শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫০, সোমবার, ০১ নভেম্বর, ২০২১

মিশন পাকিস্তান!

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
মিশন পাকিস্তান!

এ বছর শারদীয় দুর্গোৎসবের সময় প্রথমে কুমিল্লা এবং পরে দেশের বিভিন্ন স্থানে মন্দিরে ও পূজামন্ডপে আক্রমণ, প্রতিমা ভাঙচুর এবং হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষের বাড়িঘর, দোকানপাটে আগুন ও লুটপাটের খবর বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের মিডিয়ায় শিরোনাম হয়েছে। বিশ্ব শুধু জেনেছে তা নয়, উদ্বেগ প্রকাশ ও নিন্দা জানিয়েছে। বাংলাদেশের একজন গর্বিত নাগরিক হিসেবে আমি অত্যন্ত লজ্জিত, ব্যথিত ও মর্মাহত হয়েছি। আমাদের প্রজন্ম, আমরা একটা সভ্য ও আধুনিক বাংলাদেশের জন্য সংগ্রাম ও সশস্ত্র যুদ্ধ করেছি। বাংলাদেশে কোনো সংখ্যালঘু সম্প্রদায় নেই, এসব বাণিজ্যিক চটকদারি কথার সঙ্গে বাস্তবতার কোনো মিল নেই। ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায় কতখানি স্বাধীন, নিরাপদ ও নিশ্চিতভাবে নিজ নিজ ধর্ম পালন ও জীবনযাপন করতে পারছে সেটাই হচ্ছে একটা সভ্য ও আধুনিক রাষ্ট্রের এক নম্বর মাপকাঠি। এই মাপকাঠিতে স্বাধীন ও নিরাপদ সূচকে তুলনামূলকভাবে কিছু নম্বর পেলেও নিশ্চিত সূচকের ঘরে একদম শূন্য। পূজার সময় ব্যাপক পুলিশ ফোর্স মোতায়েন, মন্ডপে মন্ডপে সশস্ত্র পাহারাই বলে দেয় আমরা একটুও নিশ্চিত হতে পারছি না যে, পূজামন্ডপে হামলা হবে না। কই, মুসলমান সম্প্রদায়ের ধর্মীয় অনুষ্ঠানের সময় তো এরকম ফোর্সের মোতায়েন ও পাহারার প্রয়োজন হয় না। কারণ, আমরা মুসলমানরা সংখ্যাগরিষ্ঠ, আমাদের শক্তি অনেক বেশি। এ পর্যন্ত যত অজুহাত দেখিয়ে হিন্দুদের ওপর আক্রমণ হয়েছে তার সবটাই সর্বৈব ডাহা মিথ্যা ও সাজানো চিত্রপট, সব যৌক্তিক মানুষই সেটা জানেন ও বোঝেন, এমনকি যারা এ ঘটনা ঘটাচ্ছে তারাও এটি জানেন ও বোঝেন। এর মূল লক্ষ্য রাজনৈতিক। মূল লক্ষ্য অর্জনে অজুহাত তৈরিতে ঈসপের নেকড়ে বাঘ ও মেষ শাবকের গল্পের সেই নেকড়ে বাঘের মতো তারা আচরণ করছে এবং পশুসত্তার বহিঃপ্রকাশ ঘটাচ্ছে। ‘তুই নইলে তোর বাবা, দাদা নইলে ঠাকুরদাদা অবশ্যই আমার পানি খোলা করেছে, সুতরাং তোর, আর রক্ষা নেই।’ জামায়াত হেফাজতসহ উগ্রবাদীরা প্রকাশ্যে ঘোষণা দিচ্ছে, এটা মুসলমানদের দেশ। পবিত্র সংবিধানবিরোধী রাষ্ট্রদ্রোহিতামূলক এসব ঘোষণার কোনো প্রতিবাদ ও বিচার হচ্ছে না বিধায় দিন দিন তাদের উগ্রতা চরম আকার ধারণ করছে। তাদের কথামতো তাহলে হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধসহ অন্য ধর্মাবলম্বীদের দেশ এটা নয়। আমরা এটাকে যতই হালকাভাবে নিই না কেন, আসলে এটাই তাদের মনের কথা, মূল মিশন, মিশন পাকিস্তান! দেশকে হিন্দুশূন্য করতে হবে।

১৯৪৭ সালে পাকিস্তানে অর্থাৎ তখনকার পশ্চিম পাকিস্তানে শতকরা প্রায় ২১ ভাগ হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ ছিল। প্রায় সবাইকে তারা বিতাড়িত ও দেশছাড়া করতে সক্ষম হয়েছে। এখন পাকিস্তানে হিন্দুদের সংখ্যা মাত্র শতকরা ২ ভাগেরও কম। এর মাধ্যমেই পাকিস্তানকে তারা একটা মনোলিথিক, অর্থাৎ এক ধর্মীয় মানুষের চরম উগ্র সাম্প্রদায়িক ও ইসলামিক রাষ্ট্র বানিয়েছে। মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্র যদি শুধু মুসলমানদের দেশ হয়, তাহলে হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্র শুধু হিন্দুদের এবং খ্রিস্টান সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্র শুধু খ্রিস্টানদের হবে। তাহলে সেসব দেশের কোটি কোটি মুসলমানের কী হবে। একেই বলে অন্ধত্ব, সে নিজের কৃত্রিম স্থূল অনুভূতি ছাড়া বৃহত্তর কিছু দেখতে পায় না। ১৯৭৫ সালের পর পর্যায়ক্রমে ক্ষমতায় আসা দুই সামরিক শাসক বাংলাদেশকে পাকিস্তানের মতো রাষ্ট্র বানানোর যাত্রা শুরু করে এবং অনেক দূর এগিয়ে যায়। সেই সূত্রেই তাদের বর্তমান উত্তরসূরিরা একই প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এ সম্পর্কে একটু পরে আরও বিস্তারিত উল্লেখ করব। প্রথমে কুমিল্লার ঘটনার ছোট বিশ্লেষণ। কুমিল্লা শহরের একটা পূজামন্ডপে কে বা কারা একটা কোরআন শরিফ রেখে দেয়। সেটিকে কেন্দ্র করেই পরবর্তীতে সব ঘটনা ঘটেছে। এমনকি কোনো লেগেসি ও পূর্বের উদাহরণ আছে যার সূত্রে বলা যায় পূজামন্ডপে কোরআন রাখার কাজ কোনো হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক করতে পারে? ইতিপূর্বে যত ঘটনা ঘটেছে তার পরিণতিতে হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষই চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত এবং লাঞ্ছিত ও নির্যাতিত হয়েছে। পূর্বের একটি ঘটনায়ও মুসলিম সম্প্রদায়ের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ পূজামন্ডপে কোরআন ফেলে রাখবে, তার পিছনে কী একটি যুক্তি পাওয়া যায়? ধর্মীয় উগ্রবাদী গোষ্ঠী ও তাদের সহযোগী, যারা এই অপকর্ম ঘটিয়েছে তারা অনেক সেয়ানা এবং ভালো করেই আমার উপরোক্ত যুক্তিগুলো জানে, বোঝে ও উপলব্ধি করে। সুতরাং যখন সংঘবদ্ধভাবে তারা হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণ চালায় তখন বুঝতে হবে ধর্মের অবমাননা রোধ নয়, এটা মূল লক্ষ্য অর্জনের জন্য নিজ তৈরি অজুহাত মাত্র। কুমিল্লায় ঘটনার শুরুতে দেখা গেল পূজামন্ডপে কোরআন রাখার খবর মুহূর্তের মধ্যে সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ল এবং শত শত মুসলমান পরিচয়ধারী মানুষ প্রত্যেকের হাতে একই মাপের ও একই রকম সদ্য প্রস্তুতকৃত বাঁশের লাঠি নিয়ে পূজামন্ডপে আক্রমণ চালাল। তাতে বোঝা যায় কয়েক দিন পূর্ব থেকেই পরিকল্পনা ও সমন্বয়ের মাধ্যমে এটা করা হয়েছে। কিন্তু রাষ্ট্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থাসমূহ ও বাহিনীগুলো কেউ কিছু টের পায়নি। ঘটনার সূত্রপাত হয় সকাল ৭টায়। আর মূল আক্রমণ হয় বেলা প্রায় ১১টার দিকে। প্রায় চার ঘণ্টা সময় পেয়েও স্থানীয় প্রশাসন আক্রমণ ও প্রতিমা ভাঙচুর ঠেকাতে পারেনি। কী বলবেন। ইসলাম সহমর্মিতা ও সহঅবস্থানের ধর্ম। গোলাম মোস্তফা রচিত বিশ্ব নবী গ্রন্থের ৩৩৩ পৃষ্ঠায় নবম হিজরির একটা ঘটনার উল্লেখ আছে, সেখানে দেখা যায়, মদিনায় মসজিদের ভিতরে মুসলমান ও খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের মানুষ একই সময়ে মাগরিবের নামাজ ও সান্ধ প্রার্থনা করছে এবং নবী (সা.) অঙ্গীকার করছেন, খ্রিস্টানদের সব নিরাপত্তা বিধান করা হবে এবং স্বাধীনভাবে তারা নিজ নিজ ধর্ম পালন করবে, সাধু-সন্ন্যাসীদের কোনো ক্ষতিকর হবে না। সুতরাং এটা সন্দেহাতীতভাবে স্পষ্ট, জামায়াত, হেফাজত ও তাদের পক্ষ অবলম্বনকারীরা যা বলছে, করছে, সেটি প্রকৃত ইসলাম ধর্ম কোনোভাবেই সমর্থন করে না, বরং এটা প্রচন্ড ধর্মবিরুদ্ধ কাজ। তাই এখন এই ইসলামিস্ট উগ্রবাদীদের মূল লক্ষ্যের কথায় আসি, যার উল্লেখ লেখার শুরুতে করেছি। তাদের মূল লক্ষ্য বাংলাদেশকে পাকিস্তানের মতো ইসলামিক রাষ্ট্র বানানো।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের ঘটনার পরম্পরায় এক সময়ে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সামরিক শাসক জেনারেল জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রের সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী হন। সামরিক আদেশ দ্বারা তিনি মুক্তিযুদ্ধের ফসল বাহাত্তরের সংবিধান থেকে রাষ্ট্রের মৌলিক আদর্শসহ মুক্তিযুদ্ধের দর্শন প্রতিফলিত হয় এমন সব শব্দ, বাক্য ও অনুচ্ছেদ বাতিল করে দেন। একাত্তরে পরাজিত জামায়াত-মুসলিম লীগসহ সবাইকে আবার ধর্মীয় রাজনীতি করার পথ খুলে দেন, যেটি বাহাত্তরের সংবিধানে নিষিদ্ধ ছিল। ভৌগোলিক রাজনৈতিকভাবে আলাদা রাষ্ট্র থাকলেও সাংবিধানিকভাবে তখন বাংলাদেশ আরেকটি পাকিস্তানের মতো রাষ্ট্র হয়ে গেল। সাংবিধানিকভাবে বাংলাদেশকে কবর দেওয়ার পর মানুষের মন থেকে সেটি মুছে ফেলার জন্য রাষ্ট্র ও সমাজের সব অঙ্গনে শুরু হয় পরিকল্পিত বাস্তবায়নের কাজ। যার পরিণতিতে বাংলাদেশের মানুষ আরও ধর্মান্ধতা ও সাম্প্রদায়িকতার দিকে ঝুঁকে পড়তে থাকে। জিয়াউর রহমানের এই পাকিস্তানি মিশন বাস্তবায়নের পথে দ্বিতীয় সামরিক শাসক এরশাদ আরও বেশি সক্রিয় হন। এরশাদই বাহাত্তরের সংবিধানে ফেরার পথকে রুদ্ধ করে দেন। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ও চেতনা এবং হিন্দু সম্প্রদায়ের জনসংখ্যা, এই দুটি ফ্যাক্টর বাংলাদেশকে এক ধর্মীয় ইসলামিক রাষ্ট্র করার পথে বড় বাধা তাদের সামনে। সুতরাং দুই সামরিক শাসক ও তাদের উত্তরসূরিরা রাষ্ট্র ক্ষমতায় বসে উল্লিখিত দুটি বাধাকে দূর করার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করেছে এবং এখনো করে যাচ্ছে। ধর্মীয় পর্দার আড়ালে অঘোষিত যুদ্ধের নীলনকশার আওতায় তারা হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষকে দেশ ছাড়া করার সব চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, যার ধারাবাহিকতায় এবারের দুর্গাপূজার সময় আলোচিত ঘটনাগুলো ঘটেছে। লক্ষ্য অর্জনে তাদের অগ্রগতি কম নয়। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ লালনকারী রাজনৈতিক পক্ষ একটানা ১৩ বছর ক্ষমতায় থাকার পরে এর লাগাম টেনে ধরা যায়নি বরং অনেক ক্ষেত্রেই উগ্রবাদী গোষ্ঠীর সঙ্গে আপসের কৌশল হিতেবিপরীত হয়েছে। পূর্বের ঘটনাবলির জন্য দায়ী ব্যক্তিদের কোনো শাস্তি দেওয়া যায়নি। দুই সামরিক শাসকের শুরু করা ধারাকে রোলব্যাক করার জন্য কার্যকর, টেকসই, দীর্ঘমেয়াদি রাষ্ট্রীয় কার্যক্রম হয়নি বিধায় প্রশাসনের সব সেক্টরসহ দেশের বড় একটি সংখ্যক মানুষের মনোজগতে ধর্মীয় অন্ধত্বের প্রভাব দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। স্বাধীনতার ৫০ বছরে দেশের হিন্দু জনসংখ্যার শতকরা হার অনেক নিচে নেমে গেছে। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে ধরে রাখার চেষ্টা হচ্ছে না তা নয়। ১৯৮১ সালে শেখ হাসিনা রাজনীতিতে আসার পর রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে নতুন চেষ্টা শুরু হয়। এ কারণেই শেখ হাসিনাকে হত্যা করার জন্য তারা একের পর এক আক্রমণ চালায়। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে তাদের জন্য মিশন পাকিস্তান বাস্তবায়নের বড় সুযোগ এসে যায়। রাষ্ট্র ক্ষমতা ব্যবহার করে নতুন উদ্যোগে তারা কাজ শুরু করে। পাকিস্তানের একজন বড় এজেন্ট জামায়াত নেতা আলী আহসান মুহম্মদ মুজাহিদ সংসদ সদস্য ছিলেন না; তারপরও বিএনপি তাকে গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী বানায়। মুজাহিদ প্রকাশ্যে মিডিয়ায় বললেন, এদেশে কোনো মুক্তিযুদ্ধ হয়নি, ওটা ছিল হিন্দু ভারতের ষড়যন্ত্র, অর্থাৎ বাংলাদেশ হচ্ছে ভারতের ষড়যন্ত্রের ফসল, আমরা এটা চাইনি। সুতরাং মিশন পাকিস্তান বাস্তবায়নে বাংলাদেশকে হিন্দুশূন্য করার কাজ শুরু হয়ে গেল। ২০০৩ সালের ২৩ নভেম্বর দ্য ইকোনমিস্ট পত্রিকায় বিশাল প্রতিবেদন ছাপা হয়, যার শিরোনামের বাংলা অর্থ-‘একমাত্র দেশ ত্যাগই বাংলাদেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের জন্য নিরাপদ জায়গা। তাদের লক্ষ্য অর্জনের পথে আরেক বড় বাধা শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগকে শেষ করার জন্য ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড আক্রমণ হয়। ২০০১-২০০৬, পাঁচ বছর অনেক চেষ্টার পরেও শেষ পর্যন্ত জামায়াত-বিএনপির মিশন ব্যর্থ হয়। ২০০৮ সালের নির্বাচনে জনগণের বিশাল ম্যান্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগ। সবার প্রত্যাশা ছিল পর্যায়ক্রমে একটা সময়ে এসে রাষ্ট্র আবার পুরোপুরি বাহাত্তরের সংবিধানে ফিরে যাবে এবং ধর্মীয় রাজনীতি, অর্থাৎ রাজনৈতিক ইসলামের অবসান ঘটবে। কোনো গোষ্ঠীই সাম্প্রদায়িক উন্মাদনা ছড়াতে পারবে না। মানুষের মনমানসিকতার উন্নতি ঘটবে এবং আধুনিক ও উদার হবে। রাষ্ট্র ও সমাজ ধর্মান্ধতার দিকে ঝুঁকবে না। গত ১৩ বছরে মানুষের এই প্রত্যাশার কতখানি পূরণ হয়েছে? গত ১৩ বছরে অর্থনৈতিকভাবে অসাধারণ সমৃদ্ধি ঘটেছে, যা তুলনাহীন সার্বিকভাবে রাষ্ট্রের সক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু আমরা কি বলতে পারছি অদূর ভবিষ্যতে বাংলাদেশ পুরোপুরি বাহাত্তরের সংবিধানে ফিরে যেতে পারবে, ধর্মীয় রাজনীতি রহিত হবে। যদি বলতে না পারি, তাহলে প্রশ্ন আসে, কেন পারছি না, দুর্বলতা কোথায়। এবার দুর্গাপূজায় যা ঘটে গেল সেটির পুনরাবৃত্তি আর হবে না, তার নিশ্চয়তা কী। ফল্টলাইনগুলো কোথায়।

গভীর অনুসন্ধান ও বিচার বিশ্লেষণ প্রয়োজন। কোনো কিছুই হঠাৎ করে ঘটেনি। সাম্প্রদায়িকতার মতো জাতীয় মরণব্যাধি নিয়ে আমরা বসবাস করছি। ৫০ বছর ধরে সবকিছু আমাদের চোখের সামনে হলেও উটপাখির নীতি ও কৌশল আজকে আমাদের এখানে এনে দাঁড় করিয়েছে।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?

এই মাত্র | শোবিজ

কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক
কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

১৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৫৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে