শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ মার্চ, ২০১৫

ভেলকিবাজির রাজনীতির কলঙ্কিত রাজপুরুষ!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
ভেলকিবাজির রাজনীতির কলঙ্কিত রাজপুরুষ!

বহুদিন পর পুরনো একটি বিষয় দিয়ে আজকের প্রসঙ্গটি শুরু করতে চাই। গত সরকারের আলোচিত-সমালোচিত যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন এবং সেতু বিভাগের সচিব মোশাররফের সঙ্গে আমাদের প্রায়ই খটমট লেগে যেত। বিশেষ করে পদ্মা সেতু নিয়ে মন্ত্রী এবং সচিব যা বলতেন তা সংসদীয় কমিটির কোনো সদস্যই মেনে নিতে পারতেন না। কমিটির সদস্যদের মধ্যে আমি, ওমর ফারুক চৌধুরী ও অপু উকিল ছিলাম সবচেয়ে বেশি ভোকাল। সদস্যদের বেশির ভাগ আপত্তি এবং প্রশ্ন ছিল আবেগতাড়িত। অন্যদিকে মন্ত্রী-সচিবের উত্তর ছিল অনেকটা বাস্তবতার নিরিখে কাঠখোট্টা প্রকৃতির। ফলে কমিটির মিটিংগুলোয় প্রায়ই অনাহূত পরিস্থিতির উদ্ভব হতো যা কি না পর দিন সব দৈনিক পত্রিকার শিরোনাম হিসেবে প্রকাশিত হয়ে এক অস্বস্তিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করত।

মন্ত্রী ও সচিবের অহংবোধ ছিল তাদের টেকনিক্যাল জ্ঞান, সদিচ্ছা এবং অমানুষিক পরিশ্রমের কারণে। তারা সকাল ৭টা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত কাজ করতেন অতি সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যে পদ্মা সেতু তৈরি করে ইতিহাসে নাম লেখানোর মানসে। কাজেই সংসদীয় কমিটির কিছু আবেগনির্ভর প্রশ্নে তারা প্রায়ই ধৈর্য হারিয়ে ফেলতেন এবং ক্ষেত্রবিশেষ রেগেও যেতেন। এ অবস্থায় মন্ত্রী-সচিব মিলে সিদ্ধান্ত নিলেন সংসদীয় কমিটির লোকজনকে চীন দেশের বড় বড় সেতুর নির্মাণ কৌশল, ব্যয় এবং প্রকল্প বাস্তবায়ন সম্পর্কে বাস্তব জ্ঞান ও ধারণা প্রদান করানোর জন্য। আমরা সবাই চীন গিয়েছিলাম এবং অভূতপূর্ব এক বর্ণাঢ্য অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে দেশে ফিরেছিলাম। এর পর থেকে আমরা সম্মিলিতভাবে কাজ করার জন্য উদ্যমী হওয়ার আগেই মন্ত্রী ও সচিবের কপালে আগুন ধরে যায়। সে এক লম্বা কাহিনী এবং ভিন্ন প্রসঙ্গ। আজ আমি ওসব না বলে আজকের শিরোনামের সঙ্গে সম্পর্কিত চীন ভ্রমণের একটি প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বিষয়বস্তুর গভীরে চলে যাব।

আমরা যখন চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে অবস্থান করছিলাম তখন আমাদের ভ্রমণের আয়োজনকারীরা একদিন বিকালে আমাদের নিয়ে গেলেন বিখ্যাত নিষিদ্ধ নগরীতে। ইংরেজিতে যাকে বলা হয় ফরবিডেন সিটি। এটি ছিল মিং সম্রাটদের সরকারি বাসভবন। ১৩৬৮ সালে চেঙ্গিস খান প্রতিষ্ঠিত ইউয়ান সাম্রাজ্যের পতন হলে মিং সম্রাট জু ইউয়ান ঝাং তার রাজধানী নাংজিং থেকে বর্তমান বেইজিংয়ে স্থানান্তর করার মানসে একটি রাজকীয় প্রাসাদ নির্মাণের হুকুম দেন। যেদিন তিনি নতুন প্রাসাদে অভিষিক্ত হলেন সেদিন তিনি দুটো যুগান্তকারী কাজ করলেন। প্রথমটি ছিল সিংহাসনের ওপর তার একটি অমিয় বাণী খোদাই করা এবং দ্বিতীয়টি ছিল তার পরবর্তী বংশধর বিশেষ করে সিংহাসনের উত্তরাধিকারীদের জন্য একটি রাজকীয় ফরমান জারি করা যা কি না হুয়াং মিং ঝু উন বা সিংহাসনের আরোহীদের জন্য নির্দেশাবলি হিসেবে ইতিহাসে অমর হয়ে আছে।

সম্মানিত পাঠক হয়তো প্রশ্ন করতে পারেন, ফরবিডেন সিটির প্রসঙ্গ টানতে গিয়ে কেন আমি সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন এবং তৎকালীন সেতু বিভাগের সচিব মোশাররফের প্রসঙ্গ আনলাম? আমি মূলত কৃতজ্ঞতা প্রকাশের জন্যই তাদের নাম এ লেখার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করলাম। তারা অতি চমৎকারভাবে আমাদের চীন ভ্রমণের প্রতিটি বিষয় এমনভাবে সাজিয়েছিলেন যাতে আমাদের পক্ষে কোনো কিছু না শিখে গাফেল অবস্থায় ফিরে আসা সম্ভবপর ছিল না। আমরা যখন নিষিদ্ধ নগরীতে ঢুকলাম তখন আমাদের হাতে ধরিয়ে দেওয়া হলো অদ্ভুত এক যন্ত্র। যন্ত্রটি আমরা পকেটে ঢোকালাম এবং যন্ত্রের সঙ্গে সংযুক্ত হেডফোনটি কানে লাগালাম। এরপর আমরা প্রাসাদের মধ্যে হাঁটতে লাগলাম আর অমনি যন্ত্রটি থেকে বিশুদ্ধ বাংলায় আমাদের কানের পর্দায় বাজতে থাকল প্রাসাদের প্রতিটি ইঞ্চি জায়গার কৃষ্টি-কালচার, ইতিহাস-ঐতিহ্য, নানারকম ট্র্যাজেডি, কমেডি এবং রূপকথার বর্ণালি সব কাহিনী। সে কাহিনী এত লম্বা এবং ব্যাপক যে একজন পর্যটক একনাগাড়ে সাত-আট দিন যদি প্রাসাদের ইঞ্চি ইঞ্চি জায়গায় পা ফেলে এগোতে থাকেন তবুও শেষ হবে না। অমন ইতিহাস চীন দেশের শাহি হেরেমে হাঁটতে হাঁটতে বাংলায় শোনার সৌভাগ্য কজনের হয়েছে তা জানি না তবে আমার হৃদয়ে সেই স্মৃতি আজও জাগরূক হয়ে আছে অমলিন এক উজ্জ্বল দলিল হিসেবে।

আমরা যখন সিংহাসনের সামনে এলাম তখন কানে বেজে উঠল- অনুগ্রহ করে একটু সতর্ক হোন এবং মনোযোগ দিয়ে মহান একটি রাজকীয় ফরমান শুনুন। সিংহাসনের ওপরে খোদাই করা শব্দগুলোর অর্থ বলার আগে আপনার অবশ্যই জানা উচিত মহান সম্রাট ঝু ইউয়ান ঝাং সম্পর্কে যিনি তাবৎ দুনিয়ার কাছে হংউ সম্রাট হিসেবে সবার কাছে সমাদৃত। তিনিই চীন দেশের পাঁচ হাজার বছরের রাজনৈতিক ইতিহাসের অন্যতম মহানায়ক এবং মিং সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা। তার বংশধররা টানা ২৭৬ বছর মহাচীনকে শাসন করেছিল প্রবল বিক্রম এবং গৌরব নিয়ে। সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করে তিনি প্রথম যেদিন এ সিংহাসনে আসীন হলেন সেদিন তার বংশের সবাইকে ডেকে সমস্বরে খোদাই করা লেখাগুলো পড়তে বললেন। এরপর তিনি সবার হাতে তুলে দিলেন তার রাজকীয় ফরমান। সবশেষে বললেন, তোমরা যদি আমার নির্দেশগুলো মেনে চল এবং এ সিংহাসনের অধিকারী যদি সব সময় খোদাই করা বক্তব্যটি স্মরণ করে তবে কোনো দিন মিং বংশ রাজ্যহারা হবে না।

এখন বলছি সম্রাট ঝু ইউয়ান ঝাংয়ের অমিয় বাণীটি সম্পর্কে। সম্রাট বলেন, শাসকের সবকিছু হতে হবে স্বচ্ছ। তার কথা চিন্তা, চেতনা, ব্যক্তিগত জীবন এবং রাজনীতির ভাষা হবে স্বচ্ছ, বোধগম্য এবং বিশ্বাসযোগ্য। শাসকের জীবনের সবচেয়ে বড় অভিশাপ তখনই নেমে আসবে যখন জনগণ তাকে শ্রদ্ধা করবে না, বিশ্বাস করবে না এবং কায়মনোবাক্যে তার মৃত্যু কামনা করবে। পরিস্থিতি যখন এমন হয় তখন শাসক কোনো অবস্থাতেই জনগণের ভাষা বুঝতে পারেন না। বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক অবস্থা এবং চীন সম্রাটের অমিয় বাণী নিয়ে তুলনামূলক আলোচনা না করে শিরোনাম প্রসঙ্গে কিছু কথা বলে আজকের লেখার ইতি টানব। ভেলকিবাজির রাজনীতির কবলে পড়লে সব রাজপুরুষই কলঙ্কিত হতে বাধ্য। যদি প্রশ্ন করা হয় ভেলকিবাজি বলতে কী বোঝায় এবং একজন শাসক তার শাশ্বত নীতি বাদ দিয়ে কোন ভেলকিবাজির রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন? বাংলা অভিধানে ভেলকি শব্দের অর্থে বলা হয়েছে- ধোঁকা এবং বাজি অর্থ জাদুর খেলা। কাজেই ভেলকিবাজি বলতে বোঝায় এমন এক জাদুময় ধোঁকার খেলা যার সঙ্গে সত্যের লেশমাত্র থাকে না। স্বাভাবিক জাদুতে দর্শক আনন্দ লাভ করে এবং ক্ষেত্রবিশেষ প্রতারিত ও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কিন্তু ভেলকিবাজিতে ক্ষতির পরিমাণ সীমাহীন। লোকজন বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে এবং ভেলকিবাজির নায়ক-নায়িকার বিরুদ্ধে প্রতিশোধ গ্রহণের জন্য ঐক্যবদ্ধ হয়ে আক্রমণ চালায়। দ্বিতীয় প্রশ্ন রাজপুরুষ তো প্রবল ক্ষমতাধর। তাকে কেন ভেলকিবাজির আশ্রয় নিতে হয়। উত্তর খুবই সহজ। রাজা প্রথমে নিতান্ত কৌতুকবশে ভেলকিবাজি শুরু করেন। এসব করতে করতে তিনি কখন যে মানসিক বিকারগ্রস্ত হয়ে পড়েন তা তিনি মৃত্যুর পূর্বক্ষণেও বুঝতে পারেন না। রাজার ভেলকিবাজির কারণে যারা লাভবান হন তারা তাকে চরমভাবে উত্তেজিত করতে থাকেন ওসব করার জন্য। অন্যদিকে ক্ষতিগ্রস্ত নয় অথচ রাজার শুভাকাঙ্ক্ষীরা ওসব কথা রাজাকে বলার স্পর্ধা হারিয়ে ফেলেন।

এবার রাজনীতির ভেলকিবাজি নিয়ে কিছু বলা দরকার। রাজা যখন তার কিছু গোপন কর্ম নিয়ে ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়েন কিংবা তার ব্যক্তিগত দুর্নীতি, লোভ-লালসা-কামনা-বাসনার কিছু বিষয় নিয়ে অন্তজ্ববালায় জ্বলতে থাকেন তখন হঠাৎ করেই তার মধ্যে অতি ধার্মিক, অতিবীর কিংবা অতিমানব হওয়ার প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। ফেরাউন যখন অনেকটা প্রতারণা করে নিজের বোনকে বিয়ে করল এবং সামাজিকভাবে প্রচণ্ড সমালোচনার শিকার হলো ঠিক তখনই তার মনে কেবল অতিমানব নয়, খোদা হওয়ার উদগ্র বাসনা চেপে বসল। একইভাবে মুহাম্মদ বিন তুঘলক ওরফে সম্রাট জুনাখান যখন বুঝতে পারলেন জনগণ এবং আমাত্যবর্গ বুঝে ফেলেছেন যে তিনি তার পিতা গিয়াসউদ্দিন তুঘলককে হত্যা করেছেন তখন তিনি রীতিমতো পাগলামো শুরু করলেন। উদ্দেশ্য একটাই- সবাই তাকে ভয় পাক।

রাজা তার প্রতিপক্ষের ওপর অন্যায়, অবিচার এবং জুলুম করতে গিয়ে যখন পশুত্বকে হার মানায় তখন তার পক্ষে ভেলকিবাজির রাজনীতি ছাড়া অন্য কোনো উপায় থাকে না। ব্যক্তিগত যৌনজীবন, আর্থিক কেলেঙ্কারি, জ্ঞানবুদ্ধির সীমাবদ্ধতা এবং অতি দুর্বল স্নায়ু অর্থাৎ সাহস-শক্তি নিম্নমানের হওয়ার কারণে রাজা রাজনীতির মাঠে দম্ভ করে বেড়ান। তার কাপুরুষতা তাকে প্ররোচিত করে অত্যাচারী হওয়ার জন্য। তার নির্বুদ্ধিতা তাকে প্রলুব্ধ করে প্রকাশ্যে অনবরত মিথ্যা বলার জন্য। তার অল্পজ্ঞান তাকে উত্তেজিত করে দম্ভ করার জন্য। তার নির্লজ্জতা তাকে উপদেশ দেয় প্রতিনিয়ত মিথ্যা অভিনয় করার জন্য। অন্যদিকে তার নিয়তি তাকে প্রবল বেগে টানতে থাকে শেষ পরিণতির দিকে।

ইতিহাসে হাজারো ভেলকিবাজ রাজা-মহারাজার নাম রয়েছে। দুঃখজনক হলেও সত্যি পৃথিবীতে বীর পুরুষের তুলনায় কাপুরুষের সংখ্যা বহুগুণ বেশি। সাধকের তুলনায় ভণ্ডের সংখ্যা সীমাহীন আর মানুষের চেয়ে অমানুষ তো অগণিত! সভ্যতার চেয়ে অসভ্যতার ইতিহাস বড়, শান্তির চেয়ে অশান্তির ব্যাপ্তি ব্যাপক; সুখের চেয়ে অসুখের স্থায়িত্ব দীর্ঘ। সমাজে মানুষ হওয়ার প্রতিযোগীদের তুলনায় অমানুষ হওয়ার প্রতিযোগীর লাইন দিন দিন দীর্ঘতর হচ্ছে। যদি প্রশ্ন করেন- কারণ কী? উত্তর একটাই- কেয়ামত হতে হবে না?

লেখক : কলামিস্ট

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক
কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

১০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

১৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৫৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির
রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে