শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০২৫

এক-এগারো ও বর্তমান প্রসঙ্গ

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
এক-এগারো ও বর্তমান প্রসঙ্গ

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ধন্যবাদ। আপনাদের দলের বিরুদ্ধে যে ষড়যন্ত্র চলছে, সেই তীক্ষ পর্যবেক্ষণ, প্রাজ্ঞ বিশ্লেষণ ও বাস্তব উপলব্ধি অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের সাত মাস পর স্পষ্ট করে বলার জন্য আপনাকে সাধুবাদ জানাই। বাংলাদেশ প্রতিদিন এ ষড়যন্ত্রের বিষয়ে গত সাত মাসে একাধিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে। মাইনাস টু ফর্মুলার যারা উদ্ভাবক, যারা এক-এগারো সৃষ্টির দাবিদার ছিলেন, তারা এখনো বিএনপিকে মাইনাস করার ষড়যন্ত্র থেকে সরে আসেননি। একই লক্ষ্যে স্থির থেকে তারা এখন কৌশল পরিবর্তন করেছেন। আগামী নির্বাচনে বিএনপিকে ঠেকানোর জন্য তারা নতুন সঙ্গী তৈরি করেছেন। একসময় তারা ইসলাম ধর্ম, দাড়ি-টুপি, হিজাবের বিরুদ্ধে জঙ্গি তকমা জুড়ে অপপ্রচার চালিয়েছেন। যাদের একসময় জঙ্গি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিল, বিএনপিকে ঠেকানোর জন্য তাদের সঙ্গেও এখন মিতালি করছেন ওই ষড়যন্ত্রকারীরা। তবে আপনার জন্য আরও দুঃসংবাদ হলো, সেই এক-এগারোর ষড়যন্ত্রকারীদেরই আপনার দলের অনেক সিনিয়র নেতা খুবই ভালোবাসেন। অনেক নেতাই বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারীদের সঙ্গে গভীর সম্পর্ক তৈরি করে তথাকথিত সুশীল হওয়ার চেষ্টা করছেন। দিন যত গড়াবে, নির্বাচনের দিনক্ষণ যত ঘনিয়ে আসবে, বিএনপির বিরুদ্ধে এক-এগারোর কুশীলবদের ষড়যন্ত্র তত বেশি গভীর হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। প্রশ্ন হচ্ছে, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লন্ডনে বসে এ ষড়যন্ত্র বুঝতে পারছেন, দেশের ভিতরে থেকে বিএনপির সব নেতা-কর্মী এটা বুঝতে পারছেন কি না?

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের ফসল অন্তর্বর্তী সরকার সবার মত এক করার জন্য একটি কমিশন গঠন করেছে। নাম জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সরকারপ্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে সাত সদস্যের এ কমিটিতে যারা আছেন, তারা সবাই প্রথিতযশা ব্যক্তি। স্বাধীনতার ৫৩ বছর পর এ সরকার অনুভব করল যে, জাতিকে সামনে এগোতে হলে মতৈক্য দরকার। এ কমিশনের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো কীভাবে সংস্কার হবে, কীভাবে নির্বাচন হবে, নির্বাচন-পরবর্তী সরকার কী কী কাজ করবে সেসব বিষয়ে একটি লিখিত দলিল প্রস্তুত করা। অর্থাৎ আগামী দিনের বাংলাদেশের জন্য এটা হবে একটি গাইডলাইন। বর্তমান সংকট উত্তরণে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা হচ্ছে, কিন্তু আমরা এখনো দেশপ্রেমে ন্যূনতম দায়বদ্ধতায় ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারিনি। আমাদের মধ্যে অনেকেই এখনো পাকিস্তান-প্রেমে ব্যাকুল। অনেকে আছেন ভারত-প্রেমে দিশাহারা। ঢাকার মাঠে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ক্রিকেট খেলা হলে এ স্বাধীন দেশেই অনেকে স্টেডিয়ামে পাকিস্তানের পতাকা ওড়ায়। আবার বাংলাদেশ-ভারত খেলা হলে এ দেশের মানুষই ভারতীয় পতাকাও ওড়ায় বাংলাদেশের স্টেডিয়ামে। ৫ আগস্টের আগে বাংলাদেশে ভারতপ্রেমীর অভাব ছিল না। অনেকেই ভারতীয় হাইকমিশনারের সঙ্গে একটি সেলফি তুলতে পারলে ধন্য হয়ে যেতেন। একইভাবে এখন বেড়েছে পাকিস্তানপ্রেমী। সব রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজ বা বিশিষ্টজনদের মতামতের ভিত্তিতে সংস্কার কমিশনগুলো যেসব সুপারিশ করেছে, সেগুলোতে ঐক্য প্রতিষ্ঠা করতে যে গুরুদায়িত্ব গ্রহণ করেছে এ কমিশন, তা সত্যি একটি দুরূহ বিষয়। তবে এর চেয়ে দুরূহ কাজ হলো দেশকে ভালোবাসার ব্যাপারে ইস্পাতকঠিন ঐক্য প্রতিষ্ঠা। প্রত্যেক নাগরিকের মধ্যে বাংলাদেশ-প্রেম না থাকলে, বর্তমান সংকট উত্তরণে অ্যান্টিবায়োটিকের মতো ঐকমত্য কিছুটা সময়ের জন্য উপশম দিলেও, দীর্ঘমেয়াদে টেকসই হবে না। কারণ যে যায় লঙ্কায়, সে-ই হয় রাবণ। ১৯৯০ সালের তিন জোটের রূপরেখার পরিণতি ইতোমধ্যে জাতি প্রত্যক্ষ করেছে।

সরকারগত ১৩ মার্চ চার দিনের সফরে বাংলাদেশে আসেন জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস। সফরকালে তিনি ঐকমত্য কমিশন ও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে গোলটেবিল বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। বাংলাদেশের গণতন্ত্র, সংস্কার ও রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে তাঁর অবস্থান স্পষ্ট করেন। সফর শেষে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশে সংস্কারের যে উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার, সেখানে প্রধান সহযোগী হিসেবে ভূমিকা রাখতে প্রস্তুত জাতিসংঘ। অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার ইস্যুতে বাংলাদেশ জাতিসংঘকে প্রধান সহযোগী হিসেবে বিবেচনা করতে পারে বলেও জানান গুতেরেস। সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের কাছে সাংবাদিকরা জানতে চান, ভারতে আশ্রয় নেওয়া ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত আনার ব্যাপারে জাতিসংঘের কোনো সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে কি না? উত্তরে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, জাতিসংঘের সঙ্গে এ বিষয়ে কোনো আলোচনা করেনি বাংলাদেশ। বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন নির্বাচন আগে, নাকি সংস্কার ও ফ্যাসিস্টদের বিচার আগে-এ নিয়ে বিতর্ক চলছে। সরকারও ফ্যাসিস্টদের দৃষ্টান্তমূলক বিচারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বিচারের জন্য শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনা জরুরি। ভারতকে সরকার ইতোমধ্যে চিঠি দিয়েছে। কিন্তু সে চিঠির বিষয়ে ভারত কোনো প্রতি উত্তর করেনি। এ বিষয়টি জাতিসংঘ মহাসচিবের কাছে উপস্থাপনের সুযোগ ছিল। অথচ ভারত থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিচারের জন্য ফেরাতে সরকার বা রাজনৈতিক দল কেউই জাতিসংঘ মহাসচিবের সহায়তা কামনা করেনি। তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে, ফ্যাসিস্টের বিচারের বিষয়টি কি লোকদেখানো আয়োজন? যারা বলছেন বিচার শেষ হলে নির্বাচন হবে, তাদের এমন আওয়াজ কি তাহলে নির্বাচন বিলম্বিত করার কোনো কূটকৌশল?

বর্তমানে সারা দেশে টালমাটাল অবস্থা। কোনোভাবেই আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। থানায় ঢুকে পুুলিশকে পেটানো হচ্ছে। রাস্তায় দায়িত্ব পালনকারী পুলিশকে কেউ মানছে না। রিকশাচালকরাও ট্রাফিক পুলিশের সঙ্গে মারমুখো আচরণ করছেন। মব সংস্কৃতি বন্ধ করা যাচ্ছে না। ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধের শিকার হয়ে আট বছরের আছিয়াকে জীবন দিতে হয়েছে। নারী-শিশুর নিরাপত্তাঝুঁকি দিনদিন বাড়ছে। রাস্তাঘাট, যানবাহন এমনকি বাসাবাড়িতে কোনো মানুষ নিরাপদ মনে করছে না। ব্যক্তিগত আক্রোশ রাজনীতির রঙে রাঙিয়ে প্রতিশোধ নেওয়া হচ্ছে। দখল, চাঁদাবাজির মহোৎসব চলছে। কথায় কথায় বন্ধ করা হচ্ছে সড়ক-মহাসড়ক। ঈদ সামনে রেখে সব রকম অপরাধ পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। সারা দেশে অপরাধ বেড়ে যাওয়ায় প্রধান উপদেষ্টা পুলিশ প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে ১৭ মার্চ বৈঠক করেছেন। বৈঠকে তিনি বলেছেন, যেহেতু নির্বাচন আসছে, নানা রকম সমস্যা হবে, নানা রকম চাপ আসবে। সবাই ডেস্পারেট হয়ে যাবে। পুলিশ বাহিনীকে সেখানে শক্ত থাকতে হবে। আইনের ভিতরে থাকতে হবে। পুলিশ বাহিনীকে তিনি মানুষের বন্ধু হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এ বৈঠকের মধ্য দিয়ে পুলিশ কিছুটা হলেও ট্রমা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করবে। বর্তমান বাস্তবতায় দেশবাসীর জানমাল, ব্যবসাবাণিজ্যের নিরাপত্তার জন্য এখন সরকারকে কঠোর হতে হবে। আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে। পুলিশকে নিজের ইউনিফর্মের মর্যাদা রক্ষায় নিজ থেকেই উদ্যোগী হতে হবে।। দেশের মানুষ যদি নিরাপদ না থাকে, নারী-শিশুরা যদি ঘর থেকে বের হওয়ার সাহস না পায়, তাহলে শুধু তাত্ত্বিক কথাবার্তায় কাজ হবে না। সাত মাসের মধ্যে সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের অনেকেই কাজের চেয়ে কথাই বলেছেন বেশি। এখনো বলছেন। কিন্তু দেশবাসী কথা নয়, কাজটাই দেখতে চায়। অতিকথন সর্বনাশ ডেকে আনে। স্মরণ রাখা দরকার, অসংলগ্ন অতিকথনেই আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়েছে।

দেশবাসীর কাছে এখনো অনেক কিছু স্পষ্ট হচ্ছে না। যারা দিনদুনিয়ার খোঁজখবর রাখেন, তারাও বলছেন, কিছুই বুঝতে পারছেন না। বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক ইফতার পার্টিতে এখন অনেকেই অনেক কিছু জানার চেষ্টা করছেন। সম্প্রতি একটি রাজনৈতিক দলের ইফতার পার্টিতে একজন সাবেক আমলা একজন রাজনৈতিক নেতাকে প্রশ্ন করলেন, ভাই সাহেব, ৫ আগস্টের আগে তো আমরা দাদাদের কাস্টডিতে ছিলাম, এখন আছি কার কাস্টডিতে? এ আলাপে অংশ নেন পাশের আরেকজন। একটু এগিয়ে এসে বললেন, আমরা হলাম গরিবের সুন্দরী বউ। কখনো ভারতের, কখনো আমেরিকার, কখনো চীনের। নিজের মেরুদণ্ড শক্ত না হলে এভাবেই চলবে। আরেকজন বললেন, এক অদ্ভুত সময়ে আছি ভাই। কেউ কিচ্ছু জানে না। রাজনীতিবিদরা বলেন, কিছু জানি না। ব্যবসায়ীরা বলেন, কিছু জানি না। আমলারা বলেন কিছু জানি না। তাহলে জানেটা কে?

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

২৬ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

৫৭ সেকেন্ড আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৪৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির
রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা
ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেইডেনহাইমকে উড়িয়ে দিলো বায়ার্ন
হেইডেনহাইমকে উড়িয়ে দিলো বায়ার্ন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার তাপমাত্রা বাড়তে পারে
ঢাকার তাপমাত্রা বাড়তে পারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ শীর্ষে ঢাকা
দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ শীর্ষে ঢাকা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ