শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৫

সাক্ষাৎকার

স্বল্প আয়ের মানুষকে সহজ শর্তে বিনিয়োগ করছে এআইবিএল

ফরমান আর চৌধুরী, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও, আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক পিএলসি
প্রিন্ট ভার্সন
স্বল্প আয়ের মানুষকে সহজ শর্তে বিনিয়োগ করছে এআইবিএল

আবাসন খাতে মোট রিটেইল বিনিয়োগের ৭০-৭৫% আবাসন খাতে বিনিয়োগ করে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক। যা গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী সময়ে সময়ে বৃদ্ধি করে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে কথা বলেছেন ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ফরমান আর চৌধুরী।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মানুষের প্রধানতম চাহিদার একটি বাসস্থান। এ বাসস্থান নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে ব্যাংকের ভূমিকা কেমন?

ফরমান আর চৌধুরী : বাসস্থান মানুষের মৌলিক চাহিদার মধ্যে অন্যতম এবং এটি জীবনের সবচেয়ে বড় এবং গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তগুলোর একটি। বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশে, যেখানে জনসংখ্যার চাপ এবং শহুরে সম্প্রসারণ দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে, সেখানে নিজস্ব বাসস্থান থাকা একটি বিশাল চ্যালেঞ্জ। এ ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ব্যাংকগুলো হোম ইনভেস্টমেন্ট প্রদান করে, যা মানুষের স্বপ্নের বাড়ি অর্জনকে সহজ করে তোলে। বাংলাদেশ ব্যাংকও আবাসন খাতকে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির একটি মূল চালিকাশক্তি হিসেবে দেখে এবং ব্যাংকগুলোকে এ খাতে ইনভেস্টমেন্ট বা বিনিয়োগ প্রদানে উৎসাহিত করছে। আমরা ইতোমধ্যে রিটেইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে গ্রাহকদের জন্য হোম ইনভেস্টমেন্ট ও সেমি-পাকা হোম ইনভেস্টমেন্ট অংশীদারিত্বভিত্তিক বিনিয়োগ পদ্ধতির মাধ্যমে বিনিয়োগ প্রদান করছি। এর ফলে দেশের আবাসন সমস্যা সমাধানে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে চেষ্টা করছি।  

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নিজের বাসস্থান তৈরিতে ব্যাংক কীভাবে মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারে?

ফরমান আর চৌধুরী : ব্যাংক দীর্ঘমেয়াদি হোম বিনিয়োগ সুবিধা প্রদান করে, যা গ্রাহকরা তাদের আয় অনুযায়ী সহজ কিস্তিতে পরিশোধ করতে পারেন। সাধারণত বাংলাদেশে ব্যাংকগুলো গ্রাহকদের দীর্ঘমেয়াদি আবাসন বিনিয়োগ প্রদান করে থাকে, যার মেয়াদ ১৫ থেকে ২০ বছর পর্যন্ত হতে পারে। তাছাড়া কিছু ব্যাংক কম আয়ের মানুষদের জন্য বিশেষ প্রোগ্রাম বা সাশ্রয়ী হাউজিং প্রকল্পেও অর্থায়ন করে থাকে। সাধারণত ব্যাংকগুলো গ্রাহকদের ৭০% পর্যন্ত বিনিয়োগ প্রদান করে এবং অবশিষ্ট ৩০% গ্রাহককে নিজস্ব অর্থ দিয়ে প্রদান করতে হয়। আমি আগেই উল্লেখ করেছি যে, আমরা ইতোমধ্যে গ্রামাঞ্চলে ব্যক্তি পর্যায়ে সেমি-পাকা হোম বিনিয়োগ প্রদান করে থাকি, এর মাধ্যমে স্বল্প আয়ের মানুষের সহজ শর্তে বিনিয়োগ পাওয়ার ক্ষেত্রে আল-আরাফাহ্ ব্যাংক উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করছে। এ ছাড়াও শহরাঞ্চলে ট্রাইপাট্রিট চুক্তির মাধ্যমে বিনিয়োগ প্রদান করে থাকি।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : চাহিদার তুলনায় ব্যাংক দেওয়ার বিনিয়োগ/ঋণের পরিমাণ কি বাড়ানো উচিত?

ফরমান আর চৌধুরী : আবাসন চাহিদার বৃদ্ধি, সক্ষমতা এবং দেশের অর্থনীতিতে এ খাতের গুরুত্ব বিবেচনা করে ব্যাংকগুলোর অর্থায়ন বাড়ানো উচিত। তবে এ ক্ষেত্রে ঝুঁকি নির্ধারণ ও বিনিয়োগ ব্যবস্থাপনা দক্ষতার ওপর গুরুত্বারোপ করা আবশ্যক।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাদের প্রতিষ্ঠান হোম লোন দিলে রিটার্ন হার কত?

ফরমান আর চৌধুরী : ইসলামী ব্যাংকে রিটার্ন হার বিনিয়োগ চুক্তির আওতায় গ্রাহকের সম্মতিতে নির্ধারিত হয়, যেমন এইচপিএসএমভিত্তিক চুক্তিতে মুনাফার হার ১২.৫% থেকে ১৪% হয়ে থাকে।  

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ব্যাংকগুলোতে হোম লোন নিতে হলে অনেক বেশি ঝামেলা পোহাতে হয় গ্রাহকদের অভিযোগ কতটুকু সঠিক?

ফরমান আর চৌধুরী : ব্যাংকগুলোতে কিছু ক্ষেত্রে ঝামেলা হতে পারে, যেমন জমির ডকুমেন্টেশনের দীর্ঘ প্রক্রিয়া। বিনিয়োগ আবেদন থেকে চূড়ান্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে বেশ কয়েকটি ধাপ থাকে, যেমন কাগজপত্র যাচাই-বাছাই, সম্পত্তি মূল্যায়ন, গ্রাহকের কিস্তি প্রদানের সক্ষমতা যাচাই ইত্যাদি। আমাদের ব্যাংকে ঝামেলা কমানোর জন্য সহজ এবং ন্যায়সংগত প্রক্রিয়া নিশ্চিত করা হয়। আমরা অনেক ক্ষেত্রে গ্রাহকদের ফিন্যান্সিয়াল এপ্রুভাল ৩ কর্মদিবসের মধ্যে দিয়ে থাকি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের অর্থনীতির অন্যতম খাত আবাসন। ব্যক্তি আবাসন ঋণের প্রতি ব্যাংকগুলোর বেশি আগ্রহ নাকি যৌথ আবাসনে আগ্রহ বেশি।

ফরমান আর চৌধুরী : বর্তমানে ব্যাংকগুলোর প্রধান আগ্রহ রিটেইল ব্যাংকিং বিনিয়োগের দিকে বেশি। যদিও যৌথ আবাসন খাতের বিনিয়োগ বাড়ছে, তবে ব্যক্তিগত আবাসন বিনিয়োগ এখনো ব্যাংকগুলোর প্রধান লক্ষ্য। যেহেতু ব্যক্তি আবাসন বিনিয়োগের ঝুঁকি কম এবং বিনিয়োগ গ্রহীতার ওপর সরাসরি নিয়ন্ত্রণ থাকে, তাই এটি ব্যাংকগুলোর জন্য একটি লাভজনক খাত। ব্যক্তিপর্যায় আবাসন বিনিয়োগ চাহিদা বেশি থাকায় ব্যাংকগুলো সাধারণত এ খাতে বেশি আগ্রহী।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাদের ব্যাংক আবাসন খাতে মোট ঋণের কত ভাগ লোন দেয়?

ফরমান আর চৌধুরী : বর্তমানে গ্রাহকদের আগ্রহ শরীয়াহ্ভিত্তিক রিটেইল বিনিয়োগের প্রতি দিন দিন বাড়ছে। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে রিটেইল বিনিয়োগ বৃদ্ধি করা এবং আবাসন বিনিয়োগ জোরদার করা। আমাদের ব্যাংক আবাসন খাতে মোট রিটেইল বিনিয়োগের ৭০-৭৫% বিনিয়োগ করে থাকে, যা গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী সময়ে সময়ে বৃদ্ধি করা হয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গাড়ি কেনার ক্ষেত্রে আপনাদের ব্যাংক কীভাবে সহায়তা করে?

ফরমান আর চৌধুরী : বর্তমানে গ্রাহকদের আবাসন চাহিদা পূরণের পাশাপাশি পরিবারের যাতায়াত সুবিধার জন্য গাড়ি কেনার চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। গ্রাহকদের চাহিদা পূরণে আমরা নতুন ও সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ি কেনার জন্য সহজ শর্তে অটো বিনিয়োগ প্রদানের মাধ্যমে ব্যাংকিং সহায়তা করে থাকি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নতুন গাড়ি ছাড়া ব্যাংক ঋণ দিতে চায় না। বাজার বিবেচনায় নিয়ে ব্যাংকগুলোর সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ি ক্রয়ে ঋণ দেওয়া কি সম্ভব?

ফরমান আর চৌধুরী : সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ি কেনার জন্য বিনিয়োগ দেওয়া সম্ভব, তবে এর জন্য ব্যাংকগুলোকে গাড়ির অবস্থা এবং বাজারমূল্যের সঠিক মূল্যায়ন করতে হবে। আমাদের ব্যাংক ইতোমধ্যে সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ি কেনার ক্ষেত্রে বিনিয়োগ প্রদান করে যাচ্ছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আবাসন এবং গাড়ি ক্রয়ের ক্ষেত্রে ঋণের ওপর সুদের হার অনেক বেশি। এটা কতটুকু সঠিক?

ফরমান আর চৌধুরী : আবাসন এবং গাড়ি বিনিয়োগের মুনাফার হার তুলনামূলক বেশি হতে পারে। কারণ এটি দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ এবং ব্যাংকের ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার অংশ। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী মুনাফার হার সময়ে সময়ে নির্ধারণ করা হয়।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আবাসন এবং গাড়ি ঋণের ক্ষেত্রে আপনাদের নতুন কোন পরিকল্পনা আছে কিনা?

ফরমান আর চৌধুরী : আমরা ইতোমধ্যে গাড়ি বিনিয়োগের জন্য বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি যেমনঃ সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ির জন্য বিনিয়োগ। এছাড়াও, বর্তমানে বাংলাদেশ ব্যাংক অটোমোবাইল সেক্টরকে আরও উৎসাহ করার জন্য গাড়ির ক্রয় মূল্যের বিনিয়োগের হার ৪০% থেকে ৬০% ও হাইব্রিড গাড়ির ক্ষেত্রে ৭০% এবং বিনিয়ো সীমা ৪০ লক্ষ থেকে ৬০ লক্ষ টাকায় বৃদ্ধি করেছে এবং সে অনুযায়ী আমাদের অটো বিনিয়োগ চলমান রয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মানুষের এই মৌলিক চাহিদা পূরণের ব্যাংকগুলোর ভূমিকা আরো সহজ করা সম্ভব কিনা? ফরমান আর চৌধুরী : আমরা গ্রাহকদের জন্য দ্রুত বিনিয়োগ প্রক্রিয়াকরণ, ডিজিটাল আবেদনর ব্যবস্থা, এবং সহজ শর্তাবলীর সুবিধা দিতে কাজ করছি। এছাড়াও গ্রামীণ এলাকায় হাউজিং বিনিয়োগ বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ইলেকট্রনিকস পণ্যের চাহিদার ৮৫ শতাংশ দেশে উৎপাদিত হয়
ইলেকট্রনিকস পণ্যের চাহিদার ৮৫ শতাংশ দেশে উৎপাদিত হয়
এআইসহ সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে এগিয়ে ওয়ালটন ফ্রিজ
এআইসহ সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে এগিয়ে ওয়ালটন ফ্রিজ
ফ্রিজ ও এসি কেনার আগে...
ফ্রিজ ও এসি কেনার আগে...
ইলেকট্রনিকস পণ্যের বাজার দেশি কোম্পানির দখলে
ইলেকট্রনিকস পণ্যের বাজার দেশি কোম্পানির দখলে
স্বপ্ন থেকে সাফল্যের পথে
স্বপ্ন থেকে সাফল্যের পথে
স্মার্টফোনে অ্যাপ নিয়ন্ত্রণ
স্মার্টফোনে অ্যাপ নিয়ন্ত্রণ
ইউটিউবে প্লে সামথিং বাটন
ইউটিউবে প্লে সামথিং বাটন
আলিবাবার শক্তিশালী এআই
আলিবাবার শক্তিশালী এআই
হোয়াটসঅ্যাপে ডকুমেন্ট স্ক্যানার
হোয়াটসঅ্যাপে ডকুমেন্ট স্ক্যানার
ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার ট্রিকস
ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার ট্রিকস
ঋণের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ আবাসন খাতের জন্য বরাদ্দ রেখেছে মিডল্যান্ড ব্যাংক
ঋণের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ আবাসন খাতের জন্য বরাদ্দ রেখেছে মিডল্যান্ড ব্যাংক
এনআরবিসির হোম লোনে বাড়ির স্বপ্ন পূরণ
এনআরবিসির হোম লোনে বাড়ির স্বপ্ন পূরণ
সর্বশেষ খবর
গাছের চারা বিনিময়ে ছাদ বাগানিদের নববর্ষ উদযাপন
গাছের চারা বিনিময়ে ছাদ বাগানিদের নববর্ষ উদযাপন

এই মাত্র | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চাঁদপুরে পুড়ল ১১ দোকান
চাঁদপুরে পুড়ল ১১ দোকান

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক
কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

১২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

২৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ