শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ মার্চ, ২০২৫

কৃষিজমির উর্বরতা রক্ষায় সচেতন হতে হবে

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষিজমির উর্বরতা রক্ষায় সচেতন হতে হবে

ঘরটা পাকা হয়েছে। ঘরে আছে টেলিভিশন, ফ্রিজ, বসার সোফা। বেড়েছে জীবনযাত্রার মান। দৃশ্যত উন্নয়ন মানে তো এমন কিছুই। কিংবা গ্রামের ধুলোমাখা রাস্তাটি পাকা হয়েছে। বাজারটিতে উঠেছে পাকা দোকান। পাকা স্কুল ঘর, কমিউনিটি ক্লিনিক কিংবা পোস্ট অফিস। আমাদের চোখে উন্নয়ন মানেই পোড়ামাটির স্থাপনা। ইটের ভবন। যত বেশি উন্নয়ন, তত বেশি প্রয়োজন ইট, কাঠ, পাথর। কিন্তু এই ইট পোড়াতে খরচ হয়ে যাচ্ছে জ্বালানি হিসেবে প্রকৃতির গাছ। ইট তৈরিতে ব্যবহার হচ্ছে কৃষিজমির মাটি। সর্বোপরি ইটভাটার আশপাশের কৃষিজমি হচ্ছে ক্ষতিগ্রস্ত।

পাঠক, আপনাদের হয়তো কুব্বাত হোসেন অভির কথা মনে থাকতে পারে। সাভারের হেমায়েতপুরের দক্ষিণমেটকা ডাক্তারবাড়ি এলাকায় তরুণ কৃষি উদ্যোক্তা কুব্বাত হোসেন অভি। বয়স ৩৭-৩৮-এর বেশি হবে না। সাভারে প্রায় ৫০ বিঘা জমির ওপর তার স্বপ্নের চাষবাস। না, দেশীয় কোনো সবজি নয়। সেখানে আবাদ হচ্ছে ক্যাপসিকাম, চেরি টম্যাটো, ক্যাবেজ, রেডবিট, সেলেরি, চাইনিজ ক্যাবেজ, বেবি কর্ন, সুইট কর্ন, নীরা লিফ, ব্রোকলিসহ নানা রকমের বিদেশি সবজি। ধলেশ্বরী নদীর তীর ঘেঁষে বিস্তর তার কৃষির জগৎ। মনে পড়ে বছর পাঁচেক আগে, যখন প্রথমবার তার কৃষিখামার দেখতে যাই, তার কৃষিখেতগুলো ছিল সবুজ। কিন্তু গত জানুয়ারিতে গিয়ে দেখি কেমন ধূসর হয়ে আছে তার সমস্ত ফসলের খেত। এমন কেন হলো, বুঝতে দেরি হলো না। অদূরেই দুটি বিশাল ইটের ভাটা। ইট পোড়ানোর ধোঁয়া উড়ছে। কুব্বাত বলছিলেন, মাটির উর্বরতা কমে যাচ্ছে। ফসলের আকারও আগের মতো বড় হচ্ছে না। ইটের ভাটার ক্ষতিকর প্রভাব টের পাচ্ছেন। কুব্বাতের অধিকাংশ জমিই লিজ নেওয়া। ধীরে ধীরে বড় করেছেন তার কৃষিখামার। কিন্তু এখন আর বড় করার কোনো সুযোগ নেই। কারণ ইটভাটার আশপাশের অধিকাংশ জমির ওপরের মাটি কেটে নিয়ে তৈরি করা হচ্ছে ইট। মাটির ওপরের অংশ অর্থাৎ টপ সয়েল ইট তৈরির কাজে ব্যবহার হওয়ায় কৃষি ও পরিবেশের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব পড়ছে।

২০১৩ সালে পরিবেশ অধিদপ্তরের হিসাব থেকে জানা যায়, সারা দেশে ইটভাটা ছিল ৪ হাজার ৯৫৯টি। আর পরিবেশ অধিদপ্তরের ২০১৮ সালের হিসাব বলছে, দেশে ইটভাটার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৯০২টি। পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (পবা) এক গবেষণায় উঠে এসেছে ৫০ শতাংশ ইটের ভাটাই অবৈধ। একটি ইট তৈরিতে মাটির প্রয়োজন হয় চার কেজি। বছরে প্রতিটি ইটভাটা থেকে ২০-২৫ লাখ ইট উৎপাদিত হয়। একটা সূত্রমতে, দেশের ইটভাটাগুলোয় বছরে প্রায় ২ হাজার ৫০০ কোটি ইট প্রস্তুত হয়। এত ইট তৈরি করতে গিয়ে কৃষিজমিগুলো কী পরিমাণ মাটির উপরিভাগ হারাচ্ছে, তা নিশ্চয়ই অনুমান করা কঠিন কিছু নয়।

মাটির উপরিভাগের ৫ থেকে ১০ ইঞ্চি পর্যন্ত যে স্তর তাকে বলা হয় টপ সয়েল। এটিই হলো মাটির প্রাণ। এতে জৈবপদার্থ ও অণুজীবের সর্বাধিক ঘনত্ব থাকে ফলে মাটির উর্বরতা মূলত এই অংশেই। আর এ অংশেই ফসল উৎপাদিত হয়। অনেকেই লোভে পড়ে টপ সয়েল বিক্রি করে দিচ্ছেন। একজন কৃষক টপ সয়েল বিক্রি করে দেওয়ার পর পাশের জমির কৃষকও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন নানাভাবে। জমি উঁচু-নিচু হয়ে যাওয়ায় বৃষ্টির পানিতে উপরিভাগের মাটি ধুয়ে চলে যাচ্ছে।

গত মাসে একই সমস্যার কথা বলছিলেন মানিকগঞ্জ জেলার সিঙ্গাইর উপজেলার জার্মিতা গ্রামের কৃষক। তারাও বলছিলেন, ইটভাটার কারণে তাদের কৃষিজ জমির উর্বরতা কমে যাচ্ছে। ফসল ভালো হচ্ছে না। বাতাস দূষিত হচ্ছে বলে শ্বাসকষ্টের মতো অসুখে ভুগছেন বয়স্করা।

এ চিত্র শুধু সাভার কিংবা মানিকগঞ্জের নয়। সারা দেশেই নির্বিঘ্নে চলছে পরিবেশবিধ্বংসী ইটভাটার কার্যক্রম। কোথাও কোথাও নিয়মবহির্ভূতভাবে আবাসিক এলাকায়ও ইটভাটা গড়ে ওঠার খবরও পাওয়া যায়। যতদূর জানি পোড়া ইটের বিকল্প হিসেবে পরিবেশবান্ধব ব্লক ব্যবহারের একটা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। ২০২৫ সালের মধ্যে সব ধরনের সরকারি নির্মাণে এই ব্লক ব্যবহারের নির্দেশ রয়েছে। কিন্তু সরকারি অবকাঠামো নির্মাণে এ-সংক্রান্ত নির্দেশনা বাস্তবায়নে চোখে পড়ছে না তেমনভাবে। ইটের পরিবর্তে ব্লক ব্যবহারের চমৎকার একটা উদাহরণ হচ্ছে ভাসানচরের রোহিঙ্গা পুনর্বাসন প্রকল্প। যতটা জানি, এ প্রকল্পের সব নির্মাণকাজে পোড়া ইটের বিকল্প হিসেবে ব্লকের ব্যবহার করা হয়েছে। হাউজ অ্যান্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউট বলছে, রাস্তাঘাট বা ভবনের দেয়ালে পোড়া ইট ব্যবহার না করে, এসব কাজে ব্লক ব্যবহার করা উচিত। ব্লক তৈরি করতে তারা ব্যবহার করেছে নদীর তলদেশের মাটি এবং বালু। আমরা জানি, আমাদের অধিকাংশ নদীই নাব্য হারিয়েছে। নদীগুলোর নাব্য ফিরিয়ে আনতে ড্রেজিং করা প্রয়োজন। এতে যেমন নদীর নাব্য ফিরিয়ে আনা সম্ভব, আবার ড্রেজিং করে পাওয়া নদীর তলদেশের মাটি ব্লক তৈরিতেও ব্যবহার করা সম্ভব। জানা মতে, দেশের বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান ব্লক তৈরি শুরু করেছে। বিশেষ করে বেসরকারি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান কনকর্ড, সেল ও বিটিআই নির্মাণকাজে ব্লক ব্যবহার করছে। সরকার চাইলে এসব প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমঝোতায় আসতে পারে। এতে একসঙ্গে দুটি উপকার হবে। নদীগুলো ধীরে ধীরে নাব্য ফিরে পাবে। পরিবেশবিধ্বংসী পোড়া ইট উৎপাদনও কমে আসবে। পরিবেশদূষণ কম হবে।

টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা পূরণে এখন আমাদের উৎপাদনের পাশাপাশি পরিবেশের কথাও ভাবতে হবে। ভাবতে হবে মাটির কথাও। আমার প্রায়ই মনে পড়ে রামনিবাস আগরওয়ালের একটি কথা। ২০১০ সালে নীলফামারীর অন্নপূর্ণা জৈবসার কারখানার স্বত্বাধিকারী রামনিবাস আগরওয়াল এক সাক্ষাৎকারে আমাকে বলেছিলেন, মাটি হচ্ছে মা। মাটি বলছে, তুমি আমাকে ১০ কেজি বীজ দিলা, এক মণ সার দিলা, তোমাকে বিনিময়ে কী দিলাম! ৫০ মণ ধান দিলাম, ৫০ মণ নাড়া দিলাম। তুমি কি কখনো চিন্তা করে দেখেছ এটা কোথা থেকে এলো? আমার শরীরের গচ্ছিত সম্পদ থেকে তোমাকে দিয়েছি। তুমি এক কাজ কর, ধানটা তুমি নাও, নাড়াটা আমাকে দাও। তুমি তো আমার সন্তান, তোমাকে বাঁচানো আমার কর্তব্য। চিন্তা করছি আমি মরে গেলে তোমার কী হবে! কাজেই তুমি তোমার স্বার্থে আমাকে বাঁচিয়ে রাখো।- কথাটা আমার মনে গেঁথে আছে।

শুধু দেশেই নয়, জৈব কৃষিচর্চায় কেঁচো সারের ব্যবহার দেখেছি নেদারল্যান্ডসের আইকলকাম্পেও। চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে কৃষকের আঙিনার রিং থেকে কেঁচো সার উৎপাদন ধীরে ধীরে চলে আসছে কারখানার আকারে। এটা সত্যি আশাজাগানিয়া। মাটিতে জৈবসারের ব্যবহার বাড়ালে মাটির প্রাকৃতিক উর্বরতা বাড়বে। বাড়বে ফসলের উৎপাদন। জলবায়ু পরিবর্তনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ ও টেকসই কৃষির জন্য জৈব কৃষি চর্চার বিকল্প নেই। তাই এ ক্ষেত্রে সবাইকে সচেতন হতে হবে।

১৯৭১-এ আমাদের জনসংখ্যা ছিল ৭ কোটি। আর এখন ১৭ কোটি ছাড়িয়ে। এ মাটিতেই উৎপাদিত হয়ে আসছে আমাদের সবার খাদ্য। এই অধিক ফসল উৎপাদন করতে গিয়ে মাটির ওপর আমরা মাত্রাতিরিক্ত অত্যাচার করে এসেছি। জমিতে প্রয়োগ করতে হচ্ছে রাসায়নিক সার। অধিক কর্ষণে মাটি হারাচ্ছে তার উর্বরতা, নষ্ট হচ্ছে জৈবগুণ। আবার সময়ের সঙ্গে বেড়েছে আমাদের ফসল বৈচিত্র্যও। তারপর মাটির উপরিভাগ ইট তৈরির জন্য ব্যবহার করে নিজেদের পায়েই কুড়াল বসাচ্ছি। মাটির সুস্থতাই নিশ্চিত করে সুস্থ ফসলের, তথা নিরাপদ খাদ্যের। আগামী প্রজন্মের কথা চিন্তা করে টেকসই কৃষির তাগিদে আমাদের এখন থেকেই মাটির সুরক্ষায় কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। টপ সয়েলের যত্ন নিতে হবে। পাশাপাশি কৃষককেও মাটির স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করতে হবে। ভারসাম্যপূর্ণ সারের ব্যবহার নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে কৃষককে আরও সচেতন করে তুলতে হবে। বিশেষ করে মাত্রাতিরিক্ত সারের প্রয়োগ, সুষম মাত্রা ও ব্যবস্থাপনা অনুসরণ না করায় যেসব কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন তাদের সচেতন করে তোলাটা অনেক বেশি জরুরি। অন্যদিকে মাটিদূষণের অকৃষিজ কারণগুলো চিহ্নিত করে সেগুলো নিরোধের পদক্ষেপ নিতে হবে। ইটের ভাটা কৃষিজ জমির যে ক্ষতি সাধন করছে, তা রোধ করতে হবে। নিতে হবে কার্যকরী পদক্ষেপ।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
এক সপ্তাহ ধরে লোডশেডিংয়ে নাকাল চট্টগ্রামবাসী
এক সপ্তাহ ধরে লোডশেডিংয়ে নাকাল চট্টগ্রামবাসী

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৩৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির
রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা
ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেইডেনহাইমকে উড়িয়ে দিলো বায়ার্ন
হেইডেনহাইমকে উড়িয়ে দিলো বায়ার্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার তাপমাত্রা বাড়তে পারে
ঢাকার তাপমাত্রা বাড়তে পারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ শীর্ষে ঢাকা
দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ শীর্ষে ঢাকা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেমসের ‘চ্যাপ্টার টু’ কনসার্ট ডালাসে
জেমসের ‘চ্যাপ্টার টু’ কনসার্ট ডালাসে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘হ্যারি পটার’ টিভি সিরিজ
আসছে ‘হ্যারি পটার’ টিভি সিরিজ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে