শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৮, বুধবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২

আত্মোৎসর্গকারী জননেত্রী শেখ হাসিনা

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
আত্মোৎসর্গকারী জননেত্রী শেখ হাসিনা

জীবনকালে ভালো কাজের প্রশংসা করার জন্য সবসময়ই সাধারণ লোকের প্রবল আগ্রহ আমি লক্ষ্য করেছি। এই আগ্রহের প্রধান কারণ হচ্ছে এই ভালো মানুষগুলো যারা নিজেদেরকে নি:স্বার্থভাবে অন্যের কল্যাণে উৎসর্গ করেন ও বিনিময়ে নূন্যতম প্রশংসাও প্রত্যাশা করেন না। আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে জীবন মৃত্যুতে কোনদিনও তাদের পরসেবার মনোবৃত্তি মানুষ ও অন্য সকল প্রাণীর মন থেকে মুছে যায় না। 

সারাবিশ্বে যাদের কল্যাণমূলক কর্ম, তাদেরকে প্রশংসার বানে জর্জরিত করেছে তারা সকলেই জীবদ্দশায় সমাজের একশ্রেণীর মানুষের হীনমন্যতার দ্বারা আক্রান্ত হয়েছেন ও বিব্রত হয়েছেন। কিন্তু পরোপকারের মহান ব্রত থেকে কখনই সামান্যতম বিচ্যুত হননি। গত শতাব্দীতেও মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার নিকটাত্মীয়রা জীবনদান করেছেন কিন্তু সত্য থেকে বিচ্যুত হননি। বিশ্বব্যাপী মার্টিন লুথার কিং, জন এফ কেনিডি, ঘানার কোয়ামে নক্রুমা, মহামতি লেনিন, ন্যালসন ম্যান্ডেলা, মহাত্মা গান্ধী, মিসেস ইন্ধিরা গান্ধীদের নাম আজও শ্রদ্ধাভরে সকলে স্মরণ করে ও তাদের দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে প্রতিনিয়ত লক্ষ কোটি মানুষ অন্যের কল্যাণে নিয়োজিত থাকেন। আমাদের এই মহাবিশ্বের উন্নতি এবং প্রগতির যে দৃষ্টান্ত তারা সৃষ্টি করে গেছেন তা দ্বারাই অনুপ্রাণিত হয়ে কোটি, কোটি মানুষ সমাজ উন্নয়নে অপূরণীয় দৃষ্টান্ত রেখে যাচ্ছেন। এই কথা গুলো যখন লিখছি তখন, আমার দৃষ্টিপটে ভেসে উঠেছে বাংলার দুঃখী মানুষের এই শতকের ত্রাতা, সার্বিক কল্যাণের কাজে নিয়োজিত বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কথা। 

বাংলার ভূখা-নাঙ্গা, দুঃখী হাজার বছরের অত্যাচার নির্যাতনের শিকার মানুষগুলো জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাত ধরে, জীবন জীবিকার সকল মায়া ত্যাগ করে, লক্ষ লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে, এই ভূখন্ডকে স্বাধীন করেছিল ১৯৭১ সালে। মাত্র সাড়ে তিন বছরের শাসনকালে একটি পূর্ণ গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে, জাতির জনক আমাদেরকে রাজনৈতিক, সামাজিক, ধর্মীয় ও জীবনের মুক্তির স্বাদ এনে দিয়েছিলেন। আমেরিকান সাম্রাজ্যবাদের নিকৃষ্ট অনুচর পাকিস্তানের দৃর্বৃত্ত শাসক ও বাংলাদেশের কুলাঙ্গার মোস্তাক জিয়া চক্র যখন আমার জাতির জনককে ও জাতীয় নেতাদেরকে হত্যা করে মুক্তিযুদ্ধে অর্জিত স্বাধীন এই দেশকে আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদীদের ক্রীড়ানকে পরিণত করেছিল, তখনই ভাগ্যক্রমে বেঁচে থাকা বঙ্গবন্ধুর দুই জীবিত কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা পিতার আরোধ্য মুক্তির সংগ্রামকে জীবনে পরিণত করে আমাদের মাথার উপর এসে দাঁড়িয়েছিলেন ও দিকনির্দেশনা দিতে শুরু করেছিলেন। এটা ১৯৭৫ সালের আগস্ট মাসের নৃশংস হত্যাকান্ডের পরের কথা।  

গত ১৯ বছরে বাংলার প্রতিটি মানুষের ঘরে ঘরে রাষ্ট্রের সমস্ত শক্তি ব্যবহার করে জনগণের কাছে পৌঁছে শেখ হাসিনা বাঙালির জীবনে নিয়ে এসেছেন ক্ষুধাহীন দিন, আবাসস্থলের ব্যবস্থা, শিক্ষা উপযোগী পাঠাগার, স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য গ্রামে গ্রামে স্বাস্থ্য কেন্দ্র, দরিদ্র অভাবী বৃদ্ধ-বৃদ্ধাসহ সকল অনগ্রসর মানুষের খুন্নী-বৃত্তি নিবারনের ব্যবস্থা। বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের আজ যে সম্মান ও মর্যাদা এত দ্রুত সেখানে পৌঁছার জন্য যে পরিমাণ শ্রম ও সাধনা দিতে হয় তা এই দুই বোন দিয়েছেন অকাতরে। জননেত্রী শেখ হাসিনার ৭৬তম জন্মদিনে আমাদের পরম সৌভাগ্য প্রায় শতবার তাঁর জীবন বিনাশ করার প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়ে বাংলার জনগণ তাঁর সেবাকে আজো নিশ্চিত করেছেন। 

বাংলাদেশে আজ দারিদ্রসীমা সহনীয় পর্যায়ে নিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছে। শিশুদের খাদ্যের পুষ্টি নিশ্চিত করা হয়েছে। গরীব, দুঃখী ভূমিহীন মানুষের আবাসস্থলের ব্যবস্থা এরইমধ্যে নিশ্চিত করা হয়েছে। ১৯৭১ সালের ডিসেম্বরে শূন্য বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ দিয়ে আরম্ভ করা বাংলাদেশ আজ নিজ অর্থে পদ্মা সেতুর মতো একটি বিশ্বমানের সেতু নির্মাণ করেছে। এর ফলে সকল অঞ্চলের বাংলাদেশের সমস্ত মানুষকে স্থলপথে যাতায়াতের ব্যবস্থা নিশ্চিত হয়েছে। আমরা স্যাটেলাইট যুগে প্রবেশ করেছি যেটা কল্পনারও একসময় বাইরে ছিলো। ইন্টারনেট ব্যবস্থার উন্নতি করে বিশ্বের যে কোন প্রান্ত থেকে আমাদের মা ভাই-বোনদের টেলি যোগাযোগের মাধ্যমে দেখতে পারি এবং তাদের সাথে সরাসরি কথা বলতে পারি। যার সম্পূর্ণ কৃতিত্ব শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সরকারের।

আমাদের বাল্যকালে হাজী মোহাম্মদ মহসিনের দয়া ও দাক্ষিণ্য বইয়ের পাতায় পড়ে আমরা পুলকিত হতাম এবং শ্রদ্ধা অবনতচিত্তে তাকে স্মরণ করতাম। গত কদিন আগের সাফ গেইমে জয়ী আমাদের মেয়েদের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ওয়াদা করা আবাসস্থলের নিশ্চয়তা আমাদেরকে আনন্দে উদ্বেলিত করেছে। শেখ হাসিনার পূণ্যবতী মাতা ও পিতা বাহাত্তর সালের জানুয়ারী মাসে পাকিস্তানীদের দ্বারা অত্যাচারিত নারীদের নিজেদের সন্তানের মর্যাদা দিয়ে যেভাবে তাদের স্বস্তি এনে দিয়েছিলেন, সেই একইভাবে দেশের দুঃখী এবং অভাবী মানুষের সামান্যতম কষ্ট জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ব্যথিত করে এবং কাঁদায়। তাই তিনি যখনই এদেশের মানুষের ব্যক্তিগতও গোষ্ঠীগত বিপদ আসে তখনই তাদের পাশে এসে দাঁড়ান। এবং দেশবাসীকে তাদের সাহায্যে আসার জন্য উদ্বুদ্ধ করেন। গত কয়েকদিন আগে সিলেটের বিস্তির্ণ এলাকায় যে বন্যা ও প্লাবন এসেছিল তার থেকে ঐসব এলাকার মানুষকে এবং অন্যসকল প্রাণীকে বাঁচানোর জন্য প্রশাসনসহ রাষ্ট্রের সকল যন্ত্রকে ব্যবহার করে ও সমাজের সকল দয়াবান মানুষকে একত্রিত করে, তাদেরকে বন্যা এবং বন্যা পরবর্তী অবস্থা থেকে উত্তোরণের কাজে সম্পৃক্ত করেছেন এবং এর ফলে বানভাসী মানুষের জীবনে স্বস্তি ফিরে এসেছে।    

আমাদের সকলেরই পূর্বপুরুষদের বহি:শত্রুর প্রতিনিয়ত অত্যাচার নির্যাতনের শিকার হয়ে অভাব অনটনের মধ্যেই জীবন কাটাতে হয়েছিল। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর পঁচাত্তর পরবর্তী ২৯টি বছর দেশটি লুটেরাদের হাতে ছিল এবং তাদের অত্যাচারের  ফলে সকল সামাজিক এবং মানবিক অধিকার থেকে আমরা বঞ্চিত হয়েছিলাম। ১৯৯৬ সালে একবার রাষ্ট্র ক্ষমতায় এসে পরবর্তী ৫ বছরে যদিও শাসনতন্ত্রকে পুনস্থাপন করে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা নিশ্চিত করার ব্যবস্থা জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার নিয়েছিল, কিন্তু তদানীন্তন আমেরিকান রাষ্ট্রপ্রধান বিল ক্লিনটন, ভারতের তখনকার শাসকরা এবং বিএনপির চক্রান্তের ফলে সেই নির্বাচনে ব্যাপক ভোট চুরি করে বিএনপি ক্ষমতায় আসে। ২০০৯ সাল পর্যন্ত তাদের দেশবিরোধী কার্যকলাপের শিকার হয় বাংলার জনগণ। দেশের উন্নতি ও প্রগতি স্থিমিত হয়ে যায়।

২০০৯ সালে  জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর বাংলাদেশের মানুষের পক্ষে স্বাধীনভাবে তাদের জীবন-জীবিকার ব্যবস্থা আসার ফলেই এবং সরকারের প্রচেষ্টায়, নিরন্ন কৃষকেরও কৃষি ঝণ এর সুবিধা ভোগ করার সুযোগ আসায়, বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রতিটি মানুষ ব্যাংক ঝণের সুযোগ গ্রহণ করতে সক্ষম হয়। ফলে নিজের অথবা অন্যের জায়গা জমিতে আজকাল ৫টি পর্যন্ত ফসল ফলিয়ে, তার আর্থিক অবস্থার উন্নতি নিয়ে এসেছে। খাদ্যাভাবের কষ্ট থেকে বাংলাদেশ আজ মুক্ত, আমরা এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। জননেত্রী শেখ হাসিনার 'গ্রামকে শহর' পরিকল্পনার অংশ হিসেবে সারাদেশে যোগাযোগ ব্যবস্থার ব্যাপক উন্নতি হওয়ার ফলে দেশের মানুষ এখন তাদের উৎপাদিত পণ্য সহজেই নগরে বন্দরে বিক্রি করে আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছে। 

এরকমের হাজারো উদাহরণ দেওয়া যাবে, এতো অর্জন স্বল্পপরিসরে বিস্তৃতভাবে বলা সম্ভব নয়। আমাদের কৃতজ্ঞতার ভান্ডার প্রতিনিয়তই বৃদ্ধি পাচ্ছে। যেমন বৃদ্ধি পেয়েছে পাশ্ববর্তী দেশে সিঙ্গাপুরে লি কুয়ান ইউ'র বৈপ্লবিক নেতৃত্বে এবং তার বংশধরদের রাষ্ট্রক্ষমতা পরিচালনার মাধ্যমে। মালেয়শিয়ার কালজয়ী পুরুষ মাহাথির মোহাম্মদ আজও নব্বই উর্ধ বয়সে ওই দেশের ভরসাস্থল ও দিকনির্দেশক হিসেবে তার দেশবাসীর আস্থার আসনটি দখল করে আছেন। আমাদের প্রিয় নেত্রী বাংলাদেশের মানুষের ভরসা এবং আশারস্থল জননেত্রী শেখ হাসিনা দিবানিশি বাংলার জনগণের এবং বিশ্ব মানবতার উন্নয়নে অকুতোভয় কাজ করে যাচ্ছেন। তার হাত দিয়েই বাংলা ভাষা বিশ্ববাসীর স্বীকৃতি অর্জন করেছে বলেই জাতিসংঘ ২১শে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। 

বাংলাদেশে সকল ভাষাভাষী মানুষের নিজ ভাষা ও ডায়ালগ চর্চার জন্য রাজধানী ঢাকায় একটি কেন্দ্রীয় ইন্সটিটিউট গঠন করে, সকলের মাতৃভাষা উন্নতির প্রাথমিক সোপানটি ঐ ইন্সটিটিউটের মাধ্যমে শুরু করেছেন।    
            
বঙ্গবন্ধু ১৯৭৪ সালে সর্বপ্রথম বাংলায় ভাষণ দিয়েছিলেন। সেই থেকে আজ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এলে প্রতিবছর জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষনটি বাংলায় দেন। বিশ্ব দরবারে বাংলা ভাষার সম্মান ও মর্যাদা বৃদ্ধির এই প্রয়াসটির জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাই। জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভের পর থেকে বঙ্গবন্ধুর অনুসৃ:ত নীতি 'পৃথিবী দুই ভাগে বিভক্ত, শোষক ও শোষিত, আমি শোষিতের পক্ষে।' সেই নীতি অনুসরণ করে যেখানে যে কোন বিপদ ও রাষ্ট্রীয় বা সামাজিক সন্ত্রাস দ্বারা জনগণ নির্যাতিত হয় , জননেত্রী শেখ হাসিনা বিনা দ্বিধায় তাদের পাশে গিয়ে দাঁড়ান। এমনকি যে পাকিস্তান ১৯৭১ সালে আমাদের সমস্ত বাঙালিদের সীমাহীন নির্যাতন করেছে তারাও এবার যখন বন্যা কবলিত হয়ে তাদের সাধারণ মানুষের আশ্রয় ও দুর্ভোগ নিবারনের জন্য আন্তর্জাতিক সাহায্য চেয়েছে , তখন বাংলাদেশ তাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। ১২ লক্ষ রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশে আশ্রয় দিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনা 'মানবতার মা' - মাদার অব হিউমিনিটি হিসেবে বিশ্ববাসীর কাছে আদৃত হয়েছেন। সেই ধারাবাহিকতায় তিনি শত্রু মিত্র বিবেচনা না করে, পাকিস্তানের বানভাসী মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। 

বাংলাদেশের ভেতরে ২০০৪ সালের ২১শে আগস্ট জননেত্রীকে যারা হত্যা করার চেষ্টা করেছিল, তাদের মদদদাতা বেগম খালেদা জিয়াকে ফৌজদারী অপরাধের শাস্তি চলাকালেও প্যারোলে মুক্তি দিয়ে ও সুচিকিৎসার বন্দোবস্ত করে দিয়ে অপরিসীম মানবতার স্বাক্ষর রেখেছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কালজয়ী জীবন বাজি রেখে বাংলার মানুষের মুক্তির সংগ্রাম চিরস্থায়ী করার জন্য বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানার আত্মত্যাগ বাঙালি জাতি অনন্তকাল গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ রাখবে। আজ শেখ হাসিনার জন্মদিনে তার দীর্ঘায়ু কামনা করি এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ তাঁর জ্যেষ্ঠ কন্যার নেতৃত্বে সারাবিশ্বের মানুষের কাছে আরও মর্যাদার আসনে উপস্থাপিত হোক এই প্রত্যাশা বিশ্ব বাঙালির। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু। শেখ হাসিনা দীর্ঘজীবি হোন।    

লেখক: বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ 


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
গাছের চারা বিনিময়ে ছাদ বাগানিদের নববর্ষ উদযাপন
গাছের চারা বিনিময়ে ছাদ বাগানিদের নববর্ষ উদযাপন

এই মাত্র | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চাঁদপুরে পুড়ল ১১ দোকান
চাঁদপুরে পুড়ল ১১ দোকান

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক
কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

১২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

২৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ