শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ মার্চ, ২০২৫

কেন পারমাণবিক বর্জ্য এত বিপজ্জনক?

প্রিন্ট ভার্সন
কেন পারমাণবিক বর্জ্য এত বিপজ্জনক?

সাম্প্রতিক বছরগুলোয় পারমাণবিক শক্তির ভবিষ্যৎ নিয়ে নানা তর্ক-বিতর্কের মধ্য দিয়ে একটি বিষয় সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পাওয়ার কথা ছিল, কিন্তু এটি প্রায় সম্পূর্ণরূপে উপেক্ষিত হয়ে আসছে। তা হলো পারমাণবিক কার্যক্রমের ফলে সৃষ্ট বর্জ্য এবং দূষণের সমস্যা...

 

পারমাণবিক বর্জ্য কী?

অন্যান্য পন্থায় বিদ্যুৎ উৎপাদনের মতোই, পারমাণবিক জ্বালানি বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ব্যবহৃত হয় এবং এর উপজাত হিসেবে এক ধরনের বর্জ্য নির্গত হয়। যদিও সামান্য পারমাণবিক জ্বালানি প্রচুর পরিমাণে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্যই যথেষ্ট। এই বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রক্রিয়ায় পারমাণবিক বর্জ্য উৎপন্ন হয়ে থাকে। যেহেতু ব্যবহৃত জ্বালানির পরিমাণ কম, তাই পারমাণবিক বর্জ্যও একইভাবে কম হয়ে থাকে। তবে সেই সামান্য পরিমাণও যদি কোনো প্রকার পরিশোধন ছাড়াই সরাসরি পরিবেশে নির্গত করা হয়, তবে তা খুবই ক্ষতিকর।

 

পারমাণবিক বর্জ্য কত প্রকার?

পারমাণবিক সুবিধা থেকে তিন ধরনের পারমাণবিক বর্জ্য উৎপন্ন হয় এবং এর তেজস্ক্রিয়তা অনুযায়ী শ্রেণিবদ্ধ করা হয় :

নিম্ন স্তরের বর্জ্য (মোট বর্জ্যরে ৯০%) :

নিম্ন স্তরের বর্জ্যরে মধ্যে নানাবিধ সরঞ্জাম এবং প্রতিরক্ষামূলক পোশাক অন্তর্ভুক্ত। এতে মোট তেজস্ক্রিয়তার পরিমাণ মাত্র ১% থাকে অর্থাৎ বিটা-গামা কার্যকলাপের হিসেবে ১২ জিবি কিউ/টন এর নিচে।

মধ্যবর্তী স্তরের বর্জ্য (মোট বর্জ্যরে ৭%) :

মধ্যবর্তী স্তরের বর্জ্যরে মধ্যে রয়েছে চুল্লির ভিতরের ইস্পাতের যন্ত্রপাতি, ফিল্টার এবং পারমাণবিক পুনঃপ্রক্রিয়াকরণে ব্যবহৃত কিছু উপজাত উপাদান। এতে তেজস্ক্রিয়তার পরিমাণ মাত্র ৪%। এটি নিষ্পত্তির পর মধ্যবর্তী স্তরের বর্জ্যরে জন্য শিল্ডিং প্রয়োজন।

উচ্চ-স্তরের বর্জ্য (মোট বর্জ্যরে ৩%) :

উচ্চ স্তরের বর্জ্যে ব্যবহৃত হয় পারমাণবিক জ্বালানি। যদিও এর বর্জ্য মোট পারমাণবিক বর্জ্যরে মাত্র ৩%। তবে এর তেজস্ক্রিয়তার ক্ষমতা মারাত্মক (৯৫%)। তাই, নিষ্পত্তি করার পরে পারমাণবিক বর্জ্যরে শীতলীকরণ এবং শিল্ডিং উভয়ই প্রয়োজন।

...

যেভাবে এটি মানুষকে প্রভাবিত করে?

পারমাণবিক বর্জ্য প্রাণিকুলের জন্য খুবই বিপজ্জনক। কারণ এটি মানব শরীরের কোষগুলোকে প্রভাবিত করে। সাধারণত এর তেজস্ক্রিয়তা শরীরের কোষের স্তরে স্তরে মিউটেশন ঘটায়। ক্যান্সার এবং স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে ফেলে। প্রাথমিকভাবে, কোনো ব্যক্তি পারমাণবিক বর্জ্যরে কারণে সৃষ্ট উপসর্গ বুঝতে পারেন না। তবে যদি কোনো ব্যক্তি বারবার উচ্চমাত্রার বিকিরণের সংস্পর্শে আসেন, অর্থাৎ পারমাণবিক চুল্লির আশপাশে পাওয়া যায়, তবে তা শরীরের অনেক কোষের অপরিবর্তনীয় ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাবে। ফলে ওই ব্যক্তির বাঁচার সম্ভাবনা নাও থাকতে পারে। যদিও ভালো খবর হলো- এর তেজস্ক্রিয়তা ক্ষতিকর রূপ নিতে সময় নেয়। যা কখনো কখনো হাজার বছরও ছাড়িয়ে যেতে পারে।

কেন পারমাণবিক বর্জ্য এত বিপজ্জনক?

১. পারমাণবিক জ্বালানির উপজাতের জন্য দীর্ঘমেয়াদি স্টোরেজের অভাব। বর্তমানে ৪৪৯টি চালু পারমাণবিক কেন্দ্রের মাধ্যমে বিশ্বের প্রায় ১১% বিদ্যুৎ সরবরাহ হয়। বর্তমানে একে কোথাও সংরক্ষণ করা এবং পরে এর কী করা হবে এবং কীভাবে এটি থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে তা খুঁজে বের করে তেজস্ক্রিয় বর্জ্য মোকাবিলা করা হচ্ছে। তবে এর জন্য কোনো নিরাপদ দীর্ঘমেয়াদি বাস্তব বর্জ্য স্টোরেজ রিপোজিটরি নেই। তবে এখন সাধারণত মহাসাগর ও সমুদ্রকে স্টোরেজ রিপোজিটরি স্থান হিসেবে ব্যবহার করা হয়, কারণ এদের বিকিরণ পাতলা করার বিশাল ক্ষমতা রয়েছে। যদিও এই প্রক্রিয়ায় নির্দিষ্ট পরিমাণ স্টোরেজ সম্ভব।

২. মানব সভ্যতার ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত। কারণ এই বর্জ্য সংরক্ষণের সবচেয়ে নিরাপদ উপায় হলো গভীর ভূতাত্ত্বিক রিপোজিটরি, পারমাণবিক কার্যকলাপ কমে যাওয়ার জন্য বর্জ্যকে খুব দীর্ঘ সময়ের জন্য দূরে রাখা উচিত। এ ধারণার অনেক সমস্যা রয়েছে:

► এই স্টোরেজ রিপোজিটরিগুলো কতদিন টিকবে তা অনুমান করা যায় না।

► ক্ষয়ক্ষতি প্রতিরোধের জন্য সর্বোত্তম পন্থা হিসেবে সাধারণত কী উপায়ে পারমাণবিক বর্জ্য নিষ্পত্তি স্থান তৈরি করা যায়?

► কীভাবে নিশ্চিত করা যায় যে, এই স্টোরেজ রিপোজিটরিগুলো আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মাধ্যমে আরও সুরক্ষিত থাকবে?

► এলাকার কাছাকাছি বসবাসকারী সম্প্রদায়গুলোর নিরাপত্তার বিষয়ে ১০০ শতাংশ নিশ্চয়তা দেওয়া যায় না।

৩. পারমাণবিক বর্জ্য পরিবেশের ব্যাপক ক্ষতি করে। বাড়ায় মাত্রাতিরিক্ত দূষণ। যদি এই বর্জ্যগুলোকে সঠিকভাবে সিল করা না যায়, তবে তেজস্ক্রিয়তার মাত্রা বা দূষণ দাবানলের মতো পরিবেশে ছড়িয়ে পড়তে পারে। যা অনেক গুরুত্বপূর্ণ বাস্তুতন্ত্রেও প্রবেশ করতে পারে। বাতাস, পানি এবং জমি; পারমাণবিক বর্জ্য দ্বারা দূষিত হলে অসংখ্য মানুষ এবং পশুপাখি এমনকি জীবজন্তুও ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। বিপজ্জনক তেজস্ক্রিয় নিঃসরণ বহু বছর ধরে অলক্ষিত থাকতে পারে। এদিকে, রাজনৈতিক পার্থক্য ও অর্থনৈতিক অগ্রাধিকার বিবেচনায়, অনেক সরকার পরিবেশ সুরক্ষা নীতি বাস্তবায়ন করবে না কিংবা নাগরিকদের জন্য নিরাপত্তা উদ্বেগ জনসম্মুখে আনবে না।

৪. এর তেজস্ক্রিতায় স্থায়ী স্বাস্থ্যগত প্রভাবও রয়েছে। সাধারণত মানুষের শরীরে বিকিরণের প্রভাব পরিমাপ করা খুব কঠিন, কারণ পারমাণবিক তেজস্ক্রিয়তা শরীরের ওপর গোপনীয়ভাবে প্রভাব ফেলে। যদিও একটি বিষয় খুব স্পষ্ট যে, এই বিকিরণগুলো তীব্র বিকিরণের লক্ষণগুলোর সঙ্গে গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা সৃষ্টি করে, যার মধ্যে খিঁচুনি এবং চুল পড়া অন্তর্ভুক্ত। এই সমস্যাগুলো এমন প্রকৃতির যে, ডাক্তারদের পক্ষে পরীক্ষা করা খুব কঠিন।

বিকিরণে সৃষ্ট স্বাস্থ্য সমস্যাগুলো হলো-

► হৃদরোগ

► স্নায়ুতন্ত্রের রোগ

► গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল রোগ

► ডায়াবেটিস

► ক্যান্সার

যার সর্বশেষ উদাহরণ হলো- চেরনোবিল বিপর্যয়। এই দুর্ঘটনার পর, বিজ্ঞানীরা ইউক্রেন এবং রাশিয়া থেকে বিকিরণের সংস্পর্শে আসা জনগোষ্ঠীর ওপর বিকিরণের প্রভাব পর্যবেক্ষণ করেছেন। ১৯৯০-২০০০ সাল পর্যন্ত (১০ বছর)  লিউকোমিয়ায় আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা ৫০% এবং বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার আক্রান্তদের সংখ্যা ৪০% বেড়েছে। চেরনোবিল বিকিরণের সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ ধরনের ক্যান্সার নির্ণয় করা হয়েছিল থাইরয়েড ক্যান্সার। অতএব, দেখা যায়, আমাদের ওপর সম্ভাব্য স্বাস্থ্যগত প্রভাব অত্যন্ত ক্ষতিকর এবং যা বরাবর অপ্রত্যাশিত।

৫. অন্তর্নিহিত বিপজ্জনক পারমাণবিক বর্জ্য পরিষ্কার করা অত্যন্ত ব্যয়বহুল। শুধু তাই নয়, এর পরিষ্কারের কাজে জড়িত কর্মীদের স্বাস্থ্যে নেতিবাচক প্রভাবও ফেলবে। উদাহরণস্বরূপ, উত্তর জার্মানির বনের নিচে একটি পারমাণবিক বর্জ্য ফুটো হয়েছিল, যেখানে পারমাণবিক বর্জ্যরে স্টোরেজ লকার হিসেবে ব্যবহৃত একটি লবণ খনি (১,২৬,০০০ ধারক তেজস্ক্রিয় বর্জ্য) ধসের লক্ষণ দেখিয়েছিল। পারমাণবিক বর্জ্য পরিবহনের সঙ্গেও অনেক ঝুঁকি জড়িত। স্টোরেজ পরিবহনের সময় যদি কোনো দুর্ঘটনা ঘটে, তবে পরিবেশের ওপর এর ফলাফলও বিধ্বংসী হতে পারে।

৬. পারমাণবিক বর্জ্যরে পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ খুবই দূষণকারী এবং বিশ্বের মানবসৃষ্ট তেজস্ক্রিয়তার অন্যতম বৃহত্তম উৎস। এ সময়, ইউরেনিয়াম জ্বালানি থেকে রাসায়নিক বিক্রিয়ার একটি সিরিজের মাধ্যমে প্লুটোনিয়াম আলাদা করা হয়। প্লুটোনিয়াম তারপর পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে বা বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য নতুন  জ্বালানির মতো ব্যবহার করা হয়। জনশ্রুতি আছে, পারমাণবিক জ্বালানি   পুনঃপ্রক্রিয়াকরণের ক্ষমতা সবচেয়ে বড় অর্জন, তবে এর বিরুদ্ধে কারণও আছে-Ÿ প্লুটোনিয়াম সবচেয়ে বিষাক্ত পদার্থগুলোর একটি। যা লিভার এবং হাড়ে জমা হওয়ার কারণে এর প্রভাব অনুমান করা কঠিন।

► পারমাণবিক পুনরুৎপাদন পারমাণবিক বর্জ্য সমস্যার সর্বকালের স্থায়ী সমাধান নয়।

► প্লুটোনিয়াম নিষ্কাশনের মাধ্যমে পারমাণবিক বিস্তার হুমকির বৃদ্ধি পায়। পারমাণবিক শক্তিতে ব্যবহৃত প্রধান রাসায়নিক যৌগগুলোর মধ্যে একটি হলো প্লুটোনিয়াম।

► পারমাণবিক শক্তির পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ একটি অত্যন্ত নোংরা এবং বিপজ্জনক প্রক্রিয়া।

পারমাণবিক বর্জ্যরে সবচেয়ে সাধারণ উৎস :

আগেই বলা হয়েছে, পারমাণবিক বিভাজন এবং সংযোজন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পারমাণবিক বর্জ্য উৎপন্ন হয়। এমনকি এর অন্যান্য পর্যায়েও কিছু বর্জ্য উৎপন্ন হয়, যার মধ্যে ইউরেনিয়াম খনির কাজ এবং প্রক্রিয়াকরণ অন্তর্ভুক্ত। যা পারমাণবিক চুল্লিতে ব্যবহারের উপযুক্ত।

তথ্যসূত্র : ওয়াস্ট্রিজ নিউক্লিয়ার

 

 

‘কে জানে মাটির নিচে কত

আপনি কি জানেন?

১৯৮৬ সালে চেরনোবিল পারমাণবিক চুল্লি বিস্ফোরিত হলে সোভিয়েত কর্তৃপক্ষ সম্পূর্ণ নীরব ছিল। এ কারণে পারমাণবিক তেজস্ক্রিয়তা ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ে। উচ্চমাত্রার বিকিরণের সংস্পর্শে আসে অসংখ্য মানুষ। ২০ শতকের দ্বিতীয়ার্ধ থেকে আমরা আমাদের মহাসাগরে যা ফেলেছি তার একটি তালিকা এখানে দেওয়া হলো :

► ১৪টি পারমাণবিক চুল্লি

► ২ লাখেরও বেশি তেজস্ক্রিয় বর্জ্যরে ধারক।

► ১৯টি জাহাজ যার ওপর পারমাণবিক বর্জ্য রয়েছে।

► ৬টি পারমাণবিক সাবমেরিন।

পারমাণবিক দূষণের একটি বৈশ্বিক প্রভাব রয়েছে, যা বিশ্বের সবচেয়ে অপ্রত্যাশিত স্থানে দৃশ্যমান। জীববিজ্ঞানীরা পারমাণবিক বিকিরণের কারণে আলাস্কার সিল এবং ওয়ালরাসগুলোয় আলসারের পরিমাণ বৃদ্ধির মাত্রা খুঁজে পেয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ফেসবুক স্টোরি থেকে আয়ের সুযোগ
ফেসবুক স্টোরি থেকে আয়ের সুযোগ
ফেসবুকে আর্কাইভ হওয়া স্টোরি খুঁজে পেতে চাইলে
ফেসবুকে আর্কাইভ হওয়া স্টোরি খুঁজে পেতে চাইলে
ফেসবুকে নতুন মনিটাইজেশন প্রোগ্রাম
ফেসবুকে নতুন মনিটাইজেশন প্রোগ্রাম
যে কারণে জিমেইল আর্কাইভ
যে কারণে জিমেইল আর্কাইভ
অফলাইনে গুগল ম্যাপ
অফলাইনে গুগল ম্যাপ
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
৪৪৫ কোটি বছর আগেও মঙ্গলে ছিল পানি
৪৪৫ কোটি বছর আগেও মঙ্গলে ছিল পানি
ইন্টারনেট স্পিড বাড়বে ফোনে
ইন্টারনেট স্পিড বাড়বে ফোনে
হারানো ফোন খুঁজে দেবে গুগল
হারানো ফোন খুঁজে দেবে গুগল
‘চাঁদ থেকে মঙ্গল’ এটাই আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি : সুনীতা উইলিয়ামস
‘চাঁদ থেকে মঙ্গল’ এটাই আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি : সুনীতা উইলিয়ামস
ভাইরাল ‘ঘিবলি আর্ট’ আসলে কী?
ভাইরাল ‘ঘিবলি আর্ট’ আসলে কী?
জোড়া গ্যালাক্সি এনজিসি ৩৩১৪
জোড়া গ্যালাক্সি এনজিসি ৩৩১৪
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

৫০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে