শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০০, রবিবার, ২৮ জুন, ২০২০

ভিসি নিয়োগ ও সাম্প্রদায়িকতার ভিন্নরূপ!

এফ এম শাহীন
অনলাইন ভার্সন
ভিসি নিয়োগ ও সাম্প্রদায়িকতার ভিন্নরূপ!

সম্প্রতি এক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি নিয়োগ নিয়ে সোশাল মিডিয়াতে তর্ক, বিতর্ক ও সাম্প্রদায়িকতার ভিন্নরূপ দেখলাম আমরা! আমরা আমাদের শিক্ষকদের অর্থাৎ মানুষ গড়ার কারিগরদের ভাগ করে ফেলতে চাই এক উগ্র-অন্ধ ধর্ম পরিচয়ে। সংকীর্ণতা আর সাম্প্রদায়িকতার এক চূড়ান্ত পর্যায়ে চলে এসেছি আমরা। দেখলাম এই সাম্প্রদায়িকতার কারণে দুটি ভিন্ন ধর্মাবলম্বী মানুষের মধ্যে কীভাবে ঘৃণা ছড়ানো হচ্ছে। ভার্চুয়াল জগত বিশেষ করে ফেসবুকে সাম্প্রদায়িক আক্রমণের প্রকাশ দেখে অনেকে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন।

সাম্প্রদায়িকতা নিয়ে আমাদের উপমহাদেশে বহু আলোচনা-সমালোচনা, তর্ক-বিতর্ক, এমনকি যুদ্ধ-বিগ্রহ হয়েছে, এখনো হচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মত প্রকাশের নামে যেভাবে একজন শিক্ষককে ধর্ম পরিচয় নিয়ে আক্রমণ করা হল তা সমাজের নীতিনির্ধারণী সকলকে ভাবিয়ে তোলার কথা। বিজ্ঞান চর্চা ভুলে কিভাবে ধর্মান্ধ সাম্প্রদায়িক প্রজন্ম বেড়ে উঠছে তা নিশ্চয়ই ভাবিয়ে তুলবে আমাদের। বুয়েটের মত একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিকে নিয়ে এমন আচরণে আমরা ভীষণ লজ্জিত। শুধু যে মানসিক সাম্প্রদায়িকতা রয়ে গেছে তা নয়, সাম্প্রদায়িক নির্যাতনও ঘটছে দেশের নানা প্রান্তে।  

আমরা ভুলে যাইনি নিশ্চয়ই, ২০০১ সালের সাধারণ নির্বাচনের পর সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর দেশের নানা প্রান্তে বহু স্থানে নানা রকম নিপীড়নের খবর। হত্যা, সম্পত্তি দখল, নারী ধর্ষণ সব কিছুই ঘটেছে এই বাংলাদেশে। দেখেছি ধর্মীয় সংখ্যালঘু যেমন হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, আহমদিয়া, কিংবা জাতিগত সংখ্যালঘু যেমন চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, গারো, সাঁওতাল, হাজংসহ বিভিন্ন আদিবাসী সম্প্রদায়ের জমিজমা দখল ও শতশত নির্যাতনের ঘটনা।    

বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক রাজনীতির উত্থান দেখে বহুমুখী লেখক হুমায়ুন আজাদ আশির দশকে খেদোক্তি করেছিলেন এই বলে যে- আমরা ‘প্রতিক্রিয়াশীলতার দীর্ঘ ছায়ার নিচে জীবন অতিবাহন করছি; আর বর্তমান বাংলাদেশ দেখে প্রতীতি জন্মাচ্ছে। প্রতিক্রিয়াশীলতার ধারালো চাপাতির নিচে আমরা এখন জীবনোপায় খুঁজে বেড়াচ্ছি। হুমায়ুন আজাদ নিজেও স্বাধীনতাবিরোধী উগ্র অপশক্তির চাপাতির কোপে মৃত্যুবরণ করেছিলেন।

বেশিদিন আগের কথা নয় বিগত এক দশকে দেখেছি কীভাবে সাম্প্রদায়িকতার উস্কানিতে ২০১২ সালে কক্সবাজারের রামুতে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের উপর হামলা চালানো হয়েছে। ২০১৩ সালের মে মাসে জামায়াত-হেফাজতে ধর্মান্ধতার উস্কানিতে মতিঝিলে হয়েছে তাণ্ডব। ২০১৪ সালে জাতীয় নির্বাচনের আগে ও পরে বিএনপি-জামাত চক্র কীভাবে সাম্প্রদায়িক ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের উপর নির্মম আক্রমণ, সংখ্যালঘু মেয়েদের উপর নির্যাতন করেছিল। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যশোরের মালোপাড়া এবং ঠাকুরগাঁওয়ে সংখ্যালঘু পল্লীতে তাণ্ডব দেখতে হয়েছে। ২০১৬ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর, ২০১৭ সালে রংপুরের গঙ্গাচড়ার ঠাকুরপাড়ায় সাম্প্রদায়িক সহিংসতা ঘটানো হয়েছে।

মহান মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতাকারী এবং গণহত্যার সাথে জড়িত মানবতাবিরোধী ও যুদ্ধপরাধীদের বিচার কার্যক্রমকে বন্ধ করতে বিচার শুরুর পরপরই দেশের বিভিন্ন স্থানে সন্ত্রাসী হামলা চালানো হয়, ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের উপর চালানো হয় নির্যাতন। কুখ্যাত খুনি সাঈদীকে চাঁদে দেখা গিয়েছে এই মর্মে গুজব ছড়িয় ধর্মান্ধ গোষ্ঠীকে উস্কানি দিয়ে জামায়াত-শিবির শান্তি শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যসহ হত্যা করে সাধারণ মানুষকে। জনগনের কোটি কোটি টাকার সম্পদ বিনষ্ট করা হয় সাম্প্রদায়িক উস্কানি দেয়ার মাধ্যমে।     

বাংলাদেশকে জঙ্গিবাদী রাষ্ট্রে পরিনত করতে দেখেছি, ধর্মীয় উন্মাদনায় ২০১৬ সালে গুলশানের হোলি আর্টিজানে নির্মম হত্যাকাণ্ড, কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় দেশের বৃহত্তম ঈদ জামাতে, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের প্রগতিশীল লেখক, প্রকাশক, সাংবাদিক, গণজাগরণ মঞ্চের কর্মীদের উপর আক্রমণ হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য-সহ ধর্মীয় সংখ্যালঘু এবং ধর্ম যাজকদের উপর আক্রমণ ও হত্যাকাণ্ড দেখতে হয়েছে। কিন্তু এই সব অপরাধী ও তাদের পৃষ্ঠপোষকদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনতে বারবার ব্যর্থ হয়েছে রাষ্ট্র। আজ এইসব সাম্প্রদায়িক অপশক্তিকে মোকাবেলা করতে ব্যর্থ হয়ে রাজনৈতিক দলগুলো। তাদের প্রতিহত করার কোন কর্মসূচি তরুণ প্রজন্মকে আলোড়িত করছে না তা ক্রমশ স্পষ্ট হয়ে উঠছে। ভোগ- উপভোগে ব্যস্ত রেখে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার চেতনা থেকে দূরে রাখা হচ্ছে নানা আয়োজনে। শতশত সাম্প্রদায়িক চিন্তার মানুষকে পদ পদবী দিয়ে প্রগতিশীল রাজনৈতিক পরিচয় দেয়া হচ্ছে।

স্বাধীনতার পরপর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন, “আমরা গণতন্ত্র চাই, কিন্তু উশৃঙ্খলা চাই না, কারও বিরুদ্ধে ঘৃণা সৃষ্টি করতেও চাই না। অথচ কোনো কাগজে লেখা হয়েছে মুসলমানকে রক্ষা করার জন্য সংঘবদ্ধ হও। যে সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে আমার দেশের মানুষ রক্ত দিয়েছে, এখানে বসে কেউ যদি তার বীজ বপন করতে চায় তাহলে তা কি আপনারা সহ্য করবেন?” লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত ১৯৭২ সালের সংবিধানে সব ধরণের সাম্প্রদায়িকতা, রাষ্ট্র কর্তৃক কোনো ধর্মকে রাজনৈতিক মর্যাদা দান, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্মের অপব্যবহার, ধর্মের ভিত্তিতে বৈষম্য ও নির্যাতন রুখে দেবার অঙ্গীকার করা হয়। ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করা হয় এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অন্য ধর্মের শিক্ষা গ্রহণে কাউকে বাধ্য করা যাবে না বলে পরিষ্কারভাবে উল্লেখ করা হয়।

কিন্তু ১৯৭৫ সালে জাতির পিতার নির্মম হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে আমাদের অসাম্প্রদায়িক চেতনা ধূলিসাৎ করে মুক্তিযুদ্ধকে, বাংলাদেশের স্বাধীনতার অর্জনকে বিনষ্ট করার বিশাল ষড়যন্ত্রের মধ্যে দিয়ে সাম্প্রদায়িকতার বীজ বপন কর হয়েছে। সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধান থেকে ধর্মনিরপেক্ষতার নীতিকে মুছে ফেলা হয়। ২৫ (২) অনুচ্ছেদের মাধ্যমে ইসলামিক দেশগুলোর সাথে ভ্রাতৃত্ব ও সৌহার্দ্য বৃদ্ধির অঙ্গীকার করা হয়। অনুচ্ছেদে ৩৮, যার দ্বারা ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলগুলোকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিলো তা মুছে ফেলা হয় সংবিধান থেকে।

আমরা দেখেছি কীভাবে বাঙালি জাতীয়তাবাদকে মুছে ফেলে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের মধ্য দিয়ে কীভাবে স্বাধীনতা বিরোধী নিষিদ্ধ সংগঠন জামায়াতে ইসলামী-সহ প্রায় ৪০টি ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল বাংলাদেশের মূল ধারার রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠিত করেছিল জিয়াউর রহমান। বাঙালির মুক্তির স্লোগান ‘জয় বাংলা’ কে পরিবর্তন করে ‘বাংলাদেশ জিন্দাবাদ’ স্লোগানের সূচনা করা হয়েছিল। তারপর থেকে বাংলাদেশ উল্টোপথে, উল্টো রথে। হত্যা করা হয় বাঙালির মুক্তির স্বপ্ন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। স্বাধীনতা বিরোধীরা চলে আসে ক্ষমতার কেন্দ্রে। জাতির স্বাধীনতা সংগ্রাম মুক্তিযুদ্ধ তথা স্বাধীন বাংলাদেশকে করা হয় ক্ষত-বিক্ষত। জিয়াউর রহমান ক্ষমতাসীন হবার পর ১৯৮১ সালে জামায়াতে ইসলামীর নেতা গোলাম আজম পাকিস্তানি পাসপোর্ট নিয়ে বাংলাদেশে আসে। এরপর থেকেই অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশকে কীভাবে সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রে পরিণত করা যায় তার নানা ধরনের তৎপরতা  দেখেছে বাংলাদেশ। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি করে তৈরি করা হয়েছিল এক অন্ধ প্রতিক্রিয়াশীল প্রজন্ম, যা এখনো চলমান বিভিন্ন ধারায়।

আজ স্বাধীনতার ৫০ বছরকে স্পর্শ করা কোন বাংলাদেশ গড়ে তুলছি আমরা? অসাম্প্রদায়িক মানবিক বাংলাদেশের স্বপ্ন কি অনেক দূরে সরে যাচ্ছে ? দীর্ঘসময় ধারাবাহিকভাবে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি দেশ পরিচালনার দায়িত্বে তারপরও যদি সংখ্যালঘুরা নিরাপদ বোধ না করে। নীরবে দেশত্যাগ দেশ ত্যাগ করতে বাধ্য হয়, মানসিক ও শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়, সম্পদ হারানোর ভয় থাকে। তাহলে কোন বাংলাদেশ বিনির্মাণ করছি আমরা?

আজ রাষ্ট্রের বৈষম্যমূলক নতজানু নীতি ও ক্ষমতার মোহে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ বিশেষভাবে বিপন্ন হচ্ছে। যে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের স্বপ্ন আমাদের পূর্বপুরুষ দেখেছিলেন, যার জন্য সংগ্রাম করেছিলেন, সেই রাষ্ট্র আমরা পাইনি। তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ এখানে মানুষে মানুষে বৈষম্য রয়েছে। ধনী-দরিদ্র বৈষম্যই প্রধান, সেই সঙ্গে নারী-পুরুষের বৈষম্যও স্পষ্ট এবং সংখ্যাগুরু ও সংখ্যালঘুর মধ্যকার পুরনো বৈষম্য শেষ হয়ে যায়নি।    

তাই রাষ্ট্রকে গণতান্ত্রিক করা চাই। শ্রেণি-ধর্ম-নারী-পুরুষ-জাতিসত্তা-নির্বিশেষে সব মানুষের সমান অধিকার প্রতিষ্ঠা করা দরকার। তা না হলে শোষণ, লুণ্ঠন, সাম্প্রদায়িকতা, জাতিসত্তার নিপীড়নের ভাইরাসের হাত থেকে এই বাংলাদেশ মুক্ত করা সম্ভব হবে না। যত উন্নয়ন বা প্রবৃদ্ধির কথাই বলা হোক না কেন, সাম্প্রদায়িক শক্তির বীজে বেড়ে ওঠা জঙ্গিবাদের থাবায় সবই ভেস্তে যাবে এবং মনে রাখা দরকার তাদের চাপাতির কোপের রেঞ্জের বাইরে কোন প্রগতিশীলই নয়। টার্গেট যেন আমরা সবাই, সব ধর্মের মানুষ। এই সকল অপশক্তির বিরুদ্ধে বাংলার সংস্কৃতি ও সম্প্রীতিই প্রতিরোধ গড়তে পারে। আর সেই সম্প্রীতির বজায় রাখার যুদ্ধে একমাত্র উৎস হতে পারে জাতির পিতার আজীবন সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে লড়াই সংগ্রামের ইতিহাস ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। বাঙালি জাগরণের মহাজাদুকর জাতির পিতার আদর্শ, তাঁর দর্শন চর্চা করতে পারলে তাঁর স্বপ্নের সত্যিকারের সোনার বাংলা গড়তে বেশি সময় লাগবে না ।   

লেখক: সম্পাদক, ডেইলি জাগরণ ডট কম, সংগঠক: গণজাগরণ মঞ্চ

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?

এই মাত্র | শোবিজ

কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক
কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

১৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৫৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে