শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে

সাংবাদিক ও রাজনীতিক মরহুম কাজী সিরাজের একটি বয়ান এ মুহূর্তে মনে পড়ছে। তিনি বলতেন, বন্ধু পাল্টানো যায় কিন্তু প্রতিবেশী পাল্টানো যায় না। প্রতিবেশী ছোট কিংবা বড় হোক সম্পর্ক খারাপ রেখে ভালো থাকা যায় না। বাংলাদেশের তিন দিকে ভারত ও মিয়ানমার এবং একদিকে বঙ্গোপসাগর। সবকিছু পাল্টানো যায় কিন্তু প্রতিবেশী পাল্টানো যায় না তত্ত্বে বিশ্বাস করে ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশ গত ৫৩ বছরে সুসম্পর্কের চেষ্টা করেছে। মিয়ানমারের বাংলাদেশসংলগ্ন রাজ্য রাখাইনের সিংহভাগ এলাকা এখন স্বাধীনতাকামী আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে। রাজধানী সিত্তে এখনো মিয়ানমারের দখলে থাকলেও কত দিন তারা তা রাখতে পারবে, তা এক প্রশ্ন। বাংলাদেশকে নিজেদের গরজেই আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতে হচ্ছে বাস্তবতার কারণে। রাখাইন বা আরাকান স্বাধীনতা অর্জন করলে রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে তাদের সঙ্গেই বাংলাদেশকে দরকষাকষিতে বসতে হবে।

বিশাল দেশ মিয়ানমারের একটি রাজ্য রাখাইন। সাড়ে তিন হাজার ফুট উচ্চ পর্বতমালা এ রাজ্যকে দেশের মূল ভূখণ্ড  থেকে বিচ্ছিন্ন করে রেখেছে। রাখাইনের প্রাচীন নাম আরাকান। বাংলাদেশ ও আরাকানকে বিভক্ত করেছে নাফ নদ। শত শত বছর ধরে আরাকানের সঙ্গে বাংলাদেশের গভীর যোগাযোগ ছিল। আরাকান স্বাধীন দেশ হিসেবে নিজের অস্তিত্ব অটুট রেখেছে অন্তত ৪ হাজার ৩০০ বছর ধরে। খ্রিস্টপূর্ব ২৬৬৬ অব্দ থেকে ১৭৮৪ সাল পর্যন্ত এটি ছিল মোটামুটিভাবে স্বাধীন দেশ। ১৭৮৫ সালে আরাকানের রাজনৈতিক অস্থিরতার সুযোগে বার্মারাজ বোধপায়া আরাকান দখল করেন। তার আগে আরাকানের রাজারা টিকে ছিলেন দাপটের সঙ্গে। চট্টগ্রামও একসময় ছিল আরাকান রাজের আওতাধীন। মগ নামের রাখাইন দস্যুদের উৎপাত ছিল বাংলাদেশজুড়ে। সুবে বাংলার মুঘল সুবেদার শায়েস্তা খান দুর্বিনীত মগদের শায়েস্তা করেন। চট্টগ্রাম দখল করেন আরাকান রাজের কাছ থেকে। মগ বন্দিদের শায়েস্তা খান ঢাকায় এনে রাখেন যে স্থানে সেটির নাম এখন মগবাজার।

আরাকানের একটি জাতি-গোষ্ঠীর নাম রোহিঙ্গা। রোহিঙ্গাদের সিংহভাগ মুসলমান। তবে তাদের মধ্যে হিন্দু ধর্মাবলম্বীও রয়েছে। মিয়ানমার সরকার এবং রাখাইনরা রোহিঙ্গাদের সে দেশের নাগরিক কিংবা স্বীকৃত জাতিসত্তা হিসেবে মানতে নারাজ। বাংলাদেশে লাখ লাখ রোহিঙ্গার শরণার্থী হিসেবে আশ্রয়গ্রহণের পেছনে রয়েছে একটি জাতিসত্তাকে অস্বীকার করার অশুভ প্রবণতা। রোহিঙ্গানিধনেও বিভিন্ন সময়ে উঠেপড়ে লেগেছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। রাখাইন মিলিশিয়ারা তাদের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহƒত হয়েছে।

রোহিঙ্গাদের পূর্বপুরুষরা ৬০০ বছর আগে আরাকানে গিয়েছিল সে দেশের রাজা নরমেইখলার ডাকে। ১৪০৬ সালে বার্মার রাজা মেং শো আই আরাকানে অভিযান চালান। রাজা নরমেইখলা যুদ্ধে স্বাধীনপরাজিত হয়ে বাংলার রাজধানী গৌড়ে পালিয়ে আসেন। সুলতান জালালউদ্দিন মুহাম্মদ শাহর কাছে তিনি আশ্রয় প্রার্থনা করেন। সুলতান জালালউদ্দিন মুহাম্মদ শাহ আরাকানকে বর্মি আধিপত্য থেকে মুক্ত করতে রাজা নরমেইখলাকে সৈন্য দিয়ে সাহায্য করেন। মনে করা হয় এ বাঙালি সৈন্যরা রোহিঙ্গাদের পূর্বপুরুষ। এর আগে থেকে অবশ্য রাখাইনের সঙ্গে আরব মুসলমানদের বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিল। এমনকি সে দেশে একটি ক্ষুদ্র মুসলিম জনগোষ্ঠীর অস্তিত্বও ছিল। যারা কালক্রমে রোহিঙ্গা হিসেবে পরিচিত হয়।

রাজা নরমেইখলার আমলে আরাকান রাজদরবারে বাংলা ভাষা দ্বিতীয় ভাষার মর্যাদা পায়। শুধু মর্যাদা দেওয়া নয়, মধ্যযুগে বাংলা ভাষা চর্চার কেন্দ্র হয়ে দাঁড়ায় আরাকানের রাজদরবার। আরাকান রাজাদের আমলে মহাকবি আলাওল রাজদরবার আলোকিত করেছেন কাব্য রচনার মাধ্যমে। মনে করা হয়, আরাকানের রাজপরিবারের পূর্বপুরুষরা এসেছিলেন দক্ষিণ বিহারের মগধ থেকে। ভাষাবিজ্ঞানীদের একাংশের অভিমত, মগধি ভাষা থেকে বাংলা ভাষার উৎপত্তি। মধ্যযুগের আলাওল শুধু নয়, দৌলত কাজীর মতো প্রতিভাবান কবিও আরাকান দরবারের পৃষ্ঠপোষকতা পেয়েছেন। তাঁর কবিতায় আরাকান রাজারা যে মগধ বংশের সে পরিচয় স্পষ্ট। কবি দৌলত কাজীর সতী ময়না কাব্যে উল্লেখ আছে-‘কর্ণফুলী নদী পূর্বে আছে এক পুরী।/রোসাঙ্গ নগরী নাম স্বর্গ-অবতরী॥/ তাহাতে মগধ বংশ ক্রমে বুদ্ধার চার।/নাম শ্রী সুধর্ম রাজা ধর্মের অবতার॥/ অনুভব করা যায় সে সময় বাংলা ভাষার বিকাশে আরাকানের রাজদরবার ছিল এগিয়ে। রাখাইন ও রোহিঙ্গারা শান্তিতে বসবাস করেছে আরাকান রাজ্যে।

আরাকান বা রাখাইনে রোহিঙ্গা ও রাখাইনদের সম্পর্কের অবনতি কখন থেকে শুরু হয় তা সুনিশ্চিত করে বলার অবকাশ নেই। রাখাইন রাজাদের অন্তর্দ্বন্দ্বের সুযোগে ১৭৮৪ সালে বার্মা আরাকান দখল করে। শুরু হয় আরাকানের পরাধীনতার কাল। এর ৪১ বছর পর ১৮২৪ সালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বার্মায় অভিযান চালায়। রটনা রয়েছে ইংরেজরা বার্মায় অভিযান চালায় স্টিমারযোগে। স্টিমারের কালো ধোঁয়া ও হুইসেলের শব্দ শুনে ঘাবড়ে যায় বর্মিরা। এটাকে স্বর্গলোক থেকে আসা দৈত্যদানব ভেবে পালিয়ে যায় তারা। বিনা যুদ্ধেই প্রথম দফায় হার মানে বর্মিরা।

বার্মার সরলসোজা মানুষ স্টিমারের হুইসেল আর কালো ধোঁয়া দেখে স্বর্গলোক থেকে আসা দৈত্যদানব ভেবে ইংরেজদের সঙ্গে যুদ্ধ না করে পালিয়ে গেলেও ঘোর কাটার সঙ্গে সঙ্গে তারা রুখে দাঁড়ায়। ফলে বার্মা দখল ইংরেজদের জন্য খুব একটা সহজ হয়নি। সিপাহি বিদ্রোহের আগে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ও বার্মার যুদ্ধে সে দেশ পুরোপুরিভাবে পদানত হয়। ভারতবর্ষের পাশাপাশি নিভে যায় বার্মার স্বাধীনতার সূর্য। সে দেশের পরাজিত রাজা থিবোকে নির্বাসনে পাঠানো হয় ভারতে। তাঁকে বছরে মাসোহারা দেওয়া হতো মাত্র ৬০০ টাকা।

একসময়ের স্বাধীন বার্মা ইংরেজ শাসনাধীন ভারতবর্ষের একটি প্রদেশে পরিণত হয়। সে সময় হাজার হাজার বাঙালি তো বটেই, ভারতের অন্যান্য রাজ্যের অধিবাসীরা বার্মার রাজধানী রেঙ্গুন এবং আরাকানের রাজধানী আকিয়াবে ভাগ্যান্বেষণে ছুটে যায়। স্বাধীন বার্মার স্থপতি অং সান নিজে ছিলেন বর্মি। তবে জাতীয় ঐক্যের স্বার্থে তিনি বার্মার সব ক্ষুদ্র জাতিসত্তার সমর্থন আদায়ে সমর্থ হন। রোহিঙ্গাদের সমর্থনও ছিল অং সানের পেছনে। বার্মার জনসংখ্যার ৩০ ভাগ ১৪০টি ক্ষুদ্র জাতিসত্তার প্রতি অং সানের এই মমত্বকে বর্মি রক্ষণশীলরা ভালো চোখে দেখেনি। স্বাধীনতার বছরেই প্রাণ হারান অং সান ও তাঁর ঘনিষ্ঠ সহযোগীরা। ১৯৬২ সালে সামরিক বাহিনী ক্ষমতা দখল করলে সে দেশের সব ক্ষুদ্র জাতিসত্তার ওপর নির্যাতন-নিপীড়নের স্টিম রোলার নেমে আসে। রোহিঙ্গাদের তো সামরিক জান্তা সে দেশের কোনো জাতি-গোষ্ঠী বলেই মনে করত না। ১৯৭৮ সালে তাদের ওপর নেমে আসে নির্যাতনের বিভীষিকা। সশস্ত্র সংগঠনের অপতৎপরতা ঠেকাতে সেনাবাহিনী ঝাঁপিয়ে পড়ে সাধারণ রোহিঙ্গাদের ওপর। হাজার হাজার রোহিঙ্গা সে সময় প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে পালিয়ে আসতে বাধ্য হয়। ১৯৯১-৯২, ২০১২ ও ২০১৬ সালেও ঘটে একই ধরনের অভিযান। প্রতিবারই বিপুলসংখ্যক রোহিঙ্গা দেশত্যাগী হয়। ২০১৭ সালে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয় ৮ লাখের বেশি রোহিঙ্গা।

মিয়ানমারের রোহিঙ্গারা একটি স্বতন্ত্র জনগোষ্ঠী। আরব, বাঙালি ও আরাকান রক্তের উত্তরসূরি তারা। প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশের বাংলা ভাষার সঙ্গে রোহিঙ্গা ভাষার মিল থাকলেও তারা নিজেদের বাঙালি বলে মনে করে না। বর্মি বা রাখাইনদের সঙ্গে রোহিঙ্গাদের অস্বস্তিকর সম্পর্কের পেছনে নিজেদের ভুল যেমন দায়ী তেমন দায়ী মিয়ানমারবাসীর বাঙালিবিদ্বেষ। ব্রিটিশ শাসনামলে মিয়ানমারের প্রশাসনসহ রাষ্ট্রীয় কাঠামোর অপরিহার্য অনুষঙ্গে পরিণত হয় ভারত থেকে যাওয়া লোকজন। যাদের মধ্যে বাঙালির সংখ্যাই ছিল বেশি। বাঙালি বাবুরা সেখানে সুদের ব্যবসা করে ফুলেফেঁপে উঠেছে। বর্মি মেয়েদের বিয়ে করে পরে পালিয়ে এসেছে দেশে। এ আচরণ বর্মিদের মধ্যে যে বাঙালিবিদ্বেষ সৃষ্টি করে তারই শিকার রোহিঙ্গারা। তাদের অদূরদর্শিতাও আজকের পরিণামের জন্য দায়ী। ১৯৪৬ সালে রোহিঙ্গা নেতারা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর সঙ্গে দেখা করে আরাকানকে পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত করার আবেদন করে। দূরদর্শী জিন্নাহ এ প্রস্তাবে রাজি হননি। বার্মার প্রদেশ আরাকানকে অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার প্রয়াস ব্যাহত করতে পারে ভেবে জিন্নাহ সে প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর পাকিস্তানের সেনা গোয়েন্দা সংস্থার মৃগয়া ক্ষেত্রে পরিণত হয় আরাকান বা রাখাইন রাজ্য। রোহিঙ্গা জঙ্গি সংগঠনগুলোকে তারা মদত জুগিয়েছে উলঙ্গভাবে। যে তথ্য উঠে এসেছে পাকিস্তানের বিভিন্ন সরকারের আমলে উপদেষ্টাসহ গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালনকারী কূটনীতিক হুসেন হাক্কানির বই ‘পাকিস্তান বিটুইন মস্ক অ্যান্ড মিলিটারি’ গ্রন্থে। রোহিঙ্গা সশস্ত্র সংগঠনগুলোর প্রতি পাকিস্তানি সেনা গোয়েন্দা সংস্থার মদত এবং আল-কায়েদা ও আইএস কানেকশন রোহিঙ্গাদের প্রতি বর্মি ও রাখাইনদের বিদ্বেষই শুধু বাড়িয়েছে। সাধারণ রোহিঙ্গাদের সঙ্গে জঙ্গি সংগঠনের সম্পর্ক না থাকলেও তারাই সব নির্যাতন-নিপীড়নের শিকার হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে রোহিঙ্গা জঙ্গি সংগঠনগুলো বর্মি জেনারেলদের শিখণ্ডি হিসেবেও ব্যবহƒত হচ্ছে। মিয়ানমার নেত্রী অং সান সু চি রাখাইনে জাতিগত সংঘাত নিরসনে জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব কফি আনানের নেতৃত্বে সাত সদস্যের কমিশন গঠন করে দিয়েছিলেন। যে কমিশন রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব দান এবং অবাধ চলাচলের অধিকার দানের সুপারিশ করে। কমিশন তাদের রিপোর্ট পেশের আট ঘণ্টার মধ্যে সেনাবাহিনী ও পুলিশের ৩০টি স্থাপনায় রোহিঙ্গা জঙ্গি সংগঠন আরসা হামলা চালায়। তারপর শুরু হয় রোহিঙ্গা নিধন। সোজা কথায় ২০১৭ সালে রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমার সেনা ও রাখাইনিদের যে নৃশংসতা নেমে আসে তার দায় রোহিঙ্গা জঙ্গি সংগঠনগুলোরও কম নয়।

বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের আগমনের শুরু সেই আশির দশকে। ২০১৭ সালের পর লাখ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। মিয়ানমারের সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আরাকান আর্মি রোহিঙ্গাদের সঙ্গে নিতে চেয়েছিল। কিন্তু কাণ্ডজ্ঞানহীন এ জাতি গোষ্ঠীটি রাখাইনদের সঙ্গে থাকার বদলে মিয়ানমারের সামরিক জান্তার শিখণ্ডির ভূমিকা পালন করে। ফলে রাখাইনদের সঙ্গে রোহিঙ্গাদের সম্পর্কের আরও অবনতি হয়। মিয়ানমারের সামরিক জান্তার সহযোগী হয়ে ভূমিকা পালন করায়, আরাকান স্বাধীন হলে নিজেদের জন্মভূমিতে রোহিঙ্গারা ফিরে যাওয়ার সুযোগ পাবে কি না, প্রশ্ন হয়ে দেখা দিয়েছে। স্মরণযোগ্য যে রাখাইনদের সঙ্গে রোহিঙ্গাদের সম্পর্কের চিড় ধরে দ্বিতীয় মহাযুদ্ধকালে। রাখাইনরা জাপানিদের সহযোগিতায় আরাকানের স্বাধীনতার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়ে। সে সময়ে রোহিঙ্গারা ব্রিটিশদের পক্ষ নেয় এবং তাদের হাতে বিপুলসংখ্যক রোহিঙ্গা প্রাণ হারায়।

বাংলাদেশে জুলাই অভ্যুত্থানের পর চারদিকের সংকট সমস্যায় সরকারকে ব্যস্ত থাকতে হচ্ছে। ফলে আরাকান বা মিয়ানমারের দিকে ততটা নজর রাখা কঠিন হয়ে পড়ছে। কিন্তু যেহেতু ১২ লাখ রোহিঙ্গার বোঝা বাংলাদেশের ঘাড়ে সেটি মনে রেখেই আরাকান আর্মির সঙ্গে ভালো যোগাযোগ গড়ে তোলার উদ্যোগ নিতে হবে। বুঝতে হবে শেষ পর্যন্ত রাখাইনদের নেতৃত্বে আরাকান স্বাধীন যদি না-ও হয়, যদি মিয়ানমারের অখণ্ডতা টিকে থাকে, বৃহত্তর স্বায়ত্তশাসন তারা পাবেই। আরাকানের ঘটনাবলিকে উপেক্ষা করলে বাংলাদেশের স্বার্থকেই উপেক্ষা করা হবে।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

৩১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

১৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৫১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির
রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা
ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে