শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৪, বুধবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৩৪, বুধবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৫

ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট

জীবনের প্রয়োজন মেটানোর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হলো ব্যবসা। ব্যবসায় উভয় পক্ষের লাভের উদ্দেশ্য থাকে। তাই যখন কোনো পক্ষের কাছে কিছু দেওয়া বা নেওয়ার ক্ষেত্রে ক্ষতির আশঙ্কা থাকে, তখন তারা সেই লেনদেন থেকে বিরত থাকে। ব্যক্তিগত পর্যায়ে আমরা এই বিষয়টি প্রায় প্রতিদিন ব্যবসায় দেখে থাকি।
কিন্তু যখন এই অস্বীকৃতি জাতীয় বা সামাজিক পর্যায়ে ঘটে, তখন সেটি বয়কট নামে পরিচিত হয়। ইসলামের ইতিহাসে এর অসংখ্য উদাহরণ পাওয়া যায়।
ইসলামের আগেও আরব সমাজে অর্থনৈতিক বয়কট প্রচলিত ছিল। কুরাইশ ও কিনানা গোত্রের লোকেরা বনি হাশিম ও বনি আবদুল মুত্তালিবের ওপর অর্থনৈতিক বয়কট আরোপ করেছিল।

এ বিষয়ে তারা একটি দলিল লিখে কাবাঘরে ঝুলিয়ে রাখে। আবু হুরাইরা (রা.) বলেন, ‘কুরাইশ ও কিনানা গোত্র বনি হাশিম ও বনি আবদুল মুত্তালিবের বিরুদ্ধে শপথ করেছিল যে তারা তাদের সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন করবে না এবং তাদের সঙ্গে কোনো ব্যাবসায়িক লেনদেন করবে না, যতক্ষণ না তারা মহানবী (সা.)-কে তাদের হাতে সমর্পণ করে।’
(সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৫৯০)

প্রাচীন যুদ্ধনীতির মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি ছিল শত্রুর দুর্গ অবরোধ করে তাদের জীবনের প্রয়োজনীয় সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া। এর ফলে শত্রুরা আত্মসমর্পণে বাধ্য হতো।


১৯৭৯ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে রেখেছে, যার উদ্দেশ্য ইরানের অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করা। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে ব্যবহৃত এই অস্ত্রটি মুসলমানরাও তাদের শত্রুদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করেছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) এবং সাহাবায়ে কিরাম (রা.) মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করেছিলেন এবং মদিনার অধিবাসীরা তাঁদের সব ধরনের সাহায্য-সহযোগিতা করেছিল। এই সময়েই সাদ ইবনে মুআজ (রা.) উমরাহর উদ্দেশে মক্কায় যান। তিনি কাবাঘর তাওয়াফ করছিলেন, তখন আবু জাহেলের নজরে পড়ে যান।

আবু জাহেল বলল, ‘তুমি কাবাঘরের তাওয়াফ শান্তি ও নিরাপত্তার সঙ্গে করছ, অথচ তোমরাই মুহাম্মদ (সা.) এবং তাঁর সঙ্গীদের—আমাদের শত্রুদের আশ্রয় দিয়েছ?’ সে সাদ (রা.)-কে বাধা দিতে চাইলে তিনি জবাবে
বলেন : ‘আল্লাহর কসম! যদি তুমি আমাকে কাবাঘরের তাওয়াফ থেকে বাধা দাও, তবে আমি তোমাদের সিরিয়ার সঙ্গে বাণিজ্যের সব পথ বন্ধ করে দেব।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩৬৩২)

সুমামাহ ইবনে উসাল (রা.) ইসলাম গ্রহণ করেন এবং উমরাহর উদ্দেশে মক্কায় যান। তিনি মক্কার অধিবাসীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আল্লাহর কসম! ইয়ামামা থেকে তোমাদের কাছে গমের একটি দানাও আসবে না, যতক্ষণ না রাসুলুল্লাহ (সা.) তার অনুমতি দেন।’ (বুখারি, হাদিস : ৪৩৭২)

রাসুলুল্লাহ (সা.) মদিনায় ইহুদি গোত্র বনু নজিরকে ঘেরাও করেছিলেন। তাদের দুর্গের চারপাশে ছিল খেজুরগাছের বাগান, যা তাদের জীবিকার প্রধান উৎস ছিল। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাদের গাছ কাটার এবং পুড়িয়ে ফেলার নির্দেশ দেন, যার ফলে তাদের মনোবল ভেঙে যায় এবং তারা আত্মসমর্পণ করে। এ সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা যে খেজুরগাছ কেটেছ বা যেগুলো তাদের শিকড়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দিয়েছ, তা আল্লাহর অনুমতিক্রমেই হয়েছে এবং এই কারণে যে আল্লাহ অবাধ্যদের লাঞ্ছিত করবেন।’ (সুরা : হাশর, আয়াত : ৫)

এভাবেই রাসুলুল্লাহ (সা.) তায়েফ অভিযানে তায়েফবাসীদের দুর্গ ১৫ দিন ধরে ঘেরাও করেছিলেন। পরে তিনি ঘেরাও তুলে নিলেন এবং পরে তারা ইসলাম গ্রহণ করেছিল।

বর্তমান সময়ে, যখন যুদ্ধের কৌশল পরিবর্তিত হয়েছে এবং যুদ্ধের ময়দান বাজারে স্থানান্তরিত হয়েছে, তখন অর্থনৈতিক বয়কট একটি প্রভাবশালী অস্ত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে, যার মাধ্যমে নিজের স্বার্থ রক্ষা করা সম্ভব। ইমাম আহমাদ (রহ.)-এর কাছে এমন এক ব্যক্তির ব্যাপারে প্রশ্ন করা হয়েছিল, যে শত্রুর কাছ থেকে কোনো কিছু কিনতে চায়। তিনি বলেছিলেন, ‘যারা মুসলমানদের বিরুদ্ধে শত্রুদের শক্তিশালী করে তোলে, তাদের থেকে কিছু কেনাবেচা করা উচিত নয়।’ (মাসায়েলে ইবনে হানি : ১৬১৪)

যখন কাফিরদের বিরুদ্ধে মুসলমানদের সাহায্যের উদ্দেশ্যে অর্থনৈতিক বয়কট করা হয়, যেমন—কাফিরদের অর্থনীতি দুর্বল করা এবং তাদের মনোবল ভেঙে দেওয়া, তখন এটি আল্লাহর পথে জিহাদের অন্তর্ভুক্ত হয়।

ব্যবসা মানুষের প্রয়োজন পূরণ এবং মুনাফা অর্জনের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। তবে এই মাধ্যম কখনো কল্যাণের পথ তৈরি করে, আবার কখনো বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এই দৃষ্টিকোণ থেকে মাধ্যমকে চারটি শ্রেণিতে বিভক্ত করা যায় :

১. যে মাধ্যম সম্পূর্ণরূপে বিপর্যয় ডেকে আনে, যেমন—মদপান। এটি নেশার কারণ এবং ইসলাম এটিকে হারাম (নিষিদ্ধ) ঘোষণা করেছে।

২. যে মাধ্যম নিজে বৈধ ও হালাল, তবে ভুল উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়ে হারামে রূপান্তরিত হয়; যেমন—বিয়ে, যা ইসলামে বৈধ। কিন্তু যদি এটি হালালা (হিল্লা) করার উদ্দেশ্যে করা হয়, তবে তা অভিশাপের কারণ হয় এবং শাস্তিযোগ্য হয়ে দাঁড়ায়। এ জন্য ইসলাম এটিকেও হারাম ঘোষণা করেছে।

৩. যে মাধ্যম নিজে বৈধ ও হালাল, তবে সাধারণত এর ফলাফল ক্ষতিকর; অর্থাৎ এর ক্ষতি এর উপকারের তুলনায় বেশি। যেমন—কাফিরদের সামনে তাদের মূর্তিকে গালি দেওয়া। ইসলামে এটি হারাম ও নাজায়েজ, কারণ এর ফলে প্রতিক্রিয়ায় তারা আল্লাহকে গালি দিতে পারে। কোরআন এ বিষয়ে বলেছে, ‘তারা আপনাকে মদ ও জুয়া সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। বলুন, এতে বড় গুনাহ রয়েছে এবং মানুষের জন্য কিছু উপকারও রয়েছে, কিন্তু এর গুনাহ এর উপকারের চেয়ে বেশি।’

(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ২১৯)

৪. যে মাধ্যম নিজে বৈধ ও হালাল, তবে কখনো কখনো ক্ষতির কারণ হতে পারে; যেমন—কোনো অত্যাচারী শাসকের সামনে সত্য কথা বলা। এটি সাধারণত উপকারী ও প্রয়োজনীয়। এ ধরনের কাজ কখনো বৈধ, কখনো সুন্নত এবং কখনো ফরজও হয়ে দাঁড়ায়। (ইলামুল মুওয়াককিয়ীন আন রাব্বিল আলামিন, খণ্ড-৪, পৃষ্ঠা-৫)

মুসলমানদের লেনদেনের ক্ষেত্রে কাফির ও মুশরিকদের অবস্থান চার ভাগে বিভক্ত—

১. হারবি কাফির : এরা সেই কাফির, যারা এমন একটি কাফির রাষ্ট্রে বসবাস করে, যার সঙ্গে মুসলমানদের কোনো শান্তিচুক্তি বা সমঝোতা নেই। এ ধরনের দেশকে দারুল হারব বলা হয়।

২. মুআহিদ কাফির : এরা সেই কাফির, যারা এমন একটি কাফির রাষ্ট্রে বসবাস করে, যার সঙ্গে মুসলমানদের মধ্যে চুক্তি বা সমঝোতা রয়েছে। এ ধরনের দেশকে দারুল আহদ বলা হয়। বর্তমান যুগে মুআহিদ কাফিরের দেশও দুই ধরনের

ক. একদিকে নিরপেক্ষ দেশ, খ. অন্যদিকে পক্ষপাতিত্বকারী দেশ।

৩. মুস্তামিন কাফির : এরা সেই কাফির, যারা সাধারণত দারুল কুফরের বাসিন্দা, কিন্তু অস্থায়ীভাবে মুসলিম রাষ্ট্রে প্রবেশের জন্য নিরাপত্তার প্রতিশ্রুতি বা ভিসা নিয়ে এসেছে।

৪. জিম্মি কাফির : এরা সেই কাফির, যারা মুসলিম রাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাস করে এবং মুসলমানদের নির্ধারিত কর (জিজিয়া) পরিশোধ করে। তারা ইসলামী রাষ্ট্রের আইন মেনে চলে।

এই চার শ্রেণির কাফিরের সঙ্গে আর্থিক লেনদেনও চার ধরনের :

১. হারাম কাজের কারণে অবৈধ

লেনদেন : কাফিরদের সঙ্গে এমন বাণিজ্য, যার মাধ্যমে হারাম কাজে সম্পৃক্ত হওয়া অনিবার্য, তা ইসলামে সুস্পষ্টভাবে হারাম। এটি আর্থিক লেনদেনের প্রথম প্রকারভুক্ত।

২. কাফিরদের অর্থনৈতিক শক্তি বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে লেনদেন : যদি এমন বাণিজ্যিক লেনদেন হয়, যা নিজে বৈধ, কিন্তু এর উদ্দেশ্য কাফিরদের অর্থনৈতিক উন্নতি সাধন এবং তাদের শক্তি বৃদ্ধি করা, তবে তা ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে হারাম। এটি কাফিরদের প্রতি মুওয়ালাত (বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ) এবং মুসলমানদের ওপর তাদের আধিপত্য প্রতিষ্ঠার সহায়তা করে, যা শরিয়তে হারাম।

৩. মুসলমানদের ক্ষতি করার উদ্দেশ্যে লেনদেন : যদি এমন লেনদেন হয়, যা নিজের জন্য লাভজনক এবং তা বৈধ, কিন্তু এর মাধ্যমে কাফিররা মুসলমানদের কোনো ক্ষতি করতে পারে; যেমন—তাদের হত্যা, দেশচ্যুতি, ধর্মীয় বিশ্বাস নষ্ট করা বা তাদের অর্থনীতি দুর্বল করা, তবে তা হারাম। বিশেষত যদি কাফিরদের কাছ থেকে আনা পণ্য মুসলমানদের মধ্যেও সহজলভ্য হয় বা তা নিরীহ কাফিরদের কাছ থেকেও পাওয়া যায়, তবে এ ধরনের লেনদেন শরিয়তসম্মত নয়।

৪. বৈধ ও কল্যাণকর উদ্দেশ্যে লেনদেন : যদি কোনো চুক্তি বৈধ হয় এবং তার উদ্দেশ্যও ন্যায়সংগত হয়, তবে তা অনুমোদনযোগ্য। এমন লেনদেন অনেক সময় শরিয়তসম্মত দৃষ্টিতে পছন্দনীয় বা আবশ্যকও হতে পারে। এটি আর্থিক লেনদেনের চতুর্থ প্রকারভুক্ত।

(আদ দুররুল মুখতার, খণ্ড-৪, পৃষ্ঠা-১৩৪)

অতএব, প্রথম ধরনের লেনদেন সরাসরি হারাম। দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধরনের লেনদেনও হারাম, কারণ এতে হারাম বিষয়গুলোর সহায়তা করা হয়। তাই এ তিন প্রকার লেনদেন থেকে বিরত থাকা বাধ্যতামূলক। কারণ কোনো কাজ হারাম হলে তার বিপরীত কাজ শরিয়তের দৃষ্টিতে আবশ্যক হয়ে যায়।

এই নীতিগুলো বোঝার পর কাফির ও বিধর্মীদের পণ্য বর্জনের শরয়ি বিধান খুব সহজেই উপলব্ধি করা যায়।

কাফির বা বিধর্মীদের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য করা এবং তাদের পণ্য ব্যবহার করা মূলত বৈধ। তবে এই বৈধতার ক্ষেত্রে একটি মৌলিক নীতিকে মাথায় রাখতে হবে—কোনো কাজ যদি বৈধ (মুবাহ) হয়, তবে তা করা-না করার মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। অর্থাৎ মুবাহ কাজের অনুমতি যেমন আছে, তেমনি তা এড়িয়ে চলারও অনুমতি আছে। তবে মুবাহ কাজের বিধান পরিস্থিতি অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়। এটি কখনো হারাম, কখনো ওয়াজিব, আবার কখনো মুস্তাহাব বা পছন্দনীয়ও হতে পারে। তাই অর্থনৈতিক বয়কটকে একটি অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা কেবল দুটি অবস্থায় সম্ভব—

১. যখন এর মাধ্যমে কোনো কল্যাণ বা উপকার (মাসালিহ) অর্জিত হয়।

২. যখন এর মাধ্যমে কোনো ক্ষতি বা অকল্যাণ (মাফাসিদ) দূর করা সম্ভব হয়।

তাহলে আমাদের দেখতে হবে, এই দুটি উদ্দেশ্য কি অর্জিত হচ্ছে? অথবা দুটিই কি অর্জিত হচ্ছে, নাকি এদের মধ্যে একটি অর্জিত হচ্ছে এবং অন্যটি নয়?

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
২০০ বছর আগের দৃষ্টি নন্দন 
মসজিদ আজও নজর কাড়ে
২০০ বছর আগের দৃষ্টি নন্দন  মসজিদ আজও নজর কাড়ে
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন
মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন
পরিশুদ্ধ হৃদয়ের প্রয়োজনীয়তা
পরিশুদ্ধ হৃদয়ের প্রয়োজনীয়তা
মুনাফিকি থেকে বাঁচার উপায়
মুনাফিকি থেকে বাঁচার উপায়
ব্যর্থতার বৃত্তে মানুষের আটকে থাকার কারণ
ব্যর্থতার বৃত্তে মানুষের আটকে থাকার কারণ
যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব
যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব
বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত
বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত
সর্বশেষ খবর
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?

এই মাত্র | শোবিজ

কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক
কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

১৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৫৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে