শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৮, মঙ্গলবার, ০২ জুন, ২০২০

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে করোনার প্রভাব ও ইউজিসির ভূমিকা

মো. খালিদ বিন চৌধুরী , মো. আবদুর রশিদ, কাজী শাহিদুল ইসলাম, শাহিনুল ইসলাম, তানজিলা তামান্না, মো. জাহি
অনলাইন ভার্সন
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে করোনার প্রভাব ও ইউজিসির ভূমিকা

করোনা মহামারী একটি সম্পূর্ণ আকস্মিক মহাদুর্যোগ, যার জন্য এ দেশের শুধু নয়, বিশ্বের যেকোনো দেশের সরকার, সরকারি সংস্থা, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং সাধারণ মানুষ কেউই প্রকৃত অর্থে প্রস্তুত ছিল না। প্রথম আক্রান্ত দেশ চীনে নভেম্বরে বিষয়টি জানা গেলেও ডিসেম্বরের শেষে তারা আমলে নেয়। তবে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেয়ার ক্ষেত্রে সব দেশ একই রকম ঢিলেঢালা নিস্পৃহ ভাব নেয়নি। কেউ ঝটপট তৈরি হয়ে গেছে। কেউ কেউ বেশি সময় নিয়েছে এবং বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জানুয়ারির মাঝামাঝি থেকে তাইওয়ান, হংকং, দক্ষিণ কোরিয়া, ভিয়েতনাম সিরিয়াস হয়ে যায়। বাকিদের মধ্যে ইউরোপ, আমেরিকা, এশিয়ার উন্নত দেশগুলোর অনেকে ‘মানুষের জীবন না অর্থনীতি’ কোনটা বাঁচাবে, তা নিয়ে দোটানায় পড়ে যায়। ফলে যা হওয়ার তা হচ্ছে। এখনো  অনেকেই সে সংশয় কাটিয়ে উঠতে পারছে না।

আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রয়োজনে স্কুল-কলেজ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণার কথা বললেন। আমাদের বিশ্বাস, স্কুল-কলেজের জন্য এ সিদ্ধান্ত যথার্থ ও সঠিক ছিল। এখন যা নতুনভাবে চিন্তা করা প্রয়োজন তা হচ্ছে, টেলিভিশনে শিক্ষামূলক অনুষ্ঠানের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষাটা দ্রুত গ্রহণ করার ব্যবস্থা নেয়া।

মার্চের শেষ সপ্তাহ বা এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহ থেকে ৫৬টি বেসরকারি ও সাতটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় মিলিয়ে দেশের মোট ৬৩টি বিশ্ববিদ্যালয় অনলাইন ক্লাস শুরু করে। এ বিষয়ে শুরু থেকে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের কোনো নির্দেশনা বা প্রস্তুতি ছিল না। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিজস্ব চিন্তা ও দায়বদ্ধতা থেকে তা চালু করে। বড় ও প্রাচীন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিশ্চুপ থাকে। কিছু ব্লগার বা ফেসবুক অ্যাক্টিভিস্ট এরই মধ্যে অনলাইন ক্লাস চালুর বিষয়টিতে নানা দুরভিসন্ধি আবিষ্কার করতে থাকে এবং কোনো কোনো পত্রিকাও বিষয়টির ওপর নেতিবাচক কিছু প্রতিবেদন ছাপে। ইউজিসিও বড় বড় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো নীরব থাকে এবং অনলাইন পরীক্ষা নেয়ার বিপক্ষে একটা দুর্বল অবস্থান গ্রহণ করে। সর্বশেষ শিক্ষা মন্ত্রণালয় সভা ডেকে বিষয়টি স্বচ্ছ করার পর সবাইকে একটু নড়েচড়ে বসতে দেখা গেল এবং অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রমের ওপর বিরূপ সমালোচনায় বেশ ভাটা পড়ল। মঞ্জুরী কমিশন কে কী করছে, তার খবরবার্তা সংগ্রহ করল এবং মে  মাসের প্রথম সপ্তাহান্তে একটি সার্কুলার জারি করল। সার্কুলারে অভিনবত্ব কিছু নেই, যারা যেভাবে অনলাইন ক্লাস করছিলেন, তাদের সেভাবেই নিয়মসিদ্ধ করা হলো। যদিও এক্ষেত্রে তাদের পূর্বনিয়ম বলে কিছু ছিল না। যারা স্বতঃপ্রবৃত্ত হয়ে কাজটি করলেন, তাদের একটি শুকনো ধন্যবাদ দেয়ার সৌজন্য দেখানো হলো না। আর যারা কিছুই করলেন না, তাদের ব্যাপারে নীরব থাকল।

ইউজিসির সার্কুলারের সাধারণ নির্দেশাবলির ৩, ৪, ৫, ৬ ও ৭-এ পাঁচটি অনুচ্ছেদে যেসব নির্দেশনা দেয়া হয়েছে, তা পুরোপুরি দায়িত্বশীলতার সঙ্গে দেয়া হয়েছে তা বলা যাবে না। বিষয়টা শুনতে সাধারণভাবে ভালো লাগার কথা নয়। কোনো বড়-ছোট বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় স্পষ্টভাবে কিছু বলবে না। কারণ বড়রা যা করার তা করে যাবে। তারা ইউজিসিকে খুব একটা তোয়াক্কা করে না, আবার ঘাঁটাবেও না। কিন্তু দুর্বল প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ক্ষতিগ্রস্ত হলেও বলার মতো তাদের কোনো স্থান নেই। সার্কুলারের ‘সাধারণ নির্দেশাবলি’র উল্লিখিত অংশে বলা হয়েছে, শিক্ষক-কর্মচারীর বেতন আগের ন্যায় যেন ‘নিয়মিত’ দেয়া হয়, ছাত্রদের  টিউশন ফি, সেশন ফি ইত্যাদির জন্য যেন আবার ‘চাপ’ দেয়া না হয়। বিভিন্ন পাওনা মওকুফসহ নানা বিষয়ে ‘মানবিক’ হওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়। বিষয়টি সাদামাটাভাবেও স্ববিরোধী। একদিকে ছাত্রদের কাছ থেকে পাওনা আদায়ে নমনীয় হওয়ার নসিহত, আবার শিক্ষক-কর্মচারীর বেতন-ভাতা দেয়ার ক্ষেত্রে কঠোরভাবে নিয়ম পালনের উপদেশ। দুটো একসঙ্গে কীভাবে চলবে। এখানে ইউজিসির নির্দেশনা রেগুলেটরি অথরিটির মতো শোনায় না। তা কোনো দাতব্য প্রতিষ্ঠানের মতো বা পপুলিস্ট নেতার বক্তৃতার মতো শোনায়। যদি ইউজিসি মনে করে, তারা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেগুলেটরি অথরিটি, তাহলে দায়িত্ব নিয়ে বলুক, এক সেমিস্টারের টিউশন সম্পূর্ণ মাফ, ইউজিসি তা ভর্তুকি হিসেবে দিয়ে দেবে। তা না করে যদি মানবিক হওয়ার আবেদন জানানো হয়, তাহলে ধরে নিতে হয়, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তাদের শিক্ষক ও ছাত্রদের প্রতি ‘অমানবিক’ আচরণ করে। এ বিষয়টি রেগুলেটরি অথরিটি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কারো জন্য সম্মানজনক নয়।

প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে বাজারে অনেক মিথ চালু আছে। ইউজিসি মনে হয় সে মিথের মধ্যেই বসবাস করে। ইউজিসি মূলত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়েরই প্রতিষ্ঠান, তবে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইনে বেসরকারি শ্বিবিদ্যালয়গুলোর দেখাশোনার দায়িত্ব সরকারের পক্ষ থেকে ইউজিসিকে দেয়া হয়েছে। সরকার ইউজিসির মাধ্যমে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে হাজার হাজার কোটি টাকা অনুদান দিয়ে থাকে। কিন্তু ওই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নানা অনিয়ম নিয়ে কিছু করার সাহস অনেক ক্ষেত্রে ইউজিসি রাখে না। মাননীয় চ্যান্সেলরের বক্তব্যের পরও তারা বৈকালিক মাস্টারস বন্ধ করতে পারেনি। বন্ধ করতে পারেনি পদ অতিরিক্ত ও অযোগ্য রাজনৈতিক নিয়োগ। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে প্রচলিত মিথগুলোর কয়েকটি নিম্নরূপ: এক. যারা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে, তারা সবাই বিত্তশালী ঘরের ছেলেমেয়ে। দুই. বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টিদের মনে করা হয় তারা বিশ্ববিদ্যালয় নামে কোম্পানির ডাইরেক্টর বা মালিক। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় একটি প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি। তারা এখান থেকে নিয়মিত লভ্যাংশ নিয়ে থাকে। তিন. প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। এখানে কোনো সৃজনশীল পড়াশোনা, গবেষণা, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড হয় না। চার. প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে মেধাবী ছেলেমেয়েরা পড়তে যায় না। বড় লোকের বখাটেরা ওখানে  যায়। এসবের কোনোটারই এখন কোনো ভিত্তি নেই। মফস্বলের একটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় সম্প্রতি তাদের ৮০ জন ছাত্রছাত্রীর ওপর একটি জরিপ পরিচালনা করে। তাতে দেখা যায়, তাদের প্রায় ৩০-৩৫ শতাংশ ছাত্রছাত্রী পূর্ণ বা আংশিক নিজের আয়ে পড়াশোনা করেন। প্রাইভেট টিউশন, খণ্ডকালীন চাকরি, ধার-দেনা এসবের মাধ্যমে অনেকে শিক্ষা ব্যয় নির্বাহ করেন। এখানে প্রায় ৫০ শতাংশ শিক্ষার্থীর স্কুল ও কলেজ পর্যায়ের ফলাফল যেকোনো মানদণ্ডে ভালো। অনেকেরই মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক দুটোতেই ‘এ’ রয়েছে। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে বিনিয়োগের বিনিময়ে কোনো লাভজনক বা মুনাফাভিত্তিক ব্যক্তিমালিকানা নেই। আইন অনুযায়ী সরকারই প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের মালিক ও অভিভাবক। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় কোনো লিমিটেড কোম্পানি নয়। একটি ট্রাস্টি বোর্ড এটি পরিচালনা করে। তারা এ প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করলেও কোনো মুনাফা বা ডিভিডেন্ড আইনগতভাবে নিতে পারেন না। কেউ দুর্নীতির মাধ্যমে যদি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থ নেন বা গ্রহণ করেন, তা ভিন্ন বিষয়। সর্বশেষ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন এসব বিষয় নিশ্চিত করেছে। যেসব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়ের অর্থ আত্মসাৎ হয়েছে বলে প্রতীয়মান, ইউজিসি তাদের বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নিয়েছে বলে জানা যায় না।

দেশে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে যে সাধারণ সমস্যা, তা পাবলিক-প্রাইভেট সব ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্নভাবে বিদ্যমান একই সূত্রে গাঁথা। বর্তমানে প্রাইভেট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান একটি বাস্তবতা। এখানে দেশের বিপুলসংখ্যক ছাত্রছাত্রী পড়াশোনা করে, এখানে অনেক মেধাবী শিক্ষক পূর্ণকালীন অধ্যাপনা করেন। এটি দেশের একটি বৃহৎ কর্মসংস্থান খাত। প্রতি বছর এ খাত থেকে সরকারের কোষাগারে প্রচুর রাজস্ব জমা হয়। এখানে সরকার বা মঞ্জুরী কমিশনের কোনো বরাদ্দ নেই। শিক্ষা উপকরণ ও শিক্ষকদের জন্য এখানে নিজস্ব বিনিয়োগ অনেক বেশি। দেশে হাতেগোনা ১০-১২টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে সত্যিকারের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেয়েছে, বাকিরা এখনো নানামুখী অস্তিত্ব রক্ষার সংগ্রামে নিয়ত রক্তাক্ত। তাই এদের সহযোগিতা ও সহায়ক নীতি কাঠামো দিয়ে প্রাতিষ্ঠানিকতার স্তরে উন্নীত করতে হলে কিছু স্পেস দেয়া দরকার। কঠোর আইনি দণ্ড হাতে শাসন বা শাসানো অনেক সহজ। যেহেতু প্রতিষ্ঠানগুলোয় কিছু বিনিয়োগ নানাভাবে হয়েছে, সেগুলোর সুফল জাতিকে দিতে হলে রেগুলেটরি কার্যক্রম ও প্রতিষ্ঠান সহায়ক কার্যক্রম দুটোর সংমিশ্রণ প্রয়োজন।

ইউজিসি যদি সার্কুলার দিয়ে বলে দেয় যে বেতন-ফি মওকুফ করেন, তখন এটি একটি নির্দেশ হয়ে যায়। তা একটি নেতিবাচক সিগনাল শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের দিয়ে দিতে পারে। যারা বেতন ফি দিতে সমর্থ, তাদের অনেকেও এখন গড়িমসি করতে পারেন। তাই রেগুলেটরি প্রতিষ্ঠান এ-জাতীয় ঢালাও কথা বলতে বা লিখতে পারে না। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় যারা চালাচ্ছেন, তারা তাদের সীমাবদ্ধতার মধ্যে স্কলারশিপ, ফি মওকুফ, কিস্তি করে দেয়া, ফি দেয়ার সময় বর্ধিত করা ইত্যাদি করছেন এবং করবেন। তাদের কাজটি তাদের পরিবেশে তাদের মতো করে করতে দিন। আমাদের আশঙ্কা করোনা আরো দীর্ঘায়িত হলে এবং অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে, তা হতে বাধ্য, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষার্থীর শিক্ষা মাঝপথে বন্ধ হয়ে যেতে পারে। তারা অকালে ঝরে পড়তে পারে। একদিকে তারা তাদের সব খণ্ডকালীন কাজ এরই মধ্যে হারিয়ে ফেলেছে, অন্যদিকে সামনে তাদেরকে নিজের অস্তিত্ব রক্ষার সংকট মোকাবেলা করতে হবে। অনলাইন ক্লাস চালাতে গিয়ে দেখা গেছে, অনেকের স্মার্টফোন কেনা বা নিয়মিত ডাটা ক্রয় করার সামর্থ্য ছিল না। নেটওয়ার্ক ও বিদ্যুতের সমস্যা তো ছিলই। আমরা পত্রপত্রিকায় আবেদন করেছি, কোনো ফোন কোম্পানি বা রেগুলেটরি সংস্থা ফোন কোম্পানিগুলোকে বলে, এ সময়ে শিক্ষার্থীদের জন্য অন্তত কিছুদিন ইন্টারনেট ডাটা ক্রয় তো ফ্রি করে দিতে পারতেন। শিক্ষার্থীর ঝরে পড়া শুধু নয়, আবার অনেক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় দীর্ঘায়িত করোনার প্রভাবে বন্ধ হওয়ার আশঙ্কা প্রবল হয়ে উঠবে। কারণ শিক্ষার্থীর ফি নির্ভর এসব প্রতিষ্ঠানের আদায় বন্ধ হলে দৈনন্দিন ব্যয় নির্বাহের ক্ষমতা হারিয়ে ফেলবে। এপ্রিল ও মে মাসে দেশের বিভিন্ন বেসরকারি ছোট-বড় প্রতিষ্ঠানের খবর নিলে দেখা যাবে কর্মচারীদের পূর্ণ বেতন-বোনাস দিতে পেরেছে এ রকম প্রতিষ্ঠান খুব কম নয়। ছয় শতাধিক মাইক্রো ক্রেডিট পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠানের অনেকের একই দশা। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের কথা না হয় বাদই দিলাম। এক্ষেত্রে কিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের  অবস্থা আরো নাজুক।  তাই করোনাকালীন এ দুর্যোগ মুহূর্তে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দরিদ্র শিক্ষার্থী ও নাজুক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিষয়ে ইউজিসি ও সরকারের আগাম কিছু ভাবনা নিশ্চয়ই আছে। না থাকলে তা ভাবতে অনুরোধ করি। নতুবা বেসরকারি উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থা নানাভাবে ভেঙে পড়তে পারে।

 লেখক-লেখিকারা বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক।

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?

এই মাত্র | শোবিজ

কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক
কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

১৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৫৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে