শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ মার্চ, ২০১৫

বাংলাদেশের মানুষ মুক্তি চায়

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের মানুষ মুক্তি চায়

শিরোনামের উক্তিটি একাত্তরের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে বঙ্গবন্ধু দৃপ্ত কণ্ঠে উচ্চারণ করেছিলেন। তারপর গত পরশুসহ ৪৫টি ৭ মার্চ পার হয়ে বাংলাদেশ আজ একবিংশ শতাব্দীর হাইটেক আল্ট্রা সুপারসোনিক যুগে পদচারণা করছে। কিন্তু আকাঙ্ক্ষিত মুক্তি বাংলাদেশের মানুষ পেয়েছে কি? এ প্রশ্নের উত্তর পেতে একদমই পিছনে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। ২৬ ফেব্রুয়ারি শত শত মানুষ ও কয়েক ডজন পুলিশের সামনে তরুণ স্বাধীনচেতা লেখক অভিজিৎ রায়কে ধর্মান্ধ উগ্র জঙ্গিরা হত্যা করল। তারপর গত প্রায় দুই মাসের অধিককাল ধরে অবিরাম অবরোধ ও হরতালের নামে নিরীহ সাধারণ মানুষকে টার্গেট করে যেভাবে হত্যা করা হচ্ছে এবং ইচ্ছার বিরুদ্ধে ভয়ভীতির মাধ্যমে জোরপূর্বক মানুষকে জিম্মি করার চেষ্টা হচ্ছে, তাতে বলা যায় বঙ্গবন্ধুর আকাঙ্ক্ষিত মুক্তির কিনারায়ও আমরা পৌঁছতে পারিনি। অর্থনৈতিক ও কিছু কিছু সামাজিক ক্ষেত্রে গত কয়েক বছর আমাদের অগ্রগতি তুলনামূলকভাবে প্রশংসনীয় হলেও সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও আদর্শিক ক্ষেত্রের মুক্তির নিশানা বাংলাদেশের দিগন্তে আজও কেন দেখা যাচ্ছে না? লক্ষ্যের দূরত্ব কেন স্পষ্ট হচ্ছে না। আর কত দূর, কত বছর অপেক্ষা করতে হবে। স্বাধীনতার ৪৪ বছর পরেও মুক্তি অর্জনের পথ নিয়েই বা এত বিভ্রান্তি কেন? এসব প্রশ্ন ও আনুষঙ্গিক বিষয়ের ওপর আলোচনার জন্য আজকের নিবন্ধের সূত্রপাত। বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু। তিনি বাঙালি জাতির মুক্তির সোপান রচনা করেছিলেন। কিন্তু তার শেষ দেখে যেতে পারলেন না। তৃণমূল পর্যায়ের প্রান্তিক মানুষের মধ্যে থেকে বঙ্গবন্ধু তার রাজনৈতিক সংগ্রামের সূত্রপাত করেছেন এবং স্বপ্নের স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ চলার পথ নির্মাণের উপাদান সংগ্রহ করেছেন। বন্দুকের নলকে উপেক্ষা করে বাংলাদেশের দুর্গম পথ ও প্রান্তে অবিরাম হেঁটেছেন এবং পদে পদে লক্ষ-কোটি দুঃখী মানুষের হৃদয়কে স্পর্শ করেছেন। সেই স্পর্শে অক্ষরজ্ঞানহীন মানুষের মনের অন্ধকার কোনে জ্বলে উঠেছে বাঙালি সত্তার চিরায়িত স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষা। সাড়ে সাত কোটি মানুষ একবাক্যে বলেছে সবকিছুর ঊর্ধ্বে আমরা বাঙালি। ১২ মাসে আমাদের ১৩ পার্বণ। এ পরিচয়ের ওপর যারা আঘাত করতে চায় তাদের থেকে আমরা মুক্তি চাই। ধর্মীয় পরিচয়ের কারণে রাষ্ট্রীয় অঙ্গনে বৈষম্য সৃষ্টিকারী সব অপশক্তি থেকে আমরা মুক্ত হতে চাই। সবাই নিজ নিজ ধর্ম পালন করবে স্বাধীনভাবে। ধর্মের কারণে আক্রমণের শিকার হতে বাঁচতে চাই। শুধু নারী হওয়ার জন্য সমাজের অর্ধেক জনশক্তিকে যারা চার দেয়ালের অন্ধকারে আটকে রাখতে উদ্যত তাদের খপ্পর থেকে বাঙালি মুক্তি চায়। নিজের স্বতন্ত্র মত ও পথকে ভালোবেসে শান্তির বারতা নিয়ে, হিংসা-বিদ্বেষহীন পরিবেশে মুক্ত বিহঙ্গের মতো চলার পথে চাপাতির কোপ থেকে বাঁচতে চাই। এই অপশক্তি থেকে মুক্তি চাই। নিজেদের জাতীয় স্বার্থের জন্য লড়াই করলে আমাদের অন্য দেশের দালাল বলে যারা গালি দেয় তাদের কবল থেকে আমরা মুক্তি চাই। গণমানুষের মুক্তিকামী এসব আকাঙ্ক্ষাকে চলার পথে বঙ্গবন্ধু নিজের হৃদয়ে ধারণ করেছেন। সেগুলো পরিমার্জিত করে নিজ হৃদয়ের আলোতে পরিপক্ব ও পরিস্ফুটিত করে রাজনৈতিক কর্মসূচি হিসেবে বঙ্গবন্ধু জনগণের কাছে উপস্থাপন করেছেন। মানুষের আনুষ্ঠানিক ম্যান্ডেট নিয়েছেন। তারপর সশস্ত্র যুদ্ধের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন হলে মুক্তির আকাঙ্ক্ষাগুলোকে রাষ্ট্রীয় চরিত্রে প্রোথিত করা এবং সেগুলোর বাস্তবায়নের পথকে কণ্ঠকহীন করার জন্য রাষ্ট্রের মূল দলিল সংবিধানে যথাযথ অনুচ্ছেদ সনি্নবেশিত করেছেন। এ জন্যই একাত্তরের ৯ মাসের যুদ্ধকে বলা হয় মুক্তিযুদ্ধ। বঙ্গবন্ধু বুঝেছিলেন স্বাধীনতা অর্জন মানেই মুক্তি অর্জন নয়। তাই তিনি বাহাত্তরের সংবিধানে একেবারে প্রথম পৃষ্ঠার দ্বিতীয় লাইনে লিখলেন- "জাতীয় মুক্তির জন্য ঐতিহাসিক সংগ্রামের মাধ্যমে স্বাধীন ও সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত করেছি"। মুক্তির পথকে নিষ্কণ্টক রাখার জন্য যথারীতি সংবিধানের অন্যান্য জায়গায় রক্ষাকবচ জুড়ে দিলেন। বাহাত্তরের মূল সংবিধানের ১২ ও ৩৮ অনুচ্ছেদ পড়লে যে কেউ এ কথার সত্যতা বুঝতে পারবেন।

কিন্তু পঁচাত্তরের মর্মান্তিক ঘটনার জের ধরে জেনারেল জিয়াউর রহমান একাধারে রাষ্ট্রপতি, প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক ও সেনা বাহিনী প্রধান হলেন। এত ব্যাপক ক্ষমতার জোরে জনগণ, নির্বাচন, সংসদ কোনো কিছুর অপেক্ষা না করে ১৯৭৮ সালে সামরিক ফরমান বলে সংবিধানের উলি্লখিত ওই দ্বিতীয় লাইন থেকে মুক্তি এবং সংগ্রাম এ দুটি শব্দ উঠিয়ে দিলেন। বাতিল করলেন সংবিধানের ১২ ও ৩৮ অনুচ্ছেদ। মুক্তি শব্দটি বাদ দেওয়ার ফলে উপরে বর্ণিত মুক্তির আকাঙ্ক্ষাগুলোর মৃত্যু হলো আর সংগ্রাম বাদ দেওয়ার জন্য মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আবেদন সৃষ্টিকারী ঐতিহাসিক উজ্জ্বল ঘটনাগুলো নেই হয়ে গেল। এভাবেই জামায়াত-শিবির, তালেবানি আদর্শ এবং উগ্র ধর্মান্ধ জঙ্গিদের উত্থানের মূল বীজ রোপিত হলো সংবিধানের ভিতরে। এ বীজ থেকে যে বিষবৃক্ষের জন্ম হলো, সেটি আজ বহু শাখা-প্রশাখা বিস্তৃত করে ডালপালা এবং পত্র-পল্লবে ভরপুর। এ বিষবৃক্ষের এক ডালের বাহ্যিক রূপ ধর্মান্ধ উগ্র জঙ্গিদের গ্রেনেড-বোমা হামলা এবং হুমায়ুন আজাদ, রাজীব হায়দার ও সর্বশেষ অভিজিৎ হত্যা। আরেক ডালের স্বরূপ জামায়াত-শিবির ও তালেবানি আদর্শধারীদের রাজনীতি এবং বিএনপির সঙ্গে তাদের সখ্য। পেট্রলবোমা নিক্ষেপ করে নিরীহ সাধারণ মানুষ হত্যা এ বিষবৃক্ষের অপর শাখার বীভৎস চেহারা। এগুলো একই সূত্রে গাঁথা। ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের প্রাক্কালে তা প্রতিহত করার নামে প্রায় ২০০ নিরীহ মানুষ হত্যা এবং বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় দেড়শর অধিক সংসদ সদস্যের নির্বাচনও ওই একই অপশক্তির প্রতিক্রিয়ার ফল। যারা বলেন, নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল হওয়ায় বর্তমান সংকট সৃষ্টি হয়েছে তারা গোষ্ঠী বা ব্যক্তিগত স্বার্থ রক্ষার জন্য সংকটের মূলে যেতে চান না। তারা জেনেশুনে সত্য গোপন এবং সত্যের সঙ্গে মিথ্যাকে মিশ্রিত করেন। নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার সংঘাত-সংঘর্ষের কোনো সমাধান দিতে পারেনি, সেটা তো বিগত দিনের অভিজ্ঞতাই আমাদের বলে দিচ্ছে। আবার একদল সুশীল আছেন তারা জাতীয় সংলাপ, জাতীয় সনদ, চার্টার তৈরির কথা বলছেন। কিন্তু বাহাত্তরের মতো একটি প্রশংসনীয় সংবিধান ও স্বাধীনতা ঘোষণাপত্রের মতো একটি অমূল্য দলিল থাকার পরেও যারা অন্য কিছু বলেন তাদের মতলব নিয়ে সন্দেহ জাগা অস্বাভাবিক নয়। স্বাধীনতার অব্যবহিত পর দেশের সব মানুষের সম্মতিতে নিষ্পত্তি হওয়া একটা বিষয়কে পাশ কাটিয়ে অন্য কিছু তৈরি করতে গেলে বর্তমানের বাস্তবতায় পুনরায় কি সব মানুষের ঐক্যবদ্ধ সম্মতি পাওয়া সম্ভব? ১৯৪৮-১৯৭১ পর্যন্ত মুক্তি সংগ্রামের বাঁকে বাঁকে সংঘটিত উজ্জ্বল ঘটনাগুলো আন্তরিকভাবে কেউ যদি মনের মধ্যে ধারণ না করে, তাহলে তাদের ভিতর কি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সৃষ্টি হবে? চেতনা তো হাওয়া থেকে সৃষ্টি হতে পারে না। ঐতিহাসিক উজ্জ্বল আকর্ষণীয় ঘটনাপ্রবাহ হৃদয়ে দোলা দিলেই একজনের মনে সেই ঘটনাপ্রসূত চেতনার সৃষ্টি হতে পারে। সুতরাং রাজনৈতিক ও উগ্রবাদী উপদ্রব থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে ১৯৭৮ সালে রোপিত বিষবৃক্ষ শেকড়সহ সবার মন থেকে উপড়ে ফেলতে হবে এবং বাহাত্তরের মূল সংবিধানের ফান্ডামেন্টালের ওপর সব পক্ষকে নিঃশর্তভাবে ঐকমত্যে আসতে হবে। কিন্তু দীর্ঘ সময়ের ব্যবধানে জঞ্জাল ও আবর্জনায়পূর্ণ পথে আজ বহুমুখী চ্যালেঞ্জের সৃষ্টি হয়েছে।

এক. আকাঙ্ক্ষিত মুক্তির পথে প্রধান বাধা একাত্তরের পরাজিত শক্তি জামায়াত এবং তাদের সহযোগী দল ও জঙ্গি সংগঠন। জামায়াত এবং তাদের সহযোগী উগ্র ধর্মান্ধ দলগুলো আজ ধনে-জনে দেশব্যাপী এক বিশাল সাম্রাজ্যের সৃষ্টি করেছে। তারা সৃষ্টি করেছে আন্ডারগ্রাউন্ড সশস্ত্র জঙ্গি গোষ্ঠী, যাদের সঙ্গে বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক জঙ্গি সংগঠনগুলোর নিবিড় সংযোগ রয়েছে। দেশি-বিদেশি বহু নামিদামি সংগঠন, মিডিয়া ও ব্যক্তিকে নিজেদের পক্ষে মাঠে নামিয়েছে অর্থের বিনিময়ে, নানা ছদ্মবেশে ও অজুহাতে।

দুই. বিএনপি বাংলাদেশের একটি বড় রাজনৈতিক দল। ১৬ কোটি মানুষের ভিতর তাদের বড় একটি সমর্থন আছে। তাই বিএনপির সঙ্গে জামায়াত ও উগ্র ধর্মান্ধ দলের মিত্রতা বাংলাদেশের মানুষের আকাঙ্ক্ষিত মুক্তির পথে একটি কঠিন বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ বিএনপির কাঁধে চড়ে তারা আজ বহুমুখী সক্ষমতার অধিকারী। হেফাজতের ১৩ দফা ও তাণ্ডব এবং তার প্রতি বিএনপির সরাসরি সমর্থন লক্ষ্য অর্জনের পথকে আরও দুর্গম করেছে।

তিন. গোষ্ঠী, শ্রেণি ও ব্যক্তিস্বার্থের সমীকরণে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে একটি শক্তিশালী সুশীল সমাজের উৎপত্তি ঘটেছে, যারা মুক্তিযুদ্ধ ও সংগ্রামের উজ্জ্বল ঘটনাকে পাশ কাটিয়ে, অনুচ্চারিত রেখে সব পক্ষকে একই পাল্লায় মাপতে চায়, যার ফলে সংকটের মূল জায়গাগুলো সম্পর্কে মানুষের মনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হচ্ছে এবং জাতীয় ঐকমত্যের পথ খুঁজে পেতে কষ্ট হচ্ছে।

চার. আন্তর্জাতিক পরাশক্তি ও পশ্চিমা বিশ্ব এই অঞ্চলে তাদের কৌশলগত সমীকরণের হিসাব-নিকাশে অনেক সময় যে অবস্থান নেয় তাতে উগ্র ধর্মান্ধ জঙ্গিবাদের কবল থেকে মুক্ত হওয়ার পথ আরও কঠিন হয়ে যায়। বিশ্ব গ্রামের দর্শনে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও সংস্থাকে সম্পূর্ণ উপেক্ষা করে চলার পথ সহজ নয়। এখানে উল্লেখ্য, অপার সম্ভাবনার হাতছানিতে বিশ্বের শক্তিবলয় এখন চুম্বকের মতো বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে আসছে।

পাঁচ. বাঙালি সংস্কৃতি ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী শক্তির কবল থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করার জন্য আদর্শগত অবস্থান থেকে শক্তিশালী রাজনৈতিক ক্যাম্পেইনের প্রয়োজন ছিল। কিন্তু তা এখন বাংলাদেশে চরমভাবে অনুপস্থিত। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের প্রধান রাজনৈতিক শক্তির সাংগঠনিক দুর্বলতা এবং তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের ভিতরে ভয়ানক আদর্শগত পদঙ্খলনের কারণে মাঠ-পর্যায়ে জঙ্গি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে জনপ্রতিরোধ গড়ে তোলা সম্ভব হচ্ছে না। নেতা-কর্মীদের রাজনৈতিক দীক্ষা হচ্ছে না, তার কোনো ব্যবস্থাও নেই। তারপর অসাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক দলগুলো ক্ষুদ্র স্বার্থ ও নেতৃত্বের কোন্দলে বহু ভাগে বিভক্ত। কখনো কখনো তারা একে অপরের শত্রু হিসেবে মাঠে নামছে। পক্ষান্তরে শক্তিশালী হচ্ছে সাম্প্রদায়িক উগ্রবাদী শক্তি। কিন্তু এতসব চ্যালেঞ্জ দেখে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। তবে লক্ষ্য অর্জনের জন্য সর্বপ্রথম প্রয়োজন চ্যালেঞ্জগুলো সঠিকভাবে চিহ্নিত করা। সশস্ত্র বিপ্লবের পর প্রতিবিপ্লব যদি সফল হয়, তাহলে পুনরায় প্রগতিশীল বিপ্লবী শক্তির যুদ্ধের ময়দানে ফিরে আসার ঘটনা বিশ্বে খুব একটা নেই। পঁচাত্তরের প্রতি বিপ্লবের ফলে মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ী শক্তি পরাজিত হয়েছিল।

প্রায় নব্বই দশকের শুরু পর্যন্ত প্রতিবিপ্লবী শক্তির একচেটিয়া প্রাধান্য ছিল বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় অঙ্গনে। কিন্তু তারপর থেকে আবার পরিবর্তন শুরু হয়। আজ আমরা যেখানে দাঁড়িয়ে তাতে বলা যায় মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য পরিপূর্ণভাবে প্রস্তুত। বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় কতখানি উদ্বুদ্ধ ও উদ্যত সেটি দেখা গেছে ২০১৩ সালে গণজাগরণ মঞ্চের আবির্ভাবে। নতুন প্রজন্ম বসে নেই, তারা যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে। অন্ধকারের বিরুদ্ধে আলোর জয় অবধারিত। এখন শুধু ভোর হওয়ার অপেক্ষায়। মোরগের ডাক শোনা যাচ্ছে। গ্রেনেড-বোমা মেরে উদীচী ও বাংলা নববর্ষের উৎসবকে তারা দাবিয়ে রাখতে পারেনি। ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে নির্মিত মুক্তির পথ বাঙালি পুনরায় প্রতিষ্ঠিত করবে। সেদিন আর বেশি দূরে নয়।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

৩১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

১৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৫১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির
রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা
ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে