শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ১৭:২৬, মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ, ২০২৫

সাক্ষাৎকার : পূবালী ব্যাংক এমডি

ব্যাংকিং খাতে আস্থা ফেরাতে খেলাপি ঋণের প্রকৃত চিত্র প্রকাশ হওয়া উচিত

প্রিন্ট ভার্সন

বেসরকারি খাত থেকে জাতীয়করণ।  পরবর্তীতে আবারও বেসরকারি খাতের মালিকানায় ফিরে নতুন যাত্রা শুরু করে পূবালী ব্যাংক। সমস্যায় পড়া ব্যাংক থেকে উঠে এসে এখন এটি আধুনিক ও শক্তিশালী একটি ব্যাংক। মুনাফা ও কর্মী সুবিধায় এখন দেশের শীর্ষ ব্যাংক। পূবালী ব্যাংকের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ এবং ব্যাংক খাতের সার্বিক বিষয় নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে কথা বলেছেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আলী। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন - শাহেদ আলী ইরশাদ

 

পূবালী ব্যাংকবাংলাদেশ প্রতিদিন : ঋণ শ্রেণিকরণে আন্তর্জাতিক মানের নীতিমালা চালু হচ্ছে মার্চে, বিষয়টিকে আপনি কীভাবে দেখছেন?

মোহাম্মদ আলী : ঋণ শ্রেণিকরণব্যবস্থা একটি ব্যাংকের স্বচ্ছতা, স্থিতিশীলতা এবং আন্তর্জাতিক বাজারে গ্রহণযোগ্যতার অন্যতম মানদণ্ড। যখন আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো আমাদের ব্যাংক পরিদর্শন করে, তখন তাদের প্রথম প্রশ্ন থাকে-মূলধন পর্যাপ্ততা কতটুকু, খেলাপি ঋণের হার কেমন, মন্দ সম্পদের পরিমাণ কত- প্রভৃতি। ঋণখেলাপির বিষয়টি মূলধন পর্যাপ্ততার সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত- ঋণ শ্রেণিকরণে আন্তর্জাতিক মানের নীতিমালা চালুর বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক যে উদ্যোগ নিয়েছে তা যথাযথ ও সময়োপযোগী।

আমার মতে, খেলাপি ঋণের প্রকৃত চিত্র প্রকাশ হওয়া উচিত। জনগণ ও গ্রাহকদের জানা দরকার কোন ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ কত, যাতে তারা সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে। স্বচ্ছতা নিশ্চিত হলে শুধু আমানতকারীরাই নন, বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও আমাদের ব্যাংকিং খাতের ওপর আস্থা রাখতে পারবেন। পাশাপাশি ব্যাংকগুলোর ওপর স্বয়ংক্রিয় নিয়ন্ত্রণব্যবস্থা আরও সুসংহত হবে।

যেহেতু বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মান অনুসরণ করছে, এটি ব্যাংকগুলোর জন্য দরকষাকষিতে সুবিধাজনক হতে পারে। আমানতকারীদের জন্যও এটি গুরুত্বপূর্ণ, কারণ তারা যদি কোনো ব্যাংকের আর্থিক অবস্থা সম্পর্কে অবগত না থাকে, তাহলে ভবিষ্যতে ঝুঁকির সম্মুখীন হতে পারে। যদি তারা জানেন কোন ব্যাংকের খেলাপি ঋণ বেশি, তাহলে সহজেই বুঝতে পারবেন কোথায় আমানত রাখা নিরাপদ। ব্যাংকের আর্থিক অবস্থা সম্পর্কে স্বচ্ছ তথ্য থাকলে ভবিষ্যতে আমানতকারীরা ভুল সিদ্ধান্ত নেওয়া থেকে রক্ষা পাবেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের এ উদ্যোগ আমাদের ব্যাংকিং খাতকে আরও মজবুত ও আন্তর্জাতিকভাবে প্রতিযোগিতামূলক করতে সহায়ক হবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ প্রায় সাড়ে ৩ লাখ কোটি টাকা, সেখানে পূবালী ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৩ শতাংশের কম রেখেছেন কীভাবে?

মোহাম্মদ আলী : এটি সম্ভব হয়েছে সুশাসন, কঠোর ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা এবং স্বাধীন ঋণ মূল্যায়ন ব্যবস্থার ফলে। আমাদের পরিচালনা পর্ষদ সব সময় সুশাসনকে অগ্রাধিকার দিয়েছেন আর ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষও উদ্যোগ নিয়েছেন তা বাস্তবায়নের। ফলে আমাদের কর্মকর্তারা যার যার দায়িত্ব স্বাধীনভাবে পালন করতে পারেন, যা স্বচ্ছতা নিশ্চিত করে।

আমাদের ঋণ অনুমোদন প্রক্রিয়াটি সুপরিকল্পিত ও বহুমাত্রিক। বড় ঋণ অনুমোদনের ক্ষেত্রেও মূল প্রস্তাব অবশ্যই শাখা থেকে আসতে হবে। শাখা পর্যায়ে স্বাধীন মূল্যায়নের পর আঞ্চলিক কার্যালয় এবং ঋণ বিভাগ সেটি পুনর্মূল্যায়ন করে, এরপর সিদ্ধান্ত গ্রহণ হয়। এভাবে প্রতিটি স্তরে যথাযথ যাচাইবাছাই নিশ্চিত করা হয়। ফলে কোনো রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী গোষ্ঠী বা ব্রিফকেস কোম্পানির অনৈতিক ঋণ গ্রহণের সুযোগ থাকে না। এমনকি যারা ঋণের জন্য সরাসরি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে চান তাদের জানিয়ে দেওয়া হয় যে, আবেদন শাখার মাধ্যমেই করতে হবে।

বর্তমানে দেশে খেলাপি ঋণের পরিমাণ আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে চলেছে, পত্রিকায় দেখা যাচ্ছে এটি ৫ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতেও আমাদের খেলাপি ঋণের হার ২.৬৭ শতাংশ, যা গত বছরের তুলনায়ও কম। এটি প্রমাণ করে যে, সঠিক তদারকি, সুশাসন এবং স্বাধীনভাবে কাজের পরিবেশ নিশ্চিত করা গেলে খেলাপি ঋণ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : পূবালী ব্যাংকের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ উঠেছে, প্রকৃত ঘটনা সম্পর্কে কিছু বলবেন?

মোহাম্মদ আলী : আমাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগগুলো সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যমূলক এবং বাস্তবতার সঙ্গে কোনো মিল নেই। পূবালী ব্যাংক বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় ও এএএ রেটিংপ্রাপ্ত একটি ব্যাংক, যা স্বচ্ছতা ও দক্ষতার সঙ্গে পরিচালিত হচ্ছে। অথচ অস্তিত্বহীন এক ব্যক্তির মাধ্যমে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) অভিযোগ দায়ের করে এবং সেটি গণমাধ্যমে প্রচার করে আমাদের ভাবমূর্তি ক্ষতিগ্রস্ত করার চেষ্টা করা হয়েছে।

আমরা যদি কোনো আমানতকারীকে উচ্চ সুদহার দিই, তবে উপকারভোগী হবেন আমানতকারী, যদিও এতে ব্যাংকের খরচ বেড়ে যায়। আবার ঋণের সুদহার কমালে গ্রাহক সুবিধা পান, কিন্তু ব্যাংকের আয় হ্রাস পায়। এসব সিদ্ধান্ত আমাদের ট্রেজারি বিভাগ সতর্কতার সঙ্গে গ্রহণ করে। আমাদের আমদানি ব্যয় ছিল ২৯ হাজার কোটি টাকা, আর রপ্তানি আয় ছিল ১৮ হাজার কোটি টাকা। এর ফলে বাকি ১১-১২ হাজার কোটি টাকা রেমিট্যান্স থেকে আনতে হয়েছে, যাতে প্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য আমদানির জন্য এলসি খোলা সম্ভব হয়।

অভিযোগে বলা হয়েছে, ডলারের অতিরিক্ত দর আত্মসাৎ করা হয়েছে, যা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। আমদানির সময় ডলারের বাজার দর অস্থিতিশীল থাকায় সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, যা দেশের অর্থনীতির স্বার্থেই ছিল। অতিরিক্ত ব্যয় এক জিনিস, আর আত্মসাৎ আরেক জিনিস। পূবালী ব্যাংক কখনোই কোনো অনিয়মে লিপ্ত হয়নি। বাংলাদেশ ব্যাংকও আমাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি বা শাস্তিমূলক চিঠি দেয়নি। এই ভিত্তিহীন অভিযোগ আমাদের স্বাভাবিকভাবেই আহত করেছে। যে কোনো ব্যক্তি অভিযোগ দায়ের করতে পারেন, কিন্তু অভিযোগ বিষয়ে তার স্বার্থসংশ্লিষ্টতা ও সত্যতা, সামাজিক ও বাণিজ্যিক প্রভাব প্রভৃতি গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশের পূর্বে বিবেচনা করা হয়নি, যা দায়িত্বশীলতার অভাব প্রকাশ করে। এমন উদ্দেশ্যমূলক অপপ্রচার শুধু আমাদের ব্যাংকের ভাবমূর্তিই ক্ষুণ্ন করে না বরং দেশের আর্থিক খাতের স্থিতিশীলতার জন্যও হুমকি সৃষ্টি করে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ঋণ শ্রেণিকরণের আন্তর্জাতিক নিয়মে ব্যাংক খাতের কী কী লাভ হবে?

মোহাম্মদ আলী : প্রকৃত চিত্র প্রকাশ হওয়ায় ব্যাংকিং খাতে স্বচ্ছতা আসবে। আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো জানতে পারবে কোন ব্যাংকের প্রকৃত অবস্থা কেমন। এতে ঋণ আদায়ের উদ্যোগ জোরদার হবে, অর্থঋণ আদালতে কার্যক্রম বেগবান হবে এবং খেলাপিদের জবাবদিহির আওতায় আনা সম্ভব হবে। এ ছাড়াও আন্তর্জাতিক মানের নিয়ম অনুসরণের ফলে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়বে, যা বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ বৃদ্ধিতে কার্যকর প্রভাব ফেলবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নীতি সুদহার বৃদ্ধি কতটা কার্যকর হয়েছে?

মোহাম্মদ আলী : মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নীতি সুদহার বৃদ্ধি একটি কার্যকর কৌশল, কারণ এটি বাজারে মুদ্রা সরবরাহ কমায় এবং বিনিয়োগের গতি কিছুটা ধীর করে। ফলে পণ্যের চাহিদা ও সরবরাহের মধ্যে ভারসাম্য আসে। আমরা ইতোমধ্যে দেখছি, কিছু নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম কমতে শুরু করেছে। তবে আমদানির খরচ বেড়ে যাওয়ায় কিছু পণ্যের ওপর এখনো চাপ রয়েছে। নীতি সুদহার বৃদ্ধি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখছে। সুদহার বাড়ানোর ফলে আমানতকারীরা ব্যাংকে টাকা জমা রাখছেন, ফলে বাজারে অর্থের সরবরাহ কমেছে। তবে শুধু নীতি সুদহার বৃদ্ধিই যথেষ্ট নয়, অন্যান্য অর্থনৈতিক নীতিগুলোরও কার্যকর সমন্বয় প্রয়োজন। অর্থনীতির স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে রাজস্ব আয় বাড়ানো, কালো টাকার প্রবাহ কমানো এবং রেমিট্যান্স প্রবাহ স্থিতিশীল রাখাও জরুরি। নীতি সুদহার বৃদ্ধির পাশাপাশি অন্যান্য নীতিগত পদক্ষেপ গ্রহণ করলে অর্থনীতিতে আরও স্থিতিশীলতা আসবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : রমজানের পণ্য আমদানিতে পূবালী ব্যাংকের ভূমিকা কেমন?

মোহাম্মদ আলী : আমরা রমজানের আগে বাজারে সরবরাহ নিশ্চিত করতে ব্যাপকভাবে ঋণপত্র (এলসি) খুলেছি। এ বছর জানুয়ারি মাসে পূবালী ব্যাংকের আমদানির প্রবৃদ্ধি প্রায় ৬০% হয়েছে। আমরা তেল, চিনি এবং অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানির বড় অংশীদার। সরবরাহ ব্যবস্থা যাতে ব্যাহত না হয়, সেজন্য আমরা রপ্তানিকারকদের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করছি। ফলে রমজানে পণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক থাকবে বলে আশা করছি।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : পূবালী ব্যাংক নিয়ে আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?

মোহাম্মদ আলী : এখন প্রযুক্তির যুগ-কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (অও) ও ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের যুগ। আমাদের লক্ষ্য হলো পূবালী ব্যাংককে সম্পূর্ণ ডিজিটাল করা। আমরা ইতোমধ্যে চঁনধষর চর নামে ডিজিটাল ব্যাংকিং অ্যাপ চালু করেছি, যা করপোরেট এবং এসএমই গ্রাহকদের সেবা দেবে। আমাদের পরিকল্পনা হলো - গ্রাহক যেন তার ব্যাংকিং কার্যক্রম মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে নির্বিঘ্নে পরিচালনা করতে পারেন। ঋণ, এলসি, রিটেইল ব্যাংকিং- সবকিছুই যেন অনলাইনে করা যায়। প্রয়োজনে গ্রাহক শুধু কল সেন্টারে কল করেই সেবা নিতে পারবেন। আমরা আশা করছি, ২০২৬ সালের মধ্যে পূবালী ব্যাংককে সম্পূর্ণরূপে ডিজিটাল ব্যাংকে রূপান্তর করতে পারব। আমাদের এ রূপান্তর ব্যাংকের কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করবে এবং গ্রাহকদের জন্য ব্যাংকিং সেবা আরও সহজ করে তুলবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ভ্যাটে শৃঙ্খলা আনবে এনবিআর
ভ্যাটে শৃঙ্খলা আনবে এনবিআর
লক্ষ্মীপুরে ৪০০ কোটি টাকার সয়াবিন উৎপাদন
লক্ষ্মীপুরে ৪০০ কোটি টাকার সয়াবিন উৎপাদন
চট্টগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘুরে সন্তুষ্ট বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
চট্টগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘুরে সন্তুষ্ট বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
ক্রেতাদের সমর্থন চাইবেন রপ্তানিকারকরা
ক্রেতাদের সমর্থন চাইবেন রপ্তানিকারকরা
রেমিট্যান্স ও রপ্তানি প্রণোদনার তৃতীয় কিস্তি ছাড়
রেমিট্যান্স ও রপ্তানি প্রণোদনার তৃতীয় কিস্তি ছাড়
ভেজাল মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব
ভেজাল মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব
ব্যবসায় ঝুঁকি রাজনৈতিক সামাজিক অস্থিরতায়
ব্যবসায় ঝুঁকি রাজনৈতিক সামাজিক অস্থিরতায়
ব্যাংকের সংকট মোকাবিলায় দেবে তহবিল সহায়তা
ব্যাংকের সংকট মোকাবিলায় দেবে তহবিল সহায়তা
কার্ডে লেনদেন বেড়েছে ১৬৬ শতাংশ
কার্ডে লেনদেন বেড়েছে ১৬৬ শতাংশ
ওজিএস বাংলাদেশের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ
ওজিএস বাংলাদেশের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ
সংকটে সিরাজগঞ্জের তাঁতশিল্প
সংকটে সিরাজগঞ্জের তাঁতশিল্প
দেওভোগে পোশাকের পাইকারি বাজার জমজমাট
দেওভোগে পোশাকের পাইকারি বাজার জমজমাট
সর্বশেষ খবর
জেমসের ‘চ্যাপ্টার টু’ কনসার্ট ডালাসে
জেমসের ‘চ্যাপ্টার টু’ কনসার্ট ডালাসে

এই মাত্র | শোবিজ

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘হ্যারি পটার’ টিভি সিরিজ
আসছে ‘হ্যারি পটার’ টিভি সিরিজ

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভারত সফরে যাবে না পাকিস্তান
নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভারত সফরে যাবে না পাকিস্তান

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব
ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে