শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৬, শনিবার, ১২ মার্চ, ২০১৬

স্বপ্নগুলো যেন হারিয়ে না যায়

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
স্বপ্নগুলো যেন হারিয়ে না যায়

ছেলেটি চুপচাপ থাকত। হৃদয়জুড়ে রাজ্যের অভিমান। সেই অভিমান থেকেই কবিতা লিখত। ভালোবাসত ক্রিকেট। বাংলাদেশ বলতেই অজ্ঞান। ছেলেটির মা কবিতা-ক্রিকেট বুঝতেন না। তার সব ধ্যান-জ্ঞান ছেলের ভবিষ্যৎ নিয়ে। তিনি সারাক্ষণ ছেলেকে বকাঝকা করেন পড়াশোনার জন্য। এসব নিয়ে ছেলেটির অভিমান আরও তীব্র হয়। ছেলেকে নিয়ে ভাবতে ভাবতে মা ছেলের জন্মদিনটিও ভুলে যান। অভিমানে ছেলেটি কান্নায় বুক ভাসায়।  এশিয়া কাপে শ্রীলঙ্কার সঙ্গে বাংলাদেশের খেলা। দারুণ খেলে জিতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। কিন্তু মা তবুও পড়াশোনার জন্যই চাপ দেন। কেন তিনি বাংলাদেশের জয়ে উল্লসিত নন, কেন হাততালি দিচ্ছেন না— এ নিয়ে মায়ের সঙ্গে তর্ক বাধে ছেলেটির। মায়ের হাতে অনেক কাজ। খেলা নিয়ে ভাবার সময় নেই তার। এ নিয়ে বকা দেন ছেলেকে। এবার ছেলের অভিমান বাঁধ ভেঙে যায়। বাংলাদেশের জয় যাকে উল্লসিত করে না, তার সঙ্গে আর থাকার কোনো মানে হয় না। বেরিয়ে যায় বাসা থেকে। চলে যায় ধানমন্ডি লেকে। মায়ের প্রতি তীব্র অভিমানে ভেসে যাচ্ছে বুক। আস্তে আস্তে লেকের পানিতে নেমে যায় ছেলেটি। চোখের জল আর লেকের জল মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়। আস্তে আস্তে অতল জলে হারিয়ে যায় ছেলেটি।

এই হলো আমাদের অভিমানী অর্জুনের গল্প। পুরো নাম সুদীপ্ত দত্ত অর্জুন। এবার তার এইচএসসি পরীক্ষা দেওয়ার কথা ছিল। অর্জুনের বাবা অসীম কুমার দত্ত কাঁদতে কাঁদতে বলছিলেন, আমাদের সন্তানের ইমোশনটা আমরা বুঝতে পারিনি। নিজেদের খুব ব্যর্থ মনে হচ্ছে। মামলা করবেন কিনা জানতে চাইলে অসীম দত্ত বলেন, কার বিরুদ্ধে মামলা করব। করলে তো নিজের বিরুদ্ধেই মামলা করতে হবে। অসহায় এই পিতার হাহাকার আমার বুকে বিঁধেছে। গভীর বেদনায় আর্দ্র হয়ে যায় আমার হৃদয়।

অর্জুনের মা ছন্দা দত্ত নিশ্চয়ই ছেলের ভালো চাইতেন। বনশ্রীর অরনী আর আলভীর মা মাহফুজা মালেক জেসমিনও নিশ্চয়ই তার সন্তানদের ভালোবাসতেন। সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা ছিল তার মধ্যে। এখনো পুরো রহস্যটা আমরা জানি না। এখন পর্যন্ত যা জানা গেছে, তাতে সন্তানদের ভবিষ্যৎ ভাবনায় উদ্বিগ্ন হয়েই মাহফুজা তার দুই সন্তানকে হত্যা করেছেন। এ দুটি ঘটনাই আমাদের নতুন করে ভাবাচ্ছে। আমরা কি আমাদের সন্তানদের নিয়ে বেশি ভেবে ভেবে নিজেরাই অসুস্থ হয়ে পড়ছি? আমরা কি সন্তানদের মনের কথা না বুঝে ভবিষ্যতের কথা ভেবে ভেবে তাদের বর্তমানকে অন্ধকার করে ফেলছি? আমরা কি বুঝে না বুঝে তাদের মেরে ফেলছি বা মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছি?

অর্জুন পড়ত বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ কলেজে। অরনী পড়ত ভিকারুননিসা নূন স্কুলে। আর আলভী পড়ত হলি ক্রিসেন্ট স্কুলে। তিনটিই দেশের অন্যতম সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এমন প্রতিষ্ঠানে চান্স পাওয়াটাই কঠিন। সেখানে এই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের নিয়েও বাবা-মাদের এত উদ্বেগ কেন? দেশের লাখ লাখ শিশু-কিশোর তো স্কুলে যাওয়ারই সুযোগ পায় না, ভালো স্কুল তো অনেক পরের কথা। কিন্তু আমরা শহুরে মধ্যবিত্তরা নিজেরা অনেক বেশি নিরাপত্তাহীনতায় ভোগী। সেই নিরাপত্তাহীনতার বোধ ছড়িয়ে দিই সন্তানের ওপর। আমরা নিজেদের অপূর্ণতাকে পূর্ণতা দিতে চাই সন্তানের মাধ্যমে। নিজেরা যা হতে পারিনি, তা বানাতে চাই সন্তানকে। কিন্তু আমরা বুঝতে চাই না, প্রতিটি মানুষ আলাদা, মানুষের পছন্দ আলাদা। ছন্দা দত্তের কাছে ক্রিকেট মানে সময় নষ্ট, অর্জুন দত্তের কাছে ক্রিকেট মানেই জীবন। এই গ্যাপ আমরা কমাতে পারি না। বরং তা বাড়তে বাড়তে এমন দূরত্ব তৈরি করে, সন্তান হয়ে যায় অচেনা। আমরা বুঝতে চাই না, সময় বদলে গেছে। আমরা আমাদের ছেলেবেলার সঙ্গে মিলিয়ে আমাদের সন্তানদের বড় করতে চাই। আগে সন্তানকে স্কুলে দেওয়ার সময় অভিভাবকরা শিক্ষকদের বলতেন, মাংসগুলো আপনার, হাড্ডিগুলো আমার। তখন যত কড়া, তত ভালো শিক্ষক। কোন শিক্ষক কয়টা বেত মারেন, মারতে মারতে কে বেত ভেঙে ফেলেন, কোন শিক্ষক ডাস্টার ছুড়ে মারেন, কোন শিক্ষক মাথায় গাট্টা মারেন, কোন শিক্ষক কত সৃজনশীলভাবে শাস্তি দিতে পারেন; সেটাই ছিল মানদণ্ড। এখন যুগ পাল্টে গেছে। শারীরিক শাস্তি তো দূরের কথা মানসিক নির্যাতনও শাস্তিযোগ্য অপরাধ। কিন্তু আমরা কিন্তু ঘরে সন্তানের ওপর নির্যাতন চালিয়েই যাচ্ছি। তোমাকে কিন্তু এই হতে হবে, সেই হতে হবে, অমুকের রেজাল্ট কেন তোমার চেয়ে ভালো হলো, তোমাকে তো আমরা সবই দিচ্ছি— এমনতর হাজার প্রশ্ন প্রতিদিন কেড়ে নিচ্ছে আমাদের সন্তানদের শৈশব, কৈশোর। আমরা বুঝতে চাই না, জানতেও চাই না; আমার সন্তান কী ভালোবাসে, তার কী পছন্দ। স্কুল-কোচিং-পরীক্ষায় আমরা সন্তানের পুরো সময়টা ঠেসে দিই। সেখানে গান নেই, কবিতা নেই, খেলা নেই, বই নেই; আছে শুধু অনন্ত চাপ।

আপনি নিশ্চয়ই আপনার সন্তানকে পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি ভালোবাসেন। সেটা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু সেই ভালোবাসা আপনার সন্তান নিতে পারছে কিনা, তাতে তার ভালো হচ্ছে কিনা, সেটা একটু ভেবে দেখুন আগে। শুধু ভালো স্কুলে ভর্তি করলে, ভালো শিক্ষকের কাছে পড়ালে, ভালো বাসায় রাখলে, ভালো রেস্টুরেন্টে খাওয়ালেই ভালোবাসা হয় না। সন্তান কী চায়, সেটাও মাথায় রাখতে হবে। তাকে ভালোবাসতে হবে তার মতো করে। তেমন শিক্ষা দিন, যাতে আপনার সন্তান ভালো-মন্দের পার্থক্যটা ধরতে পারে; তাহলে আর তার ওপর গোয়েন্দাগিরি করতে হবে না। সন্তানের ওপর আস্থা রাখুন, তাকে বিশ্বাস করুন। তার ভালোলাগার জায়গাগুলো বের করুন, তার শক্তির জায়গাটা জাগিয়ে দিন। সব শিশুর মেধা এক রকম নয়। সবাই ভালো রেজাল্ট করবে না। কেউ অঙ্কে ভালো, কেউ ইংরেজিতে ভালো, কেউ খেলায় ভালো, কেউ ভালো গায়, কেউ ভালো আঁকে। যার যেটা ভালো লাগে, তাকে সেটাই করতে দিন। শুধু জিপিএ-৫ এই জীবনের সার্থকতা নয়। জিপিএ-৫ এর পেছনে ছোটাতে গিয়ে সন্তানের শৈশব-কৈশোর, বর্তমান-ভবিষ্যৎ ধ্বংস করবেন না। নিশ্চয়ই আপনি আপনার সন্তানের ওপর নজর রাখবেন। সে কোথায় যাচ্ছে, কার সঙ্গে মিশছে, কেমন পড়াশোনা করছে। কিন্তু সেটা যেন গোয়েন্দাগিরি না হয়। সে যেন বুঝতে না পারে, আপনি তাকে অবিশ্বাস করছেন, সন্দেহ করছেন।

প্লিজ আপনার স্বপ্ন আপনার সন্তানের ওপর চাপিয়ে দেবেন না। তাকে তার মতো স্বপ্ন দেখতে দিন। সে যাতে বড় স্বপ্ন দেখতে পারে, সে ব্যাপারে তাকে অনুপ্রেরণা দিন। সন্তানদের নিয়ে আনিসুল হকের অনুবাদে কাহলিল জিবরানের কবিতার কয়েক লাইন

‘তোমার সন্তানেরা তোমার সন্তান নয়।

জীবনের নিজের প্রতি নিজের যে তৃষ্ণা, তারা হলো তারই পুত্রকন্যা।

তারা তোমাদের মাধ্যমে আসে, তোমাদের থেকে নয়।

এবং যদিও তারা থাকে তোমাদের সঙ্গে, কিন্তু তাদের মালিক তোমরা নও।

তুমি তাদের দিতে পারো তোমার ভালোবাসা,

কিন্তু দিতে পারো না তোমার চিন্তা, কারণ তাদের নিজেদের চিন্তা আছে।

তুমি তাদের শরীরকে বাসগৃহ জোগাতে পারো, কিন্তু তাদের আত্মাকে নয়।’

তাদের ওপর আমাদের স্বপ্ন চাপিয়ে দেব না। কিন্তু সন্তানদের ঘিরেই আমাদের সব স্বপ্ন। তাদের সাফল্যে আমাদের আনন্দ, তাদের কৃতিত্বেই আমাদের গর্ব।  আমাদের সেই স্বপ্নগুলো যেন অর্জুনের মতো, অরনীর মতো, আলভীর মতো হারিয়ে না যায়।

লেখক : সাংবাদিক

ই-মেইল : [email protected]


বিডি-প্রতিদিন/ ১২ মার্চ, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

১৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৫০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির
রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা
ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেইডেনহাইমকে উড়িয়ে দিলো বায়ার্ন
হেইডেনহাইমকে উড়িয়ে দিলো বায়ার্ন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ