শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

আমাদের \\\'কেজরিওয়াল\\\' কোথায়?

বিভুরঞ্জন সরকার
অনলাইন ভার্সন
আমাদের \\\'কেজরিওয়াল\\\' কোথায়?

সব হিসাব-নিকাশ, পূর্বানুমান, ভবিষ্যদ্বাণী ভুল প্রমাণ করে ভারতের দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে আম আদমি পার্টি (এএপি) বিস্ময়কর সাফল্য লাভ করেছে। দিল্লি বিধানসভার ৭০টি আসনের মধ্যে ৬৭টিই পেয়েছে এএপি। গত ৭ ফেব্রুয়ারি এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, ফলাফল ঘোষিত হয় ১১ ফেব্রুয়ারি। পাঁচ বছরের মধ্যে দিল্লিকে দুর্নীতিমুক্ত করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করে ১৫ ফেব্রুয়ারি মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন আম আদমি পার্টির প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়াল।

গত বছর অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনের আগে ভারতব্যাপী মোদি হাওয়া বা মোদি ঝড়ের কথা শোনা গিয়েছিল। ওই নির্বাচনেও নরেন্দ্র মোদির ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) বেশি আসন পাবে এটা আগে থেকে বোঝা যাচ্ছিল। তবে নির্বাচনের আগে মনে করা হচ্ছিল এককভাবে সরকার গঠনের মতো সংখ্যাগরিষ্ঠতা বিজেপি নাও পেতে পারে। জোট সঙ্গীদের সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করতে হতে পারে নরেন্দ্র মোদিকে। কিন্তু ভোটের ফলাফলে দেখা যায়, পণ্ডিত-বিশ্লেষকদের সব অনুমান-বিশ্লেষণ ঠিক নয়, বিজেপি এককভাবে সরকার গঠনের মতো সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে। মোদি ঝড় সব কিছুই ওলটপালট করে দিয়েছে। চা বিক্রেতার ছেলে অর্থাৎ অত্যন্ত সাধারণ পরিবার থেকে উঠে আসা নরেন্দ্র মোদি বিশাল ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করে রচনা করেন নতুন ইতিহাস। সাম্প্রদায়িক দল হিসেবে পরিচিত বিজেপি ভারতের মতো ধর্মনিরপেক্ষতার আদর্শ ধারণকারী ভারতের শাসনক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ায় একদিকে যেমন অনেকের মনেই আশঙ্কা ছিল, অন্যদিকে তেমনি নরেন্দ্র মোদিকে ঘিরে তৈরি হয়েছিল ব্যাপক আশাবাদ। বিজেপির আদর্শ যাই হোক না কেন, নরেন্দ্র মোদি সাম্প্রদায়িকতার পথে না হেঁটে একটি উন্নত আধুনিক ভারত গড়ার কাজেই আত্দনিয়োগ করবেন, ভারতকে বিশ্বসভায় নতুন মর্যাদায় তুলে ধরবেন- এ আশা অনেকেই করেছেন।

নরেন্দ্র মোদি সরকারপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর ভারতে আরও কয়েকটি রাজ্য বিধানসভার নির্বাচন হয়েছে। সবগুলোতেই মোদি হাওয়ার প্রভাব লক্ষ্য করা গেছে, বিজেপির জয়রথ আটকানো সম্ভব হয়নি। কিন্তু দিল্লিতে এসে প্রবলভাবেই হোঁচট খেল বিজেপির উত্থানপর্ব এবং দুর্বল হয়ে পড়ল মোদি ঝড়। বলা হচ্ছে, দিল্লিতে মোদি ঝড়কে ছাপিয়ে গেছে এপিপি তথা কেজরিওয়াল সুনামি। গণতান্ত্রিক ভারতের এযাবৎকালের নির্বাচনী সাফল্যের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে দিল্লিতে এএপির সাফল্য। প্রশ্ন উঠেছে, এরপর কী? কেজরিওয়াল কি এবার তার মেয়াদ পূর্ণ করতে পারবেন? দিল্লির পর তিনি কি ভারত দখলের অভিযানেও সফলভাবে নেতৃত্ব দিতে সক্ষম হবেন? এরপর কি ক্রমাগত কেবল আম আদমি পার্টির উত্থানই দেখা যেতে থাকবে? বর্তমান শাসক দল বিজেপির ভবিষ্যৎ কী? মোদি কি পারবেন বর্তমান মেয়াদের পর একইভাবে বিজেপির বিজয় পতাকা হাতে নিয়ে এগিয়ে যেতে? ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্ব দানকারী ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল কংগ্রেসের ভবিষ্যৎই বা কী? কংগ্রেস কি আর ঘুরে দাঁড়াতে পারবে? ভারত শাসনের ভার কি তারা আর ফিরে পাবে? সবগুলো প্রশ্নের জবাব পাওয়ার জন্য অপেক্ষায় থাকতে হবে। সময়ের চাহিদা পূরণের ডাকে কোন দল কীভাবে সাড়া দেয়, কোন নেতা কেমন ক্যারিশমা দেখাতে পারেন তার ওপরই নির্ভর করবে অনেক কিছু।

অরবিন্দ কেজরিওয়াল আগের বার যেসব ভুল করেছেন এবার হয়তো সেসবের পুনরাবৃত্তি করবেন না। তার এক সময়ের গুরু গান্ধীবাদী নেতা আন্না হাজারে কেজরিওয়ালকে অভিনন্দন জানিয়ে এমন আশাবাদই ব্যক্ত করেছেন। কেজরিওয়াল লোভনীয় সরকারি চাকরি ছেড়ে দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলন শুরু করেছিলেন আন্না হাজারের নেতৃত্বেই। আবার একসময় আন্না হাজারেকে ছেড়ে রাজনৈতিক দল গঠন করে সরাসরি রাজনীতি শুরু করেন কেজরিওয়াল। তিনি এটা উপলব্ধি করেছেন যে, রাষ্ট্র ক্ষমতার বাইরে থেকে বিভিন্ন ইস্যুতে আন্দোলন করা গেলেও বাস্তব ক্ষেত্রে তেমন কোনো পরিবর্তন আনা যাবে না। সরকারে না থাকলে গরিবের জন্য যেমন কাজ করা যাবে না, তেমনি দুর্নীতি প্রতিরোধেও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া যাবে না। কেজরিওয়াল রাজনীতিতে নেমেছেন নীতির জন্য, ক্ষমতার জন্য নয়। তিনি যদি তার নীতির প্রশ্নে অটল ও আপসহীন থাকতে পারেন তাহলে জনসমর্থন পেতে থাকবেন এবং রাজনৈতিকভাবেও সামনে এগিয়ে যেতে পারবেন। তবে 'যে যায় লঙ্কায় সে হয় রাবণ' এই আপ্তবাক্য যদি কেজরিওয়ালের ক্ষেত্রেও সত্য হয়, তাহলে মানুষ তার দিক থেকেও মুখ ঘুরিয়ে নেবে দ্রুতই।

কেজরিওয়ালকে পথ চলতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে। তার প্রতি মানুষের যে আস্থা-ভালোবাসা তার মর্যাদা দেওয়ার জন্য তাকে সারাক্ষণ মনোযোগী থাকতে হবে। আম আদমি পার্টিকে, অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে ভোট দিয়েছে মূলত গরিব মানুষ, কম আয়ের মানুষ, বস্তিবাসী, মুসলমানসহ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ভোটাররা। মধ্যবিত্তের সমর্থনও আম আদমি পার্টি ব্যাপকভাবেই পেয়েছে। অর্থাৎ কেজরিওয়াল সরকারকে হতে হবে গরিববান্ধব। চা বিক্রেতার সন্তান, যিনি নিজেও ছোটবেলায় চা বিক্রি করেছেন সেই নরেন্দ্র মোদি সরকারপ্রধান হয়ে কিন্তু সাধারণ জীবনযাপন করছেন না। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সঙ্গে তিনি চা পানে বসেছিলেন ১০ লাখ রুপি দামের পোশাক পরে। এই খবরে দরিদ্র ভারতবাসী নিশ্চয়ই খুব গৌরব বা আহ্লাদবোধ করেনি। নয় মাসের প্রধানমন্ত্রিত্বে তিনি গরিববান্ধব উল্লেখযোগ্য কোনো পদক্ষেপ নিয়েছেন, দ্রব্যমূল্য কমানোর ক্ষেত্রে ইতিবাচক কোনো ভূমিকা রেখেছেন, তা কিন্তু মানুষ দেখছে না। মানুষ দেখছে, তার নজর শুধু উপরে। তিনি আমেরিকার সঙ্গে সম্পর্ক উন্নত করছেন, তার নিজের রাজনৈতিক ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করার জন্য বিশেষ কিছু কূটনৈতিক উদ্যোগ নিচ্ছেন, কিন্তু মানুষের জীবনমান উন্নত করার জন্য তেমন কিছু করছেন না। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা করা, জাত-পাতের বিভেদ দূর করার ক্ষেত্রে নরেন্দ্র মোদির সদিচ্ছার বহিঃপ্রকাশ ভারতবাসী দেখতে পারছে না। উল্টো তার দলের সমর্থক বা তার রাজনৈতিক জোটের সঙ্গীরা 'হিন্দুত্ববাদের' পক্ষেই জোরালো ভূমিকা রাখছে। গরিব মুসলমান ও খ্রিস্টানদের জোরপূর্বক ধর্মান্তর করা হচ্ছে। খ্রিস্টানদের চার্চে হামলা হচ্ছে। বিজেপির কোনো কোনো নেতা এবং সংসদ সদস্য স্বজাতির সংখ্যা বাড়ানোর জন্য হিন্দু মায়েদের অধিকসংখ্যক সন্তান জন্মদানের আহ্বান জানাচ্ছে। এসব ঘটনা সংখ্যালঘু সম্প্রদায় এবং নারীদের বীতশ্রদ্ধ করে তুলছে। দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল এটা প্রমাণ করছে যে, বিজেপির এসব কাজকর্ম মানুষ সমর্থন করছে না। নরেন্দ্র মোদি এবং বিজেপির শীর্ষ নেতাদের জন্য দিল্লির ফলাফল বড় ধরনের সতর্কতা সংকেত। এখনই সাবধান না হলে বিজেপির জয়যাত্রা অব্যাহত রাখা সহজ হবে না।

কেজরিওয়ালের সততা ও নিষ্ঠা নিয়ে মানুষের মনে তেমন সংশয় না থাকার কারণেই এএপি বিপুল ভোট পেয়েছে। এখন সরকার গঠনের পর কেজরিওয়ালকে শাসক হিসেবে যোগ্যতা ও দক্ষতার প্রমাণ দিতে হবে। সরকার চালানোর কাজটা যে খুব সহজ নয়, আগের বার ৪৯ দিনে তিনি নিশ্চয়ই তা বুঝেছেন। এবার তিনি যে সমঝে চলবেন সেটা বোঝা যাচ্ছে নির্বাচনে জেতার পর সংঘাতের পরিবর্তে সমঝোতার পথে হাঁটার মনোভাব দেখেই। শপথ গ্রহণের আগেই তিনি প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি, দুজন প্রভাবশালী কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন। নানা বিষয়ে কথা বলেছেন। তিনি বিদ্যুতের দাম কমানো, জলের সমস্যা মেটানোর জন্য শুরুতেই উদ্যোগ নেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। সবচেয়ে বড় কথা সরকারে গেলেই সাধারণ মানুষের সঙ্গে দূরত্ব তৈরির 'ভিআইপি' কালচার থেকে কীভাবে বেরিয়ে আসা যায় সেটাও তিনি ভাবছেন। নিরাপত্তার কড়াকড়ি যাতে তাকে সাধারণ নাগরিকদের ধরাছোঁয়ার বাইরে ঠেলে না দেয় সেদিকেও তিনি সতর্ক থাকবেন বলে মনে হচ্ছে। আগের বারও তিনি মানুষের কাছাকাছি থাকার জন্য কিছু উদ্যোগ শুরু করেছিলেন। দিল্লিতে অরবিন্দ কেজরিওয়াল সৎ, দুর্নীতিমুক্ত এবং গরিববান্ধব অথচ সক্রিয় ও কার্যক্ষম একটি সরকার উপহার দিতে পারলে সারা ভারতেই তার প্রভাব পড়বে। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী থেকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথের দূরত্ব কমবে, না বাড়বে তা নির্ভর করবে কেজরিওয়াল ও তার সঙ্গীসাথীদের পারফরম্যান্সের ওপর। দিল্লির নির্বাচনে বড় বিপর্যয় হয়েছে কংগ্রেসের। একটি আসনও পায়নি ভারতের সর্বপ্রাচীন এ দলটি। গত পার্লামেন্ট নির্বাচনেও খুবই খারাপ করেছে কংগ্রেস। এই দলটির পক্ষে আর ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভব হবে কিনা সে প্রশ্ন অনেকের মধ্যেই দেখা দিয়েছে। সোনিয়া গান্ধীর নেতৃত্বে রাহুল গান্ধীকে সামনে রেখে কংগ্রেস আর আগাতে পারবে না- এই বিশ্বাস থেকেই কেউ কেউ তার বোন প্রিয়াঙ্কাকে দলের নেতৃত্বে আনার দাবি তুলছেন। ড. মনমোহন সিংয়ের মতো একজন আন্তর্জাতিকমানের অর্থনীতিবিদ এবং সৎ প্রশাসক পর পর দুবার প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করার পরও কংগ্রেসের এই বিপর্যয় কেন, কেন মানুষ এই দলের ওপর থেকে সমর্থন তুলে নিল, তা গভীরভাবে ভেবে দেখা উচিত। পরিবারতন্ত্র থেকে বেরিয়ে আসতে না পারা এবং ব্যাপক দুর্নীতির প্রশ্রয় দেওয়া, নাকি অন্য কোনো কারণে কংগ্রেস মানুষের সমর্থন হারালো তা খুঁজে বের না করে রাহুলের পরিবর্তে প্রিয়াঙ্কাকে সামনে আনলেই পরিস্থিতির পরিবর্তন ঘটবে বলে মনে করা ঠিক হবে না।

পুনশ্চ : দিল্লির নির্বাচনের ফলাফল দেখে আমাদের দেশে কেউ কেউ এই ভেবে আশাবাদী হয়ে উঠছেন যে, আমাদের এখানেও আওয়ামী লীগ ও বিএনপির বাইরে একটি নতুন রাজনৈতিক শক্তির উত্থান অসম্ভব কিছু নয়। নানা কারণে দেশের মানুষ এই দুই দলের ওপর বিরক্ত। অথচ বেশির ভাগ মানুষের সমর্থনও এই দুই দলের প্রতিই। সাধারণ মানুষ বিশ্বাস করার মতো কোনো নেতা খুঁজে পাচ্ছে না। দিল্লিতে কংগ্রেস ও বিজেপির বদলে মানুষ যেমন আম আদমি পার্টিকে বেছে নিয়েছে, আমাদের দেশেও সে রকম হতে পারে বলে অনেকে মনে করছেন। কিন্তু প্রশ্ন হলো, আমাদের দেশে একজন কেজরিওয়াল কোথায়? আমাদের দেশে যারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপির বাইরে একটি নতুন রাজনৈতিক শক্তি বা বিকল্প অথবা তৃতীয় ধারার রাজনীতির কথা বলেন তাদের কারও ব্যক্তিগত সততা, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা-ভরসা নেই। আমাদের দেশে 'বিকল্প'পন্থিদের কথা ও কাজে মিল নেই। ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী, ড. কামাল হোসেন, মাহমুদুর রহমান মান্নাসহ যারা আওয়ামী লীগ-বিএনপির বাইরে নতুন রাজনৈতিক বলয় সৃষ্টির কথা বলেন তাদের সম্পর্কে সাধারণ মানুষের মধ্যে এই ধারণা তৈরি হয়েছে যে, তারা যতটা না নিজেদের শক্তি বাড়ানোর জন্য তৎপর তার চেয়ে আওয়ামী লীগকে বেকায়দায় ফেলে বিএনপির জন্য সুবিধা করে দেওয়ার জন্যই যেন বেশি মনোযোগী। তা ছাড়া তারা নিজ নিজ পেশার কোনো ক্ষতি না করে 'অবসর' সময়টা রাজনীতির জন্য দিতে চান। কিন্তু রাজনীতিটা পার্টটাইম 'জব' নয়। কেজরিওয়াল সরকারি চাকরি ছেড়ে কোনো পিছুটান না রেখে নিজেকে রাজনীতিতে সমর্পণ করেছেন। তিনি নিজেকে স্বচ্ছতা ও সততার প্রতীক হিসেবে তুলে ধরতে পেরেছেন। আমাদের এখানে রাজনীতিতে তেমন সৎ ও স্বচ্ছ মানুষ কোথায়?

 

লেখক : সাংবাদিক ও কলামিস্ট

[email protected]

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?

এই মাত্র | শোবিজ

কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক
কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

১৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৫৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে