শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৯:১১, শুক্রবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

মাদারীপুরের মর্মবেদনা

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
মাদারীপুরের মর্মবেদনা

দেশপ্রেমিক নাগরিকেরা আবেগের বশে দেশকে মায়ের মর্যাদা দেয়। তখন দেশের নাম হয়ে যায় মাতৃভূমি, যার ইংরেজি রূপ মাদারল্যান্ড। বাংলাদেশ নামের আমাদের এ মাদারল্যান্ডে গত সপ্তাহে বারবার উচ্চারিত হয়েছে দক্ষিণের জেলা মাদারীপুরের নাম। তবে দুঃখের বিষয় এ নাম কোনো সুখবর বা কারও কোনো ইতিবাচক অর্জনের জন্য নয় বরং উচ্চারিত হয়েছে মর্মান্তিক, কলঙ্কজনক ও নেতিবাচক কিছু মর্মকথা নিয়ে।

৩০ জানুয়ারি ২০২৫ বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রকাশিত বাংলাদেশের দারিদ্র্য মানচিত্র-২০২২ প্রকাশিত হয়, যেখানে দেখা যায় দেশের ৬৪টি জেলার মধ্যে মাদারীপুরে দারিদ্র্যের হার সবচেয়ে বেশি। এ জেলার প্রতি ১০০ জনের মধ্যে ৫৪ দশমিক ৫ জন অর্থাৎ ৫৪ দশমিক ৪ শতাংশ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করে। এ জেলার ডাসা উপজেলার অবস্থা সবচেয়ে করুণ, যেখানে ৬৩ দশমিক ২১ শতাংশ মানুষ অর্থাৎ প্রতি তিনজনের মধ্যে প্রায় একজনই দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করে।

২ ফেব্রুয়ারি দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমের মূল খবরে দেখা যায়, সম্ভবত ২৫ জানুয়ারি লিবিয়া থেকে নৌযানে করে ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইতালি যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন ৫৬ জন আরোহী। এরপর ২৮ থেকে ৩১ জানুয়ারির মধ্যে ২৩টি মৃতদেহ লিবিয়ার সৈকতে ভেসে আসার পরিপ্রেক্ষিতে ওই নৌযানটি ডুবে যাওয়ার এবং অধিকাংশের করুণ মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে। লিবিয়ার দূতাবাসসূত্র মৃত ২৩ জনের দেহের সঙ্গে কোনো পাসপোর্ট বা পরিচয়পত্র বা অন্য কোনো ডকুমেন্ট না থাকায় অবয়ব (চেহারা) দেখে তাদের বাংলাদেশি হতে পারে বলে মন্তব্য করেছে।

বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেল ও অনলাইন পোর্টালের অনুসন্ধানে দেখা যায়, এ নৌকাডুবির ঘটনার পর থেকে দেশের দরিদ্রতম জেলা মাদারীপুরের অনেক বাড়িতেই চলছে শোকের মাতম। যারা দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন তাদের অনেকেই নৌকায় ওঠার আগে শেষবারের মতো টেলিফোনে কথা বলেছিলেন আপনজনদের সঙ্গে। এরপর থেকেই সব যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন।

এমন করুণ মৃত্যু আমাদের অনেক প্রশ্নের সম্মুখীন করেছে। উন্নয়নের জোয়ার, ঘরে ঘরে চাকরি, দারিদ্র্যবিষয়ক নিম্নমুখী সূচক, ১০০টি শিল্পাঞ্চলে ব্যাপক চাকরির সুযোগ, পদ্মা সেতুর ম্যাজিকে দক্ষিণাঞ্চলের ব্যবসাবাণিজ্য ও শিল্পকারখানার বাম্পার ইত্যাদিই ছিল বিগত বছরগুলোতে দিনে-রাতে হাজারবার শোনা শব্দ, বাক্য, সুর, এমনকি ওয়াজ মাহফিলের হেদায়েতের বাণী। এর বিপরীতে মাদারীপুর জেলার সিংহভাগ মানুষের গরিব থাকা ও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ২০ থেকে ৩০ বছরের যুবকদের স্বাচ্ছন্দ্যের আশায় নৌকায় সাগর পাড়ি দেওয়ার আপ্রাণ প্রচেষ্টা এ উন্নয়নগুলোকে অসার গণ্য করে। দেশে যদি উন্নয়নের এত জোয়ার সত্যি হতো তবে ইউরোপ থেকে ঝুঁকি নিয়ে মানুষ বাংলাদেশে আসত। বাস্তবে ঘটছে উল্টো ঘটনা।

বরিশাল, গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর ও শরীয়তপুর জেলা চারদিক থেকে ঘিরে রেখেছে মাদারীপুর জেলাকে। তাই অন্য চারটি জেলার মতো মাদারীপুরেও ছিল আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ দখলে। মাদারীপুরের মোট তিনটি নির্বাচনি এলাকার মধ্যে মাদারীপুর-১ আসনে ১৯৯১ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত ৩৩ বছর সংসদ সদস্য ছিলেন আওয়ামী লীগের নূর-ই-আলম চৌধুরী লিটন। এর আগে এখানে সংসদ সদস্য ছিলেন তারই বাবা ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরী।

মাদারীপুরের মর্মবেদনাএই ইলিয়াস আহমেদের মা চৌধুরী ফাতেমা বেগম ছিলেন শেখ মুজিবুর রহমানের বড় বোন। ফলে শেখ হাসিনার ফুফাতো ভাইয়ের ছেলে (ভাতিজা) হিসেবে লিটন ছিলেন শেখ হাসিনার কাছের মানুষ এবং মহান সংসদের দীর্ঘদিনের চিফ হুইপ। এত সুযোগ থাকার পরও ৩৩ বছরে তিনি এলাকার মানুষকে কেন সবচেয়ে দরিদ্র বানিয়ে ছাড়লেন তার জবাব খুঁজে পাওয়া যাবে না। তবে যা পাওয়া যাবে তা হলো, তার ৩৩ বছর এবং তার আগে তার বাবা ও দাদার আমলে হওয়া এলাকার উন্নতির ফিরিস্তি। তবে ক্ষমতার পট পরিবর্তনের পর জানা যায়, লিটনের সাজানো প্রকল্পের প্রস্তাব পরিবর্তন করে চর এলাকার খাসজমি ব্যক্তিমালিকানাধীন দেখিয়ে ৯০০ কোটি টাকায় ক্রয় করে তৎকালীন সরকার। (সূত্র : ডেইলি খবর ২৪ জানুয়ারি ২০২৫)। এখন সেই চর পদ্মায় বিলীন হয়েছে এবং চরের জমি বিক্রি করা সাজানো ভূমিমালিকরা লাপাত্তা। আর দুদক লিটনকে জিজ্ঞাসা করছে ৯০০ কোটি টাকা হিসাবের ব্যাপারে। শুধু এ ৯০০ কোটি টাকাই যদি মাদারীপুরের সাধারণ মানুষ পেত তবে দারিদ্র্যের হার ৫০ দশমিক ৪ শতাংশ থেকে একটু হলেও কমত।

১৯৯১ থেকে ২০১৪- এই ৩৩ বছর মাদারীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন শাজাহান খান। তার বড় পরিচয় তিনি ছিলেন পরিবহন খাতের সম্রাট শাজাহান। পরিবহন শ্রমিক নামে খানসেনারা সড়কে যা চাইতেন তাই হতো। এ খাতে চাঁদার বিশাল সংগ্রহ নিয়ন্ত্রণ করতেন শাজাহান খান। চাঁদার এ টাকা কোথায় যায়, এমন প্রশ্ন যাদের মনে ছিল তাদের প্রশ্নের উত্তর জানিয়ে দৈনিক কালবেলা ২ ফেব্রুয়ারি লিখেছে যে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শাজাহান, তার স্ত্রী রোকেয়া ও ছেলে আসিবুরের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুদক। আর মেয়ে ঐশীকে দিয়েছে সম্পদ বিবরণী দাখিলের নোটিস। দুদকের দাবি, শাজাহান খান ১১ কোটি ৩৬ লাখ ৫১ হাজার ৫৫৫ টাকা, স্ত্রী রোকেয়া ৪ কোটি ৪৭ লাখ ১৯ হাজার ৮৪৬ টাকা, ছেলে আসিবুর ৯ কোটি ৮৯ লাখ ৬ হাজার ৬৫ টাকা ও মেয়ে ঐশী ১ কেটি ৭১ লাখ ১৮ হাজার ৯২ টাকা জ্ঞাত আয়বহির্ভূত থেকে অর্জন করেছেন। আর শাজাহানের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে সন্দেহজনকভাবে লেনদেন হয়েছে ৮৬ কোটি ৬৯ লাখ ৩২ হাজার ৭৬৯ টাকা। সব মিলিয়ে দেখা যায়, দেশের সবচেয়ে গরিব জেলার একটি নির্বাচনি এলাকার সংসদ সদস্যের পরিবারের চারজনের প্রকাশিত বা সূত্র মূলে খুঁজে পাওয়া সন্দেহজনক সম্পদের মূল্য ১১৪ কোটি টাকার বেশি।

গরিব জেলা মাদারীপুরের সংসদীয় আসন-৩-এ সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী ও প্রুভেন অনেস্ট ম্যান খ্যাত সৈয়দ আবুল হোসেন তিনবার, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাছিম একবার এবং শেখ হাসিনার বিশেষ সহকারী ও আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মো. আবদুস সোবহান গোলাপ একবার নির্বাচিত হন। এর মধ্যে সৈয়দ আবুল হোসেন পদ্মা সেতু নির্মাণের সময় দুর্নীতির প্রশ্ন ওঠায় দায়িত্ব থেকে আদেশক্রমে অব্যাহতি নেন। আজ তিনি আর আমাদের মাঝে নেই।

আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ও তার স্ত্রীর কেবল নগদ টাকাই ১০ বছরে বেড়েছে ১৬ থেকে ১৭ গুণ। বাহাউদ্দিন নাছিমের টাকা ৪৪ লাখ ৪৫ হাজার থেকে বেড়ে হয় ৭ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। অন্যদিকে তার স্ত্রীর টাকা ১৮ লাখ ৯৬ হাজার থেকে বেড়ে হয় ৩ কোটি ৪ লাখ। গরিব জেলার এ আসনের অপর সংসদ সদস্য আবদুস সোবহান মিয়ার অন্তত ৯টি বাড়ি রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে। দেশেও নানা নামে অঢেল সম্পত্তির মালিক হয়েছিল তার পরিবার, যা তদন্ত করছে দুদক।

দুর্নীতির কশাঘাতে একটি জনপদের মানুষের কী হাল হতে পারে, তার নজির হয়ে থাকবে মাদারীপুর। ৩৩ বছর এ এলাকা একটি দলের এবং প্রায় ক্ষেত্রে একই সংসদ সদস্যের ছায়াতলে থেকে একটা বড় সময় দেশশাসনের দায়িত্বে থাকা দলের আশীর্বাদপুষ্ট হয়েও দেশের সবচেয়ে দরিদ্র জেলা হওয়ার কোনো কারণ থাকতে পারে না। যদি এ এলাকাটি খরাপীড়িত, লবণাক্ত বা অনাবাদি জনপদ হতো বা যুদ্ধে জর্জরিত থাকত তাহলে হয়তো এমনটা মানা যেত। একটি সম্ভাবনাময় জেলার এমন করুণ দৃশ্য ক্ষমার অযোগ্য।

মাদারীপুরের ঘরে ঘরে যখন শোকের মাতম তখনো অজ্ঞাত স্থান থেকে আসা অপ্রত্যাশিত ভাষণ শুনতে হয় মাদারীপুরবাসীকে। এর আগে তাদের এলাকার সংসদ সদস্য বাহাউদ্দিন নাছিম একটি টেলিভিশন সাক্ষাৎকার ও ভেরিফায়েড ফেসবুকে জানিয়েছিলেন, প্রকৃতপক্ষেই আমরা যদি ভুল বা অন্যায় করে থাকি তবে সেই অন্যায়ের জন্য জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে আমাদের কোনো আপত্তি অথবা আমরা ক্ষমা চাইব না- এ ধরনের গোঁড়ামি আমাদের ভিতরে কাজ করে না।

এখানে লক্ষণীয় সবচেয়ে দরিদ্র জেলার এই সংসদ সদস্য এখনো যদি ভুল করে থাকি-জাতীয় ভুলের বৃত্ত থেকে বের হতে পারছেন না। নিজ জেলাকে সবচেয়ে গরিব দেখে তিনি হয়তো ভাবছেন :

হে দারিদ্র্য, তুমি মোরে করেছ মহান।

তুমি মোরে দানিয়াছ খ্রিস্টের সম্মান

কণ্টক-মুকুট শোভা। -দিয়াছ, তাপস,

অসঙ্কোচ প্রকাশের দুরন্ত সাহস;

উদ্ধত উলঙ্গ দৃষ্টি, বাণী ক্ষুরধার,

বীণা মোর শাপে তব হল তরবার!

তবে এ কথাও সত্য, এ মাদারীপুরেরই কৃতী সন্তান ফরায়েজি আন্দোলনের অগ্নিপুরুষ মুহাম্মাদ মহসিন উদ্দিন দুদু মিয়া, প্রথম শহীদ মিনারের রূপকার ও ভাষাসৈনিক ডাক্তার গোলাম মাওলা, বাংলা ভাষার অহংকার কবি, সাহিত্যিক ও উপন্যাস রচয়িতা সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় (ভারত), বিজ্ঞানলেখক ও বর্তমান বিশ্বের সুপরিচিত পদার্থবিজ্ঞানী স্বপন কুমার গায়েন (আমেরিকা) এবং জগৎখ্যাত প্রকৌশলী এফ আর খান (আমেরিকা) প্রমুখ। মাদারীপুরের ভবিষ্যৎ নেতারা জেলাটিকে মাদারল্যান্ড ভেবে শাজাহান খানের বদলে এফ আর খান, লিটনের বদলে স্বপন, বাহাউদ্দিনের বদলে মহসিন উদ্দিনের জন্ম ও বেড়ে ওঠার সুযোগ করে দেবেন- এটাই প্রত্যাশা। আবদুস সোবহান গোলাপ নয়, সত্যিকারের গোলাপ ফুটুক মাদারল্যান্ড মাদারীপুরের ঘরে ঘরে।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

এই মাত্র | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

১ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

১১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৪৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির
রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা
ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেইডেনহাইমকে উড়িয়ে দিলো বায়ার্ন
হেইডেনহাইমকে উড়িয়ে দিলো বায়ার্ন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার তাপমাত্রা বাড়তে পারে
ঢাকার তাপমাত্রা বাড়তে পারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ