শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৬, মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২৫

দৃশ্যত উপকার, কার্যত অন্ধকার

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
দৃশ্যত উপকার, কার্যত অন্ধকার

জন্ম ও বেড়ে ওঠা আমার যে শহরে, সেখানে রাস্তার পাশে উত্তর-দক্ষিণে প্রায় আট শ ফুট দৈর্ঘ্য ও দেড় শ ফুট প্রস্থ এক জলাশয়ে ‘মিয়া মৎস্য খামার’। গণপূর্ত বিভাগের মালিকানাধীন জলাশয়। ইজারা নিয়ে মাছ চাষ করা হচ্ছে মনে করেছিলাম। ভুল। সবই ভুল। রাজনীতিক মনশাদ উল্লাহ মিয়ার নেতৃত্বে এই খামারে মাছের চাষ চলছে। ইজারা নিতে হবে কেন? প্রাদেশিক গভর্নর আবদুল মোনায়েম খান, যাকে সম্বোধন করেন ‘ছোটভাই’ তার অভিধানে ইজারা নামে কোনো শব্দ নাই।

প্রচারবিদরা বলেছেন, চার মাস অন্তর খামারের মাছ বিক্রি করা হবে। খামারে বিনিয়োগকারীরা বছরে তিনবার লভ্যাংশ পাবেন। বিশেষজ্ঞদের দিয়ে হিসাব কষা হয়েছে; ‘পাঁচ শ টাকা বিনিয়োগ করলে প্রতি চার মাসে মাছ বিক্রি থেকে আসবে তিন শ টাকা অর্থাৎ বছরে বারো শ টাকা।’ প্রচারেই প্রসার। দেড় হাজার মানুষ পাঁচ শ টাকা করে জমা দিয়ে মনশাদ উল্লাহ মিয়ার ভাষায় ‘খামারের মালিক’ হয়ে গেলেন। বিনিয়োগ করা টাকার পরিমাণ সাড়ে সাত লাখ।

450ইতোমধ্যে একটা কাণ্ড ঘটে যায়। কড়া মেজাজের এক ব্যক্তি গণপূর্তের নির্বাহী প্রকৌশলী পদে বদলি হয়ে এলেন। অনুমতি না নিয়ে সরকারি পুকুরে মাছ চাষ করছে এমন হিম্মত কী করে হলো? গর্জে ওঠেন তিনি। হুকুম দিলেন, ‘অনধিকার চর্চার বিরুদ্ধে অ্যাকশন নাও। ডাকো পুলিশ, ধরিয়ে দাও হার্মাদগুলোকে।’ হুকুম বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে সেই ফলকটি চুরমার করে দেওয়া হলো, যেই ফলকে লেখা ‘মিয়া মৎস্য খামার’।

শাসকদলীয় রাজনীতিক মনশাদের অনুরাগীদের অন্যতম হেনজু মিয়া ছুটে গিয়েছিলেন খামারে। ফলক বিচূর্ণকরণে লিপ্ত গণপূর্ত কর্মীদের সঙ্গে হেনজু মিয়ার সংলাপ বিনিময়ভিত্তিক কেচ্ছাগুলোর মধ্যে কোনটা সহি আর কোনটা কল্পনাপ্রসূত তা নির্ণয়ের উপায় ছিল না। আমাদের মহল্লার সমাজসেবক রেজাউল করিমের মুখে ঘটনাটির একটি ভাষ্য পেয়েছি। হেনজুর বৈশিষ্ট্য বিষয়ে তিনি যেসব রসালো কথ বলেছিলেন তার সারসংক্ষেপ হচ্ছে ‘হাস্যমুখে দাস্যসুখে বিনিত জোড় কর/প্রভূপদে সোহাগ মদে দোদুল কলেবর।’

‘আস্পর্ধার একটা লিমিট থাকন দরকার।’ বলেন, হেনজু মিয়া, আমনে গো নতুন সাবরে ভূতে কামড়াইছে মনে অয়। মনশাদ মিয়া সাবের হাত কত লম্বা উনি যদি জানতেন তাইলে সাইনবোর্ড ভাঙন দূর কথা। সাইনবোর্ডের ছায়ার কাছেও আমনেগোরে আসতে কইতেন না। এখন যান, ফিররা যান। খামারের অফিসঘরে শাবল চালাইয়া নিজেগো জিন্দেগি বরবাদ কইরেন না।’ গণপূর্ত কর্মীরা বলে, ‘একজিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার সাব পাঁচ মিনিটের মধ্যে আইসা পড়তেছেন। উনার সামনে পড়লে আমনের জিন্দেগি ফর্দাফাই হয়ে যাবে।’ হেনজু রুষ্টকণ্ঠে বলেন, ‘মনশাদ মিয়ার হাত কত লম্বা ...।’ গণপূর্ত কর্মীদের সর্দার বলেন : এইটা তো দেখি পাগলের ওস্তাদ পাটনাই ছাগল! নিজেদের গর্দান যাওয়ার জোগাড়, তারপরও মিয়ার হাত মিয়ার হাত করতাছে।

মিয়াদের হাত লম্বা হওয়াই নিয়ম। সাহেবদের হাতও লম্বা। অনেক লম্বা সেই হাত লগির উচ্চতা ধারণ করে। ডগায় থাকে আঁকশি, যা দিয়ে টান মেরে বশীভূত করতে হয়। সেই আঁকশিতে নিজেকে সমর্পিত করেছিলেন সদ্য-প্রাক্তন নির্বাহী প্রকৌশলী (একজিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার)। গভর্নরের ছোট ভাইতুল্য রাজনীতিকের আনুগত্য স্বীকার করেছিলেন তিনি। তাই বলতেন, মানুষের উপকারের জন্য মাছ খামার গড়েছেন মনশাদ। সবার উচিত এই লিডারের সঙ্গে সহযোগিতা করা। রেজাউল করিমের মতো দুষ্টজনরা এই প্রস্তাবের জবাবে বলেছে, এই উপকারের ভিতরে ঘাপটি মেরে আছে অন্ধকার।

সাড়ে সাত লাখ টাকা যারা বিনিয়োগ করেছে, তারা কতটুকু উপকার পেয়েছে, তা কয়েক দিনের মধ্যে সবাই জেনে গেল। কবি নির্মলেন্দু গুণের লেখা এক গল্পে আছে- অনটনগ্রস্ত পরিবারের কর্তা সারা দিন বাইরে কাটিয়ে ঘরে ফিরলে রোগে কাতর শয্যাশায়ী উদ্বিগ্ন স্ত্রী বলে, টাকা এনেছ টাকা? কর্তা বলল, না। আমি তোমার জন্য একবুক হতাশা এনেছি। মিয়া মৎস্য খামারের বিনিয়োগকারীরা পেয়েছে একবুক হতাশা।

বিনিয়োগকারীদের কয়েকজন প্রতারণার মামলা ঠুকেছিলেন মনশাদ উল্লাহ মিয়ার বিরুদ্ধে। গ্রেপ্তারও হয়েছেন। হাত লম্বা হওয়ায় জামিনে মুক্তি পেয়ে যান তিনি। সরকারি সম্পত্তি জবরদখল করে মাছের খামার করার অভিযোগে মামলার আসামি হওয়ার পর তিনি নির্বাহী প্রকৌশলী বাসেতকে কত ধানে কত চাল তা বুঝিয়ে দেওয়ার হুমকি দেন। হুমকিটা যে কথার কথা না, তা প্রমাণের জন্য রাজধানীতে গিয়ে অনেক খরচও করেন। ফলোদয় হলো না। কিন্তু কেন?

প্রশ্নের উত্তর সন্ধানে অনেক মেহনত করেন হেনজু মিয়া। সমাজসেবক রেজাউল জানান, লম্বা হাতবিশিষ্ট মনিবের সামনে মৌখিক প্রতিবেদন পেশকালে ইঞ্জিনিয়ার সাবেতকে স্ত্রীর জ্যেষ্ঠ ভ্রাতার পুত্র জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা (সুমুন্দির পুত সুমুন্দি) বলে উল্লেখ করেন হেনজু। বলেন, এই জাউরার হাত আমনের হাতের তুনো লম্বা। হ্যাতার খালতো বইনের জামাই মিনিস্টার। যে সেই মিনিস্টার না। ইম্পটেন মিনিস্টার। গভর্নর পেসিডেনরেও নাকি পাত্তা দেয় না।

‘কাজেই নিরাপত্তার স্বার্থে কত ধানে কত চাল বুঝিয়ে দেওয়ার প্রোগ্রাম বাতিল করা উত্তম’ বুদ্ধি দেন হেনজু, ‘নইলে ওরকম প্রোগ্রাম আঙ্গো বিরুদ্ধে শুরু কইরা দিতে পারে।’ খাঁটি কথা বলেছেন হেনজু। শক্তের ভক্ত নরমের যম- এই প্রবচন শুধু হেনজু মিয়া নন, আমরা যারা নিজেদের মধ্যবিত্ত পংক্তির ভদ্র সন্তান বলে জাহির করি, তাদেরও মান্য নীতি। দুর্বলের বিরুদ্ধে সিংহের মতো গর্জে ওঠা আর শক্তিমানের সমর্থনে নতজানু হওয়ার ঐতিহ্য বহন করছে আমাদের সমাজ। চণ্ডশক্তির অবর্তমানে তাকে শূলে চড়ানোর অঙ্গীকার করি আমরা। আবার চণ্ডশক্তির মুখোমুখি হলে তাকে করি কুর্নিশ।

উনিশ শ একাত্তরে গণবিরোধী ভূমিকা নিয়েছিলেন মনশাদ। মুক্তিবাহিনীকে ‘মুরগি বাহিনী’ বলে গালি দিতেন। বলতেন, পাকিস্তানের সোলজার হইল গিয়া ওয়ার্ল্ডের বেস্ট সোলজার। এই সোলজারের সঙ্গে ফাইট দেওয়া মুরগি বাহিনীর কাম না। ফাইট দিতে আইলে মুরগি মুসাল্লাম হইয়া যাবে য়্যা! নভেম্বরের শুরুতে মুক্তিবাহিনী শহরের পূর্ব প্রান্তের কাছাকাছি এসে অবস্থান নেয়। প্রতিটি রাতে ওরা ফাঁকা গুলির আওয়াজ করে। ভয়ে ক্যাম্প ফেলে চম্পট দেয় রাজাকাররা। রটনা আছে, তখন পাড়াতুতো ভাতিজা মবজলের পরামর্শে গা-ঢাকা দেন মনশাদ ও তার পারিষদরা।

জানা গেছে, মবজল যার প্রকৃত নাম মোফাজ্জল হোসেন ‘পরামর্শ’ দেয়নি, ভয় দেখিয়েছে। বলেছে, চাচা এলাহি কারবার দেখলাম। রেললাইনের পূর্ব দিকে হাই স্কুল দখল কইরা ক্যাম্প বানাইছে মুক্তিবাহিনী। কয়েক হাজার মুক্তি কিলবিল করতেছিল। আমারে দেইখা পাকিস্তানি স্পাই সন্দেহ করল। কাছে ডাইকা নিয়া জিগায়, বাড়ি কই? এলাকার নাম কইলে কয়, শুয়োরের বাচ্চা মনশাইদ্দারে চিন? কইলাম, চিনুম না কেন! আমগো বাড়ির তিন বাড়ি পরই হ্যাগো বাড়ি। মনশাদ বলেন, ‘খাইছস আমারে!’

মনশাদ দ্রুত এলাকা ছাড়েন। আমরা মবজলের কাছে জানতে চেয়েছি, উনি কোথায় গেলেন? সে বলে, শুনছি ওয়ার্ল্ডের বেস্ট সোলজাররা কুমিল্লায় পলানোর সময় হ্যাগো জিপে উঠবার চেষ্টা করতেছিলেন। একটা সোলজার লাত্থি মাইরা ফালাই দিছে। পাকা রাস্তায় চিৎ হইয়া পড়ছে। মাথায় চোট খাইছে। ব্যস্ ওফাত হইয়া গেল। ভালোই হইছে। মুক্তিরা পাইলে তো গুলিতে উনারে ফালাফালা কইরা দিত। কী কন্ দিত না?

পরের ধন আপন করে নেওয়ার সফল সাধক তো শুধু মনশাদ একা নন। তস্করবৃত্তির এই লোকরা নিপুণ হাতে ফাঁদ পাতে আর শিকার করে। তারা আলো দেখায়। আশার আলো। দ্রুত লাভবান হওয়ার জন্য উতলা মানুষ ভাবে, উপকৃত হওয়ার সুযোগ হাতছাড়া করব কেন? কিন্তু অচিরেই তারা উপলব্ধি করে, উপকারের ছদ্মবেশে জীবনটাকে অন্ধকারাচ্ছন্ন করার আয়োজন ছিল ওটা।

এ বিষয়ে সুফি সাধক ইমাম গাজ্জালি বর্ণিত গল্পটি স্মরণীয়। ফজরের আজান শোনার পর নামাজ পড়তে মসজিদে রওনা দেন ধর্মভীরু এক ব্যক্তি।  অন্ধকার থাকায় তিনি দেখতে পাননি যে বৃষ্টিতে ভিজে গেছে পথ। পিছলিয়ে কাদায় পড়ে যান তিনি। পরনের কাপড় ময়লা হয়ে গেল। নতুন পোশাক পরতে বাড়ি ফিরে গেলেন। পরিষ্কার জামাকাপড় পরে ফের তিনি রওনা দেন মসজিদে। পথিমধ্যে আবার আছাড় খেয়ে পোশাক নষ্ট হয়ে যায়। নতুন কাপড় পরে আবার মসজিদমুখো হলেন সেই মুসল্লি। মসজিদের অদূরে পৌঁছতেই আছাড় খাওয়ার উপক্রম। তিনি চিৎপাত হওয়ার আগেই একটা লোক তাকে ধরে ফেলে। সেই লোকের হাতে লন্ঠন। লোকটা বলে, চলুন। আলোর পথ দেখে দেখে হাঁটুন।

‘উপকার করলে বাবা। তোমায় ধন্যবাদ।’ বলেন মুসল্লি। লোকটি বলে, ‘আমি আপনার কোনো উপকার করিনি। করেছি নিজের উপকার।’ মুসল্লি বলেন, ‘তুমি কে গো বাবা।’ লোকটা বলে, আমি ইবলিস। আপনি প্রথমবার পড়ে যেতেই আল্লাহ আপনার জীবনের সব গুনাহ মাফ করে দেন। দ্বিতীয়বার পড়ে গেলে আপনার পড়শিদের সব গুনাহ মাফ হয়ে যায়। তৃতীয়বার যদি পড়ে যেতেন তাহলে আল্লাহ আপনার মহল্লার সবার গুনাহ মাফ করে দিতেন। আমার চোখের সামনে এত লোকের উপকার! তা কি আমি হতে দিতে পারি?

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

৩১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

১৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৫১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির
রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা
ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে