শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২৬, সোমবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

ব্যর্থতা ঢাকতেই গিলগিট-বালতিস্তানকে প্রদেশ ঘোষণা ইমরান খানের!

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
ব্যর্থতা ঢাকতেই গিলগিট-বালতিস্তানকে প্রদেশ ঘোষণা ইমরান খানের!

পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের গিলগিট-বালতিস্তানকে বিশেষ প্রদেশের মর্যাদা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ইমরান সরকার। দীর্ঘদিন যাবত কাশ্মীরের উত্তর সীমান্তঘেঁষা গিলগিট-বালতিস্তানকে জোর করে শাসন করে আসছে ইসলামাবাদ। গত ১ নভেম্বর দেশটির প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান গিলগিট-বালতিস্তানে গিয়ে তাপবিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র ও নদী বাঁধ নির্মাণসহ একাধিক প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করার সময় এই ঘোষণা দেন। 

উল্লেখ্য, পাকিস্তানের পঞ্চম প্রদেশ হিসেবে এটি যুক্ত হবে। কিন্তু ১৯৪৭ সালে হওয়া চুক্তি অনুযায়ী গিলগিট-বালতিস্তান ভারতের জম্মু ও কাশ্মীরের অংশ এবং এই চুক্তিতে স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে, জোর করে দখল করা এ এলাকার কোনো পরিবর্তন করার অধিকার কারো নেই। তাহলে কেন এই ঘোষণা সে প্রশ্ন অনেকের! মূলত এই ঘোষণা এমন এক সময় আসলো যখন পাকিস্তান ইমরান বিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল। চারদিকে সমালোচনা এবং রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছে, এই ঘোষণা নিজের প্রধানমন্ত্রী পদ টিকিয়ে রাখতে দিয়েছেন ইমরান খান। এই বিক্ষোভের মোড় অন্যদিকে ঘুরাতেই ইমরান খান কখনো কাশ্মীর ইস্যুতে উচ্চস্বরে কথা বলছেন আবার এখন এই নতুন প্রদেশের ঘোষণা দিলেন। কিন্তু রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও সমালোচকদের এই দাবি ঠিক কতোটুকু যৌক্তিক তা নিশ্চয়ই আলোচনার দাবি রাখে। সত্যিই কি নিজের ব্যর্থতা ও ইমরান পতন আন্দোলন ধামাচাপা দিতে এ পথ বেছে নিয়েছেন এক সময়ের বাইশ গজের এই তারকা?

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের পদত্যাগের দাবিতে গত বছরের নভেম্বর থেকে শুরু হয়েছে ‘পিডিএম মুভমেন্ট’। মূলত মেয়াদ শুরুর দুই বছর যেতে না যেতেই ২০১৯ সাল থেকে বিরোধী জোটের প্রবল বিক্ষোভের মুখে পরে ইমরান খান ও তার সরকার। এবার ইমরান খানকে সরাতে ‘পাকিস্তান ডেমোক্র্যাটিক মুভমেন্ট (পিডিএম)’ নামে জোট বেঁধেছে পাকিস্তানের ১১টি রাজনৈতিক দল। এই জোটে সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফের দল পিএমএল (এন) ও বিলওয়াল ভুট্টোর দল পিপিপিসহ ছোট-বড়-আঞ্চলিক মিলিয়ে আরও ৯টি দল রয়েছে। গত ২১ সেপ্টেম্বর আনুষ্ঠানিক এক ঘোষণার মাধ্যমে এই জোটের যাত্রা শুরু হয়। সেই জোটের উদ্যোগে একের পর এক সমাবেশ হচ্ছে লাহোর করাচিসহ পাকিস্তানের বড় শহরগুলোতে। ইমরান বিরোধী বিক্ষোভে গত ১৬ অক্টোবর শুক্রবার কয়েক লাখ লোকের সমাগম ঘটে লাহোরে, সেই গণজমায়েত কাঁপিয়ে তোলে ইমরান সরকারের মসনদ। একইভাবে ১৮ অক্টোবর ইমরান সরকারের পদত্যাগ ও পতনের ডাক দেয়া হয় করাচি শহরের সমাবেশ থেকে। কিন্তু মাত্র আড়াই বছরের সরকার কি এমন কাজ করেছে যে গোটা দেশ এক লহমায় ইমরান ও তার সরকারের বিরুদ্ধে চলে গিয়েছে। লাখো মানুষ দিনরাত রাজপথে অবস্থান নিয়ে ইমরান সরকারের পদত্যাগ চাইছে? এই আন্দোলনকে কি তাহলে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে চাইছে ইমরান খান? কিন্তু প্রশ্ন এসেই যায় মাত্র দুই বছরের শাসনকালে এমন কি ব্যর্থতা ইমরান খানের যে গোটা দেশ তার পদত্যাগের দাবীতে একাট্টা!

করোনা পরিস্থিতিতে গোটা বিশ্ব অর্থনীতি একটি বড় ধাক্কা খেয়েছে, বিপর্যয় নেমে এসেছে সার্বিক দিকেই। স্বাভাবিকভাবেই পাকিস্তানেও এর প্রভাব পড়েছে বিস্তর। কেননা পাকিস্তানের অর্থনীতি এমনিতেই ভঙ্গুর অবস্থায় আছে। তলাবিহীন ঝুড়ি হয়ে অনুদানের অর্থে কোনমতে দিন কাটাচ্ছে। এর মাঝে করোনা পুরো পরিস্থিতিকেই ঘোলাটে করে দেয়। আর তাই করোনা প্রাদুর্ভাবের শুরুতেই অর্থাৎ মার্চ মাসে ইমরান খান ঘোষণা দেন যে, তার দেশে লকডাউন কার্যকর করবেন না। কারণ ভোটের আগে যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় এসেছিলেন তার কিছুই পূরণ করতে পারেন নি ইমরান খান। তাই লকডাউনের ঝুঁকি নিতেই চাননি। কিন্তু অবশেষে দুই দফা লকডাউন দিতে হয় ইমরান সরকারকে অনেকটা বাধ্য হয়েই। ফলে অর্থনীতি বড় ধরণের হুমকির মুখে পড়ে। বেকারত্ব যায় আরো বেড়ে, কর্মহীন মানুষ জড়িয়ে যায় নানা অপরাধে। খাদ্যের জন্য মানুষের হাহাকার আর বাসস্থানহীন মানুষের আর্তনাদের মতো পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার বদলে ইমরান খান প্রশাসন তা ধামাচাপা দিয়ে কাশ্মীর ইস্যুতে মাতামাতি করছিল। অন্যদিকে আবার আজারবাইজান ও আর্মেনিয়ার যুদ্ধে নিজেদের সেনা পাঠিয়েছে পাকিস্তান। যাতে বেজায় বিরক্ত সেদেশের মানুষ। তাদের বক্তব্য পরিষ্কার, ঘরে যেখানে খাবার নেই সেখানে নিজ গৃহে খাবার না দিয়ে কাশ্মীর ইস্যুতে এতো বড় গলায় কিভাবে কথা বলে সরকার?  গিলগিট-বালতিস্তানকে নতুন প্রদেশের ঘোষণাই বা কিভাবে দেন ইমরান খান? কোন সাহসে নিজের অর্থনীতির ১২টা বাজিয়ে আজারবাইজান ও আর্মেনিয়ার যুদ্ধে নিজেদের সেনা পাঠিয়ে অর্থ খরচ করেন?

দুর্বল ও ভারসাম্যহীন প্রবৃদ্ধির কারণে পাকিস্তানের অর্থনীতি গুরুতর চ্যালেঞ্জের মুখে রয়েছে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। অর্থনৈতিক সন্ধিক্ষণের মধ্য দিয়ে যাওয়া দেশটিকে ঘুরে দাঁড়াতে হলে উচ্চাকাঙ্ক্ষী ও সাহসী সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়ন করতে হবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। কিন্তু এক্ষেত্রে পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে ইমরান খানের সরকার। এখন পর্যন্ত কার্যকর এমন কোন পদক্ষেপ তারা নিতে পারেননি যাতে দেশের বেকারত্ব কমানো যায়, মানুষের মুখে খাদ্যের যোগান দেয়া যায়। বৃহৎ রাজস্ব ও অর্থনৈতিক ঘাটতি এবং দুর্বল ও ভারসাম্যহীন প্রবৃদ্ধিতে ভোগা দেশটিতে পরিবর্তন আনবেন ইমরান সেই আশায় ছিলো পাকিস্তানের জনগণ। কিন্তু তাদের সেই স্বপ্ন এখন পুরোপুরি শেষ করে দিয়েছেন ইমরান খান। এই আশাহত জনতাই এখন রাস্তায় নেমে ইমরান সরকারের প্রতিবাদে যুক্ত হয়েছে। এদিকে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম মার্কেট রিসার্চ কোম্পানির একটি সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, পাকিস্তানের ৮০ শতাংশ মানুষ বর্তমান সরকারের কাজে সন্তুষ্ট নয়। তারা পাকিস্তানের বিভিন্ন গ্রাম ও মফস্বল এলাকায় গত সেপ্টেম্বর মাসে ওই সমীক্ষা চালিয়েছে। ১৮ বছরের উর্ধ্বে থাকা ৫০০ জন পুরুষ ও ৫০০ জন মহিলার সঙ্গে কথা বলে তারা। সমীক্ষায় অংশ নেওয়া পাকিস্তানি জনগণের মত, ২০১৯ সালের পর থেকেই ভুল পথে হাঁটছে দেশ। ক্রমশ বেহাল হচ্ছে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা যার জন্য দায়ী বর্তমান ইমরানের নেতৃত্বাধীন সরকার। তাছাড়া প্রতি পাঁচ জনের মধ্যে দুই জন পাকিস্তানি মনে করেন, বেকারত্বের পরিমাণ যেভাবে বাড়ছে তা সরকারের ভুল নীতির জেরে। দেশের মুদ্রাস্ফীতি, দারিদ্রতার জন্যেও ইমরান খানের সরকারকে দায়ী করছে ৪০ শতাংশ জনগণ। সমীক্ষায় আরও উঠে এসেছে, পাকিস্তান অধিকৃত পাঞ্জাব ও খাইবার পাখতুনখোয়া এলাকায় দুর্নীতিই সবচেয়ে বড় সমস্যা। আর সিন্ধুপ্রদেশের মানুষের অসন্তোষ লোডশেডিংয়ের বাড়বাড়ন্ত নিয়ে। তার মানে ইমরান সরকারের বিরুদ্ধে জনতা এখন ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে গিয়েছে নতুন এই জোটের মাধ্যমে। তারা চায় ইমরান সরকারের পতন ও নতুন নির্বাচনের মাধ্যমে নিজেদের পছন্দের সরকার গঠন করতে। আর এই আন্দোলনকে ধামাচাপা দিয়ে তর্জন গর্জনের মাধ্যমে ইমরান খান নিজেকে টিকিয়ে রাখতে চাইছে। এরই অংশ হিসেবে কাশ্মীর ইস্যু, গিলগিট-বালতিস্তান ইস্যু সামনে এসেছে।

গিলগিট-বালতিস্তানকে নতুন প্রদেশ ঘোষণার পর নতুন আরেকটি প্রশ্ন সামনে এসেছে। কেননা এই ঘোষণা এমন এক সময় আসলো যার কিছুদিন পূর্বেই আন্তর্জাতিক গবেষণা সংস্থা ‘ল এন্ড সোসাইটি এলায়েন্স’ ভারত-পাকিস্তানের বাজেট পর্যালোচনার মাধ্যমে স্পষ্টভাবে দেখিয়ে দিয়েছে, পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত আজাদ কাশ্মীর ও গিলগিট-বালতিস্তানে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও অর্থনৈতিক খাতে পাকিস্তান যে পরিমাণ বরাদ্দ দিচ্ছে তার চেয়ে জম্মু কাশ্মীরে ভারতের বরাদ্দের পরিমাণ অনেক বেশি। ভারত পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের দুই অংশে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতি কেমন সেটি বিশ্লেষণ করেতে গিয়ে তারা যে তথ্য উপাত্ত উপস্থাপন করেছে সেখানে এক ভয়াবহ বৈষম্যের চিত্র ফুটে ওঠেছে। পরিসংখ্যানে দেখা যায়, আজাদ কাশ্মীর, গিলগিট-বালতিস্তানের বাসিন্দাদের জন্য ইসলালামাবাদ যে পরিমাণ বাজেট শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা খাতে দিয়েছে তার থেকে কয়েক গুণ বেশি নাগরিক সুবিধা দিচ্ছে দিল্লি। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে এই বৈষম্যের চিত্র ফলাও করে প্রচারের পর পরেই ইমরান খান দ্রুত গিলগিট-বালতিস্তান পরিদর্শনে গিয়ে নতুন প্রদেশের ঘোষণা দিয়ে দিলেন, যা স্পষ্টতই বুঝা যাচ্ছে রাজনৈতিক এবং নিজের ব্যর্থতা ঢাকতে করা হয়েছে। এখন দেখার বিষয় এসব রাজনৈতিক ট্রাম্পকার্ড খেলে কি ইমরান খান নিজের গদি বাঁচাতে পারবেন নাকি পতন অবশ্যম্ভাবী! এতোসব সমস্যার মাঝে নতুন বিরোধী জোটের যে আন্দোলন তা থেকে কি রেহাই পাবেন ইমরান খান! এখন দেখার বিষয়, শুধু সেনাবাহিনীর উপর ভর করে আর কতোদিন প্রধানমন্ত্রী পদ টিকিয়ে রাখতে পারেন ইমরান খান!  

লেখক: রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?

এই মাত্র | শোবিজ

কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক
কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

১৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৫৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ