শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২৫

ক্ষতবিক্ষত সুন্দরবন

♦ কমে যাচ্ছে গাছ ♦ হারিয়ে যাচ্ছে অনেক বন্যপ্রাণী
শামীম আহমেদ, সুন্দরবন থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
ক্ষতবিক্ষত সুন্দরবন

সুন্দরবনকে বলা হয় বাংলাদেশের প্রাকৃতিক ঢাল। শত শত বছর ধরে ঘূর্ণিঝড়, সাইক্লোনের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগে বুক চিতিয়ে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জনপদকে রক্ষা করে গেছে বিশ্বের সর্ববৃহৎ এ ম্যানগ্রোভ বন। জলবায়ু পরিবর্তন, মানুষের লোভ, অসচেতনতা, বাণিজ্যিক চাপ ও সরকারের তদারকির অভাবে বনটি আজ ক্ষত-বিক্ষত। কমে যাচ্ছে বনের গাছ। হারিয়ে যাচ্ছে অনেক বন্যপ্রাণী। টিকে থাকার লড়াইয়ে জাতীয় পশু রয়েল বেঙ্গল টাইগারও। সব মিলিয়ে ইউনেস্কো ঘোষিত পৃথিবীর অন্যতম হেরিটেজ সুন্দরবন আজ ভয়াবহ হুমকির মুখে।

বিশ্বের সবচেয়ে বৃহত্তম একক ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল সুন্দরবন। ১০ হাজার ২৩০ বর্গকিলোমিটার বনের মধ্যে ৬ হাজার ৩০ বর্গকিলোমিটার বাংলাদেশে, বাকিটা ভারতের পশ্চিমবঙ্গে। বনাঞ্চলটি এখন প্রাকৃতিক ও মনুষ্যসৃষ্ট উভয় ঝুঁকিতে পড়েছে। প্রতি বছর মধু আহরণের মৌসুম এলেই সুন্দরবনে একাধিকবার আগুন লাগে। মাইলের পর মাইল গাছ পুড়ে কয়লা হচ্ছে, মারা যাচ্ছে অনেক প্রাণী। বনটির ওপর বাণিজ্যিক চাপ ক্রমশ বাড়ছে। সুন্দরবনকেন্দ্রিক পর্যটন ব্যবসা দ্রুত সম্প্রসারিত হওয়ায় বনের সীমানাঘেঁষে তৈরি হচ্ছে একের পর এক কংক্রিটের স্থাপনা। বনের পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে এসব ব্যবসা পরিচালিত হওয়ার কথা থাকলেও গভীর রাতেও আলোর ঝলকানিতে নষ্ট হচ্ছে বনের স্বাভাবিক পরিবেশ। দিনরাত শব্দ করে চলছে নৌযান। প্লাস্টিক ও তেলদূষণে বনটির মাটি এবং পানি বিষাক্ত হয়ে উঠছে।

ঈদের দিন সরেজমিন দেখা গেছে, পর্যটকদের ব্যবহৃত নানা সামগ্রী- পানির বোতল, খাবারের পাত্র, অপ্রয়োজনীয় নানা সামগ্রী বনের যেখানে-সেখানে ফেলে দেওয়া হচ্ছে। সুন্দরবনে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিয়ে যাওয়া নিষিদ্ধ হলেও রিসোর্টগুলোতেই বিক্রি হচ্ছে চিপস, বিস্কুট, কোল্ডড্রিংস, জুসসহ প্লাস্টিকে মোড়া বিভিন্ন পণ্য। দিন শেষে বস্তাভর্তি বর্জ্য ফেলা হচ্ছে সুন্দরবনের খাল ও নদীতে। স্থানীয়দের সঙ্গে আলাপে জানা যায়, বনের খালগুলোয় নিয়মিত বিষ দিয়ে মাছ শিকার করা হয়। এ ব্যাপারে মোংলার চিলা এলাকার মৎস্যজীবী আনিস মোল্লা বলেন, আগে সুন্দরবনের খালে জাল টানলেই মাছ উঠত। এখন মাছ নেই। তাই অনেকে খালের পানিতে পোকা মারা বিষ ছড়িয়ে দেয়। এতে সব মাছ ভেসে ওঠে। সহজে ধরা যায়।

বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) মোংলা আঞ্চলিক কমিটির সভাপতি ও সুন্দরবন রক্ষায় আমরা নামের সংগঠনের সমন্বয়ক মো. নূর আলম শেখ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সুন্দরবনের অস্তিত্ব ভয়াবহ হুমকিতে। এ মুহূর্তে অন্যতম একটি সমস্যা বিষ দিয়ে মাছ শিকার। এতে মাছের পোনা, পানিতে বসবাসকারী অন্যান্য জলজ প্রাণীরও মৃত্যু হচ্ছে। পুরো বনের জীববৈচিত্র্য ধ্বংস করে দিচ্ছে। এর সঙ্গে বনবিভাগও জড়িত। এ ছাড়া প্লাস্টিক দূষণ মারাত্মক পর্যায়ে পৌঁছেছে। গবেষণায় সুন্দরবন-সংলগ্ন রূপসা, পশুর ও মোংলা নদীর ১৭ প্রজাতির মাছে মাইক্রোপ্লাস্টিক পাওয়া গেছে। সুন্দরবনে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিয়ে যাওয়া নিষিদ্ধ। কিন্তু কেউ মানছে না। কারণ এটা দেখার কেউ নেই। পর্যটকরা নৌযানে বস্তা ভরে চিপস, বিস্কুট, কোল্ডড্রিংস নিয়ে যাচ্ছে। এগুলো খেয়ে প্যাকেট নদীতে ও খালে ফেলছে, যা জোয়ার-ভাটার মাধ্যমে পুরো বনে ছড়িয়ে পড়ছে। পুরো উপকূলীয় এলাকায় একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করা দরকার।

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের এক গবেষণায় দেখা যায়, ২০১০ সালের দিকে পশুর নদের প্রতি লিটার পানিতে তেলের পরিমাণ ছিল সর্বোচ্চ ১০ দশমিক ৮ মিলিগ্রাম। ১০ বছর পর তা বেড়ে দাঁড়ায় ৬৮ মিলিগ্রামে। অথচ স্বাভাবিক মাত্রা হলো ১০ মিলিগ্রাম। ১০ বছরে সুন্দরবন এলাকায় তেলদূষণ বেড়েছে ছয় গুণের বেশি। গবেষণা সংশ্লিষ্টরা জানান, সুন্দরবন-সংলগ্ন শিল্প কারখানা স্থাপন ও যান্ত্রিক নৌযান চলাচলের কারণে সুন্দরবনের গাছপালা, বন্য ও জলজ প্রাণীর ওপর বেশ প্রভাব পড়ছে। বনের বুক চিড়ে বয়ে চলা নদ-নদীর পানি ও মাটিতে দূষণ বাড়ায় আগের মতো আর গাছের চারা গজাচ্ছে না। পানিতে তেলের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় জলজ প্রাণীর প্রজনন কমে গেছে। অনেক প্রাণী মারা যাচ্ছে।

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবেও ক্ষতির মুখে সুন্দরবন। ঝড় বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রতিবছর একাধিকবার তছনছ হচ্ছে বনটি। নদ-নদীতে বিপুল পরিমাণে পলি জমায় সুন্দরবনকেন্দ্রিক নদীগুলো শুকিয়ে মরে যাচ্ছে। সমুদ্রের পানিতে লবণাক্ততা বৃদ্ধি বাড়ছে সুন্দরবনের নদী ও খালে। অতিরিক্ত লবণাক্ততায় মারা যাচ্ছে সুন্দরী গাছ। বীজ থেকে গজাচ্ছে না চারা। প্রতি বছর জলোচ্ছ্বাসে মৃত্যু হচ্ছে অনেক বন্যপ্রাণীর। ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ফান্ড ফর নেচার ২০১০ সালে একটি গবেষণা পরিচালনা করেছিল সুন্দরবনে। তাতে দেখা গেছে, এ অঞ্চলের ৭০ শতাংশ ভূমি সমুদ্রের উপরিভাগের মাত্র কয়েক ফুট ওপরে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে প্রতিনিয়ত সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পাওয়ায় কমে আসছে রয়েল বেঙ্গলের প্রজনন ক্ষেত্র। এ ছাড়া পরিবর্তিত আবহাওয়া ও দূষণের কারণে বাঘের প্রজনন ক্ষমতাও কমছে। সুন্দরবনের পানি ও মাটি দূষণ ঠেকাতে না পারলে দীর্ঘমেয়াদে মারাত্মক বিপর্যয় ডেকে আনবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

এই বিভাগের আরও খবর
বৃষ্টিতেও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস
বৃষ্টিতেও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
পরিবেশ রক্ষায় সবুজযোদ্ধা
পরিবেশ রক্ষায় সবুজযোদ্ধা
ঢাকায় জলবায়ু ধর্মঘট পালন
ঢাকায় জলবায়ু ধর্মঘট পালন
১৮ হাতির অস্বাভাবিক মৃত্যু
১৮ হাতির অস্বাভাবিক মৃত্যু
আগ্রাসি গাছের গরম নিঃশ্বাস
আগ্রাসি গাছের গরম নিঃশ্বাস
ফাঁকা ঢাকায়ও বাতাস অস্বাস্থ্যকর
ফাঁকা ঢাকায়ও বাতাস অস্বাস্থ্যকর
শব্দদূষণ কমাবে দেবদারু!
শব্দদূষণ কমাবে দেবদারু!
প্লাস্টিক দূষণের শীর্ষে কোকাকোলা
প্লাস্টিক দূষণের শীর্ষে কোকাকোলা
নদনদী বাড়ল শতাধিক
নদনদী বাড়ল শতাধিক
বিলুপ্তির পথে প্রকৃতির ঝাড়ুদার
বিলুপ্তির পথে প্রকৃতির ঝাড়ুদার
আগাছা থেকে বৈদেশিক মুদ্রা
আগাছা থেকে বৈদেশিক মুদ্রা
সর্বশেষ খবর
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

এই মাত্র | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৩৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির
রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা
ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে আমেরিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেইডেনহাইমকে উড়িয়ে দিলো বায়ার্ন
হেইডেনহাইমকে উড়িয়ে দিলো বায়ার্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার তাপমাত্রা বাড়তে পারে
ঢাকার তাপমাত্রা বাড়তে পারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ শীর্ষে ঢাকা
দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ শীর্ষে ঢাকা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেমসের ‘চ্যাপ্টার টু’ কনসার্ট ডালাসে
জেমসের ‘চ্যাপ্টার টু’ কনসার্ট ডালাসে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘হ্যারি পটার’ টিভি সিরিজ
আসছে ‘হ্যারি পটার’ টিভি সিরিজ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভারত সফরে যাবে না পাকিস্তান
নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভারত সফরে যাবে না পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে