শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৮, শনিবার, ১২ মার্চ, ২০১৬

সমকালীন রাজনীতির নিষ্ঠুর বাস্তবতা!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
সমকালীন রাজনীতির নিষ্ঠুর বাস্তবতা!

হিন্দি ছবির চমৎকার একটি সংলাপ দিয়ে আজকের প্রসঙ্গটি শুরু করা যাক। ছবিটির নাম আজ আর মনে আসছে না। তবে ছবির কাহিনী, সংলাপ এবং অভিনেতা-অভিনেত্রীদের অনবদ্য অভিনয় হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছে। আদর্শবাদী নায়ক অত্যন্ত রাগী চরিত্রের এবং স্বভাবজাত বীর এবং সাহসী। অন্যদিকে ভিলেন ছিলেন নিষ্ঠুর, নির্মম এবং অসাধারণ কৌশলী।  নায়ক বেশ কয়েকবার ভিলেনের মুখোমুখি হয় কিন্তু ভিলেনের কূটকৌশল এবং বুদ্ধিমত্তার কাছে পরাজিত এবং লাঞ্ছিত হয়ে ফিরে আসে। এ অবস্থায় নায়কের ক্রোধ আরও বেড়ে যায় এবং সে কিছুটা অসংলগ্ন আচরণ শুরু করে। নায়কের পিতা ছিলেন অসম্ভব একজন বুদ্ধিমান মানুষ। তিনি সন্তানকে ডেকে বললেন, বৎস যদি বিজয়ী হতে চাও তবে নিজের ক্রোধকে দমন কর এবং তোমার সমস্যাসমূহ চিহ্নিত কর। বোঝার চেষ্টা কর— সন্ত্রাসী মুংগু শাহ তোমার মূল সমস্যা নয়। তোমার বিজয় লাভের পথে সবচেয়ে বড় বাধা হলো সেসব লোক যারা মুংগু শাহকে প্রকাশ্যে ভয় করে এবং গোপনে তোমাকে উত্তেজিত করে। তুমি যখন বিপদে পড় তখন তারা নীরব থাকে এবং নিরপেক্ষ হওয়ার ভান করে।

সমকালীন রাজনীতির নিষ্ঠুর বাস্তবতার সঙ্গে হিন্দি সিনেমার উল্লিখিত সংলাপটির কতটুকু সম্পর্ক রয়েছে তা বলার আগে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচনপূর্ব এবং পরবর্তী কিছু ঘটনা বলা আবশ্যক। আওয়ামী লীগ এবং তাদের মিত্ররা মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতে পারেনি যে, ৫ জানুয়ারির ভোটারবিহীন নির্বাচনের ফলাফল দীর্ঘমেয়াদে টেনে নেওয়া সম্ভবপর হবে। ফলে নির্বাচনের সেই উত্তাল গোলযোগপূর্ণ সময়ে তারা অতীব নরম সুরে বলাবলি করেছিল যে, এটা একটি নিয়ম রক্ষার নির্বাচন মাত্র। সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার জন্য নির্বাচনটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে বটে— কিন্তু এটা নিয়ে বাড়াবাড়ি কিংবা দুশ্চিন্তার কোনো হেতু নেই। কারণ গণতন্ত্রের স্বার্থে আওয়ামী লীগ খুব দ্রুত একটি নির্বাচন দিয়ে সব পক্ষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করবে। বিএনপিসহ রাজপথে আন্দোলনরত দলগুলো তখন নিজেদের সফলতার ব্যাপারে অতিমাত্রায় আত্মবিশ্বাসী হয়ে পড়েছিল। বিভিন্ন দেশি-বিদেশি শক্তির একক সমূহকে তারা অবতার ভেবে নিশ্চিন্ত মনে সরকারের শোচনীয় পতনের কথা ভেবে পুলকিতবোধ করছিল। বিরোধী জোটের নেতাদের মধ্যে কাকে কোন মন্ত্রণালয় প্রদান করা হবে তা নিয়েও মোটামুটি চূড়ান্ত খসড়া প্রণয়ন করা হয়ে গিয়েছিল।

৫ জানুয়ারির নির্বাচনের ২/৩ মাসের মাথায় দেশের সামগ্রিক রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে দক্ষিণা বাতাসের ছোঁয়া লাগে এবং সবকিছু রাতারাতি উল্টে যেতে থাকে। বিরোধী দলের অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস হতাশায় পরিণত হয় এবং সরকারি দলের ভয়, সন্দেহ এবং দোদুল্যমানতা আত্মবিশ্বাসে রূপ নেয়। সরকার অতি দ্রুততার সঙ্গে এবং বলতে গেলে পরিকল্পনা করেই বিরোধী দলের রাজনৈতিক আত্মবিশ্বাস, সাংগঠনিক ক্ষমতা এবং ভিত্তি মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা পাকাপাকি করে ফেলে। ফলে ২০১৪ সালের জুন-জুলাই মাসের মধ্যেই সরকার তাদের বিরোধী শক্তিকে কোণঠাসা করার ক্ষেত্রে ব্যাপক সফলতা লাভ করে। সেই সফলতার অব্যাহত গতি ২০১৬ সালে এসে এমন দুর্দান্ত গতি লাভ করেছে যে ক্ষমতার ট্রেনে বসা যাত্রীরা পথের দুধারে বিরোধী দল নামক কিছুই দেখতে পারছে না। অন্যদিকে বিরোধী দলসমূহ ক্ষমতার ট্রেনের বুলেট গতির কারণে সর্বত্রই ট্রেনটিকে দেখতে পাচ্ছে। যে রাস্তাতে তারা তাদের যাত্রা শুরু করতে চায় সেখানে গিয়ে দেখতে পায় ক্ষমতার ট্রেন তাদের জন্য বাধা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে।

বর্তমান প্রেক্ষাপটে ক্ষমতাসীন দল তাদের প্রতিদ্বন্দ্বীর দুরবস্থার কথা বিবেচনা করে নিজেদের দুর্দান্ত গতির ক্ষমতার মিশাইল কিছুটা হলেও সংযত করেছে। অন্যদিকে বিরোধী দলসমূহ ভীতসন্ত্রস্ত অবস্থায় কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়েছে। তারা ধরেই নিয়েছে যে বর্তমান পরিস্থিতি তাদের অনুকূলে নয়। ফলে তারা নিজেদের রাজনৈতিক চেষ্টা-তদবির বাদ দিয়ে সময় ও সুযোগের অপেক্ষা করছে, যা প্রকারান্তরে তাদের আরও বিপর্যয়ের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। এখন প্রশ্ন হলো— এ অবস্থা কেন সৃষ্টি হলো এবং এ অবস্থার নিষ্ঠুর বাস্তবতাই বা কি? আমার মতে, বাংলাদেশের প্রধান দুটি রাজনৈতিক জোট ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য যতটুকু প্রয়োজন ঠিক ততটুকু গণমুখী হওয়ার চেষ্টা করেছে। কিন্তু ক্ষমতা লাভের সঙ্গে সঙ্গে নিজেদের ক্ষমতা বাড়িয়েছে দুর্বার গতিতে এবং জনগণের ক্ষমতা হরণ করেছে নির্মম এবং নিষ্ঠুরভাবে। সরকার এবং বিরোধী দল কেউই জনগণকে সম্পৃক্ত করে তাদের প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে লড়াই সংগ্রাম পরিচালনার মাধ্যমে কোনো রাজনৈতিক বিজয় লাভে আগ্রহী নয়। তারা কেবল ক্ষমতায় যাওয়া অথবা ক্ষমতায় টিকে থাকার বাইরে অন্য কোনো উদ্দেশ্যে রাজনীতি করে এমন কথা মনেপ্রাণে বিশ্বাস তো দূরের কথা, লোক দেখানোর জন্যও ভুল করে মুখে উচ্চারণ করে না। নিজেদের কূটকৌশল, শক্তি প্রয়োগের নীতি এবং অগণতান্ত্রিক মত ও পথই তাদের কাছে অতীব প্রিয়। বিরোধী দলসমূহ বর্তমান সময়ে এসে ইতিহাসের সবচেয়ে নির্মম পরিস্থিতির মধ্যে পড়েছে। প্রকৃতির নিয়ম মতে মানুষ বিপদে পড়লে ভালো হয়ে যায়। অতীতের পাপ কর্মের জন্য অনুশোচনা করে এবং কান্নাকাটি করে আল্লাহর দরবারে কৃতকর্মের জন্য মাফ চায়। তাদের মন নরম হয়ে যায়। দুষ্ট চিন্তা পরিহার করে বারবার গোপনে এবং প্রকাশ্যে প্রতিজ্ঞা করে বলে যে, এ যাত্রা রক্ষা পেলে ভবিষ্যতে আর ভুলেও কোনো অপকর্ম করবে না। প্রকৃতির এই অমিয় বিধিবিধান আমাদের দুর্দশাগ্রস্ত বিরোধী দলসমূহ কি আদৌ পালন করছে নাকি করছে না তা বিচারের ভার সম্মানিত পাঠকের ওপর দিয়ে আমি বরং সরকারি দলের দিকে একটু দৃষ্টিপাত করি।

আওয়ামী লীগ এখন দৃশ্যত ইতিহাসের সর্বোত্তম সময় পার করছে। দৃশ্যত বললাম এ কারণে যে, তাদের ভাবসাব, কথাবার্তা এবং অঙ্গভঙ্গিতে এক ধরনের অতি ভালো থাকার প্রত্যয় ফুটে উঠছে। তাদের মনের অভিব্যক্তি, একান্ত ভাবনা এবং দৃশ্যমান দৃশ্যের আড়ালে বিধাতার কৌশলসমূহ যেহেতু আমরা জানি না তাই ওইসব বিষয়ে আলোচনা না করাই ভালো। আওয়ামী লীগ নিজেদের কীভাবে মূল্যায়ন করছে তা কম-বেশি আমরা সবাই জানি। কিন্তু যা জানি না তা হলো সৌভাগ্য দলটির ললাটে বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। বর্তমান সময়ের ক্ষমতাসীনরা যদি তাদের অতীতের সৌভাগ্য হারানোর কার্যকারণ খুঁজেন তবে দেখতে পাবেন যে, ক্ষমতার মসনদে বসে তারা বিজয়ীর মতো আচরণ করতে পারেননি। যুদ্ধজয়ী বীরেরা যেভাবে আচরণ করে ঠিক সেভাবে করে না যুদ্ধজয়ী কাপুরুষেরা। অন্যদিকে মহৎ লোকের বিজয় এবং মন্দ লোকের বিজয়ের মধ্যেও রয়েছে বিস্তর তফাৎ। সত্যিকার বিজয় এবং ছলচাতুরির বিজয়ের মধ্যে যেমন আকাশ-পাতাল পার্থক্য রয়েছে তেমনি দুর্বৃত্তপনার বিজয় উল্লাস এবং আদর্শের বিজয় উল্লাস যে এক নয় তাও সবাই জানে।

বিজয় মানুষকে উদার করে তোলে। বিজয় মানুষকে আলোর পথ দেখায়। বিজয়ী সব সময় নিজেকে মহত্ত্বর বানানোর জন্য নিরন্তর চেষ্টা চালাতে থাকে। মানব জাতির ইতিহাসের মহান সব বিজয়গাথাকে পাথর কিংবা অন্য কিছুতে লিখে অমরত্ব প্রদানের চেষ্টা করা হয়নি। বিজয়গাথা সব সময় লিখিত হয়ে যায় মানুষের হৃদয়ে আর হৃদয়ের সেই কথামালা শত সহস্র বছর ধরে এক হৃদয় থেকে অন্য হৃদয়ে প্রকৃতির অমোঘ নিয়মে লিখিত হয়ে যায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে। আর এভাবেই হোমারের মতো এক অন্ধ কবির বয়ানে রচিত হয় মহাকাব্য ইলিয়ড এবং ওডিসি। ফেরদৌসির বয়ানে রচিত হয় শাহনামা, অন্যদিকে ঋষি বেদব্যাস এবং বাল্মীকির বয়ানে আমরা পেয়ে যাই মহাভারত এবং রামায়ণের মতো অমর মহাকাব্য। ইতিহাসের নির্মম সত্য হলো, সব বিজয়গাথা রচিত হয় বিজয়ীর দ্বারা। ইতিহাসের আরও নির্মম ও বাস্তব সত্য হলো বিজয়ীর লিখিত কোনো ইতিহাসই জমিনের বুকে টিকে থাকে না। কেউ সেই ইতিহাস পড়ে না এবং কালের বিবর্তনে মাত্র একশ বছরের মাথায় সেই ইতিহাস খুঁজে পাওয়া যায় না। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের আচরণ সত্যিকার বিজয়ীর মতো হচ্ছে না, এমনকি হঠাৎ করে সুবিধাপ্রাপ্ত বা সুযোগ লাভকারী ব্যক্তিবর্গের বিচক্ষণ আচরণের সঙ্গেও তাদের আচরণকে তুলনা করা যাচ্ছে না। ২০১৬ সালে এসে যে সময়, সন্ধিক্ষণ এবং সুযোগ তারা পেয়েছে এটা অবশ্যই তাদের কর্মফল বা কর্মযোগ নয়। এটি প্রকৃতির একটি খেয়াল মাত্র। ইতিহাসে বহু সহস্রবার বহুজনের ক্ষেত্রে এমনটি ঘটেছিল। কেউ কেউ প্রকৃতির সেই অমোঘ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ইতিহাসে অমরত্ব লাভ করেছেন। অন্যদিকে যারা কাজে লাগাতে পারেননি তারা নির্মমভাবে ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়েছেন এবং পৃথিবীবাসী তাদের নামধামও মনে রাখেনি। বাংলাদেশের সৌভাগ্যবান ইতিহাসের অমর নায়কের নাম রাজা গোপাল। ৭৫০ খ্রিস্টাব্দে হঠাৎ করেই তিনি গণতান্ত্রিকভাবে বাংলার রাজা হয়ে গেলেন। এর আগের একশ বছর অর্থাৎ ৬৫০ খ্রিস্টাব্দ থেকে ৭৫০ খিস্ট্রাব্দ অবধি বাংলায় কোনো রাজা ছিল না। ছোট ছোট জমিদার, গোত্রপতি একশ বছর ধরে নিজেদের মধ্যে নির্বিচার মারামারি করল। ইতিহাসের এ অরাজক সময়কে বলা হয় মাত্স্যন্যায়, যার ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো Fish Justice.

বাংলার সামন্ত প্রধানরা পৃথিবীর ইতিহাসের প্রথম যুগান্তকারী সর্বসম্মত গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচনের মাধ্যমে গোপালকে তাদের রাজা নির্বাচিত করলেন। রাজকীয় অভিষেকের যে তাম্রলিপি পাওয়া গেছে সেখানে লেখা রয়েছে— মাছের রাজ্যে যে অরাজকতা হয় এবং বড় মাছেরা নিজের উদর পূর্তির জন্য ছোট মাছদের প্রতি যে বিচার করে থাকে ঠিক তেমন অবস্থায় চলা রাজ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য প্রকৃতি গোপালকে সম্মানিত করেছে— তাকে রাজাদের রাজা বানিয়েছে। রাজা গোপাল তার ন্যায়পরায়ণতা, সুশাসন, গণতান্ত্রিক মনোভাব এবং বিচক্ষণতা দ্বারা এমন এক মহত্ত্বম রাষ্ট্রব্যবস্থা কায়েম করলেন যার ফলে তার পরবর্তী বংশধরেরা পাল বংশ নামে প্রায় সাড়ে চারশ বছর ধরে রাষ্ট্রক্ষমতা পরিচালনার সুযোগ পেলেন। সর্বভারতীয় রাজনীতির তিনজন কিংবদন্তি প্রায় একইভাবে প্রকৃতির দয়ায় রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়েছিলেন এবং নিজেদের কর্মদ্বারা ইতিহাসে অমর হওয়ার ভিত্তি গড়েছিলেন। তারা হলেন সুলতান কুতুবউদ্দিন আইবেক, সুলতান সামসুদ্দীন ইলতুিমস এবং সুলতান গিয়াস উদ্দিন বলবন।

সমকালীন রাজনীতির ধারা এবং শাসন পদ্ধতি বোঝার জন্য জেফারসন ডকট্রিন আলোচনা করা যেতে পারে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সর্বকালের অন্যতম সেরা প্রেসিডেন্ট থমাস জেফারসন জনগণ, সরকার এবং শাসনব্যবস্থার চমৎকার একটি সূত্র আবিষ্কার করেছেন, যা ইতিহাসে জেফারসন ডকট্রিন হিসেবে পরিচিত। তিনি বলেন, ‘যখন জনগণ সরকারকে ভয় পায় তখন বুঝতে হবে জালিমের জংলি শাসন তাদের গ্রাস করেছে। অন্যদিকে সরকার যখন জনগণকে ভয় পায় তখন বুঝতে হবে সেখানে স্বাধীনতা রয়েছে। আমাদের রাষ্ট্রে বর্তমানে কোনটি রয়েছে তা সম্মানিত পাঠক নিজ নিজ মর্জি, মেজাজ, রুচি এবং পছন্দ অনুযায়ী নির্ধারণ করে নিলে নিবন্ধ লেখকের বহুৎ ফায়দা হবে এবং অনাহুত ঝক্কি ঝামেলা থেকে রেহাই মিলবে।

আমরা আজকের নিবন্ধের একদম শেষ প্রান্তে চলে এসেছি। হিন্দি ছবির যে সংলাপটি দিয়ে আলোচনা শুরু করেছিলাম সেই সংলাপের বর্তমান অবস্থা বর্ণনা করে নিবন্ধের ইতি টানা হবে। বিরোধী দলগুলো সাতটি বছর ধরে ভয়ানক রাগ চণ্ডালের মতো উত্তেজিত আচরণ করে বার বার তাদের কর্মী-সমর্থকদের নতুন নতুন বিপদে ফেলেছে। ফলে বর্তমান প্রেক্ষাপটে সাধারণ জনগণ তো দূরের কথা নিজেদের নেতা-কর্মীদের তাদের কর্মপরিকল্পনার ব্যাপারে সম্পৃক্ত করতে পারছে না। আমি নিশ্চিত যে, দেশের বেশির ভাগ জনগণ সরকারের বেশির ভাগ কর্মকাণ্ড পছন্দ করছে না। তারা সরকারের ওপর প্রচণ্ড ত্যক্তবিরক্ত এবং ক্ষেত্রবিশেষে বিক্ষুব্ধ। কিন্তু এর মানে এই নয় যে, তারা সরকারের বিকল্প হিসেবে দেশের কোনো বিরোধী দলকে ক্ষমতায় বসিয়ে নিজেদের ভাগ্য বদলাতে চায়।

আমার মনে হয় না যে, দেশের জনগণ বিরোধী দলসমূহকে বিশ্বাস করে এবং তাদের প্রতি এমন আস্থা স্থাপন করেছে, যাতে তারা আগামী দিনে বর্তমান সরকারের চেয়েও ভালো কিছু করার সক্ষমতা অর্জন করেছে। পুরো বাংলাদেশের রাজনীতির আকাশ আজ ঘন কুয়াশায় আবৃত। ফলে জনগণ একহাত দূরবর্তী কোনো জিনিসকে দেখতে পাচ্ছে না। নিশ্চিত করে বলতে পারছে না, আগামীকালটি কেমন হবে। রাজনৈতিক দলগুলো মানুষকে ভবিষ্যতের জন্য কোনো স্বপ্ন দেখাতে পারছে না এবং কোনো বিশ্বাসযোগ্য আশার বাণীও শোনাতে পারছে না।  ফলে সরকার ও বিরোধী দল যে যাই বলুক না কেন— আমাদের আগামী দিনগুলো যে তাদের নিয়ন্ত্রণের পরিবর্তে প্রকৃতির নিয়ন্ত্রণে চলে যাবে এ কথা অনুধাবনের জন্য খুব বেশি জ্ঞান-গরিমার দরকার নেই।


লেখক : কলামিস্ট।

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১২ মার্চ, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

এই মাত্র | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

১ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

১১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৪৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির
রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা
ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেইডেনহাইমকে উড়িয়ে দিলো বায়ার্ন
হেইডেনহাইমকে উড়িয়ে দিলো বায়ার্ন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার তাপমাত্রা বাড়তে পারে
ঢাকার তাপমাত্রা বাড়তে পারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ