শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৮, রবিবার, ০৮ মার্চ, ২০১৫

নারীর ক্ষমতায়নে পারিপার্শ্বিক ও সামাজিক শিক্ষা জরুরি

নাসরীন গীতি
অনলাইন ভার্সন
নারীর ক্ষমতায়নে পারিপার্শ্বিক ও সামাজিক শিক্ষা জরুরি

শুরু করতে হচ্ছে নজরুলের কবিতার সেই জনপ্রিয় দু’টি পংক্তি দিয়েই- “কোন কালে একা হয়নিক’ জয়ী পুরুষের তরবারী, শক্তি দিয়াছে প্রেরণা দিয়াছে বিজয়লক্ষ্মী নারী”। আমাদের জাতীয় কবির উপলব্ধিতে এত শক্তিধর যে নারী তার ক্ষমতায়ন প্রসঙ্গে একবিংশ শতাব্দীতে এসেও বারবার কেন আওয়াজ তুলতে হচ্ছে? অনেক ভাবনার পর, বিভিন্ন জনের সাথে বিষয়টি নিয়ে কথা বলার পর, খুঁজে পাওয়া গেল কারণ একটাই, যথার্থ শিক্ষার ঘাটতি। কেননা এই শিক্ষার সাথেই জড়িয়ে আছে তার বুদ্ধি-বৃত্তির বিকাশ। সেইসাথে নিজের অবস্থান দৃঢ় করা। তবে সোজাভাবে যা বলছি, বিষয়টি এত সহজে বুঝার নয়। এর গভীরতা খুঁজতে দ্বারস্থ হতে হবে ইতিহাসের এবং সভ্যতার শুরুর সেইক্ষণের।

বলছি মানব জাতির ইতিহাসের শুরুর দিকের কথা। সেই সময় একজন নারীই ছিলেন সবচেয়ে বেশি শক্তিধর। কারণ নারী শিশুপালন, কৃষিকাজ থেকে শুরু করে শিকারও করতেন। এইজন্য সেইসময় নেতৃত্বে ছিলেন নারী। কিন্তু কালক্রমে পুরুষের মাথায় একটি বিষয়ে ত্বরিৎ বুদ্ধি খেলে গেল যে, নারী যখন সন্তান ধারণ করে ও জন্ম দেয় তখন অনেকটা সময় সে শিকারে যেতে পারে না। পুরুষ সঙ্গীটিই তার খাদ্যের যোগানদাতা হন সেইসময়টুকুর জন্য। তখন তারা একটি পরিকল্পনা করলো যে, পুরুষের যেহেতু এই ঝামেলা নেই, তাই তারাই শিকার করবে আর নারীরা গৃহস্থালীর কাজ ও সন্তান লালন-পালন করবে। এই ভাবনাতেই এগুতে থাকলো আমাদের পুরুষ সমাজ। আর প্রতিনিয়ত পশু শিকার করতে গিয়ে দিনকে দিন নানা কৌশল অবলম্বন করতে করতে, এক পর্যায়ে নারীদের করে দিল অন্দরমহলের বাসিন্দা। ধীরে ধীরে নারীরাও ভুলে যেতে থাকলেন নানা কৌশলে কাজ করা। আর তখনই গোত্রপতি বা সমাজপতি হয়ে উঠতে থাকলেন পুরুষরা। ভেঙ্গে পড়ে মাতৃতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থা। গড়ে উঠে পুরুষতন্ত্র। সেই থেকে তারা নারীদের করে রাখছেন দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক। ধরেই নেয়া হয়, তার কোন বুদ্ধি নেই, বিবেচনা নেই।

অথচ, ইতিহাস ঘাটলে প্রায়শই দেখা যাবে নারী যখনই কোন শীর্ষ স্থানে ছিলেন, কিংবা নেতৃত্বে গেছেন- নিজ গুণেই তাতে তিনি সফল হয়ে উঠেন। আর তার বহি:প্রকাশ এখনও দৃষ্টি দিলেই বোঝা যায়। নারীরা যেখানেই সুযোগ পান সেখানেই নিজের যোগ্যতার প্রমাণ রাখেন - কি ঘরে, কি বাইরে। উপমহাদেশের নারী নেত্রী ইলা মিত্র দেখিয়েছেন কী ভাবে পরাধীনতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে হয়, প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার দেখিয়েছেন কী ভাবে শত্রুর বিরুদ্ধে জীবন বাজি রেখে ঝাঁপিয়ে পড়তে হয়। বর্তমান বাংলাদেশেও নারীর ক্ষমতায়ন দৃশ্যমান। দেশে সরকার প্রধান ও বিরোধীদলীয় নেত্রী এখন নারী। সংসদে সংরক্ষিত নারী আসন ৪৫ থেকে বাড়িয়ে ৫০-এ উন্নীত করা হয়েছে। শিল্প প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনগুলোর প্রধান হিসেবেও বাংলাদেশে নারীদের স্থান লক্ষ্যণীয়।

আয়না- একজন উচ্চ শিক্ষিত নারী। ছোট বেলাতে বেড়েও উঠেছেন শিক্ষিত আর সচেতন মানুষের সংস্পর্শে। বর্তমানে সে একজন সফল পেশাজীবী। ঘরেও সুগৃহিণী। সবকিছুই ঠিকঠাক দেখতে চান তিনি। সেইভাবে কাজও করেন। তবে শুধু পুঁথিগত বিদ্যায় তার এ উন্নতি হয়েছে তা নয়, শিখেছেন পরিবার, পরিজন আর সমাজ থেকেও। যখন বাইরের জগতে বেরিয়েছেন প্রতিটি মুহূর্তই আয়না শিখেছেন কিভাবে সবার মাঝে নিজের আসন তৈরি করতে হয়। সবার মতকে আমলে নিয়ে নিজের মতের প্রতিফলন ঘটানোর কায়দাও তিনি রপ্ত করেছেন বিভিন্ন ধাপে নানাজনের সাথে মিশে। নারীর নিজস্ব পরিচয় তথা স্বকীয়তার জন্য এই শিক্ষাটাই নিতে হবে সবার আগে।

এরকম একটা বোধ থেকেই আমাদের নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত  হোসেন বেরিয়ে এসেছিলেন পথে। চার দেয়ালের বেষ্টনি আর পর্দা প্রথার কড়া বিধি-নিষেধের সময় নিজের তাগিদ থেকেই শিক্ষা অর্জনে মনোনিবেশ করেন তিনি। বাবার কড়া নিষেধ উপেক্ষা করে বড় দু’ভাই, পরবর্তীতে স্বামীর সহযোগিতায় কিশোরী রোকেয়া নিজের মধ্যে জ্বেলেছেন জ্ঞানের আলো। স্পষ্ট বুঝতে পারেন যে, নারীমুক্তি তথা নারীর উন্নতির জন্য প্রথমেই দরকার আদর্শ ও প্রকৃত শিক্ষা। কিন্তু কিভাবে এই বোধ জাগাবেন অন্দর মহলের রন্ধনশিল্পীদের মনে। শুরু করেন লড়াই। নিজে সফলও হন। কিন্তু প্রায় দুই শতাব্দী পেরিয়ে এলেও আমরা এখনও সেই রোকেয়ার শুরুর জগতেই আছি বলেই মনে হয়।  

সমাজ বিজ্ঞানীরা বলেন, দীর্ঘদিনের অনভ্যাসবশত মেয়েদের বেশিরভাগই এখন আর পরিশ্রম করতে চান না। এই আধুনিক সভ্যতায়ও অনেক নারীকে বলতে শোনা যায় যে, এত পড়ালেখা করে দরকার কি? আমি তো স্বামীর ঘাড়ে বসেই খাব। আবার কেউ কেউ পুঁথিগত শিক্ষায় উচ্চ শিক্ষিত হয়েছেন ঠিকই, কিন্তু মনের আসল শিক্ষাটি অর্জন করেননি। অথচ একজন নারীকে সংসার সামলিয়ে অফিস-আদালত করতে হচ্ছে। যাদের এইসব কিছু নিয়ন্ত্রণ করার উপযুক্ত শিক্ষাটা অর্জিত হয় নি, তারা ঘরকন্যার কাজ করেই হাঁপিয়ে উঠেন, আবার অনেকে শুধু বাইরের কর্মক্ষেত্র সামলিয়েই অস্থির হয়ে উঠেন। তবে এখন অনেকটাই এ ব্যাপারে পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে। কারণ এখন অনেকেই নিজের বিকাশে পারিপার্শ্বিক ও সামাজিক জ্ঞানটা প্রথমেই পরিবার থেকে এবং পরে বন্ধু, প্রতিবেশি থেকে আহরণ করে নেন।     

উর্মি লোহানী, গুণীজন ফাউন্ডেশনের কর্ণধার। যিনি প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপশি জন্ম থেকেই পরিবেশটা পেয়েছেন জ্ঞান আহরণের। তারপরও কর্মক্ষেত্রে এসে অনেকের কাছে শুনতে হয়েছে এটা তুমি পারবে না, ওটা ওকে দিয়ে হবে না ইত্যাদি নানা কথা। অতঃপর নিজের যোগ্যতা আর শিক্ষা দিয়েই অর্জন করে চলেছেন সফলতার অভিজ্ঞতা। এই উদীয়মান সফল ব্যক্তিত্ব উর্মিও বিশ্বাস করেন নারীর ক্ষমতায়নের জন্য পারিপার্শ্বিক ও সামাজিক শিক্ষাটা দরকার সবার আগে। আর নারীর ক্ষমতায়ন কার্যকর করতে বাস্তবিক অর্থে পুরুষদেরও এ ব্যাপারে জ্ঞান থাকা জরুরি বলে মনে করেন ঊর্মি। কেননা শুধু সমাজে তো নারীর একা বিচরণ নয়!

অনেকে আবার ধর্মের দোহাই দিয়ে বলেন যে, নারীশিক্ষা ও বাইরে কাজ করা নিষিদ্ধ। কিন্তু এমন কোন তথ্য পবিত্র কুরআন শরীফে তো না-ই, ইসলাম ধর্মে নিষিদ্ধ আছে এটা কেউই বলতে পারবে না। কারণ কোরআন শরীফেই জ্ঞানচর্চার উপর বেশি গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। সেখানে কোথাও বলা হয়নি শিক্ষা শুধু পুরুষের জন্য। আবার ইসলামে নারীর ক্ষমতায়নেও গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। কোরআন শরীফেই বলা হয়েছে, মেয়েরা স্বাধীনভাবে ব্যবসা-বাণিজ্য করতে পারবে। আর তাতে যে আয় হবে, তা মেয়েদের নিজস্ব আয় হিসেবে গণ্য হবে। কোরআন শরীফের চার নম্বর সূরার ৩২ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, নারীর আয় নারীর, পুরুষের আয় পুরুষের। এতো গেল নারীর ক্ষমতায়নের ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গী।

এদিকে, সম্রাট নেপোলিয়ন বোনাপার্টের বহুল প্রচলিত সেই উক্তিটিও কিন্তু অর্থবহ। তিনি বলেছিলেন-একজন শিক্ষিত মা দাও, আমি একটি শিক্ষিত জাতি উপহার দেব। তাই যুগের সাথে দেশ ও জাতির উন্নয়নে নারী শিক্ষা অতীব গুরুত্বপূর্ণ। আর শুধু গ্রন্থগত বিদ্যা নয়, দরকার সামাজিক শিক্ষাও। আর এই দুইয়ের সমন্বয়েই সমাজ-দেশ হবে উন্নত। গঠিত হবে সুস্থ জাতি। কারণ প্রচলিত প্রবচনটি সবারই জানা- যে হাত দোলনা দোলায়, সে হাত বিশ্ব শাসন করে।     
 

 

লেখক: সিনিয়র নিউজরূম এডিটর, বাংলাভিশন
 

 

বিডি-প্রতিদিন/ ০৮ মার্চ, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

৩১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

১৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৫১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির
রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা
ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে