শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪৮, বুধবার, ২৬ জুন, ২০১৯ আপডেট:

বাংলাদেশে আজ সবাই ডাক্তার

ডা. এ কে এম মহিউদ্দিন ভুঁইয়া মাসুম
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশে আজ সবাই ডাক্তার

বাংলাদেশের চিকিৎসক ও চিকিৎসা ব্যবস্থার অনিয়ম নিয়ে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় আলোচনা ও সমালোচনার ঢেউ বয়ে যাচ্ছে। আবার বরগুনাসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসকদের উপর হামলা শুরু হয়েছে। চিকিৎসকদের উপর হামলা যেমন মেনে নেওয়া যায় না, তেমনি আমরা যারা চিকিৎসক তাদের মেডিকেল ইথিকস্ লঙ্ঘন করে চিকিৎসা সেবা দেওয়াও মানা যায় না। আনইথিক্যাল চিকিৎসা সেবা বন্ধ করতে হবে। চিকিৎসা সেবা আইনের বিষয় নয়। চিকিৎসক ও চিকিৎসা সেবা মেডিকেল ইথিকসের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত মানবিক বিষয়। প্রত্যেক চিকিৎসক মেডিকেল ইথিকস্ মেনে চলতে বাধ্য। 

কিন্তু আমরা চিকিৎসকরা মেডিকেল ইথিকস্ কি সেটাই ভুলে গিয়েছি। বাংলাদেশের চিকিৎসকরা দেশ-বিদেশে আজ প্রশংসিত, কিন্তু আমাদের কতিপয় চিকিৎসকের আনইথিক্যাল কাজের জন্য আমাদের পুরো চিকিৎসা ব্যবস্থাই সমালোচনার মুখে। আমাদের চিকিৎসকদের ত্যাগ, সুনাম, সব হারিয়ে যাচ্ছে এই সব সমালোচনার জন্য। উন্নত বিশ্বে আমাদের চিকিৎসকদের সুনাম ও সুখ্যাতিতে আমরা গর্ববোধ করি। আমাদের চিকিৎসকরা উন্নত বিশ্বে সুনাম অর্জন করতে পারলে, নিজ দেশে কেন পারবেন না?

আমার বিশ্বাস আমাদের হেলথ সিস্টেমকে ঢেলে সাজাতে পারলে আমরা দেশীয় চিকিৎসকরা আরো বেশী দক্ষতা ও সুনাম অর্জন করতে পারবে। 

প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে- আল কোরআন।
আমার হুকুম ছাড়া মৃত্যু হয়না- আল কোরআন।

এটা যেমন চিরসত্য, আবার কাউকে ইচ্ছাকৃতভাবে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়া যাবে না। আলেকজেন্ডার দি গ্রেটের মৃত্যুর পর তার শেষ  ইচ্ছানুযায়ী শবদেহ বহন করেছিলেন তার ব্যক্তিগত চিকিৎসকরা, কারণ তিনি পৃথিবীর মানুষকে শিক্ষা দিতে চেয়েছিলেন যে- চিকিৎসকরা কোন মানুষের জীবন দান করতে পারেন না। এটা সবার বুঝতে হবে। তাই বলে চিকিৎসকরা চিকিৎসায় অবহেলা করবেন তা হবে না। 

আমাদের চিকিৎসকরা সীমিত সামর্থের মধ্যে জাতিকে যে সেবা দিয়ে আসছেন তা সারা বিশ্বে প্রশংসিত। তারপরেও চিকিৎসকরা তীব্র সমালোচনার মুখে। এর জন্য দায়ী কে? চিকিৎসক নাকি চিকিৎসা ব্যবস্থা?

আমাদের বলতে লজ্জা হয়, এদেশে এখনো একটা জাতীয় স্বাস্থনীতি প্রণীত হয়নি। প্রণীত হয়নি সার্বজনীন মেডিকেল শিক্ষা ব্যবস্থা। এ সুযোগে একটি মহল চিকিৎসা ব্যবস্থাকে বাণিজ্যকরণ করে দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়। 

দেশে এখন ৪ ধরনের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা বিদ্যমান:
১। গ্রামীন স্বাস্থ্য ব্যবস্থা: যা ফার্মেসী ম্যান বা পল্লী চিকিৎসক নিয়ন্ত্রিত।
২। উপজেলা ও জেলা স্বাস্থ্য ব্যবস্থা: যা সরকারী-বেসরকারি চিকিৎসক ও হাসপাতাল দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।
৩। মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেল কলেজ পর্যায়ের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা: যা সরকারী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ও সরকারী-বেসরকারি মেডিকেল কলেজ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।
৪। ফাইভ স্টার স্বাস্থ্য ব্যবস্থা- যা রাজধানী ও বিভাগীয় শহরে গড়ে উঠা ফাইভ স্টার হোটেলের মতো হাসপাতাল দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।

এক এক স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় এক এক রকম সেবা প্রদান করা হয়, তবে সব ধরনের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা বেসরকারিভাবে নিয়ন্ত্রিত।

একটি দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা থাকবে সম্পূর্ণ সরকারের নিয়ন্ত্রণে, সারা বিশ্বে সরকারী বেসরকারি সব ধরনের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকে, কিন্তু আমাদের দেশে কার নিয়ন্ত্রণে আছে তা বোঝা কষ্টকর। এক এক জায়গায় চিকিৎসা সেবা ও ব্যয় এক এক রকমের। কোন জায়গায় কারো কোন নিয়ন্ত্রণ নেই।
 
ফাইভ স্টার হোটেল সদৃশ বেসরকারী হাসপাতালের চিকিৎসা সেবার মান ও খরচ নিয়ে কারো কোন প্রশ্ন নেই। কেন তারা একটা সিজারের বিল ২ লাখ টাকা নেন, কেউ কি কোনদিন জিজ্ঞেস করেছেন।

দেশের প্রত্যন্ত এলাকায় কেন ব্যাঙের ছাতার মত মানদণ্ডহীন বেসরকারী ক্লিনিক ও হাসপাতালের অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে। ডাক্তার নার্স ছাড়া কিভাবে বেসরকারী হাসপাতাল ও ক্লিনিক অনুমোদন পায়?

দেখলাম একজন আইনজীবি রীট করেছেন সিজার বন্ধ করার জন্য, এটার জন্য আইনজীবিকে রীট করতে হবে কেন?
 
ইন্ডিকেশন ছাড়া কেন সিজার হবে? ইন্ডিকেশন ছাড়া সিজার অবশ্যই বন্ধ করতে হবে। এটা যারা মনিটর করার কথা তারা করছেন না কেন? কেন এন্টিবায়োটিক প্রেসক্রিপশন ছাড়া বিক্রি করা যাবে না তা আজ হাইকোর্ট কে বলতে হয়? প্রসক্রিপশন ছাড়া এন্টবায়োটিক পৃথিবীর কোন দেশে বিক্রি হয় না, শুধু হয় বাংলাদেশে। বাংলাদেশে আজ সবাই ডাক্তার। রাষ্ট্র ব্যবস্থাপকদের সবার আগে বুঝতে হবে কে চিকিৎসক, আর কে চিকিৎসক না। একজন ঔষধ ব্যবসায়ী কি চিকিৎসক? অথচ সবচেয়ে বেশী ঔষধ প্রেসক্রাইব তারা করে থাকেন। তারপর করে থাকেন পল্লী চিকিৎসকরা। এমন তো হবার কথা নয়। হচ্ছে এই জন্যই “আমারা এখনো জানিনা চিকিৎসক কাদের বলে।”

মফস্বলের সরকারী হাসপাতালের চিকিৎসক ভালো চিকিৎসা দিলে ঔষধ ব্যবসায়ী, পল্লী চিকিৎসক বা কোন মফস্বল পত্রিকার সাংবাদিক  কিভাবে বলেন যে চিকিৎসা ভুল দিয়েছেন।

ভুল চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যু বা ক্ষতি হয়েছে কিনা তা নির্ধারণ করবেন কোন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক টিম। আমি একজন সাবেক মন্ত্রীকে চিনি যিনি এখনো তার গ্রামের পল্লী চিকিৎসকের মাধ্যমে চিকিৎসা নিয়ে থাকেন। যারা চিকিৎসক নন তারা হয়তো বুঝবেন না চিকিৎসক হবার কি জ্বালা এদেশে।

এদেশের চিকিৎসা ও চিকিৎসা ব্যবস্থা জিম্মি হাতেগোনা কয়েকজন চিকিৎসক, বেসরকারী হাসপাতালের মালিক ও ঔষধ ব্যবসায়ীর হাতে। বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার কেন দালাল নিয়োগ করবে? কেন তারা ডাক্তার ও চিকিৎসকদের কমিশন দেবেন। কেন এক এক হাসপাতালের চিকিৎসা ব্যয় এক এক রকম? সরকারী হাসপাতালের ৩-৪ গুন বেশী কেন নেবে ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো। এই সব ক্লিনিকে সদ্য পাশ করা ডাক্তার চেম্বার করতে গেলেই তাকে কমিশন প্রথা শিখিয়ে দেওয়া হয়। তাইতো টাকার লোভে অনেক চিকিৎসক অপ্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নীরিক্ষা করিয়ে থাকেন। এটা বন্ধ করা জরুরী।

দেশের সকল হাসপাতালের পরীক্ষার ফি এর একটা লিমিট নির্ধারণ করা জরুরী। আইসিডিডিআরবিসহ সব প্রতিষ্ঠানকে বিএসএমএমইউর মানদণ্ডে এনে  বিএসএমএমইউ চিকিৎসা সেবায় যে ফি নেয়, সবার বেলায় তা চালু করতে হবে। ফাইভ স্টার হাসপাতালগুলোর সেবার ফি নির্ধারণ করা জরুরি।

সারা বিশ্বে চিকিৎসকরা অতি সম্মানীয়। আমাদের দেশে কেন হবে না? আমাদের এ পেশার গৌরব ফিরে পেতে হলে রাষ্ট্র্রযন্ত্র ও চিকিৎসকদের একযোগে কাজ করতে হবে। 

রাষ্ট্রকে কিছু দৃঢ পদক্ষেপ নিতে হবে, তেমনি আমরা যারা চিকিৎসক তাদের এই মহান পেশার ইথিকস্ মেনে চলতে হবে। 

রাষ্ট্রকে চিকিৎসা পেশায় জড়িতদের নিরাপত্তা প্রদানের পাশাপাশি, চিকিৎসকদের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ পরিহার করে এই পেশার জন্য জাতীয় নীতিমালা বা জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি প্রনয়ণ করে এর দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে।

আসুন, আমরা বদলে যাই। আমরা মানবিক হই। 
মানবিকতাই হল চিকিৎসা পেশা।

লেখক: হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
গাছের চারা বিনিময়ে ছাদ বাগানিদের নববর্ষ উদযাপন
গাছের চারা বিনিময়ে ছাদ বাগানিদের নববর্ষ উদযাপন

এই মাত্র | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চাঁদপুরে পুড়ল ১১ দোকান
চাঁদপুরে পুড়ল ১১ দোকান

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক
কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

১২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

২৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ