকে সরে এসেছে এবং স্বাধীন তদন্তে বের হয়েছে যে, রাতের অভিযানের সময় একজনও মারা যায়নি। এরপরও তারেক এবং তাদের অন্যরা দাবি করে আসছে হাজার হাজার মানুষ মরেছে।

আরেকটি বিষয়, বিএনপি লন্ডনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর গাড়িতে ডিম ছুড়ে বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিকভাবে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলতে চেয়েছে। এর নাম কী গণতন্ত্র? এই কী দেশপ্রেম? আমরা কি এমনই এক বাংলাদেশের চিত্র আন্তর্জাতিকভাবে চাই? পক্ষান্তরে, যখন প্রধানমন্ত্রী কানাডায় তার হোটেলের বাইরে বিক্ষোভকারীদের দেখলেন, তিনি তাদের তার সঙ্গে কফি খেতে দাওয়াত করলেন এবং তাদের বিক্ষোভের কারণ জানতে চাইলেন। এই হলো আওয়ামী লীগ আর বিএনপি-জামায়াতের পার্থক্য, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বেগম জিয়ার পার্থক্য।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, সুচিন্তা ফাউন্ডেশন।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক
কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

১০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

১৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৫৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির
রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে