শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫১, সোমবার, ২১ মার্চ, ২০১৬ আপডেট:

বিএনপির কাউন্সিল কি শুধুই নাটক?

আবু হেনা
Not defined
অনলাইন ভার্সন
বিএনপির কাউন্সিল কি শুধুই নাটক?

সম্প্রতি আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা দেখলাম বিএনপির চেয়ারম্যান ও ভাইস-চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হলো। নাটকটা ভালোই করেছে। কাকে নির্বাচিত করা হলো? দুজনই আসামি। একজন এতিমের টাকা আত্মসাৎ মামলার আসামি। আরেকজন তো ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা—যেখানে আইভি রহমানসহ অনেককে হত্যা করা হয়, মানি লন্ডারিং দুর্নীতির মামলায় পলাতক আসামি। সে পলাতক আসামির নাম ইন্টারপোলে। ইন্টাপোলে যার নাম আসামি হিসেবে ওয়ান্টেড হিসেবে আছে সে হলো বিএনপি নেতা। তাহলে সে দল মানুষকে কী দেবে?

প্রধানমন্ত্রীর শেষ প্রশ্নটির উত্তর এদেশের জনগণের জানা। বিএনপি এবং বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান (বীরউত্তম) বাংলাদেশের মানুষকে অনেক কিছু দিয়েছে। মহিউদ্দিন আহমদের লেখা ‘বিএনপি সময় অসময়’ বইটিতে এর কিছু বর্ণনা দেওয়া হয়েছে; জিয়াউর রহমান সেনানায়ক থেকে রাষ্ট্রনায়ক হয়েছিলেন। বিএনপি নামের একটি রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তিনি, যা টিকে আছে আজও। তার নেতৃত্বের স্ফুরণ ঘটেছিল ১৯৭১ সালেই। মুক্তিযুদ্ধের প্রথম প্রহরে। তার উত্থান ছিল নাটকীয়তায় ভরা। অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের উপ-অধিনায়ক মেজর জিয়াউর রহমান ২৫ মার্চ রাতে পাদপ্রদীপের আলোয় চলে আসেন। ...২৫ মার্চের মধ্যরাতে জিয়ার নেতৃত্বে অষ্টম বেঙ্গলের বাঙালি সদস্যরা বিদ্রোহ করলেন। এর আগে জিয়া সবার কাছে আনুগত্য চেয়েছিলেন। ...একটা চরম মুহূর্তে জিয়াউর রহমান সিদ্ধান্তটি নিতে পেরেছিলেন। তার সঙ্গে সঙ্গে মেজর মীর শওকত আলী, ক্যাপ্টেন খালেকুজ্জামান, ক্যাপ্টেন অলি আহমদ, ক্যাপ্টেন সাদেক হোসেন, লে. শমসের মবিন চৌধুরী, লে. মাহফুজুর রহমান এবং অষ্টম বেঙ্গলের অন্যান্য বাঙালি সদস্য ইতিহাসের অংশ হয়ে গেলেন। একই বইয়ে মহিউদ্দিন আহমদ লিখেছেন, ‘বাংলাদেশে বিভাজনের রাজনীতির বিয়োগান্ত শিকার হয়েছেন যে কয়েকজন জিয়াউর রহমান তাদের একজন। জিয়া শেখ মুজিবকে নেতা মানতেন এবং সব সময় তার সম্বন্ধে ইতিবাচক কথা বলতেন। কিন্তু রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ তাকে যথেষ্ট সম্মান দেয়নি। ‘সেক্টর’ কমান্ডাররা বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের স্মরণীয় ঘটনা বইতে শাহরিয়ার কবির মন্তব্য করেছেন, ‘আমরা বীরের সম্মান দিতে জানি না। কলকাতার ফোর্ট উইলিয়ামে বাংলাদেশের একজন মাত্র মুক্তিযোদ্ধার ছবি আছে, বুকের ওপর দুহাত আড়াআড়ি করে দাঁড়ানো। তিনি জিয়াউর রহমান।’

পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর দেশে যে ভয়াবহ অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছিল তাতে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হয়ে পড়েছিল। ১৫ আগস্ট থেকে ৭ নভেম্বর পর্যন্ত চলেছিল ক্ষমতার লড়াই আর রাজনৈতিক উথালপাতাল। ১৫ আগস্ট মোশতাকের ক্ষমতা গ্রহণ এবং সামরিক আইন জারি, তারপর খালেদ মোশাররফের অভ্যুত্থান, একই দিনে চার জাতীয় নেতাকে কারাগারে হত্যা এবং ৭ নভেম্বর কর্নেল তাহেরের নেতৃত্বে সিপাহি-জনতার বিপ্লবের দিন খালেদ মোশাররফসহ শীর্ষ সামরিক অফিসারদের হত্যা— এসব কিছুর মাঝখানে সমাজ ও রাষ্ট্র উভয়ই এক বিরাট ঝুঁকির মধ্যে পড়েছিল। এ অবস্থায় মানুষ একটি স্থিতিশীল পরিস্থিতি চেয়েছিল। আর এ প্রেক্ষাপটেই জিয়াউর রহমানের একটি দেশপ্রেমিক এবং জাতীয়তাবাদী ভাবমূর্তি গড়ে ওঠে এবং বিএনপির মতো একটি রাজনৈতিক দলের আবির্ভাব অনিবার্য হয়ে ওঠে। এ প্রসঙ্গে জিয়ার ঘনিষ্ঠ সহকর্মী এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর একটি বক্তব্য অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক : ‘...রাজনৈতিক শূন্যতা তখন ব্যাপকভাবে অনুভূত হচ্ছিল। জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্ভূত বহুদলীয় গণতন্ত্রে বিশ্বাসী, উত্পাদন ও সমাজকর্ম সমন্বিত রাজনীতি দিতে পারবে এমন রাজনীতির জন্য দেশ ও জাতি তাকিয়ে ছিল অনেক আশা-ভরসা নিয়ে। কেননা এগুলোই ছিল মুক্তিযুদ্ধের আসল চেতনা।’

জিয়াউর রহমান সামরিক বাহিনীর অফিসারদের জনপ্রশাসনে এনে সিভিল-মিলিটারি দ্বন্দ্বের ভারসাম্য রাখার নীতি প্রণয়ন করলেও প্রশাসন থেকে তিনি যথাসম্ভব সামরিক বাহিনীকে দূরে রেখেছিলেন। জিয়া তার সরকারের সম্পূর্ণ দলীয়করণও করেননি। কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ে তিনি নির্দলীয় ব্যক্তিদের নিয়োগ দিয়েছিলেন। এদের মধ্যে ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী শামস্-উল হক। পরিকল্পনামন্ত্রী ফসিহ উদ্দিন মাহতাব, কৃষিমন্ত্রী মেজর জেনারেল (অব.) নুরুল ইসলাম, জনপ্রশাসনমন্ত্রী মেজর জেনারেল (অব.) মাজেদুল হক, শিল্পমন্ত্রী এস এম শফিউল আযম এবং অর্থমন্ত্রী ড. এম এন হুদা। তিনি অর্থনীতিতে ব্যক্তিপুঁজি এবং ব্যক্তিমালিকানার গুরুত্ব দিয়েছিলেন, রাষ্ট্রপতি এবং জাতীয় সংসদের মধ্যে এক ধরনের ভারসাম্য বজায় রাখেন। তিনি ১৯ দফা কর্মসূচির ওপরই বিএনপির ভিত রচনা করে গেছেন। ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৯ জাতীয় সংসদের ৩০০টি আসনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এ নির্বাচনে বিএনপি ২০৭ আসনে জয়ী হয়ে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়। ৭ মে ১৯৮৬ জাতীয় সংসদের নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করেনি। এরপর ২৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৯১ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমেদের অরাজনৈতিক ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে যে নির্বাচন হয় তাতে বিএনপি ১৪০টি আসনে জয়ী হয়ে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়। পরে ২৮টি মহিলা সদস্য যুক্ত হলে এ সংখ্যা দাঁড়ায় ১৬৮টি। ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি নির্বাচনে বিএনপির সংসদ সদস্য সংখ্যা ছিল ৩০০। ১৯৯৬ সালের ১২ জুনের নির্বাচনে বিএনপির সংসদে আসন ছিল ১১৬টি। এরপর ২০০১ এ বিচারপতি লতিফুর রহমানের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় তাতে বিএনপি ১৯৩টি আসন পায় এর সঙ্গে যুক্ত হয় ৩৬টি মহিলা আসন। ফলে মোট আসন হয়ে যায় ২২৯টি। ২০০৮ এর নির্বাচনে বিএনপির আসন ছিল ৩০টি। ১৯৭৯ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত বিএনপি দলীয় সংসদ সদস্যরা সর্বমোট ১০২৮টি আসনে জয়ী হয়ে জাতীয় সংসদে জনগণের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। তারাই এ দেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন, জনগণের সেবা দিয়েছেন, স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসা, মসজিদ, মন্দির স্থাপন করেছেন, গ্রামগঞ্জের প্রত্যন্ত এলাকায় পৌঁছে দিয়েছেন রাস্তা, ব্রিজ, কালভার্ট, বিদ্যুৎ আর টেলিফোন সংযোগ। এই দল জনগণের সরাসরি নির্বাচনে নির্বাচিত দুজন রাষ্ট্রপতি জাতিকে উপহার দিয়েছে। বেগম খালেদা তিনবার প্রধানমন্ত্রী এবং দুবার বিরোধীদলীয় নেতা নির্বাচিত হয়েছেন। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ৫ম সংসদে সংসদীয় গণতন্ত্রের ভিত রচনা করে এবং ৬ষ্ঠ সংসদে ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে নিরপেক্ষ নির্দলীয় সরকারের অধীনে সংসদ নির্বাচনের প্রচলন করে। ১৯৯১ সালে ভ্যাট পদ্ধতি চালু করে বিএনপি এদেশের রাজস্ব প্রশাসনের বৈপ্লবিক গতি সঞ্চার করে। দলের চেয়ারপারসন এবং সিনিয়র ভাইস চেয়ারপারসন সম্বন্ধে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য অসত্য নয়। এ কথা সত্য যে, তারা দুজনই বিভিন্ন মামলায় অভিযুক্ত আসামি। কিন্তু তারা কেউই আদালতের রায়ে দণ্ডপ্রাপ্ত নন। তাদের নির্বাচনের মধ্যে কোনো নাটকীয়তা নেই। বরং বিএনপির গঠনতন্ত্রে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে বেগম খালেদা জিয়া গঠনতন্ত্র সংশোধন করে তার এবং তার পুত্র তারেক রহমানের নির্বাচন একই সঙ্গে কাউন্সিল অধিবেশনের আগেই সমাপ্ত করার ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন। সে অনুযায়ী একটি নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়েছে। তফসিল ঘোষিত হয়েছে এবং কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় কমিশন দুজনকেই নির্বাচিত ঘোষণা করেছে। কিন্তু গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জাতীয় কাউন্সিলের পরবর্তী সভায় মোট কাউন্সিলরদের তিন ভাগের দুই ভাগ প্রস্তাবের অনুকূলে ভোট দিয়ে সংশোধনী গ্রহণ না করা পর্যন্ত এই নির্বাচন গঠনতন্ত্র মতে বৈধ বলে বিবেচিত হবে না।

অতএব, ১৯ মার্চ ২০১৬ বিএনপির যে ‘জাতীয় কাউন্সিল’ অনুষ্ঠিত হলো— তা এখন সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিএনপির গঠনতন্ত্রের ১০ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ‘জাতীয় কাউন্সিল’ নামে দলের একটি জাতীয় কাউন্সিল থাকবে যার গঠন পদ্ধতি নিম্নরূপ হবে— প্রতি উপজেলা/থানা নির্বাহী কমিটির (মহানগর থানাসহ) সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক; ২) প্রতি পৌরসভা নির্বাহী কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক; ৩) প্রতি জেলা নির্বাহী কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক; ৪) প্রতি মহানগর নির্বাহী কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক; ৫) প্রতি জেলা ও মহানগর নির্বাহী কমিটির কর্তৃক মনোনীত প্রতি জেলা ও মহানগর হতে দুজন মহিলা সদস্য; ৬) পার্লামেন্টারি পার্টির সদস্যবৃন্দ; ৭) জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্যবৃন্দ; ৮) জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্যবৃন্দ; ৯) চেয়ারম্যান কর্তৃক মনোনীত উপরে বর্ণিত ১) হতে ৮) এর মোট সদস্য সংখ্যার শতকরা ১০ ভাগ।

গঠনতন্ত্রের পৃষ্ঠা ১১-তে বর্ণিত ‘জাতীয় কাউন্সিলের মূল দায়িত্ব ও ক্ষমতা হলো দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্যরা এবং জাতীয় নির্বাহী কমিটির কর্মকর্তা ও সদস্যদের নির্বাচন অনুষ্ঠান করা এবং দলের গঠনতন্ত্র সংশোধন করা। এ ছাড়া গঠনতন্ত্রের ৩৩ পৃষ্ঠায় বর্ণিত বিধান অনুযায়ী জাতীয় কাউন্সিলের সদস্যবৃন্দের সরাসরি ভোটে সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতার মাধ্যমে ৩ বছরের জন্য দলের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবেন। দলের সাংগঠনিক কাঠামোর গঠন প্রণালী অনুযায়ী উপজেলা/ থানাভুক্ত প্রতিটি ইউনিয়নের কাউন্সিলরদের মাধ্যমে নির্বাচিত নির্বাহী কমিটির সদস্যদের নিয়ে দলের উপজেলা/থানা কাউন্সিল গঠিত হবে। এই কাউন্সিল দুই বছর মেয়াদি ১০১ জনের অনূর্ধ্ব একটি উপজেলা নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত করবে। একইভাবে দলের পৌরসভা কাউন্সিলের মাধ্যমে পৌরসভা নির্বাহী কমিটি গঠিত হবে। এসব কমিটি জেলা কমিটি অনুমোদন দেবে। দলের জেলা কাউন্সিল প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক জেলাভুক্ত প্রতিটি উপজেলা/থানার ও পৌরসভার নির্বাচিত নির্বাহী কমিটির সদস্যদের দিয়ে গঠিত হবে। অতঃপর কাউন্সিল সদস্যদের মধ্য থেকে দুই বছর মেয়াদে কাউন্সিল সদস্যদের মধ্য থেকে ১৫১ জনের অনূর্ধ্ব একটি জেলা নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত হবে।

দলের গঠনতন্ত্রের ১১ পৃষ্ঠা থেকে ২০ পৃষ্ঠায় দলের সাংগঠনিক নীতিমালা ও কাঠামো সন্বন্ধে বিস্তারিত বলা হয়েছে। দলের কেন্দ্রীয় দফতরে রক্ষিত নথিপত্র অনুযায়ী গত ৮-১১-২০১৪ এ যে জেলা/মহানগর আহ্বায়ক কমিটি গঠিত হয়েছিল তারও মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পর গত ৯ আগস্ট ২০১৫ দলের যুগ্ম মহাসচিব মো. শাহজাহান স্বাক্ষরিত একটি চিঠি জেলা/ মহানগর সাধারণ সম্পাদক এবং আহ্বায়ক বরাবর পাঠানো হয়। চিঠিটির বিষয় ছিল : দলকে অধিকতর সংগঠিত ও সক্রিয় করা প্রসঙ্গে চিঠিতে বলা হয়; ‘দলের বিভিন্ন পদে দীর্ঘ দিন ধরে অধিষ্ঠিত অনেক পদধারী নেতা দায়িত্ব পালনে অযোগ্য, অনিচ্ছুক, নানা কারণে অক্ষম কিংবা স্বভাবগত ভীতি ও আপসকারিতার কারণে অথবা ব্যক্তিগত পারিবারিক কিংবা পেশাগত কারণে নিজ জেলা/মহানগর/উপজেলা/থানা/পৌর এলাকায় দীর্ঘ সময় অনুপস্থিত থাকার ফলে দলের কার্যক্রম দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এসব ব্যক্তির অনেকেই কোনো দায়িত্ব পালন না করেও নিজেদের পদ ও নেতৃত্ব ধরে রাখার লক্ষ্যে নতুন কমিটি গঠনে বাধা সৃষ্টি করে থাকেন এবং যোগ্য ও নতুন নেতা-কর্মীদের সক্রিয় হওয়ার সুযোগ করে দেওয়ার পরিবর্তে নানাভাবে বাধা সৃষ্টি করে।’ ‘অনিবার্য কোনো কারণে অথবা নেতৃত্বের অনীহা কিংবা অবহেলার কারণে যথাসময়ে কমিটি পূর্ণাঙ্গ/পুনঃগঠন/গঠিত না হওয়ার ফলে দল নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ও হচ্ছে। এ অবস্থা চলতে দেওয়া যায় না। যত দ্রুত সম্ভব এ অবস্থার পরিবর্তন ঘটার কোনো বিকল্প নেই।’  ‘এই লক্ষ্যে আপনাদের জেলা/মহানগরাধীন উপজেলা/থানা/ পৌর এলাকায় দলীয় গঠনতন্ত্র অনুযায়ী কমিটি গঠন করে তাদের প্রতিনিধিদের সম্মেলনের মাধ্যমে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৫ তারিখের মধ্যে জেলা/মহানগরের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের জন্য আপনাদের দলের পক্ষ থেকে নির্দেশ দেওয়া যাচ্ছে।’ দুর্ভাগ্য, ৯ আগস্ট ২০১৫ এর পর দীর্ঘ ৭ মাস অতিক্রান্ত হয়েছে কিন্তু চেয়ারপারসন কর্তৃক অনুমোদিত ও নির্দেশিত, দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের পক্ষে স্বাক্ষরিত পত্রটির নির্দেশনাবলি পরিপালিত হয়নি। পরিপালিত হলে অনেক আগেই সবকটি উপজেলা/জেলা/ থানা/পৌর থানা কমিটিগুলো গঠন হয়ে যেত এবং ২০০০ নির্বাচিত কাউন্সিলর ১৯ মার্চ ঢাকায় কাউন্সিলে যোগদান করত এবং চেয়ারপারসনসহ অন্য সব কর্মকর্তাকে নির্বাচিত করে দলের একটি বলিষ্ঠ নেতৃত্ব সৃষ্টি করতে পারত, যা এই মুহূর্তে সবচাইতে বেশি প্রয়োজন। শেষ অবধি ৯ আগস্ট এর চিঠির কথাগুলোই স্বপ্রমাণিত হলো; ‘এসব ব্যক্তির অনেকেই কোনো দায়িত্ব পালন না করে ও নিজেদের পদ ও নেতৃত্ব ধরে রাখার লক্ষ্যে নতুন কমিটি গঠনে বাধা সৃষ্টি করেন এবং যোগ্য ও নতুন নেতা-কর্মীদের দলীয় কর্মকাণ্ডে সক্রিয় হওয়ার সুযোগ করে দেওয়ার পরিবর্তে নানাভাবে বাধা সৃষ্টি করেন।’ আজ এদের কারণেই পুরো কাউন্সিলটিই প্রশ্নবিদ্ধ। ১৯ মার্চ কাউন্সিলরবিহীন যে কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হলো— তা দলকে এগিয়ে নিতে আদৌ কোনো ভূমিকা রাখতে পারবে কিনা তা এখন দেখার বিষয়।  

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

৩১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

১৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৫১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির
রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা
ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ