সারা বিশ্বের মত কুয়েতে আজ যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হল ঈদুল আজহা। কুয়েত ধর্ম মন্ত্রণালয় পরিচালিত এবং বাংলাদেশ কুরআন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপনায় ১২টি স্থানে একসঙ্গে ভোর সাড়ে ৫টায় বাংলা খুৎবাসহ নামাজ আদায় করেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা।
কুয়েতে প্রবাসীদের সবচে' বড় ঈদের জামাত অনিুষ্ঠিত হয় নাসের আল হামাদ হাসাবিয়া বড় মসজিদে। এখানে ইমামতি করেন মাওলানা মুশতাকুর রহমান। এখানেই প্রবাসীদের সঙ্গে ঈদের নামাজ আদায় করেন বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এস এম আবুল কালাম, কাউন্সিলর এস এম মাহবুবুল আলম, কাউন্সিলর (শ্রম) আবদুল লতিফ খান, সোনালী ব্যাংক কুয়েত প্রতিনিধি সাফায়েত হোসেন পাটোয়ারীসহ অসংখ্য প্রবাসী। সে সময় রাষ্ট্রদূত সকলকে ঈদের শুভেচ্ছা জানান। নামাজ শেষে প্রবাসীরা একে অপরের সাথে ঈদের শুভেচ্ছা ও কৌশল বিনিময় করেন।
কুয়েত সরকারের নির্ধারিত কিছু স্থানে কুরবানীর পশু জবাই করার নিয়মে সবাই সারিবদ্ধ লাইনে দাঁড়িয়ে পশুটি জবাইয়ের পর ডাক্তার পরীক্ষা করে খাওয়ার উপযোগী সত্যায়িত করার পরই পাচ্ছেন পশুটি। খাওয়ার অযোগ্য হলে গুনতে হয় না আলাদা খরচ, কেননা তিনি পাবেন আরেকটি পশু। যদিও রিপোর্ট করা পর্যন্ত কোন খাওয়ার অযোগ্য পশুর খবর পাওয়া যায়নি।
বিডি-প্রতিদিন/ ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬/ আফরোজ