শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:১৩, রবিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০১৯

রোহিঙ্গা সংকট ও চীনের ভূমিকা

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
রোহিঙ্গা সংকট ও চীনের ভূমিকা

সাম্প্রতিককালের বর্বরোচিত জাতিগত নিধনের সাক্ষী মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য। অমানবিক নির্যাতনের শিকার রোহিঙ্গাদের মানবিক সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়ে সারা বিশ্বে প্রশংসা কুড়িয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের বহুবিধ সমস্যার মধ্যেও প্রায় ১০ লাখ রোহিঙ্গার আশ্রয় এবং ভরণ-পোষণ নিঃসন্দেহে এক সাহসী ও প্রশংসনীয় উদ্যোগ। কিন্তু এই রোহিঙ্গা ইস্যু এখন দেশীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনীতির দাবার গুটিতে পরিণত হয়েছে। প্রত্যেকেই তার নিজ জায়গা থেকে রোহিঙ্গা নিয়ে রাজনীতি করছে। রাজনৈতিক খেলার এক মোক্ষম হাতিয়ারে পরিণত হয়েছে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী। রোহিঙ্গা ইস্যুতে কোন দেশের কী অবস্থান তা নিয়ে চলছে নিখুঁত বিশ্লেষণ। মিয়ানমার যেহেতু চীনের প্রেসক্রিপশনে চলে তাই রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধান চীনের হাতেই। কিন্তু চীন কি মিয়ানমারের এই গণহত্যাকে স্বীকার করে? রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে চীনের ভূমিকা কি ইতিবাচক নাকি নেতিবাচক? 

মিয়ানমারে রোহিঙ্গা নিপীড়নের বিষয়টিতে সবসময়ই জাতিসংঘের হস্তক্ষেপের বিরোধী চীন এবং সর্বদাই তারা মিয়ানমারের পক্ষে। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ এ নিয়ে যে পদক্ষেপই নিতে চেষ্টা করুক না কেন, তাতে বাধ সাধে স্থায়ী সদস্য চীন, তার সাথে রাশিয়াও। গোটা বিশ্ব যেখানে এই গণহত্যার বিরুদ্ধে কথা বলছে, সেখানে চীন স্বীকারই করে না রাখাইনে গণহত্যা চলছে। এখন অনেকের মনেই প্রশ্ন, এর কৌশলগত কারণটা আসলে কী? কী তার স্বার্থ? 

মিয়ানমার সেনা কর্তৃক বর্তমান সময়ের একটি ভয়াবহ গণহত্যাকে সমর্থন দেয়ার পেছনে মূলত চীনের কৌশলগত বাণিজ্যিক স্বার্থ জড়িত। এই বাণিজ্যিক স্বার্থের বিষয়টি জানলে সবার বুঝতে সহজ হবে যে, চীন কেন মিয়ানমারকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। আমরা অনেকেই হয়তো জানি না, হরমুজ প্রণালির পরে মালাক্কা প্রণালি দিয়েই পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি পেট্রোলিয়াম পণ্য পরিবাহিত হয়। চীনের প্রায় সব জ্বালানি এই পথ দিয়েই পরিবাহিত হয়। তাই ভূরাজনৈতিকভাবে এ প্রণালি ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। গত দু'দশক ধরে চীনের ৮০ থেকে ৮৫ শতাংশ বাণিজ্য সমুদ্রপথে হচ্ছে। সেই বাণিজ্য মালাক্কা প্রণালী দিয়ে হয়। চীনের সঙ্গে আমেরিকার একটা সশস্ত্র যুদ্ধ যদি সত্যি সত্যি হয়, কিংবা নিদেনপক্ষে একটা তীব্র সামরিক উত্তেজনাও ঘটে তাহলে তার প্রতিপক্ষ মালাক্কা প্রণালি বন্ধ করে দেবে সেটা চীন ভালো করেই জানে। তাতে চীনের জ্বালানি সরবরাহ ব্যবস্থা একেবারেই ভেঙে পড়বে। তখন চীনের এই মালাক্কা সংকট সমাধানের জন্য যদি সেখানে নৌবাহিনী পাঠানো হয় তবে সংকট আরও ঘনীভূত হবে। সেই মালাক্কা সংকটের কথা মাথায় রেখে চীন স্থলপথে বিভিন্ন পাইপলাইনের মাধ্যমে তেল এবং গ্যাস যাতে চীনে পৌঁছাতে পারে- তার ব্যবস্থা করেছে। এরকম দুটি পাইপলাইন আরাকান অর্থাৎ মিয়ানমারের ভেতর দিয়ে বঙ্গোপসাগরে এসে পৌঁছেছে। ভারতেরও এ ধরণের বিনিয়োগ রয়েছে কালাদান এবং সিটওয়ে বন্দরে- কিন্তু চীনের অর্থনীতির জন্য এ দুটি পাইপলাইন বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। সে জন্যই চীন চাইছে-  মিয়ানমার সরকার যেন আরাকানের ওপর তাদের নিয়ন্ত্রণ না হারায় বা আরাকানকে কেন্দ্র করে চীন-মিয়ানমার সম্পর্ক খারাপ না হোক। অর্থাৎ, চীন তাদের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও তেল-গ্যাসের সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য মালাক্কা প্রণালী ছাড়াও মিয়ানমারের ভেতর দিয়ে আরেকটি স্থলপথকে অক্ষুণ্ণ রাখতে চাইছে। আর সেটা যেহেতু আরাকান এর উপর দিয়েই গেছে, তাই এই ইস্যুতে চীন একদম নিশ্চুপ। 

এদিকে, চীন বাণিজ্য আধিপত্য বিস্তারের জন্যে অবকাঠামো নির্মাণ করছে রাখাইনে। মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশে চীন কিয়াকপিউ গভীর সমুদ্রবন্দর তৈরি করেছে। এ বন্দরকে কেন্দ্র করে মালাক্কা প্রণালি বাইপাস করার আরেকটা বিকল্প তৈরি হয়েছে চীনের সামনে। এছাড়া রাখাইন প্রদেশ থেকে চীনের ইউনান প্রদেশ পর্যন্ত গ্যাস এবং তেলের পাইপলাইন স্থাপিত হয়েছে প্রায় আড়াই বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে। রাখাইন প্রদেশ খুব বড় ইন্ডাস্ট্রিয়াল জোন তৈরি হয়েছে চীনা বিনিয়োগকারীদের জন্য। আবার ভারত মহাসাগরের পূর্বের দিকে সামরিক গুরুত্বপূর্ণ ওই জায়গায় চীন ৭ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণ করছে। সেখানে চীনের নৌপথে বাণিজ্য হবে। ওই এলাকায় আরও সাড়ে ৩ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে একটি অর্থনৈতিক বিশেষ অঞ্চল গড়ে তোলা হবে। এখন পর্যন্ত প্রাক্কলিত ৬২ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে সিপিইসি বা চায়না পাকিস্তান ইকোনমিক করিডোর তৈরি করা হয়েছে গোয়াদার বন্দর দিয়ে চীন পেট্রোলিয়ামসহ তার অন্য সব পণ্য প্রবাহ যাতে চালিয়ে যেতে পারে। এতেই সন্তুষ্ট হয়ে বসে থাকেনি চীন, সব ডিম একই ঝুড়িতে তো রাখছেই না তারা, বরং ঝুড়ির সংখ্যা যত বেশি সম্ভব বাড়িয়ে যাচ্ছে। আর তাই রোহিঙ্গাদের রাখাইন থেকে বিতাড়িত করতে মিয়ানমার চীনের পরামর্শেই কাজ করছে বললেও খুব একটা অত্যুক্তি হবে না। 

বর্তমান সময়ে রাখাইন খুব গুরুত্বপূর্ণ জিও-পলিটিক্যাল হটস্পট হয়ে উঠেছে। এর জ্বলন্ত প্রমাণ কিছুদিন আগে দেখা গেলো। মার্কিন কংগ্রেসম্যান ব্রাড শেরম্যান রাখাইন প্রদেশকে মিয়ানমার থেকে বিযুক্ত করে বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্ত করার প্রস্তাব করেছেন। অনেকে এটাকে খুব হালকা কোনো কথা মনে করে উড়িয়ে দিচ্ছেন হয়তো, কিন্তু এতে রাখাইনের গুরুত্ব কিন্তু স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। আবার মালাক্কা সংকটের কথা মাথায় রেখে চীন মালাক্কা প্রণালিকে বাইপাস করার জন্য কিছু বিকল্প পথের চিন্তা থেকে বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের সবচেয়ে বড় প্রকল্প নিয়েছে রাখাইনে। সামরিক কৌশলগত কারণেও ভারত মহাসাগরে উপস্থিতি নিশ্চিত করার জন্য রাখাইন চীনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। চীনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হওয়ার কারণে চীনের আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বী ভারত এখানে সরব উপস্থিতি নিশ্চিত করার চেষ্টা করছে। রাখাইন ঘিরে এখন একটা পাল্টাপাল্টি অবস্থান দেখা যাচ্ছে। রোহিঙ্গা ইস্যুতে যখনই জাতিসংঘে যে কোনো ধরনের প্রস্তাব এসেছে সেটার বিরোধিতা চীন এবং রাশিয়া করেছে। মিয়ানমার আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের সদস্য না হলেও তার বিরুদ্ধে ওই আদালতে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগ আনার আইনি দিক নিয়ে কাজ হচ্ছে। কিন্তু নিরাপত্তা পরিষদে ভেটো দেয়া হলে এটার কোনো সম্ভাবনাই থাকবে না। আর তেমন কোনো প্রস্তাব নিরাপত্তা পরিষদে গেলে চীন-রাশিয়া এতে ভেটো দেবে এটা খুব স্পষ্ট। 

চীন একদিকে বাংলাদেশকে বলছে, রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশকে সহায়তা করবে। অপরদিকে চীন রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের নীতিকে সমর্থনের কথা প্রকাশ্যে বলছে। গত ২২ আগস্ট রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের প্রক্রিয়া চলাকালীনও মিয়ানমারে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত মিয়ানমার সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের নীতিকে সমর্থন করেছেন। মিয়ানমারের নীতি কী? মিয়ানমার রোহিঙ্গাদের গণহত্যা চালিয়ে দেশ থেকে বিতাড়িত করেছে। রাখাইনসহ রোহিঙ্গাদের বসবাস অঞ্চলের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছে। আর চীন সে নীতিকে সমর্থন দিয়ে গণহত্যায় মদদ দিচ্ছে। কারণ রাখাইনে এখন চীনের অবকাঠামোগত উন্নয়ন হচ্ছে, চীনের সেনারা এখন সেখানে অবস্থান করছে। অবশ্য গণহত্যাকে সমর্থন দেয়াটা চীনের জন্য নতুন কিছু নয়। ১৯৭১ সালেও চীন গণহত্যাকারী রাষ্ট্র পাকিস্তানকে সমর্থন দিয়ে তাদের অস্ত্র সাপ্লাই দিয়েছিল, যে অস্ত্র দিয়ে বাংলাদেশে ১৯৭১ সালে ইতিহাসের ভয়াবহ গণহত্যা সংঘটিত হয়েছিল। এমনকি চীন বাংলাদেশকে স্বীকৃতিও দিয়েছে অনেক পরে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পরদিন অর্থাৎ ১৯৭৫ সালের ১৬ আগস্ট চীন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছিল। তাই রাখাইনে গণহত্যাকে সমর্থন দেয়া চীনের জন্য নতুন কিছু নয়। 

মিয়ানমারের সবচেয়ে বড় বন্ধু চীন। দীর্ঘ সময় ধরে মিয়ানমারের সামরিক শাসকদের ক্ষমতার উৎস চীনের শাসকরাই। চীনই বিশ্ব মতামত উপেক্ষা করে তাদের টিকিয়ে রেখেছে। মিয়ানমার একচ্ছত্রভাবে চীনের নিয়ন্ত্রণে। সামরিক বিবেচনায় চীনের জন্যে মিয়ানমারকে নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। অর্থনৈতিক কারণেও জরুরি। শাসকদের মত মিয়ানমারের বিপুল প্রাকৃতিক সম্পদও চীনের নিয়ন্ত্রণে। তাই ঘটনাক্রম বিশ্লেষণ করলে একথা বুঝতে সমস্যা হয় না যে, বাংলাদেশ রোহিঙ্গা সঙ্কট থেকে সেদিনই পরিত্রাণ পাবে, যদি কোনোদিন চীন আন্তরিকভাবে চায়। চীন চাইলে, মিয়ানমারও চাইবে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, চীন মানবতাকে নয় বরং বর্বর একটি গণহত্যাকে বছরের পর বছর সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে।  

লেখক : রাজনৈতিক বিশ্লেষক। 

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?

এই মাত্র | শোবিজ

কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক
কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

১৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৫৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ