শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৪, বৃহস্পতিবার, ০৭ জানুয়ারি, ২০১৬

ঢাকাও কমাতে পারে জ্যাম আর দূষণ

তসলিমা নাসরিন
অনলাইন ভার্সন
ঢাকাও কমাতে পারে জ্যাম আর দূষণ

প্রথম দিন :

আজ দিল্লিকে সত্যি চেনা যায়নি। বিকেলে বেরিয়েছি। মনে হচ্ছিল ছুটির দিন বুঝি। অথবা হরতাল চলছে। কিছু রাস্তা তো পুরোই ফাঁকা। নীতি মার্গে গিয়ে গাড়ি থামালাম। মনে হচ্ছিল উত্তর ইউরোপের কোনও সুনসান শহর বুঝি। রাস্তা পড়ে আছে একা। হঠাত্ হঠাত্ দু’একটা গাড়ি নিস্তব্ধতার গায়ের ওপর দিয়ে ঝড়ের বেগে কোথাও চলে যাচ্ছে। উত্তর ইউরোপের কিছু কিছু দেশের  জনসংখ্যাই কোথাও কোথাও এক কোটি নয়। আর দিল্লি শহরের জনসংখ্যা প্রায় আড়াই কোটি। বিশ্বের দ্বিতীয় জনবহুল শহর দিল্লি। টোকিওর ঠিক পরেই রয়েছে দিল্লি। দিল্লিকে ঠিক এরকম শান্তশিষ্ট মানায় না।

বিকেলের যে সময়টায় আমি বেরিয়েছিলাম শহরে, সে সময় ট্রাফিকের যন্ত্রণায় গাড়িকে থেকে থেকে ঝিমোতে হয়। যেখানে পৌঁছোতে আমার অন্যদিন দেড় ঘণ্টা খরচ হয়, সেখানে পৌঁছোতে আজ লাগলো কুড়ি মিনিট। তার মানে এই জোড়-বেজোড়ের ফর্মুলা ভালো কাজ করছে। একদিন জোড় নাম্বারের গাড়ি চলবে, পরদিন বেজোড় নাম্বারের গাড়ি চলবে। এই নিয়মটি দিল্লির নিজস্ব নয়। কয়েক বছর আগে বেইজিং এই নিয়ম চালু করে ভালো সুফল পেয়েছে। দিল্লিও সুফল পেলো প্রথম দিন। তবে লোকেরা বলছে, আজ অনেকের ছুটি ছিল, সামনের সপ্তাহে বোঝা যাবে এই জোড়-বেজোড় ফর্মুলা আদৌ কাজ করবে কি না। আজ দূরদর্শনের এক সাংবাদিক-বন্ধুর সঙ্গে দেখা হলো, ও বললো সোমবারে ও মেট্রো চড়ে অফিসে যাবে। এর আগে কোনওদিন মেট্রোতে অফিসে যায়নি, এবার শুরু করবে। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অন্যের গাড়ি চড়ে অফিসে গিয়েছেন আজ, যেহেতু তাঁর গাড়ির নম্বর বেজোড়। পর্যটনমন্ত্রী তো বাইক চালিয়ে অফিসে গেছেন। ভাবতেই ভালো লাগছে দিল্লিকে বায়ুদূষণ থেকে মুক্ত করার জন্য শেষ অবধি ভালো একটি পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে এবং সচেতন অনেক নাগরিকই নিয়ম মেনে চলছেন।

বিশ্বের এক নম্বর দূষিত শহর দিল্লি। আগে শীর্ষে ছিল বেইজিং। বেইজিং দূষণ কমিয়ে এক নম্বর থেকে সরে গেছে। উঠে এসেছে দিল্লি। পুরোনো ডিজেল গাড়ি নিষিদ্ধ না করলে চলছে না। এসব গাড়ি থেকেই দূষণ ছড়ায় বেশি। বাতাসে দূষণ এত ভয়ংকর যে মানুষ ফুসফুসের অসুখে ভুগতে শুরু করেছে। ফুসফুসের ক্যান্সারের জন্য আর সিগারেট ফোঁকার প্রয়োজন নেই। দিল্লির হাওয়া খেলেই ক্যান্সার ধরবে। হাওয়ায় কারসিনোজেন উড়ছে। এমন কোনও দিন নেই যেদিন আমি দিল্লির রাস্তায় হেঁটেছি কিন্তু কাশিনি বা নির্বিঘ্নে শ্বাস নিতে পেরেছি। সেদিন এক ফার্মেসিতে ঢুকে দেখলাম মাস্ক বিক্রি হচ্ছে। অনেকে এখন মাস্ক পরে চলাফেরা করে।

জমাট বাঁধা, দূষিত, ভারী হাওয়া থমকে থাকে দিল্লিতে। আকাশ এখানে আর নীল নয়। মানুষের চেহারাও আর স্পষ্ট নয়। কীরকম ভুতুড়ে হয়ে উঠেছে এই শহর। শীত আসে। শীতের পিঠে চড়ে প্রবল দূষণ আসে। দীর্ঘ গ্রীষ্মের পর শীত উপভোগ করা হয়ে ওঠে না। দিল্লির কনকনে শীতের চেয়েও দূষণের দুশ্চিন্তায় কাঁপি বেশি। আরও মেট্রোর লাইন বাড়ুক। আরও পাবলিক বাস বাড়ুক। মধ্যবিত্ত আর উচ্চবিত্তরা বিত্তের অহংকার ভুলে মেট্রো, বাস, বাইক ব্যবহার করুন। বড় রাস্তার কিনার ঘেঁষে সাইকেলের রাস্তা করে দেওয়া হোক, দিল্লির মানুষ সাইকেলে যাতায়াত করুন। আজ দিল্লিকে দিল্লি বলে চেনা যায়নি। মানুষ যে দূষণমুক্ত দিল্লি চাইছে, আজই তার প্রমাণ পাওয়া গেছে। আজ খুব কম লোকই জোড় নম্বরের গাড়ি বের করেছে রাস্তায়। ১৫ দিন এই নিয়ম চলবে। আশা করছি এই নিয়মটি আরও দীর্ঘকাল চালু রাখা হবে যতদিন দিল্লির হাওয়া পাকাপাকিভাবে বিশুদ্ধ হচ্ছে।

বার্লিন শহরের কথা মনে পড়ছে। ওখানে সাইকেল যারা চালায়, তাদের মূল্য অনেক বেশি। এমন কোনও রাস্তা দেখিনি, যেখানে সাইকেলের জন্য আলাদা রাস্তা নেই। স্টকহোমে দেখেছি অনেক মন্ত্রীই সাইকেল চালান। বায়ুদূষণ নেই, তারপরও ভবিষ্যতে যেন দূষণ না হয়, সেই চেষ্টা করেন। এমন সচেতন নাগরিক আমরা কি দিল্লিতে পাবো? অথবা নাগরিকদের পরিবেশ বিষয়ে সচেতন করার দায়িত্ব কি সরকার নেবেন? নাকি ফুসফুসের ব্যাধির পেছনে দেশকে ঢালতে হবে শত-কোটি টাকা আর চেয়ে চেয়ে আমাদের নিরুপায় দেখতে হবে মানুষের অকাল মৃত্যু?

দ্বিতীয় দিন :

আমার গাড়ির প্লেটে জোড় নম্বর। বেজোড় নম্বরের দিনে গাড়ি বের করছি না। আমার সঙ্গে সিকিউরিটি পুলিশ থাকে। ভিআইপি বলে আমাকে চিহ্নিত করা হয়। কিন্তু আমার অধিকার নেই জোড়-বেজোড়ের নিয়ম ভাঙা। গ্যাসে চলে যেসব গাড়ি, মেয়েরা যেসব গাড়ি চালায়— সেসব চলতে পারবে রাস্তায় যে কোনও দিন। ভিআইপিদের এই অধিকার নেই। এই নিয়মটি আমার বেশ ভালো লেগেছে। ভিআইপিদের ভগবান মানার অভ্যেস অনেকের। ভিআইপিদের সাত খুন মাফ। কিন্তু অরবিন্দ কেজরিওয়াল ভিআইপিদের বাড়তি সুবিধে দিচ্ছেন না। শহরে হাজার হাজার ভিআইপি। ভিআইপিরাই দূষণ বাড়ানোর জন্য যথেষ্ট।

বড় বড় লাক্সারি ডিজেল গাড়ির নির্মাতা অনুরোধ করেছেন যেন তাদের গাড়ি থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়। সুপ্রিম কোর্ট প্রশ্ন করেছে, তোমাদের গাড়ি থেকে কি অক্সিজেন নির্গত হয়? ডিজেল গাড়িই যত নষ্টের মূল। বিশেষ করে পুরনো হওয়ার পর। কিন্তু ডিজেল গাড়ির ব্যবসায়ীরা নিজেদের ব্যবসার কথা ভাবছে, বায়ুদূষণ নিয়ে তাদের মাথাব্যথা নেই। ব্যবসায়ীদের এই সমস্যা, জীবনকে গুডবাই বলতে পারে, প্রাচুর্যকে নয়।

জোড়-বেজোড়ের নিয়মটি এ অবধি মন্দ চলছে না। রাস্তায় ট্রাফিক কম। দূষণও খানিকটা কমছে। কিন্তু দুর্নীতিবাজরা তো বসে বসে বুড়ো আঙুল চুষবে না। তারা দুর্নীতির চেষ্টা যে করেই হোক করবে। দুর্নীতির দেশে দুর্নীতি না চলে কি উপায় আছে। এর মধ্যেই গ্যাস স্টেশনের লোকেরা সিএনজি স্টিকার বিক্রি করতে শুরু করেছে। না, গ্যাসে যাদের গাড়ি চলে তাদের কাছে নয়। যাদের গাড়ি গ্যাসে চলে না, তাদের কাছে। প্রতি সিএনজি স্টিকার ২৮০০ টাকা। ২৮০০ টাকা খরচ করে প্রতিদিন গাড়ি চালাবার সুযোগ পাচ্ছে তারা। এইসব দুর্নীতি বাদ দিলেও দিল্লির অধিকাংশ মানুষ জোড়-বেজোড় নিয়মটি মেনে চলছে। পাবলিক বাসে আর মেট্রোতে ভিড় আগের চেয়ে অনেক বেশি বেড়েছে। মেট্রোর লাইন বাড়লে আর পাবলিক বাস বাড়লে দিল্লি আরও দূষণ রোধ করতে পারবে, এই বিশ্বাস আমার।

মেট্রোতে ভিড় বাড়ছে। কখনও মেট্রোয় চড়িনি আমি। দিল্লির মেট্রো শুনেছি খুব সুন্দর, ঝকঝকে। এর মধ্যেই একদিন মেট্রো চড়ার ইচ্ছে আছে।

জোড় নম্বরের দিন গাড়ি চালিয়েছি। কিন্তু লক্ষ করেছি বেজোড় নম্বরের কিছু গাড়ি দিব্যি আমার গাড়ির গা ঘেঁষে চলে গেল। লক্ষ করলাম কোনও মেয়ে ড্রাইভিং সিটে নেই, গ্যাসে চলার গাড়ি নয়। মেডিক্যাল ইমারজেন্সি? হতে পারে। এও হতে পারে মালিক দু’হাজার টাকা জরিমানা দিয়েও আজ গাড়ি চালাবে পণ করেছে। কিছু কিছু মানুষ এখনও ঠিক বুঝে উঠতে পারছে না বায়ুদূষণ দূর করা কী রকম দরকারী। আমি কি বেজোড় নম্বরের দিনে গাড়ি চালাচ্ছি না দু’হাজার টাকা জরিমানা দিতে হবে বলে? না তা কিন্তু নয়, আমি চালাচ্ছি না বায়ুদূষণ কমানোর জন্য। গাড়িটা ব্যবহার করতে হয় নিরাপত্তার জন্য। নিরাপত্তা নিয়ে সমস্যা না থাকলে সাইকেল চালাতাম। শিওর।

তৃতীয় দিন :

রাত আটটা থেকে সকাল আটটা পর্যন্ত জোড়-বেজোড় নম্বরের যে কোনও গাড়িই চলতে পারে দিল্লির রাস্তায়। কাল তাই আটটার পর বেরিয়েছি। মানুষ চাইলে বায়ুদূষণ বাড়াতে পারে, মানুষই চাইলে কমাতে পারে এটি। শুনেছি ঢাকায় দূষণও বেশি, ট্রাফিক জ্যামও বেশি। কোথাও যেতে হলে নাকি দু’তিন ঘণ্টা ট্রাফিকে আটকে থাকতে হয়। ঢাকা কি পারে না দিল্লির মতো জোড়-বেজোড় ফর্মুলা প্রয়োগ করতে? ঢাকায় মেট্রো নেই, কিন্তু পাবলিক বাসের সংখ্যা তো বাড়াতে পারে! সময়ের চেয়ে জীবনের মূল্য বেশি তা জানি, কিন্তু লাক্সারির চেয়ে সময়ের মূল্যও তো বেশি। কী দরকার প্রতিদিন গাড়ি বের করে! ঢাকায় তো হেঁটে হেঁটেই অনেক জায়গায় চলাফেরা করা যায়। কিন্তু ফুটপাত আছে কি শহরে? থাকলেও হয়তো দখল হয়ে গেছে।

সাইকেলের পথ? সম্ভবত নেই। সরকারের তহবিলে টাকা পয়সা নেই যানজট আর দূষণ দূর করার? ফুটপাত পরিষ্কার করার, সাইকেলের জন্য সরু পথ তৈরি করার, ভালো পাবলিক বাসের সংখ্যা বাড়ানোর? আমার বিশ্বাস, সরকারের ক্ষমতা আছে কিন্তু ইচ্ছে নেই। সরকারি লোকেরা গাড়ির জানালা দিয়ে বাইরের জগত্ দেখেন। তাদের গাড়ি যানজটে দাঁড়িয়ে থাকে না। সুতরাং তাঁরা না বুঝলেও তাঁদের বুঝিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব জনগণের নেওয়া উচিত। বাচ্চা না কাঁদলে নাকি মা-ও দুধ দেয় না। তাহলে কাঁদুক জনগণ। চিত্কার করুক।


লেখক : নির্বাসিত লেখিকা


বিডি-প্রতিদিন/ ০৭ জানুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

৩১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

১৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৫১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির
রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা
ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে