শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৫৮, বুধবার, ০২ এপ্রিল, ২০২৫

২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে নির্বাচন : প্রেস সচিব

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে নির্বাচন : প্রেস সচিব

দেশের পরিস্থিতি অনেকটা উন্নতি হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। তিনি বলেছেন, ‘বর্তমান সরকার এখন অনেক গোছানো। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে সবাই অনেকটা উদ্বিগ্ন ছিল, সেই পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে। পুরো রমজানে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল ছিল। অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক দিক দিয়েও সরকার এখন অনেকটা প্রতিষ্ঠিত।’

প্রধান উপদেষ্টার বরাত দিয়ে তিনি বলেন, ‘যদিও স্যার (প্রধান উপদেষ্টা) বলেন, আমরা এখনো একটা যুদ্ধ অবস্থায় আছি। তবে আমরা মনে করি, আগস্টে আমরা যে জায়গায় ছিলাম, সেখান থেকে বড় একটা উত্তরণ হয়েছে।’

পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বেসরকারি টেলিভিশন নিউজ টোয়েন্টি ফোরের ‘গল্পের ঈদ’ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রেস সচিব শফিকুল আলম। এ সময় সঙ্গে তার স্ত্রী সাবিনা জাহান লুনাও উপস্থিত ছিলেন। তিনি পেশায় একজন শিক্ষক। এ সময় দু'জনই তাদের ঈদের পরিকল্পনা জানান। পরিবারের সবার সঙ্গে ঈদের দিন সময় কাটানোই মূল পরিকল্পনা থাকে বলে জানান প্রেস সচিব।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রেস সচিব হিসেবে যুক্ত হওয়ার আগে শফিকুল আলম দেশের বাইরের একটি বার্তা সংস্থায় চাকরি করতেন। সাংবাদিক শফিকুল আলম আর প্রেস সচিব শফিকুল আলমের মধ্যে কোনো পার্থক্য পেয়েছেন কি না- উপস্থাপকের এমন প্রশ্নে সাবিনা জাহান লুনা বলেন, ‘আকাশ-পাতাল পার্থক্য পেয়েছি। আমাদের বিয়ের ২৫ বছর হয়ে গেছে। তবে গণ-অভ্যুত্থানের পর তাকে (শফিকুল আলম) অনেক পরিবর্তন হতে হয়েছে। আগে একদম পুরাই ফ্যামিলিম্যান ছিলেন। এখন তো সারাক্ষণই সরকার ও দেশের জন্য আমাদের একটু টাইম কম দিচ্ছেন। তবু আলহামদুলিল্লাহ দেশের জন্য করুক, এটাই চাওয়া। দেশের ভালো হোক।’

পূর্বের সময়ের প্রেস সচিব এবং বর্তমানের দায়িত্বটা ভিন্ন জানিয়ে শফিকুল আলম বলেন, ‘আগে যেসব প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তাদের সঙ্গে যেসব সাংবাদিকের সখ্যতা ছিল, তাদের এই পোস্টটা দেওয়া হতো। প্রেস সচিব খুব বেশি কাজ করতেন না। মাঝেমধ্যে বিদেশি ডিগনিটারি আসলে তাদের জন্য কিছু আয়োজন করাই ছিল তাদের কাজ।’

নিজের দায়িত্ব সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আমাকে প্রচুর ইনফর্ম থাকতে হয়। সপ্তাহে তিনটি প্রেস ব্রিফিং করতে হয়, এ জন্য ম্যাটারিয়াল জোগাড় করতে হয়। সব সময় সতর্ক থাকতে হয়।’ 

কখনো ভেবেছিলেন যে আপনি প্রেস সচিবের দায়িত্ব পালন করবেন- উপস্থাপিকার এমন প্রশ্নের উত্তরে শফিকুল আলম বলেন, ‘আমার মনে হয়নি। প্রফেসর ইউনূসের সঙ্গে আমার খুব বেশি হৃদ্যতা ছিল, এমনটাও নয়। পেশাগত কারণে আমি তাকে অনেক সময় কাভার করেছি। উনার প্রতি যে অন্যায়-অবিচার চাপিয়ে দেওয়া হয়েছিল, সেটা নিয়ে আমরা কাভার করেছিলাম। সেই সূত্রেই উনি আমাকে চিনতেন। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর হঠাৎ আমি একদিন ফোন পেলাম। জানতে চাওয়া হলো, আমি আগ্রহী কি না?’

প্রেস সচিব হিসেবে শফিকুল আলমকে নিয়ে বিভিন্ন সময় আলোচনা-সমালোচনা ও চর্চা হয়। এটির কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘আগের প্রেস সচিবরা কোনো কাজ করতেন না। আগের কালচারটা ছিল, প্রাইম মিনিস্টারের সঙ্গে যাদের দহরম-মহরম সম্পর্ক ছিল তাদের নিয়োগ দেওয়া হতো। যারা কোনো কাজই করতেন না। কিন্তু আন্তর্জাতিকভাবে প্রেস সচিবের কাজ অনেক। সেগুলোই আমি করে যাচ্ছি। এ জন্য সবার কাছে মনে হচ্ছে, আমি অনেক কাজ করছি। মূলত এটি আমার কাজ।’

ড. মুহাম্মদ ইউনূস সম্পর্কে প্রেস সচিব বলেন, ‘পুরো পৃথিবীতে তো উনি সেলিব্রিটি। এটা আমি আরো জানতে পেরেছি এই গত সাড়ে সাত-আট মাসে। তাকে বাইরে যে  মর্যাদার সঙ্গে ট্রিট করা হয়, সেটি অবিশ্বাস্য।’ উদাহরণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘ডাভোসে আমরা গিয়েছি, ওইখানে গিয়ে আমরা জাস্ট ঢুকছি- এই সময় খবর আসছে যে তার (ড. ইউনূস) সঙ্গে জার্মানির চ্যান্সেলর মানে ওদের প্রাইম মিনিস্টার কথা বলবেন। উনি অ্যাপয়েন্টমেন্ট চাচ্ছেন। উনার যে স্ট্রাকচার এটা তো আনবিলিভেবল।’

এদিকে, নিজেদের সম্পর্কে ‘বন্ধুত্বটা’ একটু বেশি জানিয়ে শফিকুল আলমের স্ত্রী সাবিনা জাহান লুনা বলেন, ‘আমরা তো ক্লাসমেট। তাই আমাদের মধ্যে বন্ধুত্বটা একটু বেশি। আমাদের মধ্যে একজন একটু রেগে গেলে অন্য জন চুপ থাকি।’

ভাইরাল মাফলার সম্পর্কে প্রেস সচিব বলেন, ‘মাফলারটা আমার স্ত্রীর বোন কানাডা থেকে নিয়ে আসছেন। যে দাম বলা হচ্ছে, সেটির ধারে-কাছেও না; তবে খুব চিপও না। এটা অনেক বছর ধরে ব্যবহার করে আসছি। যখন এটি নিয়ে আলোচনা শুরু হয় তখন লেভেলটা দেখেছি। এটি আমার পছন্দের একটি মাফলার।’

অনেক হুমকি বা ট্রল কিভাবে প্রভাবিত করে- জানতে চাইলে প্রেস সচিবের স্ত্রী সাবিনা জাহান লুনা বলেন, ‘ভীষণভাবে ভয় পাই। মন খারাপ হয়। আমাকে খুব ভাবায়। তবে এখন আস্তে আস্তে অভ্যস্ত হয়ে গেছি।’

অন্তর্বর্তী সরকারের সময় শেষ হয়ে গেলে ‘গন্তব্য’ কী হবে- জানতে চাইলে শফিকুল আলম বলেন, ‘এটি নিয়ে এখনো ভাবিনি। আমাদের এখনো আরো কয়েক মাস তো আছে। মে বি ইলেকশনটা যখন হবে তারপরে আমি ছেড়ে দেব। খুব একান্ত ব্যক্তিগত ইচ্ছা যে বই লেখা কিন্তু এতে তো সংসার চলে না, আমার তো সংসার চলাতে হবে। সেই চিন্তা করে আমার হয়তো জার্নালিজমে আবার ফিরতে হবে। আবার কেউ কেউ বলেন, ভাই- আপনি তো প্রেস কনফারেন্স খুব ভালো করেন, পলিটিকসে আসেন। তবে ওইটাও আমি অতটা দেখি না। দুই-তিনজন বলার কারণে পলিটিকসের বিষয়টি মাথার মধ্যে ঢুকছে, পরে আমি ওয়াইফের সঙ্গে বলছিলাম; তবে সে বলে দিয়েছে, একদম না- কোনোভাবেই এইটা করা যাবে না।’

তিনি আরো বলেন, ‘নতুন বাংলাদেশে যদি আমি কিছু কন্ট্রিবিউট করতে পারি, সেটাও একটা কাজ হবে। কিন্তু আমার প্রাইমারি ইচ্ছা জার্নালিজমে ফিরে যাওয়া, তবে সেটি লোকাল জার্নালিজমে হতে পারে। নিজে যদি কোনো পত্রিকা দিতে পারি, সেটার একটা খুব ইচ্ছা আছে।’

নাগরিক হিসেবে হিসেবে গণঅভ্যুত্থান ও অন্তর্বর্তী সরকারের সময় নিয়ে মূল্যায়ন জানতে চাওয়া হয় সাবিনা জাহান লুনার কাছে। তিনি বলেন, ‘যখন বাচ্চা বাচ্চা ছেলেদের মারা হচ্ছিল, তা দেখে ট্রমাটাইজ হয়ে গেছিলাম। আমার স্কুলের এক ছেলেও মারা গেল, আহনাফ। এদিকে উনিও কিছুটা থ্রেটে ছিলেন, ধরে নিয়ে যাবে কি না। সেই টেনশনে ওই সময়টা খুব খারাপ গেছে। তারপর যখন বিজয় এলো তখন তো মনে হলো যে অনেক কিছুই হয়ে গেল। উনি যখন আমাকে বলল যে আমাকে ডাকছে অন্তর্বর্তী সরকার থেকে। আমি তখন কোনো কিছুই আর চিন্তা করিনি। বললাম—অন্তত দেশের সেবায় যাও। আর এমনি উনি ভালো মানুষ, ভালো লোক, সৎ মানুষ।’

অন্তর্বর্তী সরকারের অর্জন অনেক জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব বলেন, ‘অর্জনটা আসলে অনেক, তবে দৃশ্যমান নয়। অর্জনটা আমি দেখি, একটা রেভল্যুশন হলে বিপ্লব হলে যেই ধরনের কেওয়াচ তৈরি হয়, সিচুয়েশন তৈরি হয়, সেই জায়গাটা তো বাংলাদেশের মানুষ উইটনেসই করেনি। এটা না করার মূল কারণ হচ্ছে প্রফেসর ইউনূসের লিডারশিপের গুণ। দেখেন, উনি কিভাবে এই পুরো সিচুয়েশনগুলো হ্যান্ডল করলেন। আমরা ম্যাসিভ বিদেশি আউটপোরিং অব সাপোর্ট পেয়েছি, প্রচুর সাপোর্ট আমাদের এসেছে। বাংলাদেশকে নতুন করে সবাই চিনছে। আমাদের ইকোনমি ঘুরে দাঁড়িয়েছে, ল অ্যান্ড অর্ডার আমি বলব যে বেটার দিকে যাচ্ছে।’ 

তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের পর নির্বাচিত সরকারের কাছে অন্তর্বর্তী সরকার যে বাংলাদেশকে সমর্পণ করবে, সেটি আমার মনে হয় খুবই বেটার ও হেলদি অবস্থায় থাকবে।’

অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতা হিসেবে তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় পুলিশ বাহিনীর মধ্যে কনফিডেন্স যত দ্রুত আনা প্রয়োজন ছিল, সেটি আমরা পারিনি। এই জায়টায় আমাদের অনেক স্ট্রাগল করতে হয়েছে। মাসখানেকের মধ্যে এটিও ঠিক হয়ে যাবে।’

চলতি বছরের ডিসেম্বর থেকে শুরু করে আগামী বছরের ৩০ জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, ‘স্যারের কথা হচ্ছে- ডিসেম্বরে নির্বাচন হবে, যদি রাজনৈতিক দলগুলো কম সংস্কার চায়। নতুবা এটা ২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে যেকোনো সময় হতে পারে। সেটি ফেব্রুয়ারি হতে পারে, মার্চে হতে পারে- এটি দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে বোঝা যাবে।’

তিনি আরো বলেন, ‘তবে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন আয়োজন করতে নির্বাচন কমিশনের প্রস্তুতি আছে বলে ইসির পক্ষ থেকে জানানো হচ্ছে।’

প্রধান উপদেষ্টার বিভিন্ন দেশে সফর নিয়ে প্রেস সচিব বলেন, প্রধান উপদেষ্টা যেখানেই যাচ্ছেন, সেখানে নতুন বাংলাদেশের কথা বলছেন, উনাদের লিডারদের সঙ্গে এবং যেখানেই যাচ্ছেন উনি ওই সব দেশের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলছেন। কেননা তারাই তো এসে বিনিয়োগ করে। যেসব জায়গায় উনি গিয়েছেন, প্রত্যেক জায়গায় উনার মেসেজটা হচ্ছে যে বাংলাদেশ হচ্ছে ‘রেডি ফর বিজনেস’। তোমরা আসো, বিনিয়োগ করো।” এই ডাকে সাড়াও পাওয়া যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন তিনি।

বাংলাদেশ নিয়ে স্বপ্নের কথা জানিয়ে শফিকুল আলম বলেন, ‘আমি মনে করি, বাংলাদেশটা একদিন অনেক অনেক বড় হবে। আমি মনে করি, ২০ থেকে ৪০ বছর মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বের একটি ধনী দেশ হবে। খুব সমৃদ্ধ একটি সভ্যতার অংশ হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব
ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলকে বিএনপির শুভেচ্ছা
বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলকে বিএনপির শুভেচ্ছা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নে প্রধান উপদেষ্টার তাগিদ
নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নে প্রধান উপদেষ্টার তাগিদ
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি শিগগিরই
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি শিগগিরই
প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিল নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন
প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিল নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
সর্বশেষ খবর
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব
ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব

৪৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে