শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০১৫

হাসিনা-খালেদার হারজিতের লড়াই!

কাজী সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
হাসিনা-খালেদার হারজিতের লড়াই!

রাজনীতি সর্বদা রাষ্ট্র ও জনগণের কল্যাণের জন্যই হওয়ার কথা। তেমন রাজনীতিতে নীতি থাকে, আদর্শ থাকে, থাকে কল্যাণমুখী কর্মসূচি ও লক্ষ্য। যুগে যুগে, দেশে দেশে স্বদেশ ও স্ব-জাতির সেবা করতে গিয়ে নিবেদিতপ্রাণ রাজনীতিবিদরা অনেকে সীমাহীন ত্যাগ-তিতিক্ষা স্বীকার করেছেন, সর্বস্ব ত্যাগ করেছেন, নিগ্রহ ভোগই শুধু নয়, জীবনও বিসর্জন দিয়েছেন। আমাদের এই উপমহাদেশে, এমনকি আমাদের প্রিয় বাংলাদেশেও এমন গৌরবোজ্জ্বল উদাহরণ অনেক আছে। মানুষ দেখত এবং বিশ্বাসও করত, রাজনীতি সবার জন্য নয়; চরিত্রবান, আদর্শবান, নীতিবান, নির্লোভ ব্যক্তিরাই রাজনীতির মানুষ। রাজনীতির দীক্ষাই হলো দেওয়ার, নেওয়ার নয়। আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের আগে ও যুদ্ধ চলাকালেও রাজনীতিতে এই মূল্যবোধসমূহের যথেষ্ট মূল্য ছিল। স্বাধীনতা লাভের পর তা আরও উন্নততর পর্যায়ে উন্নীত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তা হয়নি। কেন হয়নি সে প্রসঙ্গ অনেক বিস্তৃত ও তিক্ত। আজকের প্রসঙ্গ তা নয়। আমার লেখার পাঠকের সঙ্গে আমার বেশ যোগাযোগ হয়। কখনো কখনো লেখার বিষয় নির্বাচন করি পাঠকের পরামর্শ অনুযায়ী। যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি নিয়ে আজকের লেখায় আলোচনা করতে চাইলাম না, পাঠকরা চাইলে পরবর্তী কোনো লেখায় তা নিয়ে নিশ্চয়ই আলোচনা করা যাবে।

দেশের বর্তমান সহিংস রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে আতঙ্কিত ও হতাশ কিছু পাঠক এই সপ্তাহের লেখার বিষয়টি প্রায় নির্দেশই করে দিয়েছেন। তারা বলেছেন, উত্তরাধিকার সূত্রে নেতৃত্বপ্রাপ্ত দুই নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া কী করতে চান তা নিয়ে লিখতে। দুই নেত্রী আসলে কী করতে চান, তাদের মনের গোপন বাসনার কথা বলতে পারার মতো দৈবজ্ঞ আমি নই। তবে তারা যা করছেন তার একটা বিশ্লেষণধর্মী মূল্যায়ন যে কোনো সচেতন মানুষই করতে পারেন। প্রথমে স্পষ্ট করে বলতে চাই, দুজনই ক্ষমতার কাঙ্গাল, তাদের রাজনীতির মৌল লক্ষ্যই হচ্ছে ক্ষমতার মসনদ এবং তা নিজের, পরিবারের ও গোষ্ঠী বিশেষের কল্যাণে, দেশ ও জনগণের কল্যাণে নয়। নীতি-আদর্শের যেসব কথা তারা মাঝে মাঝে বলেন ও শোনান, অনেকেই বলেন, জনগণের সঙ্গে তা স্রেফ প্রবঞ্চনা। দুজন নেতৃত্বের সর্বোচ্চ কাঠামোয় উঠে এসেছেন রাজনৈতিক উত্তরাধিকার সূত্রে নয়, পারিবারিক উত্তরাধিকার সূত্রে। তাদের আচরণে মনে হয় আওয়ামী লীগ ও বিএনপি দল দুটি তাদের পারিবারিক সম্পত্তি- তারা এবং তাদের দুই পরিবার দল দুটির মালিক। পরিবারের লোক ছাড়া দলের নেতৃত্ব কাঠামোয় অন্য যারা আছেন, পদ যত বড়ই হোক, আসলে তারা দল মালিকের স্টাফ অফিসার। কাজকর্মে অসন্তুষ্ট হলেই পত্র পাঠ বিদায়। দুই নেত্রী শুরু থেকেই উল্টোপথে হেঁটেছেন। একটা সময় স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী আন্দোলনে যখন আমাদের সুশীল সমাজে ব্যারিস্টার ইশতিয়াক আহমদ, অ্যাডভোকেট শামসুল হক চৌধুরী, সাংবাদিক ফয়েজ আহমদের মতো ব্যক্তিদের সর্বজনীন সাহসী নেতৃত্ব ছিল, তারা শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়াকে এক গাড়িতে না হলেও এক সড়কে তুলতে পেরেছিলেন। অনুকূল ফলও এসেছিল। কিন্তু ওই একবারই। আর কখনো তা হয়নি। হওয়ার কোনো লক্ষণও স্পষ্ট নয়।

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দশম সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারি রাজনীতির নামে যে জঘন্য নোংরামি জাতি প্রত্যক্ষ করেছে তাতে দেখা গেছে, শাসক লীগ ও লীগ সরকার গণতন্ত্রের যে মেকি খোলসটি পরেছিল তাও খুলে ফেলে একেবারে উলঙ্গ হয়ে গেছে। বিএনপিসহ তার জোট সহযোগীদের কাছ থেকে গণতান্ত্রিক অধিকার ভোগের সংবিধান স্বীকৃত সব সুযোগ কেড়ে নেওয়ায় তারাও হিংসাশ্রয়ী লড়াইয়ের পথ বেছে নিয়েছে। ৫ জানুয়ারি লীগ সরকার 'গণতন্ত্র রক্ষা দিবস' ও বিএনপি-জামায়াত জোট 'গণতন্ত্র হত্যা দিবস' পালনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছিল। ২০ দলীয় জোট সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, শাপলা চত্বর এবং নয়াপল্টন- এই তিন জায়গার যে কোনো একস্থানে সভার অনুমতি চেয়েছিল। তারা অনুমতি পায়নি। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সভার অনুমতি পেয়েছিল শাসক লীগ। তারপর ৪ জানুয়ারি রাত বাড়ার পর থেকে বেগম খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয়ের সামনে সরকার তার বিভিন্ন বাহিনী দিয়ে কী ন্যক্কারজনক কাজ করেছে দেশ-বিদেশের মানুষ তা প্রত্যক্ষ করেছে। শত শত পুলিশ-র‌্যাব, ইট-বালির ট্রাক এবং গেটে তালা দিয়ে অবরুদ্ধ করে রাখাই নয়, বেগম জিয়ার প্রতি পিপার স্প্রে নিক্ষেপ করার মতো বর্বর আচরণও দেখেছে সবাই। বেগম জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপি-জামায়াত জোট এখন নির্দলীয়-নিরপেক্ষ একটি সরকারের অধীনে দ্রুত গ্রহণযোগ্য নির্বাচন চায় এবং এই মুহূর্তে চায় সংলাপ ও সমঝোতা। শেখ হাসিনা বেগম জিয়াকে জবাব দিয়েছেন অবরুদ্ধ করে, তার চোখে পিপার স্প্রে নিক্ষেপ করিয়ে এবং বিএনপি-জামায়াত ও কাজী জাফরের জাতীয় পার্টির নেতা-নেত্রীদের নির্বিচারে গ্রেফতার করে। অর্থাৎ শেখ হাসিনা ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি যে একতরফা নির্বাচন করেছেন, দেশে-বিদেশে প্রশ্নবিদ্ধ সেই নির্বাচনী ফলাফলের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা সরকার ২০১৯ সাল পর্যন্ত চালিয়ে যেতে বদ্ধপরিকর। এ ব্যাপারে কোনো ছাড় দেবেন না তিনি। উন্নয়নের কথা বলে গণতন্ত্রের শর্ত তিনি অগ্রাহ্যই করতে চাচ্ছেন। তিনি কোনো দিকে ভ্রূক্ষেপ না করে হাঁটছেন তার আপন পথে। জনগণকে তিনি তার শক্তির উৎস ভাবছেন বলে মনে হচ্ছে না। সিদ্ধান্তে, আচরণে মনে হচ্ছে পুলিশ-র‌্যাব-বিজিবি তার শক্তির উৎস।

বেগম খালেদা জিয়াও তার আলাদা পথ বেছে নিয়েছেন অবরোধ কর্মসূচিতে। এ প্রসঙ্গে বলা দরকার, কেউ কেউ বলার চেষ্টা করছেন, এ ধরনের কর্মসূচি ঘোষণার জন্য খালেদা জিয়া প্রস্তুত ছিলেন না। সাংবাদিকরা কর্মসূচি নিয়ে বিব্রতকর প্রশ্ন করাতেই নাকি তিনি অবরোধের কর্মসূচি দিয়ে বসেছেন। বিএনপির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কোনো কোনো নেতাকে উদ্ধৃত করে এমনও বলা হচ্ছে, তারা নাকি জানতেন না এমন কর্মসূচি আসবে, দলের কোনো ফোরামেই নাকি এ ধরনের কর্মসূচি নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। আমার মনে হয় এমন ধারণা ঠিক নয়। দলের কোনো ফোরামে এ ব্যাপারে আলোচনা না হতে পারে; তবে কর্মসূচি বেগম খালেদা জিয়ার সুচিন্তিত ও পূর্বপরিকল্পিত। এ ব্যাপারে তিনি কঠোর গোপনীয়তা রক্ষা করেছেন বলে মনে হয়। ইতিপূর্বে বেগম জিয়ার সঙ্গে 'ওয়ান-টু-ওয়ান' আলোচনার খবরও ফাঁস হয়ে যাওয়ার খবর মিডিয়ায় এসেছে। এরকম ঘটনা আগে অন্য দলেও ঘটেছে। পঁচাত্তর সালের ২৫ জানুয়ারি বাকশাল প্রথা প্রবর্তনের চতুর্থ সংবিধান সংশোধনীর বিষয় বঙ্গবন্ধু দলের কোনো পর্যায়ে এবং পার্লামেন্টারি পার্টিতেও আলোচনা করেননি আগেই ফাঁস হয়ে যাওয়া বা বিরোধিতার আশঙ্কায়। এবার সংবিধান থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের সিদ্ধান্ত সংবিধান সংশোধনের জন্য গঠিত বিশেষ সংসদীয় কমিটির সদস্যরাও জানতেন না তাদের সুপারিশ প্রধানমন্ত্রীর চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য পেশ করার আগ পর্যন্ত। ফাঁস হয়ে যাওয়া বা বিরোধিতার আশঙ্কা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও হয়তো করেছিলেন। বিএনপি নেতৃত্ব সম্পর্কে ইতিমধ্যে জনগণের একটা বদ্ধমূল ধারণা তো আছেই যে, এরা ভোগবাদী, দুর্নীতিগ্রস্ত এবং হারানোর ভয়ে আন্দোলনবিমুখ। পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, ইতিপূর্বে বিভিন্ন কমিটির লোকদের সঙ্গে আলোচনা করে কর্মসূচি নেওয়া যায়নি বা নিলেও বেগম জিয়া তার বাসায় পৌঁছার আগেই সব আন্দোলন-কৌশল প্রধানমন্ত্রীর দফতরে পৌঁছে গেছে। বোঝা যাচ্ছে, এবার যারা মাঠে থাকবে তাদের সঙ্গেই বেগম জিয়া যোগাযোগ প্রতিষ্ঠা করেছেন। কেউ কেউ এমনও বলতে চান যে, সরকার বিএনপি-জামায়াতের যাদের গ্রেফতার করছে আন্দোলন পরিকল্পনা ও তা বাস্তবায়নের ব্যাপারে তারাও অন্ধকারে। ফলে এসব গ্রেফতারে কার্যকর কোনো ফল পাচ্ছে না সরকার- অর্থাৎ আন্দোলন দমাতে পারছে না।

আন্দোলন সহিংস রূপ নিয়েছে। ইতিমধ্যে অবরোধে ২ জন নিরপরাধ মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন, আহত হয়েছেন পাঁচ শতাধিক। ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ চলছে। যোগাযোগ ব্যবস্থা চরমভাবে ব্যাহত। দূরপাল্লার কোনো গাড়ি চলছে না বললেই চলে। পুলিশ, আনসার, র‌্যাব, বিজিবি পাহারার মধ্যেও অবরোধকারীদের কর্মকাণ্ড অব্যাহত আছে। ফলে যানবাহন মালিক ও শ্রমিক কেউ ঝুঁকি নিতে চাচ্ছেন না। সারা দেশ থেকে রাজধানী প্রায়-বিচ্ছিন্ন। সরকার একদিকে বলছে, জনগণ বিএনপি-জামায়াতের অবরোধ প্রত্যাখ্যান করেছে, আবার বলছে পণ্য চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি হওয়ায় পণ্যমূল্য বাড়ছে। বলছে, প্রতিদিন অর্থনীতির ক্ষতি হচ্ছে আড়াই হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ অবরোধ হচ্ছে। শাসক জোটের এক নেতা অবরোধকারীদের বুকে গুলি চালানোর কথা বলেছেন, আবার বিজিবিপ্রধান বলেছেন আরও ভীতিকর কথা। তারপরও বিএনপি নেত্রী কর্মসূচিতে অনড়। এই আন্দোলনে তাৎপর্যপূর্ণ একটি বিষয় হচ্ছে, বিএনপি-জামায়াত ভুল বোঝাবুঝি কমে আসছে। এর আগে জোটের কর্মসূচিতে জামায়াতের অংশগ্রহণ ছিল খুবই নগণ্য। কিন্তু এই অবরোধ কর্মসূচিতে তাদের অংশগ্রহণ বাড়ছে। বিএনপিকে মাঠে পেয়ে তারা আরও সাহসী হয়ে উঠেছে। বিএনপি-জামায়াত সম্পর্ক নিয়ে বিএনপির অনেক সমর্থক-শুভানুধ্যায়ীর মধ্যে যে প্রশ্ন ছিল তারাও মত বদলাতে শুরু করেছেন। তারা তখন বলছেন, সরকার বিএনপিকে যেভাবে দেয়ালে পিঠ ঠেকিয়ে 'মুসলিম লীগ' বানিয়ে দিতে চাইছে, এই সময়ে জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির দ্বন্দ্বটা গৌণ, লীগ সরকার ও শাসক লীগের সঙ্গে দ্বন্দ্বটাই প্রধান। প্রধান দ্বন্দ্বের মীমাংসাটাই আগে হওয়া দরকার।

পরিস্থিতিটা এখন এমন দাঁড়িয়েছে যে, এক পক্ষ আরেক পক্ষকে নিশ্চিহ্ন করার আগুন নিয়ে খেলছে। বিশেষ করে শেখ হাসিনা ও বেগম খালেদা জিয়ার পারস্পরিক হিংসা, ঈর্ষা ও ক্রোধ এমনই মনে হয় যে, এই হিংসার অনলে তারা দুজন তো জ্বলছেনই, তাতে পুড়ছে দেশ, জ্বলছে সমগ্র জাতি। দুই দলের বিরোধ এখন রূপান্তরিত হয়েছে দুই নেত্রী এবং দুই পরিবারের বিরোধে। রাজনীতি ব্যক্তি ও পরিবারতন্ত্রের অক্টোপাসে আবদ্ধ হয়ে যাওয়ায় দুই দল থেকেই গণতন্ত্র চর্চা, আদর্শ ও দর্শনের চর্চা বিলীন হয়ে গেছে। রাজত্ব ও সাম্রাজ্য রক্ষার জন্য তো আদর্শবাদী লোকের প্রয়োজন নেই, প্রয়োজন 'লাঠিয়ালের'। ফলে দুই দলেই অনুপ্রবেশ ঘটেছে অরাজনৈতিক ব্যক্তি, অসাধু ব্যবসায়ী, কালো টাকার মালিক, অবসরপ্রাপ্ত আমলা এবং পেশিবাজদের। বড় বড় দল এই শ্রেণির লোকজনের দখলে চলে যাওয়ায় আদর্শবাদীরা হয় বিতাড়িত নতুবা কোণঠাসা। রাজনীতিতে ঢুকেছে দুর্বৃত্তায়ন ও লুণ্ঠন সংস্কৃতি। এই অবস্থা থেকে দুই দল ও রাজনীতিকে মুক্ত করতে চেয়েছিলেন বিএনপির সাবেক মহাসচিব আবদুল মান্নান ভূঁইয়া ও লীগ নেতা আবদুর রাজ্জাক, আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, অধ্যাপক আবু সাইয়িদ, সুলতান মনসুর, মাহমুদুর রহমান মান্না প্রমুখ। দুর্বৃত্তদের সঙ্গে যুদ্ধে তারা হেরে গেছেন। রাজনীতিতে এখন রাজনীতিবিদদের কর্তৃত্ব নেই। দুই দলে দুই নেত্রীর দানবীয় প্রভাব দেশে প্রকৃত গণতান্ত্রিক রাজনীতির সব সম্ভাবনা বিনাশ করে দিচ্ছে। এ অবস্থার পরিবর্তন দরকার।

দেশে এখন রাজনীতির নামে যা চলছে এর অবসান হওয়া দরকার। এটা কারও কাম্য নয়। তবে এ পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য সাধারণ মানুষও এখন সরকারকেই দায়ী করছে। ৫ জানুয়ারির পর সরকার বিএনপি-জামায়াতের সামনে সুস্থ গণতান্ত্রিক রাজনীতির কোনো পথই খোলা রাখেনি। তাদের সামনে কোনো বিকল্পই এখনো দেখা যাচ্ছে না। বিদেশি বন্ধুরা আবার মাঠে নেমেছে শান্তির অন্বেষণে। শান্তি কী আসবে? সরকার কী নমনীয় হবে? দুই পক্ষ নমনীয় না হলে মানুষ তো শান্তি, স্থিতি ও অগ্রগতির জন্য বিকল্প খুঁজবে। শেখ হাসিনা এবং বেগম খালেদা জিয়া, কী তা বুঝছেন না?

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট।

ই-মেইল : [email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?

এই মাত্র | শোবিজ

কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক
কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

১৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৫৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে