শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৪, শনিবার, ২২ মার্চ, ২০২৫

মহানবী (সা.)-এর রাত-দিনের আমল ও ইতিকাফ

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
মহানবী (সা.)-এর রাত-দিনের আমল ও ইতিকাফ

রমজান নিছক সিয়াম সাধনার মাস নয়, বরং আত্মশুদ্ধির এক মহিমান্বিত অধ্যায়। এই মাসের প্রতিটি মুহূর্ত যেন এক অফুরন্ত রহমতের বারিধারা, যেখানে নবী করিম (সা.) আরো গভীরভাবে আত্মনিমগ্ন হতেন ইবাদত-বন্দেগিতে। অন্যান্য সময়েও তিনি ছিলেন পরম ধার্মিক ও উদার, কিন্তু রমজানে তাঁর ইবাদত ও দানশীলতা যেন সাগরের উত্তাল ঢেউয়ের মতো বিস্তৃত হয়ে যেত। এই পবিত্র মাসে তিনি কোরআন তিলাওয়াত ও জিকির-আজকারে এতটাই ডুবে যেতেন যে সময় যেন থমকে দাঁড়াত।

বিশেষত জিবরাইল (আ.)-এর সঙ্গে কোরআন তিলাওয়াত ছিল এক অনন্য রেওয়াজ। ইবন আব্বাস (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) ধন-সম্পদ ব্যয় করার ব্যাপারে সবার চেয়ে দানশীল ছিলেন। রমজানে জিবরাইল (আ.) যখন তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতেন, তখন তিনি আরো অধিক দান করতেন। রমজান শেষ না হওয়া পর্যন্ত প্রতি রাতেই জিবরাইল (আ.) তাঁর সঙ্গে একবার সাক্ষাৎ করতেন।

আর রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁকে কোরআন তিলাওয়াত করে শোনাতেন। জিবরাইল (আ.) যখন তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতেন তখন তিনি  রহমতসহ প্রেরিত বায়ুর চেয়ে অধিক ধন-সম্পদ দান করতেন। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৯০২; সহিহ মুসলিম, হাদিস : ২৩০৮)
এই মাসে তিনি শুধু নিজের ইবাদতেই সীমাবদ্ধ থাকতেন না, বরং অন্যদেরও উদ্বুদ্ধ করতেন নেক আমলের পথে। তিনি মনে করিয়ে দিতেন, রোজা শুধু ক্ষুধা ও তৃষ্ণা সহ্য করার নাম নয়, বরং আত্মাকে সংযত রাখার অন্যতম উপায়।

তাই অশ্লীল বাক্য, মিথ্যা, কলহ-বিবাদ, গালাগাল ও পাপাচার থেকে বেঁচে থাকার নির্দেশ দিতেন। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন : যে ব্যক্তি মিথ্যা কথা বলা ও তদানুযায়ী কাজ করা পরিত্যাগ করল না, তবে তার খাওয়াদাওয়া পরিত্যাগ করা আল্লাহর কাছে কোনো মূল্য রাখে না। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৯০৩)
মূলত রমজান হলো সংযম ও আত্মনিয়ন্ত্রণের মাস। তাই নবী করিম (সা.) একে তুলনা করেছেন ঢালের সঙ্গে, যা মানুষকে পাপ থেকে রক্ষা করে। কিন্তু যদি কেউ নিজেই তার রোজাকে কলুষিত করে, তবে এই ঢাল আর কার্যকর থাকে না।

তিনি বলেন, রোজা এক প্রতিরক্ষার ঢাল, যতক্ষণ না কেউ নিজেই তা বিদীর্ণ করে ফেলে। (সুনানে দারিমি, হাদিস : ১৭৩২)
আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, রোজা ঢালস্বরূপ। সুতরাং অশ্লীলতা করবে না এবং মূর্খের মতো কাজ করবে না।

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৮৯৪)

তবে রোজা যেন কেবল ক্ষুধা ও ক্লান্তির কারণ হয়ে না দাঁড়ায়, সে বিষয়ে তিনি গভীরভাবে সতর্ক করতেন। একবার তিনি বলেছিলেন, অনেক রোজাদার আছে, যারা তাদের রোজার বিনিময়ে কেবল ক্ষুধা ছাড়া আর কিছুই অর্জন করতে পারে না। আবার অনেক রাতজাগা ইবাদতকারী আছে, যারা শুধু নিদ্রাহীন রাতের ক্লান্তি ছাড়া আর কিছুই লাভ করে না।

(সহিহ ইবনে খুজাইমা, হাদিস : ১৯৯৭)

রমজানের দীর্ঘ সময় ধরে উপবাস থাকা কখনো কখনো কষ্টকর হয়ে উঠত, কিন্তু নবীজি (সা.) এই কষ্টকে কখনোই বাধা হতে দিতেন না। কখনো মাথায় পানি ঢেলে নিজেকে স্নিগ্ধ করতেন, কখনো গোসলের মাধ্যমে ক্লান্তি দূর করতেন। (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ২৩৬৫)

এতে প্রমাণিত হয়, রোজার মূল উদ্দেশ্য আত্মসংযম ও ইবাদতে মনোযোগী হওয়া, শারীরিক কষ্টে নিজেকে বিপর্যস্ত করা নয়।

রমজানের রাত

রমজানের রাতগুলো রাসুলুল্লাহ (সা.) অশেষ নিয়ামত হিসেবে গণ্য করেছেন। তিনি এই মহিমান্বিত রাতগুলোর বেশির ভাগ সময় তাহাজ্জুদ ও তারাবির ইবাদতে অতিবাহিত করতেন এবং সাহাবাদেরও এর প্রতি উৎসাহ দিতেন। আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি ঈমান ও সওয়াবের প্রত্যাশায় রমজানে রাত জেগে ইবাদত করবে, তার পূর্ববর্তী সব গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩৭)

যে মহামানব তাঁর সাহাবাদের এত আন্তরিকতার সঙ্গে ইবাদতের প্রতি উৎসাহিত করতেন, তাঁর নিজের আমল কত গভীর ও নিবেদিত ছিল, তা সহজেই অনুমান করা যায়! তদুপরি, রমজানের বাইরেও তাঁর নিয়মিত তাহাজ্জুদের অভ্যাস ছিল।

এ ক্ষেত্রে লক্ষণীয় যে রমজানের প্রথম ২০ রাত এবং শেষ ১০ রাতের ইবাদতের মধ্যে পার্থক্য ছিল। প্রথম ২০ দিনে তিনি ইবাদতের পাশাপাশি বিশ্রাম নিতেন এবং পরিবারের প্রতি যথাযথ হক আদায় করতেন। আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) প্রথম ২০ রাতে কিছু সময় ঘুমাতেন এবং কিছু সময় নামাজ পড়তেন। কিন্তু যখন শেষ ১০ রাত আসত, তখন তিনি ইবাদতে আরো বেশি মনোনিবেশ করতেন এবং কোমর বেঁধে প্রস্তুতি নিতেন।

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৯০১)

এ ছাড়া তিনি রমজানের শেষ ১০ রাতকে বিশেষ গুরুত্ব দিতেন। আয়েশা (রা.) আরো বলেন, যখন শেষ ১০ রাত আসত, তিনি পূর্ণরূপে ইবাদতে নিমগ্ন হতেন, রাত জাগরণ করতেন এবং পরিবারের সদস্যদেরও জাগিয়ে দিতেন। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২০২৪, সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১১৭৪)

তিনি কখনো কখনো শেষ দশকে জামাতে তারাবি আদায়ের ব্যবস্থা করতেন, তবে এটি নিয়মিত করতেন না, যাতে উম্মতের ওপর তা ফরজ হয়ে না যায়।

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ৭৩১)

ইতিকাফ ও লাইলাতুল কদর

আল্লাহর রাসুল (সা.) প্রতিবছর রমজানের শেষ দশকে নিয়মিত ইতিকাফ করতেন। এমনকি কোনো বছরে যদি ইতিকাফ করা সম্ভব না হতো, তবে তিনি পরের বছর তার কাজা আদায় করতেন। (সুনানে আবি দাউদ,

হাদিস : ২৪৬৩, জামে আত-তিরমিজি, হাদিস : ৮০৩)

ইতিকাফের মূল উদ্দেশ্য ছিল লাইলাতুল কদরকে তালাশ করা, যা এক মহিমান্বিত রজনী এবং হাজার মাসের চেয়েও বেশি ফজিলতপূর্ণ ও শ্রেষ্ঠ। (সুরা : আল কদর, আয়াত : ৩)

আবু সাঈদ খুদরি (রা.) বলেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) প্রথমে রমজানের প্রথম দশকে ইতিকাফ করলেন, এরপর দ্বিতীয় দশকে ইতিকাফ করলেন। এই ইতিকাফ তিনি একটি তুর্কি তাঁবুর ভেতরে করছিলেন, যা মসজিদে তাঁর জন্য নির্মিত হয়েছিল। এরপর একদিন তিনি তাঁবুর ভেতর থেকে তাঁর মাথা বের করে বললেন, ‘আমি প্রথম দশকে ইতিকাফ করেছিলাম লাইলাতুল কদর সন্ধানের জন্য। তারপর দ্বিতীয় দশকে করলাম, কিন্তু আমাকে জানানো হলো যে লাইলাতুল কদর শেষ দশকে পাওয়া যাবে। সুতরাং যারা আমার সঙ্গে ইতিকাফ করেছে, তারা যেন শেষ দশকেও ইতিকাফ করে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২০২৭, মুসলিম, হাদিস : ১১৬৭)

যখন রাসুল (সা.) ইতিকাফে বসতেন, তখন তাঁর জন্য মসজিদে একটি নির্দিষ্ট কক্ষ বানানো হতো, যাতে তিনি সম্পূর্ণভাবে আল্লাহর ইবাদতে মনোনিবেশ করতে পারেন। উক্ত কক্ষকে ‘কুব্বাহে তুরকিয়াহ’ (তুর্কি তাঁবু) বলা হয়েছে উপরোক্ত হাদিসে। তিনি দুনিয়াবি আলাপচারিতা, অপ্রয়োজনীয় কাজ ও লোকজনের সঙ্গে সাক্ষাৎ থেকে বিরত থাকতেন। ফজরের নামাজের পর তিনি তাঁর নির্দিষ্ট স্থানে চলে যেতেন। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২০৩৩; সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১১৭৩)

রাসুল (সা.)-এর ইতিকাফের বিছানা বা শয্যা রাখা হতো ‘উসতুওয়ানায়ে তাওবা’র (তাওবার স্তম্ভ) পেছনে।

(সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১৭৭৪)

ইতিকাফের সময় তিনি বিনা প্রয়োজনে ঘরেও প্রবেশ করতেন না, শুধুমাত্র খাওয়া, পান করা এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় কাজের জন্য মসজিদ থেকে বের হতেন।

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ২০২৯)

লাইলাতুল কদরের সন্ধান

ইতিকাফের দিনগুলোতে সর্বাধিক গুরুত্ব দিতেন লাইলাতুল কদরের সন্ধানে। তিনি রাত জেগে ইবাদত করতেন এবং পরিবারের সদস্যদেরও জাগিয়ে দিতেন। সাহাবাদেরও এই রাতের প্রতি গুরুত্ব দিতে উদ্বুদ্ধ করতেন। তিনি বলতেন, ‘তোমরা লাইলাতুল কদরকে রমজানের শেষ দশকের বেজোড় রাতগুলোর মধ্যে অনুসন্ধান করো।’

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ২০১৭)

আল্লাহ তাআলা আমাদের লাইলাতুল কদরের তালাশে শেষ দশকে বেশি বেশি ইবাদত করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
২০০ বছর আগের দৃষ্টি নন্দন 
মসজিদ আজও নজর কাড়ে
২০০ বছর আগের দৃষ্টি নন্দন  মসজিদ আজও নজর কাড়ে
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন
মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন
পরিশুদ্ধ হৃদয়ের প্রয়োজনীয়তা
পরিশুদ্ধ হৃদয়ের প্রয়োজনীয়তা
মুনাফিকি থেকে বাঁচার উপায়
মুনাফিকি থেকে বাঁচার উপায়
ব্যর্থতার বৃত্তে মানুষের আটকে থাকার কারণ
ব্যর্থতার বৃত্তে মানুষের আটকে থাকার কারণ
যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব
যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব
বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত
বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত
সর্বশেষ খবর
গাছের চারা বিনিময়ে ছাদ বাগানিদের নববর্ষ উদযাপন
গাছের চারা বিনিময়ে ছাদ বাগানিদের নববর্ষ উদযাপন

এই মাত্র | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চাঁদপুরে পুড়ল ১১ দোকান
চাঁদপুরে পুড়ল ১১ দোকান

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক
কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

১২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

২৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ