শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৯, বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০৯:১৭, বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫

ইসলামপূর্ব আরবের ব্যবসা-বাণিজ্য

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
ইসলামপূর্ব আরবের ব্যবসা-বাণিজ্য

যেকোনো দেশের সম্পদ ও ঐশ্বর্য নির্ভর করে দুটি বিষয়ের ওপর—বাণিজ্য ও কৃষি। যেসব দেশের মাটি উর্বর তারা বিভিন্ন ধরনের শস্য ও ফল উৎপাদন করে এবং তা অনুর্বর দেশগুলোতে বিক্রি করে।

আরবের বেশির ভাগ ভূমি অনুর্বর, মরুময় ও পাথুরে; সেখানে ফল ও ফসল জন্মে না। তাই স্বাভাবিক কারণেই এসব এলাকায় কৃষির চেয়ে ব্যবসা-বাণিজ্যের বিকাশ ও উন্নতি ঘটেছে বেশি।

আরবের উর্বর অংশগুলো রাজ্যের তিন দিক থেকে সমুদ্র উপকূলে অবস্থিত। বাহরাইন ও ওমান পারস্য উপসাগরের তীরে অবস্থিত, হাদ্রামাউত ও ইয়ামান আরব সাগরের তীরে অবস্থিত এবং হিজাজ ও মাদয়ান লোহিত সাগরের তীরে অবস্থিত।
আরবের ভেতর দিকের ইয়ামামা, নাজদ, ইয়াসরিব, খয়বার ইত্যাদি উর্বর এলাকায় বিভিন্ন ধরনের ফল ও শস্য জন্মে। আরবের উপকূলীয় অঞ্চলগুলো পৃথিবীর বড় বড় দেশের সামনাসামনি অবস্থিত।

ওমান ও বাহরাইন ইরান ও ইরাকের সংলগ্ন; ইয়ামান ও হারামাউত আফ্রিকা ও ভারতের কাছাকাছি অবস্থিত; হিজাজের সামনে রয়েছে মিসর এবং তার পাশে আছে শাম অঞ্চল।
তাই প্রাকৃতিক অনুকূলতার কারণে পৃথিবীর যেকোনো উন্নত ও উর্বর দেশের সঙ্গে আরবের যেকোনো ভূখণ্ডের বাণিজ্যিক সম্পর্ক আছে।

ঐতিহাসিক সূত্র থেকে প্রমাণিত হয় যে আরবের এসব বাণিজ্যিক অঞ্চলের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর অনেক বেশি সম্পর্ক ছিল। যদিও মাঝেমধ্যে বিশেষ কোনো প্রয়োজনে বা ভিন্ন কারণে তাদের পিছু হটতে হয়েছে।

আরবের একদল ব্যবসায়ী বাহরাইন থেকে জায়গা ছেড়ে চলে যায় এবং ভূমধ্যসাগরের তীরে গিয়ে বসতি স্থাপন করে। এটা ছিল শাম ও কানআনের সামুদ্রিক এলাকা। বনু ইসরাঈল এই ব্যবসায়ীদের আরামি (Arameans) বলে এবং কানআনিরা ও গ্রিকরা তাদের ফিনিশীয় (Phoenicians) বলে। এই আরব ফিনিশীয়রা তাদের বাণিজ্যের জাল ইউরোপ ও আফ্রিকার দূরবর্তী অঞ্চল পর্যন্ত ছড়িয়ে দিয়েছিল। এই ব্যবসায়ীদের দিয়ে গ্রিসে সভ্যতা ও সংস্কৃতির জন্ম হয়েছে এবং তার আলো ধীরে ধীরে দূর থেকে দূরতম ভূখণ্ড পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়েছে।

আরবের বাণিজ্যিক অবস্থা তাওরাতের পৃষ্ঠাগুলো থেকে যতটা স্পষ্ট হয় তার চেয়ে অনেক বেশি স্পষ্ট হয় গ্রিক ঐতিহাসিক গ্রন্থগুলো থেকে। এসব বর্ণনা থেকে স্পষ্ট হয় যে আরব বণিকরা খ্রিস্টপূর্ব দুই হাজার বছর আগে থেকে এসব বাণিজ্যিক সেবা আঞ্জাম দিয়ে আসছে। প্রাচ্য ও পশ্চিমের বাণিজ্যিক সম্পর্কের মধ্যে মধ্যস্থতাকারী বা সাঁকো ছিল এরাই। আফ্রিকা ও ভারত থেকে বাণিজ্যিক পণ্য সামুদ্রিক পথে নিয়ে যাওয়া হতো এবং ইয়ামান ও হারামাউতের উপকূলে জাহাজগুলো নোঙর করত। বাণিজ্যিক পণ্য স্থলপথে লোহিত সাগরের তীর ধরে হিজাজ, মাদয়ান ও ওয়াদিউল কুরা পেরিয়ে শামে পৌঁছত। শাম থেকে ভূমধ্যসাগর হয়ে চলে যেত ইউরোপে অথবা শামের সীমান্ত হয়ে পৌঁছে যেত মিসরে। মিসর থেকে আলেকজান্দ্রিয়া বন্দর হয়ে রওনা হতো ইউরোপের দিকে।

আরবের প্রধান বাণিজ্যিক পথ বা আল-ইমামুম মুবিন

যে বাণিজ্যিক পথ হিজাজ হয়ে ইয়েমেন থেকে শাম অঞ্চল পর্যন্ত চলে গেছে তাকে পবিত্র কোরআন আল-ইমামুম মুবিন (প্রকাশ্য পথ) নামে আখ্যায়িত করেছে।

আসহাবুল আইকাহ ওয়াল মুতাফিকা অর্থাৎ লুত (আ.)-এর সম্প্রদায়ের বসতি লোহিত সাগরের কাছে এই পথের ওপরই অবস্থিত ছিল। পবিত্র কোরআন বলছে—‘আর আইকাবাসীরাও তো ছিল সীমা লঙ্ঘনকারী। সুতরাং আমি তাদের শাস্তি দিয়েছি। অবশ্য উভয়টি প্রকাশ্য পথের পাশে।’

(সুরা : হিজর, আয়াত : ৭৮-৭৯)

ইসলামপূর্ব আরবের ব্যাবসায়িক কাফেলা সম্পর্কে কোরআনে বলা হয়েছে—‘তাদের এবং যেসব জনপদের প্রতি আমি অনুগ্রহ করেছিলাম সেগুলোর মধ্যবর্তী স্থানে দৃশ্যমান বহু জনপদ স্থাপন করেছিলাম; ওই সব জনপদে যাতায়াতের যথাযথ ব্যবস্থা করেছিলাম এবং (তাদের বলেছিলাম,) তোমরা এই সব জনপদে নিরাপদে ভ্রমণ করো দিবস ও রজনীতে।’ (সুরা : সাবা, আয়াত : ১৮)

ইউসুফ (আ.)-এর ঘটনায় একটি বণিক কাফেলা যে পথ ধরে চলে গেছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে তা এই পথ। তাওরাতে তা বর্ণিত হয়েছে এভাবে—‘ইউসুফের ভাইয়েরা চোখ তুলে দেখতে পেল যে একটি ইসমাইলি কাফেলা আসছে জালআদ থেকে... এবং মিসরের দিকে যাচ্ছে।’ (সাফর আত-তাকভিন : ২৫/৩৭)

পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে—‘এক যাত্রীদল এলো।’ (সুরা : ইউসুফ, আয়াত : ১৯)

বিভিন্ন বর্ণনা থেকে স্পষ্ট বোঝা যায় যে আরবদের বহির্বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিল ভারত, হাবাশা, পারস্য, বাবেল (ইরাক), শাম অঞ্চল, মিসর ও গ্রিসের সঙ্গে। এসব দেশ আরবের চারপাশে অবস্থিত, যেন আরব একটি বৃত্তের কেন্দ্র, তাকে ঘিরে ঘুরছে এসব দেশ।

দেশের অভ্যন্তরে বাণিজ্যিক শহর

কারয়া অর্থাৎ বাহরাইন বা ইয়ামামা, হাজরামাউত, হাজরামাউতের রাজধানী শাবওয়াহ ও পোতাশ্রয় কানাহ, সাবার রাজধানী মাআরিব, মায়িন, আদন (এডেন), আজাল, আদফার, মাদয়ান ও আইলা (আকাবা) শহরগুলোর মানচিত্রের দিকে তাকালে দেখতে পাবেন যে এগুলো পারস্য উপসাগর থেকে নিয়ে আকাবা উপসাগর পর্যন্ত আরবের উপকূলীয় অঞ্চলে অবস্থিত।

বাণিজ্যিক পণ্য

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও প্রণিধানযোগ্য প্রশ্ন এই যে আরব রাজ্য হলো ঊষর ভূমি, সেখানে পানি নেই, ফসল নেই, তাহলে সেখানে ব্যবসার কী পণ্য তাদের হাতে আসত, কী কী পণ্য তারা উৎপাদন করত, আরব বণিকদের বাণিজ্যিক পণ্য আসলে কী ছিল? স্বয়ং আরবদের কাছেও এসব তথ্যের কোনো সূত্র নেই। কিন্তু যেসব জাতি ও সম্প্রদায়ের কাছে আরব বণিকরা পণ্য সরবরাহ ও কারবার করত তারা তাদের উপহার-উপঢৌকনের একেকটি জিনিস মনে রেখেছে।

আরব বণিকদের ব্যাবসায়িক পণ্য ছিল মোটামুটি তিন ধরনের :

১. মসলা ও সুগন্ধি বস্তু।

২. স্বর্ণ, মূলবান পাথর ও লোহা।

৩. চামড়া, ঘোড়ার জিন এবং ছাগল ও ভেড়া।

খিস্টপূর্ব দুই হাজার বছর আগে যেসব আরব বণিক মিসরে যাতায়াত করত তাদের বাণিজ্যিক পণ্য ছিল বালাসান, পাইন, লোবান ও অন্যান্য সুগন্ধি।

সফর আল-তাকভিন : ২৫/৩৭)

দাউদ (আ.) খ্রিস্টপূর্ব এক হাজার অব্দে সাবার স্বর্ণরাশি প্রার্থনা করেছিলেন। (জাবুর : ৭২)

তাওরাতের বর্ণনা থেকে জানা যায়, সাবার সম্রাজ্ঞী সুলাইমান (আ.)-কে ৯৫০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে যেসব উপঢৌকন পাঠিয়েছিলেন তা হলো সুগন্ধি বস্তু, বিপুল পরিমাণ স্বর্ণ ও রত্নরাশি।

গ্রিক ঐতিহাসিকদের বর্ণনা এর চেয়ে বেশি তথ্য পরিবেশন করেনি। তাঁরাও এসব পণ্যের কারবার ও বাণিজ্যের কথাই বেশি উল্লেখ করেছেন, অর্থাৎ সোনা, উত্কৃষ্ট খুশবুদার মসলা, সুগন্ধি বস্তু এবং জ্বালানোর জন্য সুগন্ধি লাকড়ি।

এখানে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন এই যে এসব খুশবুদার মসলা, সোনা, লোহা, মূল্যবান পাথর, মণিমুক্তা ইত্যাদি জিনিস আরবে কোথা থেকে আসত?

গ্রিক ঐতিহাসিকদের বর্ণনা থেকে বোঝা যায় যে বেশির ভাগ সুগন্ধি বস্তু উৎপন্ন হতো ইয়েমেনে, তাদের এসব বস্তুর বাগান ছিল। গ্রিক ঐতিহাসিক আগাথারচিন্ডিস (Agath-archides) (মৃ. ১৪৫ খ্রিস্টপূর্বাব্দ) বলেন,

‘সমুদ্রের সংলগ্ন ভূমিতে জন্মে বালাসান গাছ (Commiphora) এবং/সুন্দর সুন্দর আরো অনেক গাছ...। সাবার ভেতরের অংশে লোবান (অর্থাৎ জ্বালানোর সুগন্ধি), দারচিনি, খেজুর ও অন্য বড় বড় গাছের ঘন বন দেখতে পাওয়া যায়। ...পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী লোকেরা বসবাস করে সাবায়। চারদিকের এলাকা থেকে বিপুল পরিমাণ সোনা-রুপা সাবায় আমদানি করা হয়।’

ঐতিহাসিক আল-হামদানি লোবান ও জাফরান সম্পর্কে লিখেছেন, ‘তা এখান থেকেই গোটা দুনিয়ায় যায়। ইয়ামানে ও নাজদে বিভিন্ন ধরনের ফুল ও উদ্ভিদ জন্মায়।’ কিন্তু খুব সম্ভবত মসলা অর্থাৎ লবঙ্গ, গোল মরিচ, এলাচি, মিছরি, দারচিনি, নারকেল, তেঁতুল ইত্যাদি বস্তু দক্ষিণ ভারতের ও ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জের উপকূলীয় এলাকা থেকে আরবে আমদানি করা হতো।

আমাদের এই বক্তব্যের দলিল হলো—আরবি ভাষায় মসলা এবং বেশির ভাগ সুগন্ধি বস্তুর নাম সংস্কৃত থেকে এসেছে। যেমন—মিশক, ফুলফুল (মরিচ), কাফুর (কর্পূর), জানজাবিল (আদা), সানদাল (চন্দন), নারজিল (নারকেল), কারানফুল (লবঙ্গ), ইত্যাদি। কোনো কোনো জিনিসের ক্ষেত্রে ‘হিন্দ’ শব্দটি নামের অংশ হয়ে গেছে। যেমন—আল-উদুল হিন্দি (আগর), আল-কিন্তুল হিন্দি (এক প্রকার ভেষজ উদ্ভিদ) আত-তামরুল হিন্দি (তেঁতুল)। লোহার তরবারিও রপ্তানি করা হতো ভারতবর্ষ থেকে। এ কারণে আরবি ভাষায় ‘হিন্দি’ ও ‘মুহান্নাদ’ শব্দটি তরবারির বিশেষণরূপে ব্যবহৃত হয়। খুশবুদার মসলার মধ্যে লবঙ্গ, এলাচি, গোলমরিচ, দারচিনি, হলুদ—সব কিছু অন্তর্ভুক্ত। এগুলো দক্ষিণ ভারত ও ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জে উৎপন্ন হতো।

আমদানি

আরব বণিকরা কী কী পণ্য নিজেদের দেশ থেকে বাইরের বিভিন্ন দেশে নিয়ে যেত তা আমরা জানলাম। কিন্তু তারা বাইরে থেকে কী কী পণ্য নিয়ে দেশে ফিরত? অর্থাৎ কী কী পণ্য আমদানি করত?

ইতিহাসের হাজার হাজার পৃষ্ঠা ওল্টানোর পর আমরা যে সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছি তা এই যে বিদেশ থেকে তারা কাপড়, খাদ্য, মদ, অস্ত্র, আয়না ও অন্যান্য বিলাসী পণ্য আমদানি করত।

ইয়েমেনেও কাপড় উৎপাদিত হতো। ইয়ামানি চাদর ছিল অনেক বিখ্যাত।

সাবার রাজধানী মাআরিবে তুলাশিল্প ও বস্ত্রশিল্প ইসলামের আগমন পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। তাই মহানবী (সা.) এখানকার অধিবাসীদের জিজিয়া হিসেবে দিরহাম ও দিনারের বদলে কাপড় নির্ধারণ করে দিয়েছিলেন। হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) যখন মুআজ (রা.)-কে ইয়েমেনের উদ্দেশে (শাসক নিযুক্ত করে) পাঠালেন, তখন প্রত্যেক অমুসলিম বালেগ ব্যক্তি থেকে এক দিনার বা তার সমমূল্যের মুআফিরি কাপড়, যা ইয়েমেনে প্রস্তুত হয়, আদায় করার নির্দেশ দিলেন। (আবু দাউদ, হাদিস : ৪০৩৬)

ইয়েমেনের বেশির ভাগ ব্যবসা-বাণিজ্য ছিল ভারতবর্ষের সঙ্গে। তাই নিশ্চিতরূপে বলা যায় যে এসব কাপড়ের পুরোটাই ইয়েমেনে উৎপাদিত হতো নাকি ভারত থেকেও আমদানি করা হতো। মুসলিম ব্যবসায়ীরা শাম থেকে কাপড় আমদানি করত। আর সম্ভবত তারা খাদ্য আমদানি করত ইয়েমেন থেকে। তবে সাধারণভাবে বেশির ভাগ খাদ্য আমদানি করা হতো শাম অঞ্চল থেকে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
২০০ বছর আগের দৃষ্টি নন্দন 
মসজিদ আজও নজর কাড়ে
২০০ বছর আগের দৃষ্টি নন্দন  মসজিদ আজও নজর কাড়ে
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন
মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন
পরিশুদ্ধ হৃদয়ের প্রয়োজনীয়তা
পরিশুদ্ধ হৃদয়ের প্রয়োজনীয়তা
মুনাফিকি থেকে বাঁচার উপায়
মুনাফিকি থেকে বাঁচার উপায়
ব্যর্থতার বৃত্তে মানুষের আটকে থাকার কারণ
ব্যর্থতার বৃত্তে মানুষের আটকে থাকার কারণ
যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব
যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব
বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত
বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত
সর্বশেষ খবর
কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক
কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

১০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

১৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

৫৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ
দিনাজপুরে ভবেশের মৃত্যুর ঘটনায় ভারতের দেয়া বক্তব্যকে প্রত্যাখ্যান করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭
নাইজেরিয়ায় সন্দেহভাজন পশুপালকদের হামলায় নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই
'বেবি এবি'খ্যাত ব্রেভিসকে দলে নিয়েছে চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক
থাইল্যান্ডে পালিয়েছে প্রায় ২০০ মিয়ানমার নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির
রেকর্ড দর্শকের সামনে গোলহীন মেসি, তবুও জয় মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে