শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০১:২৭, মঙ্গলবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

প্রশ্ন দেখে মানুষ যাচাই

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
প্রশ্ন দেখে মানুষ যাচাই

ঘোড়ায় টানা গাড়িতে মালবোঝাই করে বিক্রি করার জন্য ইরানি বণিকরা দূর-দূরান্তে যেতেন। ত্রিশ থেকে পঞ্চাশ গাড়ির বহর আবার ইরানে ফিরে আসতে পাঁচ-সাত মাস লেগে যেত। ফিরতি গাড়িতে থাকত বিদেশি পণ্য। তাঁদের গাড়ির এ বহরকে বলা হতো ‘কারওয়াঁ’। (ইংরেজি ‘ক্যারাভান’ শব্দটির উৎপত্তি  কারওয়াঁ থেকেই) মুঘল আমলে এ ধরনের কারওয়াঁ বহুবার ঢাকা শহরে যাতায়াত করেছে। গাড়িগুলো দোকান হয়ে যেখানে কাজ করেছে সেই জায়গাটিই আজকের কারওয়ান বাজার। সেকালের ইরানি বণিকরা মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বুঝে বিপণন করতেন। কথিত আছে এরকম এক বণিক কারওয়াঁ নিয়ে ভারতের দিকে বাণিজ্য যাত্রা করছিলেন। সঙ্গে রয়েছে তাঁর এক কিশোর ছেলে। পথিমধ্যে একটি বাজারে বিকিকিনির সময় ছেলেটি আম কিনে দেওয়ার আবদার করে। বণিক গেলেন আম কিনতে। তিনি দেখেন প্রতি কুড়ি আম দশ মুদ্রা। ছেলেকে বণিক বললেন, ‘বাপরে! এত চড়া দাম! নাহ এই বাজার থেকে কিনছি না। সামনে আরও অনেক বাজার পাব। তখন দেখা যাবে।’

সামনে যে সাতটি বাজার পেয়েছিলেন সেগুলোয়ও আমের দর চড়া। আম আর কেনা হয় না। ফিরতি পথে বাজারে বাজারে কেনার চেষ্টা করলেন। কিন্তু পাঁচটি বাজারের কোথাও আম নেই। শেষতক কারওয়াঁ এসে পৌঁছে গেল সেই প্রথম বাজারে। বণিক ছেলেকে বলেন, ‘ওই যে দেখ আমের দোকান। চল তোমায় কিনে দিই।’ দোকানির কাছে বণিক জানতে চান, দর কত। দোকানি জানায়, আমের কুড়ি চল্লিশ টাকা। বণিক বলেন, ‘দাও পাঁচ কুড়ি।’ বাপের কাণ্ড দেখে ছেলে চমকিত। দশ টাকা দর দেখে যিনি এক কুড়ি আমও কিনলেন না, সেই তিনি এখন দু’শ টাকায় পাঁচ কুড়ি আম খরিদ করছেন!

‘তুমি কৃপণতা করে আগে কিনলে না।’ ছেলে বলল বাবাকে, ‘এখন চার গুণ দরে কিনে ফেললে হাসতে হাসতে। এমন করলে কেন বাবা?’

মহামতি ভলতেয়ার বলে গেছেন, ‘উত্তর শুনে নয়, প্রশ্ন দেখে মানুষকে যাচাই কর।’ ছেলেকে যাচাই করে বণিক বুঝলেন, চড়া দামে অবলীলায় আম্রক্রয় পুত্রের কাছে বিরাট একটা রহস্য হয়ে ধরা দিয়েছে। তিনি ছেলেকে জানান, হিন্দুস্তান রওনা দেওয়ার সময় পথে যে মাল বেচেছেন তাতে মুনাফা তেমন হয়নি। সব মাল বেচার পর হিসাব করে দেখলেন, অনেক মুনাফা হয়েছে। এতে ক্রয়ক্ষমতা বেশ বেড়ে গেছে। তাই, ফিরতে পথে বেশি দরে আম কেনায় কোনো সমস্যা হয়নি।

২. সাংবাদিক সাহিত্যিক আফলাতুন (মৃত্যু : ১৪ মে, ২০০৬) বলতেন, পারচেজিং পাওয়ার বৃদ্ধির গতি মাঝে-মধ্যে মন্থর হওয়া সমাজের জন্য মঙ্গলকর। নইলে পাওয়া বাড়বার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়তে থাকবে চাওয়া।BP খাই খাই আরও খাই বিমার তোমারে চুষতে চুষতে ফোকলা করে দেবে। চাওয়া আর পাওয়া আর খাই খাই হয়ে যাবে ফাঁস। করবে তোমার সর্বনাশ।

সে আবার কী? বৈকালিক আড্ডায় আমরা প্রশ্ন করি আফলাতুন দাদুকে। তিনি তাঁর এলাকা সন্দ্বীপে বাড়ি, বাস করে ঢাকায় এরকম এক ব্যক্তির সর্বনাশ হওয়ার বৃত্তান্ত দিলেন। লোকটার নাম মনতাজ আলী ফকির। সরকারি দপ্তরের নিম্নবর্গীয় অফিসার মনতাজের পদায়ন এমন জায়গায় হয়েছিল যে, বাতাসের সঙ্গে ভাসতে ভাসতে যাবতীয় ঘুষ নাক দিয়ে ঢুকে পাকস্থলীতে দাখিল হয়।

আফলাতুন দাদুর ভাষায়, ব্যাডায় চব্বিশ ঘণ্টা ননস্টপ হারাম খায়। ভুক্তভোগীরা তার বিরুদ্ধে নালিশ দিলে তাকে দূরতম অঞ্চলে বদলি করা হয়।

নতুন জায়গায় উচ্চ ফলনশীল চাষাবাদের সুযোগ পেয়ে ট্রিপল স্পিডে ঘুষ খেতে থাকে মনতাজ আলী ফকির। হারামির টাকায় তার তিনটি বাড়ি হয়ে গেল প্রধান তিন শহরে। প্রতিটি বাড়িই চার তলা। বউয়ের সংখ্যাও ৪-এ উঠল। রক্ষিতা পোষণের নেশা? হ্যাঁ, সেটাও চলমান রেখেছে সে। তবু তার খাই খাই যায় না। করাত কল, আটা-ময়দা কল, ইটখোলা, অ্যালুমিনিয়ামের হাঁড়ি-পাতিল তৈরির কারখানা, হাঁস-মুরগি আর মাছের খামার সবই হয়েছে। সহায়-সম্পত্তি খালি বাড়ছে আর বাড়ছে। এমন সময় আগা মোহাম্মদ ইয়াহিয়া খান নামক এক সেনাপতি পাকিস্তান রাষ্ট্রের দণ্ডধর রূপে আবির্ভূত হন।

দুনিয়ায় তো ভালো কাজের কত রকম সুযোগ! সেসব সুযোগের দিকে মনোযোগ না দিলে জেনারেল ইয়াহিয়া কেন শুধু দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা করলেন তা একমাত্র আল্লাহ গাফুরুর রাহিমই জানেন। মনতাজের চাকরি গেল। আয়ের সঙ্গে মিলমিশ খায় না কিসিমের সম্পত্তি অর্জনের দায়ে হাফডজন মামলার আসামি হয় মনতাজ। উকিল ব্যারিস্টারের খাই মেটাতে গিয়ে মনতাজ আলী ফকির শাব্দিক অর্থেই ‘ফকির’ হতে শুরু করে।

ইয়াহিয়া আর মনতাজ স্বভাবগত একই ঘরানার ইনসান। আফলাতুন বুলেটিন থেকে আমরা জানতে পারলাম, দুজনেরই প্রশ্ন শুনে তাদের মতলব আঁচ করা যায়। সুবেশ প্রিয়দর্শিনী কাউকে দেখলে মনতাজ প্রশ্ন করত, বিয়া অইছেনি? ইয়াহিয়া কী জানতে চাইতেন? তিনি নাকি বলতেন, ‘শাদি হুয়াকে নেহি?’

৩. রাজধানীর মতিঝিল বাণিজ্য এলাকায় যে অফিসে একদা কাজ করতাম, সেখানে ঘটনাক্রমে বেতন অনিয়মিত হয়ে গেল। শৃঙ্খলা বিপন্ন হয়ে পড়লে কর্তৃপক্ষ প্রতি মাসে প্রতিদিন বেতন দেওয়ার সিস্টেম চালু করে। ধরা যাক, রবিবার বেতন দেওয়া হবে শুনে জড়ো হলো বেশ কয়েকজন। ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত অপেক্ষার পর ঘোষণা- ‘যাদের বেতন পঁয়ত্রিশ হাজার শুধু তারা আজ পাবেন।’ ঠিক আছে। তা-ই দাও।

‘রেডি হোন। এশার নামাজের পর থেকে দেওয়া শুরু হবে।’ ঘোষণা দেন ম্যানেজার। পঁয়ত্রিশ হাজার বেতনধারী ১০ জন। চারজনকে দেওয়ার পর ঘোষণা, ‘তহবিল অকুলান। প্লিজ আগামীকাল আসুন।’

বকেয়া বেতন আগামীকাল পাওয়া যাবে- এই আশায় দিন যায় দিন আসে, বেতনের দিন আসে না। তবু কালের চাকা ঘোরে। আমরাও ঘুরি। এভাবে দেখতে দেখতে ঈদুল ফিতরের দিন ঘনায়। ‘শবেকদরের আগের দিন বোনাস ও বেতন হবে’ সংবাদ পেয়ে ওইদিন ইফতারের পর থেকে অপেক্ষা শুরু। রাত ১০টায়ও ইতিবাচক খবর আসে না।

প্রবীণ সহকর্মী আবদুল লতিফ ঠান্ডা প্রকৃতির মানুষ। অপেক্ষার ধকল তাঁকেও তপ্ত করে ফেলেছিল। তিনি বলেন, পাবো পাবো করে এই অপেক্ষার মতো যন্ত্রণা আর হয় নারে ভাই। চিৎকার করে আমার কী বলতে ইচ্ছে করছে জানো?’ তাঁর প্রশ্নের ধরনে আমরা বুঝলাম, তাঁর ধৈর্যের দেয়ালে চিড় ধরেছে। মুখে বললাম, বলে ফেলুন না! তিনি বলেন, ‘বলতে ইচ্ছে করে ‘আল ইন্তেজারু আশহাদু মিনাল মওতে’ (অপেক্ষা মৃত্যুর চাইতেও ভয়ংকর)।

৪. প্রশ্ন শুনে মানুষকে বোঝার চেষ্টা করছি অনেক দিন। সঠিক বুঝতে পারলে আনন্দ হয়। শেখাও হয়। প্রশ্নের উত্তর শুনেও অনেক কিছু শেখা যায়। প্রশ্ন দেখে কী শিখেছি, তা বলার আগে বলি, প্রশ্ন শুনে কী রকম কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়েছিলাম।

প্রশ্ন করেছিল আমার ভাইজি নিশাত জেরিন শ্রুতি। অকালে তার প্রয়াণ ঘটেছে (২০২৩ সালের ২০ এপ্রিল)।

শ্রুতি যখন ক্লাস থ্রিতে পড়ে। সন্ধ্যায় এক টিউটর এসে তাকে পড়াতো। ঢাকা থেকে যখনই বাড়ি যেতাম সে কাকা কাকা করে সারাক্ষণ আমার কাছাকাছি থাকত। একবার বিকালে বাড়ি থেকে বেরুবো বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতে। শ্রুতি বেরুবে কাকার সঙ্গে। জামাকাপড় পরে সে রেডি। ওদিকে টিউটর আসবে একটু পরেই। ওকে নিরুৎসাহিত করার জন্য বললাম, ‘গোফরানদের বাড়ির পাশে যে ঝোপ সেখানে বাঘ থাকে। ওই পথ দিয়ে যেতে তোমাকে দেখলে বাঘেতে খেয়ে ফেলবে।’

টেলিভিশনে শ্রুতি দেখেছে বাঘ কীভাবে হরিণ শিকার করে। তাই সে দমে গেল। কাকার সঙ্গে যাবে না। ঘরে ঢুকে জুতা খুলতে খুলতে শ্রুতি কী ভেবে দ্রুত এসে আমায় বলে, ‘তুমিও তো ওই পথে যাবে। বাঘ তোমাকে খাবে না? বাঘ তোমারে ডরায়?’

উত্তর শুনে শেখা : উত্তর শুনে শিখেছি, যে প্রশ্নের উত্তর দেওয়া অসম্ভব সে প্রশ্নটির প্রশংসা করতে হয়। এরশাদীয় জমানার তথ্যমন্ত্রী ড. মিজানুর রহমান শেলী দৈনিক পত্রিকার বার্তা সম্পাদকদের সঙ্গে মতবিনিময় করছিলেন। স্বৈরাচারী শাসনবিরোধী আন্দোলনকারীরা ময়মনসিংহে এক সরকারি প্রতিষ্ঠানে হামলা করার পর দিন মতবিনিময়। সভায় মন্ত্রী পরামর্শ দেন, ‘সরকারি প্রতিষ্ঠানবিষয়ক নেতিবাচক কোনো ‘সংবাদ এলে তার সত্যতা জেনে নেবেন। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট অফিসাররা সব সময় আপনাদের সেবায় প্রস্তুত।’

এক বার্তা সম্পাদক বলেন, মাননীয় তথ্যমন্ত্রী। আমরা লক্ষ্য করেছি, সরকারবিরোধী আন্দোলন দানা বাঁধতে শুরু করলে অফিসাররা আমাদের সেবা দেওয়ার জন্য চব্বিশ ঘণ্টা রেডি থাকেন। অন্য সময় আমরা চব্বিশ ঘণ্টা চেষ্টা করেও তাদের সঙ্গে কানেকটেড হতে পারি না। এমন হয় কেন?

জবাবে ড. শেলী বলেন, ‘ইটস আ নাইস কোশ্চেন।’ পরক্ষণেই বার্তা সম্পাদকদের মনোযোগ ঘোরানোর কৌশল নিলেন তথ্যমন্ত্রী। তিনি তাঁর পেছনে দাঁড়ানো উপপ্রধান তথ্য কর্মকর্তাকে (ইনি পরে প্রধান তথ্য কর্মকর্তা পদে উন্নীত হয়েছিলেন) বললেন, ‘কী হারুন সাহেব (হারুন অর রশিদ : মৃত্যু ৩ এপ্রিল ২০২১) চা-নাশতার কী করলেন। আমাদের খাওয়ান প্লিজ।’

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

এই মাত্র | নগর জীবন

এক সপ্তাহ ধরে লোডশেডিংয়ে নাকাল চট্টগ্রামবাসী
এক সপ্তাহ ধরে লোডশেডিংয়ে নাকাল চট্টগ্রামবাসী

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৩৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির
রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা
ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেইডেনহাইমকে উড়িয়ে দিলো বায়ার্ন
হেইডেনহাইমকে উড়িয়ে দিলো বায়ার্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার তাপমাত্রা বাড়তে পারে
ঢাকার তাপমাত্রা বাড়তে পারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ শীর্ষে ঢাকা
দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ শীর্ষে ঢাকা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেমসের ‘চ্যাপ্টার টু’ কনসার্ট ডালাসে
জেমসের ‘চ্যাপ্টার টু’ কনসার্ট ডালাসে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে