শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩০, বুধবার, ০৫ মার্চ, ২০২৫

ভাসানী ও ঘাড় ধাক্কা খাওয়া এক প্রধানমন্ত্রী

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
ভাসানী ও ঘাড় ধাক্কা খাওয়া এক প্রধানমন্ত্রী

রাজনীতি হলো রাজার নীতি। রাজতন্ত্রের যুগে এটিই ছিল নিয়ম। প্রজাতন্ত্রের যুগে প্রজারাই দেশের মালিক মোক্তার। এমনকি এ আধুনিক যুগে যেসব দেশে সাংবিধানিক রাজতন্ত্র রয়েছে, সেখানেও রাজাকে চলতে হয় প্রজাদের কথায়। প্রজাদের দ্বারা নির্বাচিত পার্লামেন্ট নির্ধারণ করে দেয় রাজা বা রানি কত বেতন-ভাতা পাবেন। কী করবেন আর কী করবেন না। রাজতন্ত্রে কে রাজা হবেন তা নির্ধারণে প্রজাদের কোনো ভূমিকা নেই। রাজার পুত্র বা কন্যা রাজা বা রানি হবেন এটিই সুনির্ধারিত নিয়ম।

কিন্তু প্রজাতন্ত্র বা গণতন্ত্রের যুগে বস্তির ছেলেও জনসমর্থনের জোরে রাষ্ট্রপতি হওয়ার নজির রয়েছে। শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট প্রেমদাসা ছিলেন বস্তির ছেলে। ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট ডি সিলভা লুলা ছিলেন হতদরিদ্র পরিবারের সন্তান। পঞ্চম শ্রেণির বেশি লেখাপড়া করতে পারেননি অর্থাভাবে। সেই লুলা প্রেসিডেন্ট হয়ে দেনার দায়ে দেউলিয়ার দ্বারপ্রান্তে দাঁড়ানো ব্রাজিলকে প্রায় আকাশে উঠিয়েছেন। তাঁর সুশাসনে ব্রাজিল পৃথিবীর অন্যতম বড় অর্থনীতির দেশ হিসেবে স্বীকৃত। রাস্তার ঝাড়ুদার হিসেবে তিনি কাজ করেছেন, তিনি জাম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট হয়েছেন জনসমর্থনের গুণে। নামিবিয়ার রাষ্ট্রপতি শ্যাম নাজোমো ছিলেন পেশায় নাপিত।

বাংলাদেশের রাজনীতির প্রবাদপুরুষ মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। এশিয়া, আফ্রিকা ও লাতিন আমেরিকার কণ্ঠস্বর হিসেবে ভাবা হতো এ নেতাকে। ভাসানীর জন্ম নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে। বিয়ে করেন জমিদারকন্যাকে। যিনি ছিলেন তাঁর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। অথচ এ মানুষটি আমৃত্যু গ্রামের অতিসাধারণ কৃষক কিংবা শহরের বস্তিবাসীর মতো জীবনযাপন করেছেন। শ্বশুরবাড়ির সূত্রে যে সম্পদ অর্জন করেছেন, তার সবই দান করে দিয়েছেন গরিবদের মধ্যে।

মওলানা ভাসানী ভারতের দেওবন্দ মাদরাসায় দুই বছর পড়াশোনা করলেও কোনো সনদ অর্জন করেননি। কৃষক শ্রমিক ও গরিব মানুষের জন্য আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন সারা জীবন। ভারতের আসামের বাঙালিদের অবস্থা যখন বিপন্ন তখন ছুটে গিয়েছেন তাদের পাশে। ভাসানচরে কৃষকদের সংগঠিত করেছেন। তাদের নেতৃত্ব দিয়ে বন্যার কবল থেকে বাঁচাতে বাঁধ তৈরি করেছেন। স্থাপন করেছেন মাদরাসা ও বিদ্যালয়। বাঙালিদের প্রতি আসাম সরকারের বৈষম্যের অবসান ঘটিয়েছেন। ভাসানচরের মানুষের কাছে তিনি ছিলেন পীর। ভাসানচরের মওলানা হিসেবেও তাঁর পরিচিতি গড়ে ওঠে। পৈতৃক নাম আবদুল হামিদ খানের সঙ্গে যুক্ত হয় ভাসানী শব্দটি।

মওলানা ভাসানী কংগ্রেস থেকে যোগ দেন মুসলিম লীগে। আসাম মুসলিম লীগের সভাপতি ও বিধানসভার সদস্যও নির্বাচিত হন। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হলে আসাম থেকে মওলানা ভাসানীকে বহিষ্কার করা হয়। তিনি চলে আসেন পূর্ব পাকিস্তানে। মুসলিম লীগের বড় মাপের নেতা হওয়া সত্ত্বেও কায়েমি স্বার্থবাদীরা তাকে দলের বাইরে রাখে নিজেদের নেতৃত্ব হারানোর ভয়ে। মওলানা ভাসানী টাঙ্গাইলের মুসলিম লীগ নেতা ও জমিদার পন্নীর বিরুদ্ধে জয়ী হন প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে। ষড়যন্ত্রমূলকভাবে সেই নির্বাচন বাতিল করে তাঁর জয় কেড়ে নেওয়া হয়। ১৯৪৯ সালে মওলানার নেতৃত্বে গড়ে ওঠে আওয়ামী মুসলিম লীগ। পরবর্তী সময়ে দলের নাম থেকে মুসলিম শব্দটি বাদ দেওয়া হয়। ১৯৫৪ সালের প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে নিয়ে যুক্তফ্রন্ট গঠন করেন তিনি।

ওই নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের কাছে মুসলিম লীগের ভরাডুবি ঘটে। প্রাদেশিক পরিষদে যুক্তফ্রন্ট যেখানে পায় ২২৮টি, মুসলিম লীগ পায় মাত্র ৯টি আসন। শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের নেতৃত্বে প্রাদেশিক সরকার গঠিত হয়। এ সময় মওলানা ভাসানী বিশ্ব শান্তি সম্মেলনে যোগ দিতে সুইডেন সফর করেন। ওই সময় ইউরোপের কয়েকটি দেশ ভ্রমণের সুযোগও হয় মওলানার। খন্দকার মোহাম্মদ ইলিয়াস তাঁর ভাসানী যখন ইউরোপে বইতে সে সফরের যে চিত্র তুলে ধরেছেন তা সত্যিকার অর্থেই অনন্য। এতে বলা হয়, লাগেজ বলতে মওলানা ভাসানীর আজীবনের সাথি একটি মাত্র স্যুটকেস। দৈর্ঘ্য ষোলো ইঞ্চি। সম্পদ বলতে তাঁর মধ্যে থাকে একটি গামছা, একটি লুঙ্গি, একটি খদ্দরের পাঞ্জাবি, মাথার একটা টুপি, কিছু তামাকপাতা ও চুনের একটি ডিব্বা। এসব নিয়েই পূর্ব বাংলার শহরে-গ্রামে সফর করেন এবং এসব নিয়েই তিনি গেছেন ইউরোপ সফরে। চিরসাথি স্যুটকেসটিতে তালা নেই। সেই বস্তু বিদায় নিয়েছে বহু দিন আগেই। ফলে চির উন্মুক্ত স্যুটকেসটি দড়ি বা শাড়ির পাড় দিয়ে বেঁধে নিয়ে এখানে-সেখানে যেতে হয়।

...ঢাকা থেকে যে দড়ি দিয়ে তাঁর একমাত্র লাগেজ বেঁধে আনা হয়েছিল লন্ডনে, একদিন সেটা হারিয়ে গেল। অনেক খোঁজাখুঁজির পর দেখা গেল সেটা ডাস্টবিনে শোভা পাচ্ছে। বাসার ঝাডুদার রাবিশ মনে করে সেটা ডাস্টবিনে ফেলে দিয়েছিলেন।

একদিন তাঁর ইউরোপ সফরসঙ্গীরা বলল, হুজুর, এটা ফেলে দিয়ে একটা নতুন স্যুটকেস কিনে নেন না কেন? উত্তরে তিনি বললেন, জীবনের বহুদিনের সঙ্গী আমার এ স্যুটকেসটি। বিদেশ-বিভুঁইয়ে ওকে না ফেলে দিয়ে দেশে গিয়েই না হয় বদলানো যাবে।

লন্ডন থেকে স্টকহোমে যাওয়ার পথেও ছেঁড়া লুঙ্গির একাংশ দিয়ে বেঁধে স্যুটকেসটি নিয়ে যাওয়া হলো। স্টকহোম থেকে পুনরায় লন্ডনে ফেরার পথেও সেই ছেঁড়া লুঙ্গির বাঁধন। কিন্তু লন্ডন এয়ারপোর্টে এসে রহস্যজনকভাবে স্যুটকেসটি হারিয়ে যায়। স্যুটকেসটি হারানোর ফলে সফরসঙ্গীরা খুব খুশি হন। সিদ্ধান্ত হলো, একটা নতুন স্যুটকেস ক্রয় করা হবে।

যেদিন স্যুটকেস কেনার জন্য বাসা থেকে বের হচ্ছিলেন ঠিক তখনই মওলানার সঙ্গে কয়েকবার জেলখাটা সেই স্যুটকেসটি নিয়ে হাজির ব্রিটিশ এয়ারওয়েজের লোক।

বললেন, মনে কিছু করবেন না স্যার, স্যুটকেসটি ভুলক্রমে ব্রাসেলসে চলে গিয়েছিল। আমরা দুঃখিত। মওলানার তখনো বেলজিয়াম দেখার সুযোগ হয়নি অথচ তাঁর জেলখাটা স্যুটকেসটি সে দেশটা এক চক্কর ঘুরে এসেছে। পুরোনো সাথি পেয়ে হুজুরের আনন্দ আর ধরে না। তিনি আরও খুশি হলেন দেখে যে বিমান কোম্পানি তাঁর ভাঙা স্যুটকেসটি মেরামত করে তাতে একটা তালা লাগিয়ে এক জোড়া চাবি ঝুলিয়ে দিয়েছে।

আমাদের দেশের রাজনীতিতে পচন ধরেছে। এ নিয়ে দ্বিমত পোষণের কোনো সুযোগ নেই। শুধু মওলানা ভাসানী নয়, এ দেশে ছিলেন হাজী দানেশের মতো ত্যাগী রাজনীতিক। অধ্যাপক মোজাফফর আহমদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ যাঁরা, তাঁরাও তাঁর সততা নিয়ে কখনো প্রশ্ন করেননি। আওয়ামী লীগের পৌনে ১৬ বছরের শাসনামলে অনেক মন্ত্রী-এমপির বিরুদ্ধে দুর্নীতি-অসততার অভিযোগ উঠলেও মতিয়া চৌধুরী ও সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের ব্যক্তিগত সততা নিয়ে কেউ কখনো প্রশ্ন তোলেননি। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া থেকে ৮ দলীয় জোটের প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন সিপিবি নেতা মোহাম্মদ ইউসুফ। ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। সংসদ নির্বাচনে তিনি নিজের পকেট থেকে কোনো অর্থ ব্যয় করেননি। ব্যয় করার সামর্থ্যও তাঁর ছিল না। এলাকাবাসী চাঁদা দিয়ে তাঁকে সংসদে পাঠান রাঙ্গুনিয়ার পক্ষে কথা বলার জন্য। মৃত্যুকালে ধনসম্পদ দূরের কথা চিকিৎসা খরচ জোগানোরও অর্থ ছিল না। মোহাম্মদ ইউসুফের ভাই ছিলেন চায়ের দোকানদার। ভাইয়ের সংসারে দুই বেলা খাবার জুটলেও নিজের চিকিৎসার খরচ জোগানোর উপায় ছিল না। পাকিস্তান আমলে পূর্ব পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন আবু হোসেন সরকার। তাঁকেও বিনা চিকিৎসায় মরতে হয়েছে অসহায়ভাবে। একসময় রাজনীতিতে এমন নেতার অভাব না থাকলেও এখন টাউট-বাটপার আর লোভীরাই রাজনীতির নিয়ন্ত্রক। শুধু বাংলাদেশ নয়, একসময় আমাদের উপমহাদেশের রাজনীতিতে যাঁরা নেতৃত্ব দিয়েছেন, তাঁদের প্রায় সবাই ছিলেন ত্যাগী। মহাত্মা গান্ধী ছিলেন ধনাঢ্য পরিবারের সন্তান। কিন্তু তিনি গ্রামের একজন সাধারণ গরিব কৃষকের মতোই জীবনযাপন করতেন। পাকিস্তানের পাখতুন খোয়ার আবদুল গফফার খান ট্রেনে চলাচলের জন্য তৃতীয় শ্রেণির টিকিট কিনতেন। ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের চারবারের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন সিপিএম নেতা মানিক সরকার। ২০ বছর দায়িত্ব পালনের পর ২০১৮ সালে তিনি যখন মুখ্যমন্ত্রী পদ ছাড়েন তখন ঘর ভাড়া করে থাকার সামর্থ্যও ছিল না এ ত্যাগী নেতার। তিনি পার্টি অফিসে ওঠেন বসবাসের জন্য।

আর ভারতের দুইবারের প্রধানমন্ত্রী গুলজারিলাল নন্দ বাসা ভাড়া দিতে না পারায় বাড়িওয়ালা তাঁকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করে দেন বাসা থেকে। ৯৪ বছরের বৃদ্ধ সাবেক প্রধানমন্ত্রী এজন্য সংবাদ শিরোনামে পরিণত হন। গুলজারিলাল নন্দ দুবার ভারতের অস্থায়ী প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। মন্ত্রীও ছিলেন বহুদিন ধরে। অবসর জীবনে সরকারের পক্ষ থেকে তাঁকে মাসে ৫০০ টাকা ভাতা দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন। বলেন, দেশের জন্য যে আত্মত্যাগ করেছি, তা টাকার বিনিময়ে বিক্রি করতে পারব না। সরকারি আবাসনসহ বিভিন্ন সুযোগসুবিধার প্রস্তাবও ফিরিয়ে দেন। বলেন, কদিন আর বাঁচব। এভাবেই জীবনটা কেটে যাক না। এলাহাবাদ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেন তিনি। তারপর মুম্বাইয়ের সেন্ট্রাল কলেজের অর্থনীতির অধ্যাপক হন। দেশের স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন করতে গিয়ে বারবার কারাবরণ করেন।

আয়ের আর কোনো উৎস না থাকায় বন্ধুদের অনুরোধে কিছুটা বাধ্য হয়েই তিনি সরকারি ভাতা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু সেটাও সময়মতো হাতে পেতেন না। দুই মাস ভাতা না আসায় বাকি রয়ে যায় বাড়িভাড়া। কদিন ঠিকমতো খাওয়াদাওয়া হয়নি, টাকার অভাবে বন্ধ হয়ে যায় ওষুধ খাওয়া। সম্বল ছিল কেবল একটা ছেঁড়া মাদুর, পুরোনো চাদর, অ্যালুমিনিয়ামের একটা বাসন, একটা পেয়ালা, প্লাস্টিকের একটা বালতি আর একটা মগ। বাড়িওয়ালা ঘর থেকে বের করে দিলে কাকুতিমিনতি করে কয়েক দিন সময় চান গুলজারিলাল নন্দ। প্রতিবেশীদের অনুরোধে কিছুটা নরম হলেন বাড়িওয়ালা। সময় দেওয়া হলো আরও পনেরো দিন। রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় হইচই দেখে এক নবীন সাংবাদিক বিষয়টি লক্ষ করেন। জুতসই খবর হবে ভেবে বৃদ্ধের ও বাড়ির ছবি তুলে নিলেন সাংবাদিক। মনে মনে ভাবেন তাঁর প্রতিবেদনের শিরোনাম হবে, টাকার জন্য এক অসহায় বৃদ্ধকে বাড়ি থেকে বের করে দিলেন পাষাণ হৃদয়ের এক বাড়িওয়ালা।

পত্রিকা অফিসে গিয়ে সাংবাদিক সম্পাদককে ঘটনাটি জানান। ছবিগুলো দেখে সম্পাদক তো হতবাক।

পরদিন সকালে খবরের কাগজে ছবিসহ প্রকাশিত হলো, অসহায় অবস্থায় জীবনযাপন করে চলেছেন ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী।

গুলজারিলাল নন্দের দুরবস্থার খবর পৌঁছে যায় সে সময়ের প্রধানমন্ত্রী পি ভি নরসীমা রাওয়ের কাছে। মন্ত্রী-আমলাসহ তিনি হাজির হন বৃদ্ধ নেতার আস্তানায়। বাড়িওয়ালা বুঝতে পারলেন না, ঘটনাটা কী। পরে শুনলেন, তাঁর ভাড়াটে যে সে কেউ নন, ভারতের একজন স্বাধীনতাসংগ্রামী ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী। সঙ্গে সঙ্গে তিনি গুলজারিলাল নন্দের কাছে ক্ষমা চান। সাবেক প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনি ক্ষমা চাচ্ছেন কেন, আপনার তো কোনো দোষ নেই। আমি ভাড়া দিতে পারিনি, সেটি তো আমার অপরাধ।

ভারতের রাষ্ট্রপতি এ পি জে আবদুল কালাম কখনো প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে জড়িত হননি। দেশের জন্য অসামান্য অবদানের পুরস্কার হিসেবে রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচিত হন তিনি। ভারতের এ সাবেক রাষ্ট্রপতি যখন মারা যান তখন তাঁর রেখে যাওয়া সম্পত্তি ছিল আড়াই হাজার বই, চারটি শার্ট, ছয়টি প্যান্ট, তিনটি স্যুট, ছেচল্লিশটি ডক্টরেট এবং পদ্মশ্রী, পদ্মভূষণ ও ভারতরত্ন পুরস্কার।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল :[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

এই মাত্র | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

১ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

১১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৪৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির
রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা
ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেইডেনহাইমকে উড়িয়ে দিলো বায়ার্ন
হেইডেনহাইমকে উড়িয়ে দিলো বায়ার্ন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার তাপমাত্রা বাড়তে পারে
ঢাকার তাপমাত্রা বাড়তে পারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ