শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ মে, ২০১৫

গণতন্ত্রের ঘাটতি, ক্ষয়ক্ষতি ও উত্তরণ

গোলাম মোহাম্মদ কাদের
অনলাইন ভার্সন
গণতন্ত্রের ঘাটতি, ক্ষয়ক্ষতি ও উত্তরণ

২০১৫ সালের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহ থেকে প্রায় তিন মাসজুড়ে যে সহিংস আন্দোলন হয়েছে তার অর্থনৈতিক ক্ষতি ব্যাপক। তা ছাড়া জীবনহানিসহ আনুষঙ্গিক ক্ষতিও কম নয়। এ বিষয়ে অনেক মতামত, অনেক তথ্যবহুল জরিপ ও সংখ্যাভিত্তিক ক্ষতির পরিমাণ গণমাধ্যমের মারফত জনগণ অবহিত হয়েছে। এ সংক্রান্ত সিপিডির গবেষণা অনুযায়ী ক্ষতির পরিমাণ অবরোধ এবং হরতালকালীন (মোট আড়াই মাস) নিম্নরূপ।

সেক্টরভিত্তিক আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ (কোটি টাকায়) :

(সূত্র : The Daily Star, April 6, 2015)

একই কারণে ৫ জানুয়ারি থেকে ২২ মার্চ, ২০১৫ পর্যন্ত প্রাণহানির সংখ্যা ৯২, তন্মধ্যে ৬১ জন অগি্নদগ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেছে ও মোট আহতের সংখ্যা ১৪০০। (সূত্র : The Daily Star, March 23, 2015.)

আন্দোলনটির লক্ষ্য ছিল চাপ সৃষ্টির মাধ্যমে সরকারকে একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে বাধ্য করা। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনটি সুষ্ঠু হয়নি ও সে কারণে দেশে ও বিদেশের বৃহৎ জনগোষ্ঠীর কাছে গ্রহণযোগ্যতা লাভ করেনি এটা অনস্বীকার্য। অধিকাংশ রাজনৈতিক দল সে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি। ফলে সেসব দলের জন্য নিরপেক্ষ কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে নির্বাচন পুনঃঅনুষ্ঠানের দাবি ও দাবি গ্রাহ্য না হলে আদায়ের লক্ষ্যে আন্দোলন অযৌক্তিক বলা যায় না। তবে যে পদ্ধতিতে আন্দোলনটি পরিচালিত হয়েছে, বিশেষ করে সাধারণ জনগণের ওপর নির্মম সহিংসতা গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।

দেশে বর্তমানে কাঠামোগতভাবে জবাবদিহিতাবিহীন সরকার চালু আছে। সরকারকে জনগণের তরফ থেকে দায়বদ্ধ করার জন্য সৃষ্ট সব প্রতিষ্ঠান কার্যত অকার্যকর। সংবিধানের দিক-নির্দেশনার ব্যত্যয় ঘটিয়ে সংসদে সরকারি দল ও বিরোধী দল একই ক্ষমতার কেন্দ্র থেকে পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে, সাংবিধানিকভাবে বিরোধী দল সরকারের কোনো কার্যক্রমের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে অপারগ। সংসদীয় পদ্ধতিতে সরকারের জবাবদিহিতা গ্রহণের প্রধান প্রতিষ্ঠান সংসদ। সে দায়িত্ব পালনে সংসদ সম্পূর্ণ ব্যর্থ প্রতীয়মান হচ্ছে। সে সব কারণে জবাবদিহিতাবিহীন একদলীয় পদ্ধতিতে বর্তমান সরকার পরিচালিত হচ্ছে বলা যায়। এ ধরনের সরকার স্বৈরশাসনের জন্ম দেবে এটাই স্বাভাবিক। আর স্বৈরশাসন সুশাসন দিতে ব্যর্থ হবে ও দুর্নীতির বিস্তার ঘটাবে এটা অবশ্যম্ভাবী। বিখ্যাত রাষ্ট্রবিজ্ঞানীর কথা ‘Power corrupts, absolute power corrupts absolutely’.

সরকারের জবাবদিহিতার ঘাটতি আমাদের শাসন ব্যবস্থার একটি ত্রুটি। হঠাৎ করে ৫ জানুয়ারি, ২০১৪ সালের নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত সরকারের সময়ের বা কারণেই শুধু এটি চালু হয়েছে তা নয়। আবার ৫ জানুয়ারির নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু অংশগ্রহণমূলক হলেই যে এ সমস্যার সমাধান হতো তাও নয়। এমনকি বর্তমান আন্দোলনের ফলে, যদি ভবিষ্যতে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনও হয় তবুও এ সমস্যার পুনরাবৃত্তি হবে না তা বলা যায় না। তবে নির্বাচন ব্যবস্থা সুষ্ঠু হলে সরকারকে জনগণ তাদের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির মাপকাঠিতে মাপতে পারে। সেভাবে নির্বাচনের মাধ্যমে চূড়ান্ত জবাবদিহিতার গণ্ডিতে সরকারকে আটকানোর সুযোগ থাকে।

বর্ণিত প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনটি সাফল্যের সঙ্গে সম্পন্ন করে ভবিষ্যতে এ ধরনের নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ম্যান্ডেড না নিয়েই ক্ষমতা দীর্ঘায়িত শুধু নয়, চিরস্থায়ী করা সম্ভব হবে, এ আশঙ্কার সৃষ্টি হয়েছে। দেশ বর্তমানে জবাবদিহিতাবিহীন চিরস্থায়ী স্বৈরশাসন কায়েমের পথে অগ্রসর হচ্ছে কিনা এ চিন্তায় জনগণ ভীত-সন্ত্রস্ত।

ফলে নির্বাচন ব্যবস্থার ত্রুটিসমূহ দূর করে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবি, জবাবদিহিতাহীন স্বৈরশাসন থেকে গণতন্ত্রায়নের লক্ষ্যে একটি পদক্ষেপ। সে অর্থে এ আন্দোলন গণতন্ত্রায়নের পথে পুনঃপ্রবেশের কর্মসূচি বলা যায়। বলা হচ্ছে. ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য তারা এসব করছে। এ কথাটি অসত্য না হলেও অনেক বাড়িয়ে বলা। কেননা, নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ হলেই আন্দোলনকারীরা ক্ষমতায় যাবে এ নিশ্চয়তা কি? ভোটাররা নির্বাচনে তাদের পক্ষে রায় দিলেই শুধু তারা ক্ষমতায় যেতে পারবে।

গণতন্ত্রের চর্চা যত উন্নত হবে, সরকারের জবাবদিহিতা ততই বৃদ্ধি পাবে। সে কারণে দুর্নীতির বিস্তার কম হবে এবং সুশাসনের মানও সে হারে বাড়তে থাকবে। গণতন্ত্রের চর্চা, জবাবদিহিতা, সুশাসন, দুর্নীতি এসবই পরস্পর নির্ভরশীল। দুর্নীতির বাড়া-কমার সঙ্গে বাকি তিনটির কমা-বাড়া নির্ভরশীল। বিশেষ করে দুর্নীতির বৃদ্ধি সুশাসনের অবনতি ও গণতন্ত্র চর্চার ঘাটতির লক্ষণ বলা যায়। সুশাসন মূল্যায়নের মানদণ্ড হতে পারে দুর্নীতি। যে দেশে দুর্নীতি যত কম সে দেশে সুশাসন তত ভালো। একইভাবে দুর্নীতি গণতন্ত্র চর্চার মূল্যায়নের সূচক হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। যে দেশে দুর্নীতির বিস্তার ব্যাপক ও অপ্রতিরোধ্য সেখানে গণতন্ত্রের সুষ্ঠু চর্চা নেই বলা যায়।

গণতন্ত্রায়নের অবক্ষয় সুশাসনের ক্রমাবনতি ঘটায়। জনগণের সার্বিক নিরাপত্তা ও অধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা বাড়ে। তা ছাড়া একই সঙ্গে এ অবস্থা দুর্নীতির ব্যাপকতা বাড়ায়। সম্পদের অপচয় ও অব্যবহার বৃদ্ধি করে জাতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।

বাংলাদেশে বর্তমানে সুশাসনের অভাব ও দুর্নীতির কারণে আর্থিক ক্ষতি এবং জীবনহানির কিছু তথ্য নিম্নে উপস্থাপন করা হলো :

সরণি ৩.৩ : ২০১০ এবং ২০১২ সালের জাতীয়ভাবে প্রাক্কলিত নিয়মবহির্ভূত অর্থের পরিমাণের তুলনামূলক চিত্র

(সূত্র : টিআইবি, সেবা খাত দুর্নীতি জাতীয় খানা জরিপ ২০১২)।

২০১২ সালে টিআইবির প্রতিবেদন অনুযায়ী বিভিন্ন খাতে সর্বমোট প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা ক্ষুদ্র দুর্নীতি চিত্র পাওয়া যায়। ২০১০ সালে যা ছিল প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ দুই বছরে বৃদ্ধির শতকরা হিসাবে ১০০%-এরও বেশি। যদি ধরে নেই পরবর্তী দুই বছরেও একই হারে বৃদ্ধি হয়েছে (যা বিশ্বাসযোগ্য মনে হয়) তাহলে এসব খাতে দুর্নীতির পরিমাণ দাঁড়াতে পারে প্রায় ৪৪ হাজার কোটি টাকা। একই প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, এ দুর্নীতি শুধু ছোট ছোট খুচরা দুর্নীতি। এই হিসাবে বড় বড় প্রকল্পসমূহে সম্ভাব্য সংঘটিত দুর্নীতি, ব্যাংক থেকে জালিয়াতির মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ, সরকারি জমি-জমা এবং সম্পদসমূহ নামমাত্র মূল্যে হস্তান্তর বা ইজারা প্রদান ইত্যাদি এ ধরনের অন্যান্য দুর্নীতিসমূহ অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। অর্থাৎ ক্ষুদ্র দুর্নীতির যে চিত্র দেখা যাচ্ছে তা পানিতে ভাসমান বরফ খণ্ডের দৃশ্যমান শীর্ষ অংশ মাত্র। মূল দুর্নীতির পরিমাণ এর বেশ কয়েক গুণ বেশি বলে ধারণা হয়।

দুর্নীতি ও সুশাসনের অভাবের কারণে অস্বাভাবিক প্রাণহানির চিত্র হিসাবে দৈনিক প্রথম আলোয় প্রকাশিত বিগত সাত দিনের (১৬ এপ্রিল থেকে ২২ এপ্রিল, ২০১৫ পর্যন্ত) অপঘাতে মৃত্যুর চিত্র নিচে তুলে ধরা হলো :

মৃতের সংখ্যা ১৬ তারিখ ২২ জন, ১৭ তারিখ ১৯ জন, ১৮ তারিখ ৩৯ জন, ১৯ তারিখ ১৩ জন, ২০ তারিখ ২২ জন, ২১ তারিখ ১৯ জন, ২২ তারিখ ২৫ জন। যার মোট সংখ্যা ১৫৯ জন। এর বাইরেও এই পত্রিকায় প্রকাশিত হয়নি এমন অনেক অপঘাতে মৃত্যুর ঘটনা থাকতে পারে। দুর্ঘটনাজনিত আহতের সংখ্যাও বেশ কয়েকগুণ বেশি বলা যায়।

অগণতান্ত্রিক স্বৈরশাসনের স্থায়িত্বের কারণে ক্রমবর্ধমান নিরাপত্তাহীনতা ও অপ্রতিরোধ্য দুর্নীতির বিকাশ ঘটে। এ কারণে ক্রমান্বয়ে সামাজিক ও আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ এত বড় হতে থাকে যে এ ধারাবাহিকতা রোধ করা অস্তিত্ব রক্ষার জন্য জনগণের কাছে অবশ্য করণীয় হিসেবে গণ্য হয়। সে উদ্দেশ্যে আন্দোলন গড়ে ওঠে, ইতিহাস এর সাক্ষী। এ ধরনের যে কোনো আন্দোলন ও তাতে ক্ষতির পরিমাণ তুলনামূলকভাবে সংখ্যাতত্ত্বের ভিত্তিতে অযৌক্তিক বলে গণ্য হয় না। উপরের পরিসংখ্যানে এ আভাস পাওয়া যায়।

তবে আগেই উল্লেখ করা হয়েছে, শুধু একটি সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন করতে পারলেই সরকারের দৈনন্দিন জবাবদিহিতা ও সুশাসন নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। সে লক্ষ্য অর্জনে আমাদের শাসন ব্যবস্থা ও রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে সংস্কারমূলক কিছু পরিবর্তন অপরিহার্য। যেমন সংসদসহ সরকারের নির্বাহী বিভাগের জবাবদিহিতা গ্রহণের প্রতিষ্ঠানসমূহকে কার্যকর ও শক্তিশালী করতে হবে। নির্বাচন কমিশনসহ সব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানকে প্রভাবমুক্তভাবে কাজ করার সুযোগ দিতে হবে ও শক্তিশালী করতে হবে। বিরোধী দল সংসদ বর্জন করবে না। সরকার ও সরকারি দলের মধ্যে একটি সুস্পষ্ট আড়াল থাকতে হবে। রাষ্ট্রকে সরকারি দলের অনুকূলে ব্যবহার করা পরিহার করতে হবে। সব রাজনৈতিক কর্মসূচিতে সহিংসতা বর্জন করতে হবে ইত্যাদি। এ সবকিছু বাস্তবায়ন সম্ভব শুধু সব দলের ঐকমত্যের ভিত্তিতে। সে কারণে, সরকারি উদ্যোগে একটি সর্বদলীয় বৈঠকের আয়োজন করা যায়।

রাজনীতির উদ্দেশ্য হওয়ার কথা জনগণের কল্যাণে কাজ করা। সেখানে জনগণকে বিপদগ্রস্ত করা, উদ্বেগ ও অনিশ্চয়তা সৃষ্টিকারী রাজনীতি এবং একই পরিস্থিতি সৃষ্টিকারী দমনের রাজনীতি জনগণের প্রত্যাশা নয়। এ বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সব মহলকে উপলব্ধি করতে হবে।

লেখক : সাবেক মন্ত্রী ও প্রেসিডিয়াম সদস্য, জাতীয় পার্টি।

 

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

৩১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

১৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৫১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির
রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা
ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে