রাজশাহীর বাঘা উপজেলার আড়ানী পৌর নির্বাচনে সাধারণ ও সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত ৭ ও বিএনপি সমর্থিত ৫ প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন।
আড়ানী পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থিত রবিউল ইসলাম, ২ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থিত জিল্লুর রহমান সরদার, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপির সমর্থিত আবদুল আওয়াল, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় মোজাম্মেল হক রাজ, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থিত আবদুস সালাম, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থিত আসাদুজ্জামান রানা, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থিত মানিক হোসেন, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে মাত্র ১ ভোটের ব্যবধানে আওয়ামী লীগ সমর্থিত কার্তিক হালদার ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থিত মোশারফ হোসেন লিটন। সংরক্ষিত ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থিত ইলোরা নাজ কেমি, আওয়ামী লীগ সমর্থিত খাদিজা বেগম ও মর্জিনা বেগম।
চারঘাট পৌরসভায় ৭টিতে আওয়ামী লীগে ও ৫টিতে বিএনপি সমর্থকরা বিজয়ী হয়েছে। সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত সালেহা বেগম ও খোদেজা বেগম এবং বিএনপি সমর্থিত শেফালী বেগম। সাধারণ কাউন্সিলর পদে ১ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক সাজ্জাদ হোসেন, ২ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থক আবু বকর, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থক নাজমুল হক, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থক মোজাফ্ফর হোসেন, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক আজমল হোসেন মতি, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক রাজু আহম্মেদ, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থক আবদুল ওহাব, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে ইমদাদুল হক ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক আলতাফ হোসেন।
মোহনপুরের কেশরহাট পৌরসভায় ৬টিতে আওয়ামী লীগ, তিনটিতে বিএনপি, দুইটিতে স্বতন্ত্র ও একটিতে জামায়াত সমর্থকরা নির্বাচিত হয়েছেন। ১ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থক শফিকুল ইসলাম, ২ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক কফিল উদ্দিন, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক গিয়াস উদ্দিন, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে জামায়াত সমর্থক শফিকুল ইসলাম শফি, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক সাবের আলী, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক মোবারক হোসেন টাইগার, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থক বানেস আলী, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক রুস্তম আলী প্রাং ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডে স্বতন্ত্র প্রার্থী আলাল উদ্দিন। সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে স্বতন্ত্র জোসনা বেগম, বিএনপি সমর্থক কহিনুর বেগম ও আওয়ামী লীগ সমর্থক মোমেনা আকতার।
গোদাগাড়ী পৌরসভায় ৫টিতে আওয়ামী লীগ, ২টিতে বিএনপি, ২টিতে জামায়াত ও তিনটিতে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন। ১ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক আকমল হোসেন, ২ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থক তোফাজ্জল হোসেন, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক মোফাজ্জল হোসেন, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক আবদুল হাকিম, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে জামায়াত সমর্থক মনির উদ্দিন, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক শহিদুল ইসলাম, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থক মাহাবুবুর রহমান বিপ্লব, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে স্বতন্ত্র সাজ্জাদ হোসেন ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডে জামায়াত সমর্থক ওবাইদুল্লাহ। সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে আওয়ামী লীগ সমর্থক মনিরা বেগম ও স্বতন্ত্র রোকেয়া বেগম এবং মনোয়ারা বেগম।
বাগমারার ভবানীগঞ্জ পৌরসভায় ৬টিতে আ’লীগ, ৫টিতে বিএনপি ও একটিতে জাতীয় পার্টির সমর্থকরা বিজয়ী হয়েছেন। ১ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক আবুল হাসান, ২ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থক ইসমাইল হোসেন, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক আহমদ আলী প্রাং, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক দুলাহার হোসেন, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক হাসেন আলী, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থক আনিছুর রহমান জোয়ার্দার, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক ফয়জুদ্দিন মণ্ডল, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থক জিল্লুর রহমান, ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থক আমানত উল্লাহ। সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে আওয়ামী লীগ সমর্থক রোনা মাহাবুর, বিএনপি সমর্থক শাহানারা খাতুন ও জাতীয় পার্টি সমর্থক রাবেয়া বেগম।
বাগমারার তাহেরপুর পৌরসভায় ৮টিতে আওয়ামী লীগ, তিনটিতে বিএনপি ও একটিতে জাতীয় পার্টির সমর্থকরা বিজয়ী হয়েছেন। ১ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক বাবুল খাঁ, ২ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থক শামসুল আলম সরদার, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক তাপস কুমার দাস, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক হাসানুজ্জামান শাহ, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থক সমসের আলী, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক শিউলী বিবি, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক মফিজ উদ্দিন, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থক আবদুল হামিদ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক রইস উদ্দিন। সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে জাতীয় পার্টি সমর্থক ফাতেমা বেগম এবং আওয়ামী লীগ সমর্থক রিজিয়া বিবি ও শামীমা আকতার শিউলী।
দুর্গাপুর পৌরসভায় ৭টিতে আওয়ামী লীগ, ৪টিতে বিএনপি ও ১টিতে জামায়াত সমর্থরা নির্বাচিত হয়েছেন। ১ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক শামসুল ইসলাম, ২ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক মাহফুজুল ইসলাম লিটন, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে জামায়াত সমর্থক আবুল কালাম আজাদ, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক সেলিম রেজা, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থক জহুরুল হাসান, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থক হায়দার আলী, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক সোহেল রানা, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক আনসার আলী ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থক সোলেমান আলী। সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে বিএনপি সমর্থক পারুল বেগম এবং আওয়ামী লীগ সমর্থক ফেরদৌসী বেগম ও শ্রীমতি রেবা রাণী। ফেরদৌসী বেগম বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
পবা উপজেলার নওহাটা পৌরসভায় ২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আজিজুল হক ছাড়া সবাই বিএনপি সমর্থক। ১ নম্বর ওয়ার্ডে আবদুল কুদ্দুস, ২ নম্বর ওয়ার্ডে আজিজুল হক, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে মোজাম্মেল হক, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে নাজিম উদ্দিন মোল্লা, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে সাজ্জাদ হোসেন, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে আলাউদ্দিন মোল্লা, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে আবু সুফিয়ান ৮ নম্বর ওয়ার্ডে মোহাম্মাদ আলী জিন্নাহ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডে সাইদুল রহমান। সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে তাজমা ইসলাম পারুল, আজেদা বিবি ও শীনা বেওয়া।
কাটাখালী পৌরসভায় কাউন্সিলর পদে ১ নম্বর ওয়ার্ডে আসাদুজ্জামান আসাদ, ২ নম্বর ওয়ার্ডে জাবেদ আলী, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে ইসরাফিল হোসেন, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে খোকনুজ্জামান মাসুদ, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে মোত্তালেব মোল্লা, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে আনোয়ার সাদাত, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে মনিরুল ইসলাম, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে আবদুল মজিদ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডে আবদুল খালেক। সংরক্ষিত কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন হোসনেয়ারা বেগম, দুলুফা আকতার মিলি ও ময়না বেগম।
গোদাগাড়ী উপজেলার কাঁকনহাট পৌরসভায় ১ নম্বর ওয়ার্ডে লুৎফর রহমান বিশু, ২ নম্বর ওয়ার্ডে আমিরুল ইসলাম, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে আব্দুল্লাহেল কাফি, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে আজাহার আলী, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে আরসেদ আলী, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে সাদেকুল ইসলাম সেলিম, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে মো. জাহাঙ্গীর, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে সেলিম রেজা এবং ৯ নম্বর ওয়ার্ডে মিজানুর রহমান। সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে শাহনাজ বেগম, আম্বিয়া বেগম ও ওয়াহিদা সুলতানা লাবনী।
তানোর পৌরসভায় ৭টিতে বিএনপি, ৪টিতে আওয়ামী লীগ ও একটি স্বতন্ত্র প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন। ১ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থকতাসির মণ্ডল, ২ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থক মুনসুর রহমান, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক মুরসালিন শেখ, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থক আবদুল মান্নান, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক আবদুল লতিফ, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে স্বতন্ত্র মশিউর রহমান, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক উজ্জল হোসেন, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থক আবদুল বারী ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থক শম্ভুনাথ। সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে বিএনপি সমর্থক জুলেখা বেগম, পলি বেগম ও মোমেনা আহমেদ বিজয়ী হয়েছেন।
তানোর উপজেলার মুণ্ডুমালা পৌরসভায় ৮টিতে আওয়ামী লীগ সমর্থক ও চারটিতে বিএনপি সমর্থকরা বিজয়ী হয়েছেন। ১ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থক আবদুর রহমান, ২ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থক আবু বাক্কার, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থক আবুল বাশার, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক মোস্তাফিজুর রহমান, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক আমির উদ্দিন, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক ফিরোজ কবির, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক নাহিদ হাসান, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক মোস্তাফিজুর রহমান ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক নজরুল ইসলাম। সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে আওয়ামী লীগ সমর্থক আকলিমা বিবি, বিএনপি সমর্থক রাফিয়া বেগম ও আওয়ামী লীগ সমর্থক ইসমত আরা বিজয়ী হয়েছেন।
এ বিষয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাফিজুর রহমান বলেন, ওই কেন্দ্রে ফলাফল ঘোষনার পূর্ব মুহুর্তে দুর্বৃত্তরা জটিলতা সৃষ্টি করার চেষ্টা চালায়। এ সময় পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনতে কয়েক রাউন্ড গুলি ছুড়ে। পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে।
পুঠিয়ায় ৮টিতে আওয়ামী লীগ ও দুইটি করে বিএনপি ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন। ১ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক কামাল হোসেন, ২ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক ইসমাইল হোসেন, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে স্বতন্ত্র শাহ জালাল, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ চঞ্চল কুমার চৌধুরী, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক হারুন অর রশিদ, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক আবদুস সামাদ, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ সমর্থক মনিরুল ইসলাম মিন্টু, ৮ নম্বর ওয়ার্ডে স্বতন্ত্র মোখলেছুর রহমান রাজু ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি সমর্থক শাহাদত আলী নির্বাচিত হয়েছেন। সংরক্ষিত নারী কাউন্সিল পদে বিএনপি সমর্থক রবেদা বেগম এবং আওয়ামী লীগ সমর্থক কহিনুর বেগম ও নাসিমা বেগম নির্বাচিত হয়েছেন।
বিডি-প্রতিদিন/ ৩১ ডিসেম্বর ১৫/ সালাহ উদ্দীন