শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩১, সোমবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৫

জঙ্গি দমনে ইসলামিক সামরিক জোট কতখানি কার্যকর হবে

মেজর জেনারেল একে মোহাম্মদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
জঙ্গি দমনে ইসলামিক সামরিক জোট কতখানি কার্যকর হবে

১৫ ডিসেম্বর হঠাত্ করে সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থার বরাতে জানা গেল, জঙ্গি দমনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরবের নেতৃত্বে ৩৪টি দেশের সামরিক জোট গঠন করা হয়েছে। জোটের নাম দেওয়া হয়েছে ‘ইসলামিক সামরিক জোট’। জোটের সদর দফতর হবে সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে। নাম ইসলামিক জোট হলেও ইরানসহ শিয়া মুসলিমপ্রধান অথবা শিয়া সম্প্র্রদায়ের শাসক যেসব দেশে আছেন তাদের জোটে রাখা হয়নি। আবার উগান্ডা, গ্যাবন, বেনিন ও টঙ্গো, যেখানে মুসলমানরা সংখ্যালঘিষ্ঠ তারা এই জোটে আছেন। মিসর, তুরস্ক ও পাকিস্তান জোটে থাকলেও সর্বাধিক মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ ইন্দোনেশিয়া জোটে নেই, যদিও অতীতে বড় আকারের জঙ্গি আক্রমণের শিকার হয়েছে ইন্দোনেশিয়া। ২০০২ সালে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে জঙ্গি হামলায় কয়েকশ লোক নিহত হয়, যার বেশিরভাগ ছিল অস্ট্রেলিয়া ও পশ্চিমা বিশ্বের নাগরিক। তাছাড়া জঙ্গি আদর্শে বিশ্বাসী ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর প্রবল উপস্থিতি রয়েছে ইন্দোনেশিয়ায়। সুতরাং ইন্দোনেশিয়া জোটের বাইরে থাকায় প্রাথমিকভাবে জোট প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে।

সৌদি রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থার বিবৃতির মাধ্যমে যতটুকু বোঝা গেছে তাতে জোটের প্রধান উদ্দেশ্য দুটি। এক. জঙ্গি সন্ত্রাসী সব গোষ্ঠীর অশুভ তত্পরতা থেকে ইসলামী রাষ্ট্রগুলোকে রক্ষায় এ জোট গঠন করা হয়েছে। দুই. এ জোট ইরাক, সিরিয়া, লিবিয়া, মিসর ও আফগানিস্তানে জঙ্গি সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের উদ্যোগ নেবে। দুই নম্বরে উল্লিখিত উদ্দেশ্যের অর্থ দাঁড়ায় উল্লিখিত দেশসমূহে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে জোট সামরিক অভিযান চালাবে। কিন্তু বাস্তব ক্ষেত্রে আদৌ কি তা সম্ভব হবে? ওই নির্দিষ্ট দেশ কি তাতে সম্মতি দেবে? মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র দু’দুবার সিরিয়ায় সামরিক অভিযানের সিদ্ধান্ত নিয়ে পিছু হটেছে। সৌদি আরবের ঘোষিত জোটে যোগদানকারী অন্যতম শক্তিশালী রাষ্ট্র মালয়েশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হিশাম উদ্দিন হুসেন বলেছেন, জোটে মালয়েশিয়ার সামরিক সংশ্লিষ্টতা থাকবে না, তবে এটা হবে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে আমাদের ঐক্যবদ্ধ অবস্থানের একটা প্রতিফলন।

হঠাত্ করে এরকম একটি গুরুত্বপূর্ণ সামরিক জোটের ঘোষণায় বিশ্বের সব প্রান্তের পর্যবেক্ষক ও বিশ্লেষকরা বিস্ময় প্রকাশ করেছেন এবং এর লক্ষ্য ও কার্যকারিতা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন। জোট গঠনে অন্য কোনো দেশের কোনো ভূমিকা ছিল বলে মনে হয় না। সৌদি আরবের একক ঘোষণার মাধ্যমেই জোট গঠিত হয়েছে। এ ধরনের জোট গঠনের প্রাক্কালে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর মধ্যে ব্যাপক আলোচনার প্রয়োজন হয়। আগে যে কোনো জোট গঠনের সময় তাই দেখা গেছে। জোট গঠনের প্রাক আলোচনায় জোটের লক্ষ্য, উদ্দেশ্য, সময়সীমা, কার্যপরিধিসহ সদস্যদের দায়-দায়িত্ব নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয় এবং সবার সম্মতিক্রমে জোটের ঘোষণা আসে। কিন্তু এক্ষেত্রে তার কিছু না হওয়ায় সবকিছু গোলমেলে এবং বিভ্রান্তিকর মনে হচ্ছে।

প্রাথমিকভাবে প্রকাশিত তথ্যে যতটুকু জানা গেছে তাতে বোঝা যায় আইএসের বিরুদ্ধে এবং আইএসকে লক্ষ্য করেই জোটের ঘোষণা দিয়েছে সৌদি আরব। গালফরিসার্স সেন্টারের বিশেষজ্ঞ মোস্তফা আলানি দ্য গার্ডিয়ান পত্রিকায় এক বিশ্লেষণে বলেছেন, সৌদি আরব বুঝতে পেরেছে, আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে আইএস উত্থানের জন্য তাকে দায়ী করা হচ্ছে। সৌদি আরব মনে করছে, এর পাল্টা প্রচারণা হিসেবে শুধু মুখের কথায় কাজ হবে না, বাস্তবমুখী পদক্ষেপ নিতে হবে। এ কারণেই সৌদি আরব তড়িঘড়ি করে আইএসের বিরুদ্ধে সামরিক জোট গঠনের ঘোষণা দিয়েছে। রয়্যাল ইউনাইটেড সার্ভিসেস ইনস্টিটিউটের বিশেষজ্ঞ মাইকেল স্টিফেনস এ জোট গঠনকে সামরিক অভিযানভিত্তিক কৌশল নয়, বরং এটিকে একটি রাজনৈতিক বার্তা বলে মনে করেন। অন্যদিকে সৌদি কর্তৃপক্ষ বলেছেন, জোটভুক্ত দেশগুলো নিজেদের মধ্যে সন্ত্রাসবিরোধী গোয়েন্দা তথ্য বিনিময় করবে এবং প্রয়োজনে সামরিক অভিযানে সেনা পাঠাবে। পরবর্তী সময়ে এর কার্যক্রম বিস্তৃত হবে। আগামীতে কি হবে সেটা দেখার বিষয়, তবে এ পর্যন্ত যা হয়েছে তার সব কিছুই সন্দেহবাদেপূর্ণ। গত এক বছরের বেশি সময় ধরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে ৬৫টি দেশের একটি জোট আইএসের বিরুদ্ধে বিমান মিসাইল আক্রমণ চালিয়ে আকাঙ্ক্ষিত কোনো লক্ষ্যই অর্জন করতে পারেনি। বরং আইএসের গুপ্ত আক্রমণে ক্ষতবিক্ষত হয়েছে ফ্রান্সের প্যারিস এবং যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া। সৌদি আরব, কাতার, তিউনিসিয়া ও পাকিস্তানের শিয়া মসজিদে আক্রমণ চালিয়ে আইএস কয়েকশ নিরীহ নামাজরত মানুষকে হত্যা করেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন জোট যেসব কারণে সফলতা পায়নি সে কারণ তো আছেই, অধিকন্তু সৌদি জোটের জন্য আরও অতিরিক্ত কারণ রয়েছে, যার জন্য নতুন করে গঠিত ইসলামী সামরিক জোটের কার্যকারিতা নিয়ে সবার মনে সন্দেহের সৃষ্টি হয়েছে। তাই কারণগুলোর ওপর সংক্ষিপ্তভাবে নজর দেওয়া থাক।

এক. সদস্য দেশের তালিকা দেখে মনে হচ্ছে এটা আইএসবিরোধী নয়, মধ্যপ্রাচ্যকেন্দ্রিক শিয়াবিরোধী জোট। আইএসের এক নম্বর শত্রু হলো শিয়া সম্প্রদায়। সে কারণে শিয়াপ্রধান রাষ্ট্রের জন্য আইএসকে পরাজিত করা এখন অপরিহার্য। তাই নতুন জোটের লক্ষ্য যদি হয় আইএস দমন, তাহলে ইরানসহ অন্য শিয়াপ্রধান দেশ ও সম্প্রদায়কে জোটে অন্তর্ভুক্ত করা যুক্তিসঙ্গত ছিল এবং তাতে জোট আরও শক্তিশালী হতো। কিন্তু এখানে উল্টো কাজ হওয়ায় বরং ইরানের নেতৃত্বে শিয়া এবং সৌদি আরবের নেতৃত্বে সুন্নি দ্বন্দ্ব আগামীতে আরও প্রকট ও জটিল আকার ধারণ করবে। তাতে আইএস দমন আরও প্রলম্বিত ও বাধাগ্রস্ত হবে।

দুই . গত চার বছর যাবত্ সৌদি আরবসহ মার্কিন নেতৃত্বাধীন জোট সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আসাদকে উত্খাত ও আইএস দমন, এক ঢিলে দুই পাখি মারার কৌশলে কোনোদিকেই সাফল্য পায়নি। তাতে বরং আইএস আরও শক্তিশালী হয়েছে, তাদের বিস্তার ঘটেছে। আসাদের পক্ষে এখন সরাসরি যুদ্ধে নেমেছে রাশিয়া। আর ইরান ও লেবাননের শক্তিশালী মিলিশিয়া গ্রুপ হিজবুল্লাহ তো শুরু থেকে আসাদের পক্ষে আছে। সুতরাং মুসলমানদের মধ্যে বিভক্তিমূলক নতুন জোট সামরিকভাবে নতুন কোনো সাফল্যের দিক উন্মোচন করতে পারবে না। এতে বরং মধ্যপ্রাচ্যে পশ্চিমা বিশ্বের দূরভিসন্ধি বাস্তবায়নের পথ সুগম করবে।

তিন. সৌদি আরব গত কয়েক মাস ধরে ইয়েমেনে শিয়া-সুন্নি গৃহযুদ্ধের সঙ্গে জড়িয়ে ঘর্মাক্ত হচ্ছে, এতে তারা তেমন কোনো সাফল্য পায়নি। বরং প্রতিদিন বেসামরিক মানুষের হতাহতের সংখ্যা বেড়েই চলছে। সিরিয়া থেকে ইয়েমেন সংকটের জটিলতা অনেক কম হওয়া সত্ত্বেও সেখানে সর্বাত্মক সামরিক অভিযানের ঝুঁকি সৌদি আরব নিতে পারছে না। সিরিয়ার বিরুদ্ধে সামরিক অভিযানের ঝুঁকি আরও বহুগুণ বেশি। সঙ্গত কারণেই প্রশ্ন উঠেছে এ সময়ে বড় শত্রু কারা, শিয়া নাকি আইএস।

চার. ইসলামিক সামরিক জোটে শক্তিশালী সদস্য হিসেবে আছে তুরস্ক ও পাকিস্তান। এ দুটি দেশের সরকার জঙ্গি উত্থান ও বিস্তারের সঙ্গে সরাসরি জড়িত। প্যান ইসলামইজম মতবাদের আওতায় মুজাহিদ ও জিহাদি তৈরির নামে প্রশিক্ষণ প্রদান, অর্থ সরবরাহসহ বিশ্বের সব প্রান্তের জঙ্গিদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিচ্ছে পাকিস্তান। গত শতকের আশির দশকের শুরুতে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের তত্ত্বাবধানে জন্ম হয় আল কায়েদা, তালেবান এবং অন্যান্য বহু নামের জঙ্গি সংগঠনের। তুরস্কের বর্তমান ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট তায়েফ এরদোগানের জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি আদর্শগতভাবে মিসরের ব্রাদারহুডের অনুসারী। অন্যদিকে আইএস-আল কায়েদা ও ব্রাদারহুডের অফসুট বা উপশাখা। এদের সবার গোড়া হলো ওয়াহাবিতন্ত্র, যার প্রবর্তন করেন সৌদি আরবের নেজাদবাসী মুহম্মদ ইবনে আবদুল ওয়াহাব (১৭০৩-১৭৯২)।

দেশ ও অঞ্চলভেদে এদের ক্ষমতায় যাওয়ার কৌশল ভিন্ন ভিন্ন। এরদোগানের দল কট্টর ওয়াহাবিতন্ত্রের অনুসারী হলেও তুরস্কের সেনাবাহিনীর অতন্দ্র প্রহরার কারণে এবং ক্ষমতায় টিকে থাকার স্বার্থে তায়েফ এরদোগান সবার সঙ্গে আপস করে চলছেন। যার কারণে তিন মেয়াদে তারা ক্ষমতায় আছে, নইলে বহু আগেই মিসরের ব্রাদারহুড নেতা মুহম্মদ মুরসির ভাগ্যবরণ করতে হতো তুরস্কের এরদোগানকে। তুরস্কের এরদোগান সরকারের বাইরে এক আর অন্তরে অন্যরকম হওয়ার কারণে প্রথম তিন বছর তুরস্ক নানা অজুহাতে আইএসের বিরুদ্ধে কোনো অ্যাকশনে যায়নি। বরং পুরো ইউরোপ, আমেরিকা ও অন্যান্য দেশের যোদ্ধারা তুরস্ক হয়ে বিনাবাধায় আইএস বাহিনীতে যোগ দিয়েছে। তুরস্ক বাধা দিলে এত বিদেশি যোদ্ধা আইএস বাহিনীতে যোগ দিতে পারত না। এখন শেষ দিকে ২০১৫ সালে এসে তুরস্ক বাহ্যিকভাবে আইএসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেও বাস্তবে তাদের টার্গেট হচ্ছে উত্তর ইরাক-সিরিয়ার কুর্দি বাহিনী, যারা প্রকৃতপক্ষে সাফল্যের সঙ্গে যুদ্ধ করছে আইএসের বিরুদ্ধে। সুতরাং প্রকারান্তরে তুরস্কের অভিযানে সুবিধা পাচ্ছে আইএস। এহেন তুরস্ক নতুন ঘোষিত ইসলামিক সামরিক জোটের সদস্য হওয়ায় জোটের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সামরিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা। এ পর্যন্ত যতটুকু জানা গেছে, তাতে নবগঠিত জোটকে সামরিক জোট বলা হলেও সদস্যভুক্ত দেশগুলোর সামরিক বাহিনীর সংশ্লিষ্টতা কতখানি থাকবে তা এখনো পরিষ্কার নয়। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্রে পত্রিকায় প্রকাশিত খবরের মাধ্যমে যতটুকু জানা গেছে তাতে বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী আপাতত জোটের কোনো কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত হবে না। গোয়েন্দা তথ্য, জঙ্গিদের আন্তদেশীয় চলাচল সম্পর্কিত তথ্য আদান-প্রদান এবং অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে বাংলাদেশের সংশ্লিষ্টতা।

যুক্তরাষ্ট্র, সৌদি আরব ও তুরস্কের রাজনৈতিক অবস্থান এবং ভূমিকার অস্পষ্টতার কারণে আইএসকে ঘিরে মধ্যপ্রাচ্যের সংকট দিন দিন জটিল আকার ধারণ করছে। ইরানকে কাবু করাসহ মধ্যপ্রাচ্যের ভূরাজনৈতিক স্বার্থ রক্ষা করাই যুক্তরাষ্ট্রের মূল লক্ষ্য হওয়ার কারণে আইএস দমন তাদের কাছে সব সময়ই গৌণ হয়ে থাকছে। সৌদি আরবের বেলায়ও একই কথা প্রযোজ্য। আর তুরস্কের বর্তমান ক্ষমতাসীন দলের আদর্শ এবং আইএসের আদর্শ এক ও অভিন্ন। অনেকেই মনে করছেন নতুন ইসলামিক সামরিক জোটের লক্ষ্য ইরানসহ মধ্যপ্রাচ্যের শিয়াদের বিরুদ্ধে এক ধরনের রাজনৈতিক কূটনৈতিক চাপ ব্যতিরেকে অন্য কিছু নয়।

মধ্যপ্রাচ্যের আরব ভূখণ্ডে আইএসের ধ্বংসযজ্ঞ এবং বর্বরতা চলছে প্রায় দুই তিন বছর ধরে। কিন্তু আরব দেশসমূহের জোট আরব লীগ এ পর্যন্ত সংকটের সমাধানে একটি উদ্যোগও নেয়নি বা নিতে পারেনি। সব মুসলমান দেশের সংস্থা ওআইসি একেবারে নীরব ও নিস্তব্ধ। এ দুটি সংস্থা যেসব কারণে অকার্যকর হয়ে আছে সেগুলোর সমাধান ব্যতিরেকে মুসলমান দেশসমূহের নতুন কোনো জোট আদৌ কার্যকর হতে পারবে কিনা সে প্রশ্ন সঙ্গত কারণেই উঠেছে। প্রশ্ন উঠেছে এ জোট কি মুসলমান রাষ্ট্রসমূহকে ঐক্যবদ্ধ করবে, নাকি বিভাজনের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেবে। আইএস, আল কায়েদা ধর্মান্ধ জঙ্গি দমনই যদি লক্ষ্য হয়, তাহলে সবাই এককাতারে আসতে পারছে না কেন? এ প্রশ্নের সমাধান না হওয়া পর্যন্ত যে জোটই করা হোক না কেন তা খুব একটা কার্যকর হবে বলে মনে হয় না।

     লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

           ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক
কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

১০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

১৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৫৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির
রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে