শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ এপ্রিল, ২০২৫

স্বাধীন ফিলিস্তিনের পথে যত বাধা

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাধীন ফিলিস্তিনের পথে যত বাধা

দুনিয়াজুড়ে; দেশে ও বিদেশে সংকট সম্ভাবনার শেষ নেই। বাংলাদেশেও সমাজ ও রাজনীতির অনেক সমস্যা যেমন আছে, তেমনই রয়েছে আশাসঞ্চারী খবর। দুয়ারে কড়া নাড়ছে আবহমান বাংলার প্রিয় অতিথি পয়লা বৈশাখ- বাংলাদেশের মানুষের একমাত্র উৎসব, যা যথার্থই সর্বজনীন। কিন্তু সবকিছু ছাপিয়ে গাজায় ইসরায়েলের গণহত্যা, বিপন্ন মানবতার আহাজারি, নারী-পুরুষ, শিশু ও বৃদ্ধের রক্তস্রোত বক্ষবিদীর্ণ করে চলেছে শান্তিকামী বিশ্বমানবের। মানবাত্মার কতখানি কষ্ট, ক্ষোভ ও আক্ষেপ জমা হলে দুনিয়ার মানুষ এক ডাকে, একসঙ্গে ফুঁসে উঠতে পারে, তা সহজেই অনুমেয়। গত সোমবার আর্ত-বিপন্ন গাজাবাসীর আহ্বানে বাংলাদেশসহ দুনিয়ার প্রায় সব দেশে গাজা ম্যাসাকারের প্রতিবাদে রাজপথে নেমে এসেছিল বিক্ষুব্ধ জনস্রোত। নারী-পুরুষ, ধর্মবর্ণ ও বয়সনির্বিশেষে সহস্র-লক্ষ মানুষের একটাই দাবি গণহত্যা বন্ধ কর, স্টপ জেনোসাইড ইন গাজা। কিন্তু বিশ্বমানবের হৃদয়নিসৃত সেই দাবি জায়নবাদী কসাই বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বিবেকের লৌহকপাট খুলতে পারেনি। এদিকে আমাদের বাংলাদেশে শতসহস্র মানুষের বিক্ষোভে শামিল হওয়া কিছু ছদ্মবেশী ছিঁচকে লুটেরাও এই প্রতিবাদের মর্ম উপলব্ধি করেনি। নচ্ছার টাইপের এই দুর্বৃত্ত শ্রেণিটি বিক্ষোভের নামে লুটপাট করেছে। সংখ্যায় কম হলেও এই শয়তানগুলো আমাদের গোটা জাতিকে অসম্মানিত করেছে, ছোট করেছে।

মানুষের প্রতিবাদে-বিক্ষোভে দুনিয়া যখন কম্পমান তখনো গাজায় বোমা পড়েছে, রক্তস্রোত বয়ে গেছে বিধ্বস্ত নগরীর আনাচকানাচে। বিনা বাধায় ইসরায়েলের বোমারু বিমানগুলো যখন আঘাতের পর আঘাত হেনেছে বাড়িতে, হাসপাতালে এবং নানান স্থাপনায়, তখন হামাস রা করেনি। কোনো বিমান ভূপাতিত করা তো পরের কথা, কোথায় কোনো গুলিও ফোটেনি। এর পেছনে হামাসের কৌশলগত কারণ থাকতে পারে। কিংবা থাকতে পারে আরও গভীর কোনো কারণ। সেটা আমরা এই লেখায় দেখার, বোঝার চেষ্টা করব। এক্ষণে ফিলিস্তিনের দুটি পক্ষ- ফাতাহ ও হামাস। এদের নীতি-আদর্শ পরস্পরবিরোধী। ফাতাহ ১৯৯৩ সালের শান্তিচুক্তির ভিত্তিতে স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবি বাস্তবায়ন করতে চায়। ফিলিস্তিনের জাতীয়তাবাদী সংগ্রামের অগ্রদূত ইয়াসির আরাফাতের রাজনৈতিক দল ফাতাহ ও তাঁর সমমনা রাজনৈতিক সংঘগুলোর সমন¦য়ে ১৯৬৪ সালে গঠিত হয় প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন (পিএলও)। নিজ দেশে পরবাসী বাস্তুচ্যুত এক অসহায় জাতির মুক্তির কান্ডারির ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন ইয়াসির আরাফাত। পিএলওর চাবিকথা বা কিওয়ার্ড- রেভল্যুশন আনটিল ভিক্টোরি। তারা মনে করে তাদের এই সংগ্রাম পর্বতের মতো দৃঢ়; অবিচল, বাতাস পর্বতকে নড়াতে পারে না- ইয়া জাবালা মা ইয়াহজাকরিহ।

পিএলও ১৯৯৩ সালে অসলো চুক্তির আগে পর্যন্ত আরব ভূখণ্ডে ইসরায়েলের অস্তিত্ব স্বীকার করত না। জর্ডান নদীর তীর থেকে ভূমধ্যসাগর পর্যন্ত ফিলিস্তিন রাষ্ট্র কায়েমই ছিল পিএলওর অভিলক্ষ্য। ভূমধ্য সাগর ও পশ্চিম তীরের মাঝখানে আরব জাহানের নাকের ডগায় বিষফোড়ার মতো ইসরায়েলের অস্তিত্ব স্বীকার করত না। কিন্তু বাস্তবতা ছিল ভিন্ন। অনাকাক্সিক্ষত হলেও ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ ঘোষণার মাধ্যমে ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়ে গিয়েছিল আগেই। পশ্চিমা বিশ্ব; প্রধানত আমেরিকার মদতে ইহুদি রাষ্ট্রটি উন্মত্ত ষাঁড়ের মতো গুঁতোগুঁতি শুরু করে জন্মের পর থেকেই। ১৯৬৭ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধে মার্কিন অস্ত্র, বোমা ও বিমানবহরে সজ্জিত ইসরায়েল পশ্চিম তীরের বিরাট এলাকা দখল করে নেয়। এই খ্যাপা ষাঁড়ের দখলে চলে যায় মিসরের সিনাই উপদ্বীপ, গাজাও দখল করে নিয়েছিল ইসরায়েল। ছয় দিনের সেই যুদ্ধে জাজিরাতুল আরবের বুকের ওপর ইসরায়েল নামক বিষফোড়াটি সামরিক শক্তিতে কতটা হিংস্র ও বলীয়ান হয়ে উঠেছিল তখনই রাজনীতির তার প্রমাণ পাওয়া গিয়েছিল। এ ছিল এক রূঢ় বাস্তবতা। কিন্তু ফিলিস্তিনের জনগণ এবং তাদের প্রাণের সংগঠন পিএলও এই বাস্তবতা মেনে নিতে পারেনি। মেনে নেয়নি বহুদিন। অবশেষে ১৯৯৩ সালে অসলো চুক্তির প্রথম ধাপ সম্পাদনের মাধ্যমে পিএলও ইসরায়েলের অস্তিত্ব স্বীকার করে নেয়। এবং ইসরায়েল পিএলওকে ফিলিস্তিনি জনগণের বৈধ প্রতিনিধি হিসেবে মেনে নেয়, যদিও তখন স¦াধীন ফিলিস্তিনের দাবি মেনে নেওয়ার বিষয়টি উহ্য ছিল। এই শান্তিচুক্তি সম্পাদনের ঐতিহাসিকতার স্বীকৃতিস্বরপ ১৯৯৪ সালে ইয়াসির আরাফাত, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী আইজাক রবিন ও পররাষ্টমন্ত্রী শিমন পেরেজ মিলিতভাবে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন। নরওয়ে এই শান্তিচুক্তি সম্পাদনের পথে অনুঘটকের ভূমিকা পালন করে। তারই স্বীকৃতি হিসেবে এই চুক্তির নামকরণ করা হয় অসলো চুক্তি। অসলো নরওয়ের রাজধানী। এই শান্তিচুক্তির দলিল স্বাক্ষরিত হয় হোয়াইট হাউসের সবুজ আঙিনায়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন, ইয়াসির আরাফাত ও আইজাক রবিন। সনদে সই করেন ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শিমন পেরেজ ও পিএলওর পক্ষে নির্বাহী সদস্য মাহমুদ আব্বাস। সেই স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আরাফাত ও রবিন প্রথমবারের মতো করমর্দন করেন। মধ্যপ্রাচ্যের ইতিহাসে ও জনমনে সেই করমর্দন চিত্রিত হয়েছিল গভীর রেখায়। কিন্তু আজ সেই করমর্দন ইতিহাসের এক বিস্মৃত অধ্যায়। কিন্তু এমন তো হওয়ার কথা ছিল না। তবু কেন এমন হলো। এজন্য কে বা কোন পক্ষ কতটা দায়ী? এই প্রশ্নের উত্তর কোনো আবেগের বইয়ে লেখা নেই, বরং নিরাসক্ত মন নিয়ে পরিস্থিতির গভীরে দৃকপাত করা প্রয়োজন।

প্রথমে দেখা যাক, ইসরায়েলের দিকটা। নিষ্ঠুর-নৃশংস বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু, তাঁর নেতৃত্বাধীন কট্টর ডানপন্থি লিকুদ পার্টি ও মিত্ররা অসলো শান্তিচুক্তি এক দিনের জন্যও মেনে নেয়নি। ১৯৯৫ সালের নভেম্বরে শোভাযাত্রায় গাড়িতে ওঠার সময় আমির নামের এক অর্থোডক্স ইহুদির গুলিতে আইজ্যাক রবিন নিহত হন। ইসরায়েলের উদারপন্থি ও শান্তিকামী রবিন ঐতিহাসিক শান্তিচুক্তির মূল্য পরিশোধ করেন জীবন দিয়ে। সেই কট্টরপন্থি জায়নবাদীদের প্রতিনিধিত্ব করেন বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। ইসরায়েলের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এয়াহুদ ওলমার্ট নেতানিয়াহু সম্পর্কে বলেন, ইসরায়েলের প্রধান শত্রু ইরান নয়; নেতানিয়াহু। তার মানে হচ্ছে নেতানিয়াহু যে চণ্ডনীতি অনুসরণ করে চলেছেন, শেষ পর্যন্ত তা ইসরায়েলকেও বিপর্যস্ত করবে। উল্লেখ্য ইসরায়েলের জনসাধারণের বৃহৎ অংশ গাজায় গণহত্যা সমর্থন করছে না। তারাও গাজা গণহত্যার প্রতিবাদ করছে। পক্ষান্তরে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র কায়েমের পথে প্রধান বাধা ফিলিস্তিনিদের অনৈক্য। লক্ষণীয় ইসরায়েলের উপর্যুপরি হামলায় গাজা নগরী নরকপুরিতে পরিণত হলেও পশ্চিম তীরের ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ কিন্তু নিশ্চুপ। সেই কর্তৃপক্ষের কোনো রা নেই, কোনো খবর নেই। কিন্তু কেন? কেন এই মৌনতা? বিষয়টি কি তলিয়ে দেখা উচিত নয়? পশ্চিম তীর; যেখানে একটি স্বায়ত্তশাসিত ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ রয়েছে, আজ সেটি অপ্রাসঙ্গিক হয়ে পড়েছে। ঢাল নেই, তলোয়ার নেই নিধিরাম সর্দার। গাজার মতো না হলেও পশ্চিম তীরেও ইসরায়েলের হামলা ও দখলদারি অব্যাহত রয়েছে। অসলো শান্তিচুক্তি বলে যে কর্তৃপক্ষ গঠিত হয়েছিল, সেটি বলতে গেলে আজ অকার্যকর। কিন্তু কেন, কেমন করে? এজন্যও দায়ী হামাস ও পশ্চিম তীরের ফাতাহ পার্টির মধ্যকার অনতিক্রম্য প্রকাণ্ড বিরোধ।

হামাস পূর্বাপর পিএলওর প্রতি বিদ্বিষ্ট। মিসরের ব্রাদারহুডের একটি শাথা হিসেবে দলটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৮৭ সালে। গাজা উপত্যকায় এদের প্রাধান্য। পশ্চিম তীরেও এদের কিছু সমর্থক রয়েছে। হামাস ইসরায়েলের অস্তিত্ব স্বীকার করে না। জর্ডান নদীর তীর থেকে ভূমধ্যসাগর পর্যন্ত এরা ফিলিস্তিন কায়েম করতে চায়। ইয়াসির আরাফাতের দলও অতীতে তা-ই চাইত। হামাসের দাবি পূরণ হলে মধ্যপ্রাচ্যের বুক থেকে ইসরায়েলের মানচিত্র মুছে যাবে। বিশ্বব্যাপী বিক্ষোভ কর্মসূচিতেও এই সেøাগান শোনা গিয়েছে। কিন্তু কতটা বাস্তবসম্মত এই দাবি- এ নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। হামাস পশ্চিম তীরে গৃহযুদ্ধেরও সূত্রপাত করেছে। ফাতাহর সঙ্গে হামাসের সম্পর্ক অহিনকুল। এই সম্পর্ক দ্বিরাষ্ট্র থিউরিকে অসম্ভব করে তুলেছে। এতে পর্যবেক্ষক মহল মনে করেন সবচেয়ে বেশি ক্ষতি ফিলিস্তিনি জনগোষ্ঠীর, যারা নিজ ভূমিতে পরবাসী হয়ে রয়েছেন বহু বছর। ১৯৯৩ সালে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র কায়েমের যে ক্ষীণ সম্ভাবনা দেখা দিয়েছিল আজ যেন তা সোনার পাথরবাটি হয়ে গেছে। কারণ ফিলিস্তিনের অনৈক্য এবং ইসরায়েলি কট্টরপন্থিদের বাড়বাড়ন্ত।

হামাসের কিংবা হামাসের ভিতরে সক্রিয় অপ্রকাশিত কোনো মহলের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। ওয়াশিংটনভিত্তিক ভক্সমিডিয়ার এক রিপোর্টে একজন কলামিস্টের বরাত দিয়ে নেতানিয়াহুর একটি বক্তব্য প্রকাশ করা হয়। তাতে দাবি করা হয়, ২০১৯ সালে লিকুদ পার্টির কার্যকরী কমিটির এক সভায় নেতানিয়াহু বলেন, স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা আটকাতে হলে আমাদের উচিত হবে হামাসকে তহবিল দিয়ে শক্তি জোগানো। হামাস যত শক্তিশালী হবে, স্বাধীন ফিলিস্তিন তত অসম্ভব হয়ে উঠবে। কাজেই এটাই হবে আমাদের কৌশল। আমরা এ কথা বলব না যে রিপোর্টটি খুবই অথেনটিক। এটা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রোপাগান্ডাও হতে পারে। তবে নেতানিয়াহুর উপদেষ্টাদের মাধ্যমে হামাসের জন্য আসা তহবিল কেলেঙ্কারির অভিযোগ উঠেছে খোদ ইসরায়েলের অভ্যন্তরে, যা কাতারগেট কেলেঙ্কারির অংশ হিসেবে বর্ণিত হচ্ছে। কাতারভিত্তিক একটি আন্তর্জাতিক মানি লন্ডারিং চক্রের সক্রিয়তার অভিযোগ কাতারগেট কেলেঙ্কারি হিসেবে পরিচিত। প্রচার প্রোপাগান্ডা যা-ই হয়ে থাকুক না কেন, স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র কায়েমের পথে হামাস ও ফাতাহর বৈরিতা বড় একটি বাধা হয়ে দেখা যে দিয়েছে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। আর দ্বিরাষ্ট্র থিউরি উপেক্ষা করে আজকের ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় স্বাধীন ফিলিস্তিন প্রতিষ্ঠা করা কঠিন বৈকি!

    লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

২৬ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

৫৭ সেকেন্ড আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৪৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির
রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা
ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেইডেনহাইমকে উড়িয়ে দিলো বায়ার্ন
হেইডেনহাইমকে উড়িয়ে দিলো বায়ার্ন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার তাপমাত্রা বাড়তে পারে
ঢাকার তাপমাত্রা বাড়তে পারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ শীর্ষে ঢাকা
দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ শীর্ষে ঢাকা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ