শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:২২, রবিবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২৫

ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন

নির্বাচন নিয়ে দেশে এক অপ্রয়োজনীয় তর্ক সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচন দ্রুত হোক কেউ কেউ চায় না। নির্বাচন নিয়ে কারও কারও মধ্যে গায়ে পড়ে ঝগড়া করার প্রবণতাও দেখা যাচ্ছে। দেশে এখন একটি অন্তর্বর্তী সরকার। এই সরকারের প্রধান দায়িত্ব হলো পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের সৃষ্ট জঞ্জাল মোটামুটি পরিষ্কার করে একটি নির্বাচিত প্রতিনিধির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার ভিত্তিতে নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলবে। এটাই জনগণের প্রত্যাশা। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের সাড়ে পাঁচ মাস পেরিয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত নির্বাচনের কোনো সুনির্দিষ্ট রূপরেখা পাওয়া যায়নি। যদিও প্রধান উপদেষ্টা আশ্বস্ত করেছেন, চলতি বছরের শেষ দিকে অথবা আগামী বছরের প্রথমার্ধে নির্বাচন হবে। কিন্তু নির্বাচন নিয়ে নানা রকম অনিশ্চয়তা এবং বিভিন্নমুখী কথাবার্তা রাজনৈতিক অঙ্গনকে ক্রমশ ঘোলাটে করছে। এই ঘোলাটে পরিবেশে পতিত স্বৈরাচারের পুনর্বাসনের সুযোগ সৃষ্টি হতে পারে বলেই অনেকের আশঙ্কা।

সংস্কার আগে নাকি নির্বাচন আগে? শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগ সরকারের দুর্নীতিবাজ, গণহত্যাকারীদের বিচার আগে না নির্বাচন আগে এ ধরনের প্রশ্নে রাজনৈতিক অঙ্গন এখন বিভক্ত। আমার মনে হয় এই প্রশ্নগুলো অবান্তর প্রশ্ন। যারা এসব বিতর্ক উসকে দিচ্ছে তাদের অন্য মতলব আছে।

প্রথমেই বলে রাখা দরকার, সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। সংস্কার কোনো সোনার পাথরবাটি বা বটিকা নয়, এটি সেবন করলেই সবকিছু ঠিকঠাক হয়ে যাবে। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে সংস্কারের প্রয়োজন হয়। আজকে যেটি সঠিক, কালকে সেটি হয়তো পরিবর্তনের প্রয়োজন হতে পারে। এভাবেই বিশ্ব প্রকৃতি চলে। সংস্কারের কোনো নির্দিষ্ট ফর্মুলা নেই। তাই সংস্কারের সঙ্গে নির্বাচনের কোনো বৈরিতা আছে বলে অন্তত আমি মনে করি না। আবার অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের নির্বাচন সংস্কার অত্যন্ত জরুরি। গত ১৫ বছরে বাংলাদেশে যে নির্বাচনগুলো হয়েছে সেই নির্বাচনগুলো শুধু প্রশ্নবিদ্ধই নয়, হাস্যকর এবং দুর্ভাগ্যজনক বটে। বিশেষ করে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি বিনা ভোটে নির্বাচন কিংবা ২০১৮-এর রাতের ভোট বাংলাদেশের পুরো নির্বাচনব্যবস্থাকেই কলঙ্কিত করেছে। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য আওয়ামী লীগ সরকার নির্বাচন আইনের বিভিন্ন সংশোধন করেছিল। নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করা হয়েছিল। এমনকি নির্বাচনে জবাবদিহির পথও রুদ্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। এ কারণে নির্বাচন সংস্কার অত্যন্ত জরুরি। তা ছাড়া বিগত সরকারের আমলে ভোটার তালিকায় বিএনপি, জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের অনেককেই অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। তারা নানাভাবে পালিয়ে ছিলেন। কেউ কেউ জেল, জেলজুলুম-অত্যাচার সহ্য করেছেন। অনেকে দেশত্যাগে বাধ্য হয়েছেন। কাজেই জনগণের একটি অংশ এত দিনের নির্বাচনে ভোটার তালিকাতে অন্তর্ভুক্ত পর্যন্ত হতে পারেননি। তাদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করাটা অত্যন্ত জরুরি কাজ। ভোটার নিবন্ধন, নির্বাচনের আইন সংস্কার, নির্বাচনে ভোট গ্রহণ প্রক্রিয়ার জবাবদিহি নিশ্চিত করা ইত্যাদি সংস্কার অত্যন্ত জরুরি। এই সংস্কার কাজগুলো শেষ করেই দেশকে নির্বাচনমুখী করা উচিত।

ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচনদ্বিতীয় প্রশ্ন হলো, জুলাই গণহত্যার বিচার প্রক্রিয়া আগে শেষ হবে নাকি নির্বাচন আগে হবে? এটিও একটি অন্যটির সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয়। বিচার এবং নির্বাচন দুটি ভিন্ন প্রসঙ্গ। বিচারের সঙ্গে নির্বাচনের কোনো বিরোধ নেই। বাংলাদেশের যে বিচারব্যবস্থা তা ঐতিহাসিকভাবে দীর্ঘসূত্রতায় আবদ্ধ এবং ঔপনিবেশিক আমলের আইনের বাধা। যে কারণে এই বিচারপ্রক্রিয়া সময়সাপেক্ষ। তা ছাড়া আইনের শাসনের প্রধান শর্তই হলো অপরাধ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হতে হয়। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনাসহ গণহত্যার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিচার হচ্ছে। এই বিচারপ্রক্রিয়ায় যেমন স্বচ্ছতা, নিরপেক্ষতা জরুরি, তেমনি এই বিচারপ্রক্রিয়া দ্রুত হওয়াটা বাঞ্ছনীয়। কিন্তু দ্রুত বিচার করতে গিয়ে যেন আইনের শাসন এবং বিচারপ্রক্রিয়া প্রশ্নবিদ্ধ না হয় সেটিও লক্ষ রাখতে হবে। এখানে অযাচিত, তাড়াহুড়া করার কোনো সুযোগ নেই। আর এ কারণেই বিচারের জন্য যদি নির্বাচন উপেক্ষা করে তাহলে সেটি হবে এক ধরনের কালক্ষেপণ এবং জনগণের অধিকার হরণের নামান্তর। যে রাজনৈতিক দলগুলো ফ্যাসিবাদবিরোধী গণ আন্দোলনে সক্রিয় তারা সবাই একটি বিষয়ে একমত তা হলো ২০২৪-এর জুলাই-আগস্টে গণহত্যার বিচার হতেই হবে। বাংলাদেশে যেন আর কখনোই ফ্যাসিবাদ, স্বৈরাচারের উত্থান না ঘটে সেটি নিশ্চিত করতে চায় সবাই। তাই যদি হবে তাহলে যে রাজনৈতিক দলই আসুক না কেন, তারা বিচারপ্রক্রিয়া এগিয়ে নিয়ে যাবে নিজস্ব গতিতে। আর সে কারণে বিচারের জন্য কখনোই নির্বাচন থেমে থাকা উচিত নয়।

অন্য যে সংস্কারগুলোর কথা বলা হয়েছে, সে সংস্কারগুলো কোনোভাবেই অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ারভুক্ত নয়। তাদের এটা করাও উচিত না। যেমন সংবিধান সংস্কার। সংবিধান সংস্কারের একমাত্র প্ল্যাটফরম হলো জাতীয় সংসদ অর্থাৎ যারা জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধি। জাতীয় সংসদ ছাড়া সংবিধান সংস্কারের কোনো এখতিয়ার আর কারও থাকতে পারে না। সংবিধান সংস্কার কমিশন একটি রিপোর্ট জমা দিয়েছে। এই রিপোর্টের ভালোমন্দ ইত্যাদি বিচারবিবেচনা করবে জনগণ। জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের সংসদে আলোচনা হবে। জনগণের মতামতের ভিত্তিতে কতটুকু গ্রহণ করা হবে, কতটুকু বর্জন করা হবে সে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। কিন্তু জনগণকে অন্ধকারে রেখে একটি অনির্বাচিত সরকারের সংবিধান সংস্কার করাটা উচিত হবে না। এটি একটি খারাপ দৃষ্টান্ত হবে।

সাম্প্রতিক সময়ে আমরা দেখলাম, পুলিশ, র‌্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পোশাক পরিবর্তন করা হয়েছে। এটি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তীব্র সমালোচনা হচ্ছে। এই কাজগুলো অপ্রয়োজনীয়। একটি অনির্বাচিত সরকার গণ অভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপটে যারা দেশের দায়িত্ব গ্রহণ করেছে তাদের এসব কাজ করার দরকার কী? দেশকে পলিথিনমুক্ত করার দায়িত্ব এই সরকারের নয়। দেশে হাজারটা সমস্যা, যে সমস্যাগুলো অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে সমাধান সম্ভব নয়। সাধারণ মানুষের জীবন গত সাড়ে পাঁচ মাসে এমনিতেই দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ভয়াবহ অবনতি ঘটেছে। যেখানে সেখানে ছিনতাই হচ্ছে, রাহাজানি হচ্ছে। অর্থনীতির অবস্থা এখন শোচনীয়। ব্যবসায়ীরা রীতিমতো হাহাকার করছেন। বহু বড় বড় শিল্পোদ্যোক্তা এখন ব্যবসা বন্ধ করে মানসম্মান নিয়ে বাঁচতে চাইছেন। এ রকম পরিস্থিতি যদি চলতে থাকে তাহলে অর্থনীতি ধ্বংস হতে বেশি সময় লাগবে না। আর তাই আমাদের অর্থনীতির দিকে নজর রাখা উচিত। ঢালাওভাবে ব্যবসায়ীদের হয়রানি করা হচ্ছে। বিভিন্ন ব্যবসায়ীর ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হচ্ছে। ব্যাংকঋণে সুদের হার বেড়েছে। ডলার সংকট তীব্র। গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির কথা শোনা যাচ্ছে। অর্থাৎ বিনিয়োগের সব দরজা বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। এই পরিস্থিতি যদি চলতে থাকে তাহলে বাংলাদেশের সামনে এক কঠিন সময় অপেক্ষা করছে। আর এ জন্যই অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত দ্রুত নির্বাচন দেওয়া। কারণ অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের জন্য জনগণের সম্মিলিত অংশগ্রহণ দরকার। সে জন্য দরকার একটি রাজনৈতিক সরকার। ব্যবসায়ীরা উন্নয়নের সহায়ক। কিন্তু এই অন্তর্বর্তী সরকারের কিছু জনবিচ্ছিন্ন ব্যক্তি ব্যবসায়ীদের যেন অপরাধীর কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে চাইছেন। এটি একটি ভয়ংকর প্রবণতা। এই প্রবণতা বন্ধ হওয়া দরকার। অন্তর্বর্তী সরকারের সাড়ে পাঁচ মাসের শাসনে কোথাও কোনো শৃঙ্খলা নেই। এই সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নিজেই স্বীকার করছেন, এই কাজে তিনি অভিজ্ঞ নন। তিনি এসেছেন, দায়িত্ব নিয়েছেন এবং চেষ্টা করছেন। ভুলত্রুটি হচ্ছে, তাঁরা ঠিকমতো কাজ করতে পারছেন না। নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীরের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে প্রধান উপদেষ্টার স্বীকারোক্তি বলে দেয়, যার কাজ তাকেই করতে হবে। রাজনীতিবিদদেরই দেশ পরিচালনার চালকের আসনে বসতে হবে, সঠিক গন্তব্যের জন্য।

এ কথা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই, দীর্ঘ ১৫ বছরের অপশাসনের ফলে দেশ একটি গভীর সংকটে। দেশের অর্থ পাচার, লুণ্ঠনের কারণে অর্থনীতি ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। মুষ্টিমেয় কিছু গোষ্ঠীর লুটপাটের কারণে দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি হয়েছিল সংকটময়। তা ছাড়া দীর্ঘ ১৫ বছর ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য গুম, খুন, হত্যাসহ নানা রকম অপকর্ম সংঘটিত হয়েছিল। এসব কিছুর প্রেক্ষাপটে ৫ আগস্ট বিপ্লবে দেশের জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করে। কিন্তু গত পাঁচ মাসে এই সরকার বিপ্লবী চেতনাকে ধারণ করে একটি নতুন বাংলাদেশ পরিকল্পনায় এগোতে পারেনি। বরং মুষ্টিমেয় কিছু ব্যক্তির ক্ষমতালিপ্সা এবং নানা রকম বিভ্রান্তিকর চিন্তাভাবনা দেশকে নতুন সংকটের মধ্যে দাঁড় করিয়েছে। এ সংকট থেকে উত্তরণের একটি উপায় হলো জনগণের ক্ষমতায়ন। জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা।

প্রশ্ন হলো, নির্বাচন বিলম্বিত হলে কার লাভ? এই নির্বাচন বিলম্বিত হলে কি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বা নাগরিক কমিটির লাভ হবে? আমি তা মনে করি না। ৫ আগস্ট সময় পর্যন্ত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের যে জনপ্রিয়তা ছিল, তাতে এখন ভাটার টান। তাদের মধ্যে এখন নানা রকম অনৈক্যের খবরও পাওয়া যাচ্ছে। সামনের দিনগুলোতে সাধারণ মানুষের সঙ্গে তাদের দূরত্ব আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা অনেকের। ছাত্রসমাজ বাংলাদেশের জন্য একটি ঐতিহাসিক দায়িত্ব পালন করেছে- এ নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু এখন তাদের থামতে হবে। রাজনৈতিক নেতৃত্বের ওপর নির্ভর করতে হবে। আমাদের ছাত্রসমাজ হবে জনগণের বিবেকের কণ্ঠস্বর। যেখানে অন্যায় হবে, যেখানে অনিয়ম হবে সেখানে তারা কথা বলবে। তাহলে শিক্ষার্থীদের প্রতি মানুষের ভালোবাসা, সম্মান, শ্রদ্ধা অটুট থাকবে। কিন্তু তারাই যদি রাজনৈতিক আকাঙ্ক্ষায় আগ্রহী হয়; ক্ষমতাকেন্দ্রিক রাজনীতির মধ্যে নিজেদের জড়িয়ে ফেলে, তাহলে জনগণ হতাশ হবে। নির্বাচন যত পেছাবে ততই আগস্ট বিপ্লবের সূর্যসন্তানদের বিতর্কিত করা হবে। তাই নির্বাচন বিলম্বিত হলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বা নাগরিক কমিটির কোনো লাভ হবে না। এই নির্বাচন পিছিয়ে গেলে কি সাধারণ মানুষের লাভ হবে? কারণ ভ্যাট বৃদ্ধি, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ইত্যাদি নানা কারণে মানুষের এখন নাভিশ্বাস উঠেছে। রাজনৈতিক চিন্তাচেতনায় অনভিজ্ঞদের দ্বারা এই সংকট সমাধান হবে না। নির্বাচন পেছালে জনগণের চেয়েও ক্ষতিগ্রস্ত হবে এই সরকার। তাদের নিরপেক্ষতা ও গ্রহণযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচন পিছিয়ে গেলে কি লাভ হবে? নির্বাচন যতই পেছাবে ততই বাংলাদেশের পুরনো ফ্যাসিবাদ আবার নতুন করে আত্মপ্রকাশ চেষ্টা করবে। নানা ফাঁকফোকর দিয়ে তারা পুনর্বাসিত হবে। আর সাধারণ মানুষকে তারা বিভ্রান্ত করবে। নতুন করে সংগঠিত হবে। অর্থাৎ আমরা যদি একটু গভীরভাবে বিশ্লেষণ করি, তাহলে দেখব যে নির্বাচন পেছালে ক্ষতি সবার, লাভ শুধু পতিত স্বৈরাচারের। আর সে কারণেই এখন প্রয়োজন দ্রুত নির্বাচন করা। ইতোমধ্যে বিএনপির পক্ষ থেকে জুলাই-আগস্টের মধ্যে নির্বাচন করার জন্য আওয়াজ তোলা হয়েছে। এই দাবিটি যুক্তিযুক্ত বলেই বেশির ভাগ মানুষ মনে করে। দ্রুত একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন যদি না করা যায় তাহলে নানা রকম ষড়যন্ত্র দানা বেঁধে উঠবে। ইতোমধ্যে নতুন করে ষড়যন্ত্রের গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। কান পাতলেই নানা রকম কথা শোনা যায়। এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তির একটাই উপায় তা হলো নির্বাচন। তা না হলে ফ্যাসিবাদ এবং পতিতদের ফিরে আসার সুযোগ সৃষ্টি হবে। ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতেই প্রয়োজন দ্রুত নির্বাচন।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

৩১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

১৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৫১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির
রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা
ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ