শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫

শিল্পবাণিজ্যের এক কিংবদন্তির বিদায়

শাহেদ আলী ইরশাদ
প্রিন্ট ভার্সন
শিল্পবাণিজ্যের এক কিংবদন্তির বিদায়

সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী, ডাক নাম মনি। এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারপারসন। প্রতিষ্ঠা করেছেন এপেক্স ট্যানারি লিমিটেড, এপেক্স ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড, এপেক্স ফার্মা লিমিটেড, বুø ওশান ফুটওয়্যার লিমিটেড। বাংলাদেশের অন্যতম খ্যাতিমান শিল্পপতি, ব্যবসায়ী নেতা ও জনহিতৈষী সৈয়দ মঞ্জুর এলাহীর মৃত্যুতে দেশ একজন উজ্জ্বল নক্ষত্র হারাল। দেশের বাণিজ্য, অর্থনীতি ও শিল্প খাতে তাঁর অবদান চিরকাল স্মরণীয় থাকবে। গতকাল সকালে সিঙ্গাপুরের একটি হাসপতালে শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর।

১৯৪২ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর কলকাতায় জন্মগ্রহন করেন তিনি। তাঁর বাবা স্যার সৈয়দ নাসিম আলী ছিলেন প্রথম বাঙালি মুসলিম বিচারক, ১৯৩৩ সালে কলকাতা হাই কোর্টের বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান। পাঁচ বছর বয়সে বাবা মারা যান। বড় ও সেজ ভাইয়ের তত্ত্বাবধানে বেড়ে ওঠা তাঁর। বড় ভাই ছিলেন সমাজসেক, মেজ ভাই ধার্মিক, সেজ ভাই কলকাতা কমিউনিস্ট পার্টির প্রতিষ্ঠাতা। ছোটবেলা থেকেই তিনি ছিলেন একরোখা। কারও কথা শুনতেন না। বড় ভাই এস এ মাসুদ যুক্তরাজ্যের কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন বিষয়ে উচ্চতর ডিগ্রি নেন। পরে তিনিও কলকাতা হাই কোর্টের বিচারক ছিলেন। বাবার মতো তিনিও ১৯৭৭ সালে প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান। আর মেজ ভাই এস এ মওদুদ বিলেত থেকে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়াশোনা শেষ করে যোগ দেন সিভিল সার্ভিসে। আর সেজ ভাই এস এ মনসুর ছিলেন ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স পরীক্ষা দিয়েই ১ হাজার ৯০০ রুপিতে পাকিস্তান টোব্যাকোর ফাইন্যান্স বিভাগে চাকরি নেন। প্রবেশন পিরিয়ড শেষ হওয়ার ছয় মাস আগে এবং যোগদানের ১৮ মাসের মাথায় ১৯৬৬ সালের অক্টোবরে তাঁর চাকরি স্থায়ী করা হয়। পরের মাস নভেম্বরের ১ তারিখে জয়পুরহাটের সংসদ সদস্য মফিজ চৌধুরীর মেয়ে নিলুফারকে বিয়ে করেন। ১৯৭০ সালে রাজনৈতিক পরিস্থিতি উত্তপ্ত হলে তাঁকে পুর্ব পাকিস্তানে (ঢাকায়) বদলি করা হয়। ঢাকা এসে পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ায় পরবর্তী সময়ে বদলি করা হয় লন্ডনে প্রধান কার্যালয়ে। শর্ত দেওয়া হয়েছিল তিনি লন্ডনে বসবাসের আবেদন করতে পারবেন না এবং স্বাধীনতার পর দেশে ফিরে আসবেন। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর দেশ স্বাধীনের পর ২৫ ডিসেম্বর লন্ডন থেকে কলকাতা হয়ে পরিবার ও আত্মীয়স্বজন নিয়ে বাংলাদেশে আসেন ১৯৭২ সালের জানুয়ারিতে। মঞ্জুর এলাহীর শ্বশুর মফিজ চৌধুরীর কাছের বন্ধু ছিলেন সঞ্চয় সেন। ভারতের চামড়াশিল্পে রাজার মতো ছিলেন সঞ্চয় সেন। ভারতের সবচেয় বড় ট্যানারির মালিক ছিলেন সঞ্চয় সেনের বাবা। সঞ্চয় সেন ফেডারেশন অব ইন্ডিয়ান চেম্বারস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফআইসিসিআই) সভাপতি ছিলেন। একটি ডেলিগেশন নিয়ে বাংলাদেশে আসেন তিনি। ১৯৭২ সালের মে অথবা জুন মাসের কোনো একদিন সৈয়দ মঞ্জুর এলাহীর শ্বশুর মফিজ চৌধুরী তাঁর বাসায় লিহাই ইউনিভার্সিটি বন্ধু এফআইসিসিআইর সভাপতি সঞ্চয় সেন ও অন্য সফরসঙ্গীদের নৈশভোজের আয়োজন করেন। সেখানে সৈয়দ মঞ্জুর এলাহীর সঙ্গে কথা হয় এক ফরাসি ব্যবসায়ীর। রেমন্ড ক্লেয়ার নামের ওই ফরাসি ব্যবসায়ী মঞ্জুর এলাহীকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, তুমি কী করো? মঞ্জুর এলাহী বলেন, চাকরি। মঞ্জুর এলাহীও জানতে চেয়েছিলেন তুমি কী করো, বলেন, ব্যবসা করি। ফ্রান্স থেকে রাসায়নিক আমদানি করি। আবার ঢাকা থেকে চামড়া কিনে ফ্রান্স নিয়ে যাই। দেশের পরিস্থিতি ভালো না হওয়ায় মঞ্জুর এলাহীর বিশ্বাস হচ্ছিল না। এ ছাড়া চট্টগ্রাম বন্দরও বন্ধ। তখন ফরাসি ব্যবসায়ীকে জিজ্ঞেস করেন, চামড়া কীভাবে নেন। জবাবে ওই ব্যবসায়ী বলেন, কার্গো উড়োজাহাজ পুরোটা ভাড়া নিয়ে রাসায়নিক আনি, তারপর আবার চামড়া কিনে সেটিতে ভরে নিয়ে যাই। ফরাসি ব্যবসায়ী তাঁর কোম্পানিতে জয়েন করার প্রস্তাব দিলে সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী তখন হেসে উড়িয়ে দিয়ে বলেন, আমি ভালো চাকরি করি। মাইনে ভালো। তোমার কোম্পানিতে কেন জয়েন করব। ব্যবসায়ী বলেন, আমি জয়েন করতে বলছি না। তোমাকে আমার কোম্পানির এজেন্ট হতে বলছি। কমিশনে ব্যবসা করবে।

মঞ্জুর এলাহী তখন কৌতূহলী হয়ে জানতে চাইলেন, কেমন কমিশন। রেমন্ড ক্লেয়ার জানান, এত এত কমিশন পাবে। হিসাব করে দেখেন অনেক টাকা। নৈশভোজ শেষে সবাই চলে যাওয়ার পর শ্বশুর এবং সঞ্চয় সেন বসে ছিলেন। তখন মঞ্জুর এলাহী ফরাসি ব্যবসায়ীর প্রস্তাবের কথা শ্বশুরকে জানান। তাঁর শ্বশুর কোনো কথা না বললেও সঞ্চয় সেন ছিলেন এক্সাইটেড। বলেন, ভালো তো। আমি ওদের হল্যান্ডার ফ্রান্স কোম্পানির প্রতিনিধিত্ব করি। আমার কাছে লোক চেয়েছিল, আমি ভুলে গেছিলাম। তুমি এই প্রস্তাবে রাজি হয়ে যাও। কিন্তু সমস্যা বাধল অন্যখানে। চাকরি ছেড়ে ব্যবসা করার কথা বউকে জানালে তিনি হেসে উড়িয়ে দেন। বড় ভাইকে জানালে তিনিও হাসেন। বলেন, ভালো চাকরি করছ। তখন মঞ্জুর এলাহীর মধ্যে জেদ চাপল। শ্বশুরের সঙ্গে দেখা করে বিষয়টি জানালেন। শ্বশুর অভয় দিয়ে বলেন, ভালো তো, করো। তখন বলেন, আপনার মেয়ে তো রাজি হচ্ছে না। তিনি বললেন, আমি রাজি করাব। ১৯৭২ সালের জুলাই বা আগস্টের দিকে। তখন মঞ্জুর এলাহীর বয়স ৩০ বছর। চাকরি ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিলেন। ফরাসি ব্যবসায়ীর এজেন্ট হিসেবে কাজ শুরু করলেন। কয়েকবার বিমানে করে ফ্রান্সেও গেছেন।

হাজারীবাগ থেকে চামড়া কিনে রেমন্ড ক্লেয়ারের হল্যান্ডার গ্রুপের কাছে কমিশনে বিক্রি করতে থাকেন সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী। ১৯৭৫ সালে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর সরকার ট্যানারি বেসরকারি খাতে ছেড়ে দেওয়ার উদ্যোগ নিলে ১২ লাখ ২২ হাজার টাকায় ওরিয়েন্ট ট্যানারি কিনে নেন মঞ্জুর এলাহী। সেখানে ছিল কিছু জমি, টিনশেডের ঘর এবং কয়েকটি ড্রাম। সেই কারখানাকে সংস্কার করে ১৯৭৬ সালে যাত্রা শুরু করে এপেক্স ট্যানারি। ট্যানারিতে চামড়া প্রক্রিয়াজাত করে রপ্তানি করা শুরু করেন সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী। জাপানি ক্রেতা প্রতিষ্ঠান মিজুজে ছিল চামড়ার প্রথম ক্রেতা। ১৪ বছর পর গাজীপুরের সফিপুরে ৫০ বিঘা জমিতে জুতার কারখানা স্থাপনের কাজ শুরু করেন। ১৯৯০ সালে দেশে ফিরে প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত হন একমাত্র ছেলে সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর।

ছোটবেলা থেকেই তাঁর স্বপ্ন ছিল একটা কারখানা করার এবং সেখানে কিছু কর্মসংস্থান হবে। মানুষের চাকরি হবে। কিসের কারখানা করবেন সেটা তাঁর কাছে পরিষ্কার ছিল না। এটুকু ছিল একটা ম্যানুফ্যাকচারিং ফ্যাক্টরি করবেন। তাঁর সেই স্বপ্ন তিনি পূরণ করেছেন। কয়েক দশকের কর্মজীবনে সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী বাংলাদেশের আর্থিক ও শিল্প খাতের রূপান্তরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড এবং পাইওনিয়ার ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ছিলেন। এ ছাড়া তিনি দেশের অন্যতম সফল ব্যবসায়িক গোষ্ঠী এপেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান ছিলেন। ব্যবসায়িক দক্ষতার জন্য তিনি বহু পুরস্কারে ভূষিত হন। যার মধ্যে বিজনেস এক্সিকিউটিভ অব দ্য ইয়ার ২০০০ (আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স, বাংলাদেশ) এবং বিজনেস পারসন অব দ্য ইয়ার ২০০২ উল্লেখযোগ্য। তাঁর জীবনব্যাপী অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তাঁকে লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়েছিল ইউকে-বাংলাদেশ কেটালিস্টস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি থেকে।

ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি মঞ্জুর এলাহী জনসেবার প্রতি নিবেদিত ছিলেন। তিনি ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে দুইবার বাংলাদেশের সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন, যেখানে তাঁর পেশাদারিত এবং নেতৃত্ব ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়েছিল। ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি অব বাংলাদেশ (সিআরএবি), সানবিমস স্কুল লিমিটেড এবং এমটিবি ফাউন্ডেশনের মতো বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান হিসেবেও তিনি অবদান রেখেছেন। এ ছাড়াও তিনি ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি, সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি), ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশ ফ্রিডম ফাউন্ডেশনের প্রভাবশালী বোর্ড সদস্য ছিলেন।

কলকাতায় জন্মগ্রহণ করা মঞ্জুর এলাহী সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের পর পরিবারের সঙ্গে ঢাকায় চলে আসেন। পরবর্তী সময়ে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। তিনি ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের (ডিইউএএ) প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন, যা তাঁর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আজীবন সংযোগকে দৃঢ় করে।

বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজের (বিএপিএলসি) ভাইস চেয়ারম্যান এবং বাংলাদেশ ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক ও বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের পরিচালক হিসেবেও তিনি দায়িত্ব পালন করেন। তিনি মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই) এবং বাংলাদেশ এমপ্লয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিইএ) প্রেসিডেন্ট ছিলেন, যা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং করপোরেট উৎকর্ষের প্রতি তাঁর অঙ্গীকারকে তুলে ধরে। এ ছাড়াও সমাজকল্যাণ ও দানশীল কাজের প্রতি তাঁর গভীর আগ্রহ ছিল। তিনি অসংখ্য দাতব্য সংস্থার সঙ্গে গভীরভাবে জড়িত ছিলেন, যা সমাজের প্রতি তাঁর দায়বদ্ধতার প্রতিফলন। অবসরে তিনি সত্যজিৎ রায় নির্মিত ছবি দেখতেন। তাঁর প্রিয় নায়ক ছিলেন দীলিপ কুমার। সৈয়দ মঞ্জুর এলাহীর ছেলে সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর এবং মেয়ে মুনিজে মঞ্জুর। করোনার প্রথম ঢেউয়ে সৈয়দ মঞ্জুর এলাহীর জীবনসঙ্গী নিলুফার মঞ্জুর করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।

লেখক : জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

৩১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

১৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৫১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির
রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা
ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ