শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

নির্বাচন সংস্কারের সুপারিশ মাইলফলক

অধ্যাপক ডক্টর আবু সাইয়িদ
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন সংস্কারের সুপারিশ মাইলফলক

১. আধুনিক রাষ্ট্রে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমেই জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা এবং ইচ্ছা প্রকাশিত হয়। এই অভিপ্রায় প্রকাশের মাধ্যমরূপে অবাধ, নিরপেক্ষ এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা প্রয়োজন। সংবিধান ও আইনে ভোটাধিকারের স্বীকৃতিই শেষ কথা নয়; নির্বাচনে অংশগ্রহণে নানাবিধ প্রতিবন্ধকতা অপসারণসহ ভোটাধিকার প্রয়োগের যথাযথ পরিবেশ-পরিস্থিতির ওপরেই নির্বাচনি ব্যবস্থার কার্যকারিতা নির্ভরশীল। একমাত্র সৎ, স্বাধীন এবং নিরপেক্ষ নির্বাচন পরিচালনব্যবস্থার মাধ্যমেই সর্বজনীন ভোটাধিকার বাস্তবায়ন সম্ভব। সংবিধানে সুষ্ঠু গ্রহণযোগ্য নির্বাচন পরিচালনব্যবস্থার জন্য নির্বাচন কমিশন গঠন, কার্যাবলি এবং নির্বাচনসংক্রান্ত নির্বাচন সংস্কারের সুপারিশ মাইলফলকঅন্যান্য বিষয় উল্লেখিত হয়েছে। নির্বাচনি-রাজনীতি ক্রমশই জটিল রূপ ধারণ করেছে। সম্প্রদায়, ধর্মীয় সংকীর্ণতাবাদ, অর্থের প্রভাব এবং জনগণের সুষ্ঠু মতামত প্রকাশে বাধা সৃষ্টি করেছে, একই সঙ্গে জাল ভোট, ভোট কেন্দ্র দখল, কালোটাকা, পেশিশক্তি, নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দলীয়করণ, ফলাফল পাল্টে দেওয়াসহ বিভিন্ন ধরনের দুর্নীতি নির্বাচনকে প্রহসনে পরিণত করেছে। যা আমরা দেখেছি।

নির্বাচনব্যবস্থার সংস্কার কমিশন এসব সমস্যা-সংকট প্রতিরোধকল্পে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছ ১৫ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখে সুপারিশসমূহ পেশ করেছে। এ কথা বলার অপেক্ষা থাকে না, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন প্রধান বদিউল আলম মজুমদার নিশ্চিতভাবেই অবগত আছেন, নির্বাচন প্রহসনে পরিণত হলে গণতন্ত্রের বিপর্যয় অবশ্যম্ভাবী। দীর্ঘদিন তিনি বিষয়টি নিয়ে লিখেছেন, বলেছেন ও বিশেষভাবে কাজ করেছেন। তাঁর নেতৃত্বে গঠিত নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশমালার দিকে তাকাতে পারি।

২. বাংলাদেশে নির্বাচন পরিচালনব্যবস্থাকে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ করার জন্য একটি নির্বাচন কমিশন গঠন এবং তার ক্ষমতা ও কার্যাবলি সংবিধানে নির্দিষ্টভাবে লিখিত আছে। বিপুলসংখ্যক নিরক্ষর ভোটদাতাদের পক্ষে সব দলের কর্মসূচি ও ভূমিকা পর্যালোচনার ভিত্তিতে সুচিন্তিতভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ সম্ভব নয়। নিরক্ষরতার জন্য তাদের মধ্যে রাজনৈতিক বিষয় সম্পর্কে নির্লিপ্ততার উন্মেষ ঘটে। ভোটদাতাদের অংশগ্রহণের সুশীল আকাক্সক্ষা ও উদ্যোগ সর্বজনীন ভোটাধিকারের সাফল্যের অন্যতম পূর্বশর্ত। বাংলাদেশে গড়ে ৩০ থেকে ৪০ ভাগ ভোটদাতা ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন না। এই অনুপস্থিতির দ্বারা ভোটদাতার অনীহা এবং চেতনার অভাব সৃষ্টি হয়েছে। ভোট কেন্দ্রে গেলেও তাঁরা ঠিকমতো ভোট দিতে পারেন না, নেপথ্যে নাজেহাল ও নিরাপত্তার ভয়ভীতি কাজ করে। এই পরিস্থিতি সর্বজনীন ভোটাধিকারের গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। 

৩. নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন মোটাদাগে ১২টি সুপারিশ করেছে। ১২টি সুপারিশের মধ্যে প্রথম নির্বাচন কমিশন গঠন সংক্রান্ত। রাজনৈতিক ঐকমত্য, নাগরিক সমাজের অর্থবহ অংশগ্রহণে যোগ্য ও দক্ষ, জনগ্রাহ্য ব্যক্তিদের নিয়ে নির্বাচন কমিশন গঠনের প্রত্যয় দ্ব্যর্থভাবে উপস্থাপন করেছেন। অবশ্য এর জন্য নতুন আইন প্রণয়নের ওপর জোর দিয়েছেন। ভারতে সংসদ নেতা, বিরোধী দলের নেতা এবং অন্য সংখ্যাধিক প্রাপ্ত দলের নেতাদের সমঝোতায় নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়। সুপারিশমালায় জোর দেওয়া হয়েছে নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতায়নের ওপর (১.২)। কমিশনকে নির্বাচন স্থগিত, বাতিল এবং পুনর্নির্বাচনের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে নিজস্ব সচিব নিয়োগ নির্বাচন কমিশনের ওপর ন্যস্ত করা হয়েছে। নির্বাচনে নির্বাহী বিভাগের কালো থাবা বন্ধের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পূর্বের নির্বাচন কমিশনকে নির্বাহী বিভাগ গিলে খেয়েছিল- যার ভুক্তভোগী আমি স্বয়ং। সুষ্ঠু নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে যাতে নয়-ছয় না করতে পারে তার ব্যবস্থা বর্ণিত হয়েছে। এমনকি কমিশনের দায়িত্ব পালনে (১.৩) অসদাচরণ ও অসামর্থ্যরে অভিযোগ উঠলে সংবিধানের ১১৮ ও ৯৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুরাহা করা। সুপারিশে এ কথা বলার অর্থ এই যে নির্বাচন কমিশন স্বাধীন হলেও তাদের দায়বদ্ধতা ও শাস্তির অধীনে আনা।

৪. নির্বাচন কমিশনকে সুষ্ঠুভাবে কার্যসম্পাদনের লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশনের কর্তকর্তাদের মধ্যে থেকে রিটার্নিং/সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ করা, প্রয়োজনে প্রশাসনের অন্য ক্যাডার থেকেও নিয়োগ দেওয়ার ক্ষমতা তাদের থাকবে। অতীতে নির্বাহী কর্মকর্তারা এসব পদে যেন ‘হায়ারে’ এসেছেন এই মনোভাব ও আচরণ দৃশ্যমান ছিল, আমার নিজস্ব অভিজ্ঞতা তাই বলে। কমিশনের সুপারিশে তাদের নির্বাচন-পূর্ব, নির্বাচন-উত্তর সময়ে পক্ষপাতিত্ব, অনিয়ম ও অযোগ্যতাকে আইনের আওতায় এনে শাস্তির বিধান করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের প্রশিক্ষণ-ভাতা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও ম্যাজিস্ট্রেটদের ভাতার বিষয়টি পর্যালোচনা করার বিধান (১.৫) বর্ণিত হয়েছে। নির্বাচন কমিশন ক্রয়সংক্রান্ত বিষয়ে (যেমন-ইভিএম) আর্থিক ব্যবস্থাপনার বিষয়টিতে স্বচ্ছতা ও নিরীক্ষার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।

৫. সুষ্ঠু নির্বাচনের বাধা কোথায়? প্রথমত এই বাধা নির্বাহী বিভাগের কালো থাবা। এই থাবাকে দুর্বল কিংবা শৃঙ্খলিত করার বিধান ব্যক্ত হয়েছে। দ্বিতীয়ত অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যবস্থা। নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণের পরিবেশ ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড প্রস্তুত করা। নিয়ম-বিধিবিধান মেনে ঐকমত্যের ভিত্তিতে রেফারি নিয়োগ এবং দলীয়করণমুক্ত নির্বাচনি ব্যবস্থাপনা। তৃতীয়ত স্বাধীন বিচার বিভাগ। এসব কিছুর জন্য প্রয়োজন সংস্কার। পেশ করা সুপারিশমালা নির্বাচনি ব্যবস্থা সংস্কারে এসব সমাধানের সূত্র দিয়েছে। আশু করণীয় সংস্কার বাস্তবায়িত না হলে এক দলের পরিবর্তে অন্য দল ক্ষমতাসীন হলে জনগণের স্বপ্ন ও আকাক্সক্ষা বাস্তবায়িত হবে না। আমরা রাজনীতিবিদ বাকপটু কিন্তু কর্মক্ষেত্রে ধূম্রজালের আশ্রয় নিই। যথাযথ দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করতে ব্যর্থ হই, এর হাজারো উদাহরণ রয়েছে।

৬. সম্প্রতি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পরবর্তী সময়ে লক্ষণীয় যে অতীতে যারা হাটে-ঘাটে, মাঠে চাঁদাবাজি ও লুট করেছে তারা পালিয়েছে, পরিবর্তে ক্ষমতাসীন হবেন এমন ভাবনার দলগুলোর ক্যাডারদের বেপরোয়া চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস, লুণ্ঠন অব্যাহতভাবে চলছে। পতিত সরকারের সন্ত্রাসী ও অপরাধী চক্রের বিপরীতে এখন নব্য জুলুমকারী চক্র জনগণের ওপর চড়াও হয়েছে। জনগণ ভয়ার্ত ও নিরাপত্তাহীন। এ অবস্থার অবসান না হলে জুলাই অভ্যুত্থানের মৌল চেতনা ও স্পিরিট বুমেরাং হয়ে দাঁড়াবে। নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন নীতিবোধ ও দায়িত্ব সহকারে প্রত্যেকটি সুপারিশ করেছে। প্রধান নির্বাচন সংস্কার কমিশনের নেতৃত্বে গঠিত টিম কর্তৃক শ্রমলব্ধ গবেষণা, অনুসন্ধান, অনুসরণ ও বাস্তবায়ন করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব। তারপরও কথা থেকে যায়, বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির জীর্ণ অবনতিতে সুষ্ঠু, অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব কী? সেটি অবশ্য নির্বাচন-সংস্কার কমিশনের দায়িত্বের আওতায় পড়ে না। তবু তারা দায় এড়াতে পারে না। 

৭. নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন নিয়ে দুয়েকটি কথা বলা আবশ্যক।

ক. সুপারিশসমূহের ১.২ নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব শিরোনামের ভেতর- ‘দলের মধ্যে গণতান্ত্রিক চর্চা নিশ্চিত করতে হবে’ পয়েন্টটি দল নিবন্ধন প্রাক্কালে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।

খ. সুপারিশসমূহের ২.২ মনোনয়নপত্র শিরোনামের (ক) ধারাতে ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ পরিচালনা ম্যানুয়াল অনুযায়ী দ্বিতীয় অধ্যায়ের ৭ ধারায় উল্লেখিত মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও দাখিল করার সকল বিষয়াদি বহাল রাখা যেতে পারে। অনলাইনে মনোনয়ন জমাদানের ব্যবস্থা রাখা বিধেয়।

গ. সুপারিশসমূহের ২.৪ নির্বাচনব্যবস্থা শিরোনামের (গ) ধারাতে ৪০% ভোটারের পরিবর্তে ৫১% ভোট কাস্ট যোগ করা যেতে পারে।

ঘ. সুপারিশসমূহের ২.৪ নির্বাচনব্যবস্থা শিরোনামে ভিতরে ‘কোনো সংসদ সদস্য তাঁর পাঁচ বছরের মেয়াদের মধ্যে জনগণের বিরাগভাজন হলে এক-তৃতীয়াংশ ভোটারদের স্বাক্ষরসহ নির্বাচন কমিশনে আবেদন করলে এবং তা তদন্তে প্রমাণিত হলে ওই আসন শূন্য ও পুনর্নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে। অর্থাৎ জব-পধষষ-এর ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।

ঙ. সুপারিশসমূহের ৩.০ প্রধানমন্ত্রী শিরোনামের (গ) ধারাতে ‘পার্লামেন্টারি পার্টির যিনি সংসদ নেতা হবেন, তিনি প্রধানমন্ত্রী হবেন’ যুক্ত করা যেতে পারে। ‘সংসদ নেতা’ এই শব্দগুচ্ছ বাদ দেওয়া যেতে পারে। যুক্ত হতে পারে যিনি দলীয় প্রধান হবেন, তিনি সরকারপ্রধান হবেন না। 

চ. সুপারিশসমূহের ৬.০ রাষ্ট্রপতি নির্বাচন শিরোনামের (খ) ধারাতে ‘প্রশাসনের সর্বস্তরের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ভোট দেওয়ার বিধান যুক্ত করা যেতে পারে। অর্থাৎ সংসদ সদস্যগণ, জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড কমিশনার বা মেম্বাররা ভোট দেওয়ার অধিকারী হবেন।

ছ. পোস্টাল ভোটিং ব্যবস্থা প্রবর্তন করা যেতে পারে। ১৯৭০ ও ’৭৯ সালে পোস্টাল ব্যালটে ভোটদানের পদ্ধতি ও রীতি বলবৎ ছিল। নির্বাচন কমিশন ঘোষিত ‘প্রক্সি’ ভোট জটিলতা ও অনিয়মের সৃষ্টি করবে।

জ. এই সুপারিশমালার সুষ্ঠু বাস্তবায়নে বাংলাদেশ সংবিধানের কতিপয় অনুচ্ছেদ ও বিধিবিধানের প্রয়োজনীয় সংস্কার ও সংশোধন অপরিহার্য।

বাংলাদেশে যেখানে গণতন্ত্রের সুচারু অনুশীলন হয়নি সে ক্ষেত্রে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশমালা মাইলফলক হিসেবে গণতন্ত্র, দেশ-জাতির কাছে বিবেচিত থাকবে।

লেখক : ’৭২ সালের খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী, লেখক ও গবেষক

 

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

এই মাত্র | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

১ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

১১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৪৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির
রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা
ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেইডেনহাইমকে উড়িয়ে দিলো বায়ার্ন
হেইডেনহাইমকে উড়িয়ে দিলো বায়ার্ন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার তাপমাত্রা বাড়তে পারে
ঢাকার তাপমাত্রা বাড়তে পারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ